জনক গামাগে
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | মাতারা, শ্রীলঙ্কা | ১৭ এপ্রিল ১৯৬৪|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ |
জনক চম্পিকা গামাগে (সিংহলি: ජනක් ගමගේ; জন্ম: ১৭ এপ্রিল, ১৯৬৪) মাতারায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার। বর্তমানে তিনি থাইল্যান্ড মহিলা ক্রিকেট দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৯০-এর দশকে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন।
১৯৯৫ সালে শ্রীলঙ্কার পক্ষে চারটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছিলেন ‘জেসি’ ডাকনামে পরিচিত জনক গামাগে।[১] ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে রুহুনা, মুরস, কুরুনেগালা, গালে ও কোল্টস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট মিডিয়াম বোলিং করতেন। পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন।
খেলোয়াড়ী জীবন
[সম্পাদনা]শ্রীলঙ্কা দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নেয়ার পূর্বে ঘরোয়া ক্রিকেটে চারটি ভিন্ন ক্লাব দলে খেলেন। এছাড়াও, তিনি ১৯৮৭ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে ঢাকা লিগে অংশ নিয়েছিলেন।
৩০ বছর বয়সে ২৯ মার্চ, ১৯৯৫ তারিখে হ্যামিল্টনে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তার ওডিআই অভিষেক ঘটে। ওডিআই সিরিজে তিনি দুই খেলায় অংশ নেন। এরপর ঐ বছরেই শারজায় অনুষ্ঠিত এশিয়া কাপের দুই খেলায় অংশগ্রহণ করেন। ৯ এপ্রিল ভারতের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নিয়েছিলেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে তিনি ২/১৭ লাভ করেন যা তার সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ছিল।[২]
কোচিং
[সম্পাদনা]বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাবার পর শ্রীলঙ্কার প্রিমিয়ার ডিভিশনে কুরুনেগালা যুব ক্রিকেট ক্লাবে এবং অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে নক্সফিল্ড ক্রিকেট ক্লাবের শেষ তিন মৌসুম কোচের দায়িত্ব পালন করেন। তন্মধ্যে, নক্সফিল্ডের পক্ষে খেলোয়াড় কাম কোচ হিসেবে ছিলেন। ২০০৬ সালে ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন লিগে মোহামেডানের কোচ ছিলেন। আগস্ট, ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশের মহিলা ক্রিকেট দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব পালন করার জন্য প্রারম্ভিকভাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাথে এক বছরের চুক্তিতে আবদ্ধ হন।[৩] চুক্তির মেয়াদ শেষ হবার পর মে, ২০১৬ সালে তাকে থাইল্যান্ড দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।[৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Janak Gamage"। www.cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৬-৩০।
- ↑ "Janaka Gamage's Cricinfo Profile"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ 2015-12-7। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Gamage to coach Bangladesh Women"। Cricinfo। 2014-8-28। সংগ্রহের তারিখ 2015-12-7। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Janak Gamage quits as Bangladesh Women coach