কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | পাবলিক | ||||||||||
পরিচালক | বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ | ||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | কক্সবাজার, বাংলাদেশ | ||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ১২ ফুট / ৪ মিটার | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২১°২৭′০৭″ উত্তর ০৯১°৫৭′৫০″ পূর্ব / ২১.৪৫১৯৪° উত্তর ৯১.৯৬৩৮৯° পূর্ব | ||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
পরিসংখ্যান (জানুয়ারী ২০১৮- ডিসেম্বর ২০১৮) | |||||||||||
| |||||||||||
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আইএটিএ: CXB, আইসিএও: VGCB) হলো কক্সবাজার শহরে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি অভ্যন্তরীণ বিমান বন্দর। কক্সবাজারে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত যা কক্সবাজার শহর থেকে বদরমোকাম পর্যন্ত একটানা ১২০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত, যা একটি পর্যটক আকর্ষণের বিষয় এবং এই কারণেই দেখা যায় এই বিমানবন্দরের বেশিরভাগ যাত্রীই স্থানীয় অথবা বিদেশী পর্যটক। এছাড়া এই বিমানবন্দর কিছু এয়ার কার্গো পরিচালিত হয় যা মূলত চিংড়ি পোনা পরিবহন করে।[৩]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালিন সময়ে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য প্রথম কক্সবাজার বিমানবন্দরটি নির্মাণ করেছিল। যুদ্ধ শেষ হবার পর এটির ব্যবহার বন্ধ হয় এবং বহুদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়েছিল। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তান সরকার এর সংস্কার করে এবং বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য চালু করে। এ সময় কিছু দিনের জন্য কক্সবাজারে পিআইএর বিমান চলাচল শুরু করে তবে অনতিবিলম্বে এই ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যায়, এভাবে দুই দফা পিআইএর ফ্লাইট চালু হয় এবং আবার বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে এই বিমানবন্দর ক্ষতিগ্রস্ত হয় তা সংস্কার করে ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট চালনা শুরু হয়। ওই সময় বিমানের ফ্লাইট যাতায়াত করত সপ্তাহে একদিন। পর্যটনের খরা-মৌসুমে ফ্লাইট চলাচল বন্ধ থাকত। ২০১২ সালের ৩০শে জুন বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট পুরাপুরি বন্ধ হবার আগ পযন্ত পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশ বিমান প্রথমে সপ্তাহে দুটি এবং তারপর সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা করত।[৪] বাংলাদেশে বেসরকারি বিমান সংস্থা আসার পর জিএমজি এয়ারলাইন্স কক্সবাজার বিমানবন্দরে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে । বর্তমানে সেই ধারাবাহিকতায় বেসরকারি চারটি এয়ারলাইনস সপ্তাহের প্রতিদিন ফ্লাইট পরিচালনা করছে (২রা অক্টোবর ২০১৪ পযন্ত তথ্য মতে )। গত দশ বছর ধরে প্রতিদিনই কার্গো বিমান এই এয়ারপোর্ট ব্যবহার করছে। কার্গো বিমানে মূলত চিংড়ি পোনা পরিবহন করা হয়।[৫][৩]
সিভিল অ্যাভিয়েশন সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালে মিয়ানমার বাংলাদেশের সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ করেছিল। ওই সময় সরকার দ্রুত বিমানবন্দরটি আধুনিকায়নের পরিকল্পনা করেছিল, যাতে প্রয়োজনে যুদ্ধবিমান অবতরণ করতে পারে।[৩][৬]
অবকাঠামো উন্নয়ন
[সম্পাদনা]কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েটি বাংলাদেশে সবচেয়ে দীর্ঘ রানওয়ে হবে। বঙ্গোপসাগরের ভেতরে এই রানওয়ের একটি অংশ নির্মাণ করা হবে । বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করেন। পর্যটকদের আকৃষ্ট করার পদক্ষেপ হিসাবে, কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রূপান্তর এর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। [৭][৮] এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে কক্সবাজার হবে বাংলাদেশের চতুর্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। [৯]
দুই পর্যায়ে এই সম্প্রসারণ প্রক্রিয়া সম্পাদনের মাধ্যমে এটিকে আধুনিক সুযোগ সুবিধা প্রদানে সক্ষম বিমানবন্দর হিসাবে রূপান্তর করা হবে, বিশেষ করে সুপরিসর বিমান গুলোকে উড্ডয়ন-অবতরণ ও পার্কিং এর জন্য ভাল সুবিধা প্রদান করতে পারবে।
দেশে প্রথমবারের মত সমুদ্রবক্ষের ওপর নির্মিতব্য ১ হাজার ৭০০ ফুটের রানওয়ের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৫৬৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, যার পুরোটাই অর্থায়ন করছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। রানওয়ের অন্তত ৭০০ ফুট থাকবে সমুদ্রের পানির ওপর। চীনের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চাংজিয়াং ইচাং ওয়াটার ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরো (সিওয়াইডব্লিউসিবি) ও চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন-জেভি যৌথভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।[১০] এই পুরো কার্যক্রমের জন্য চীনের সাথে ১ হাজার ৬০০ কোটি বাংলাদেশি টাকার ঋণ চুক্তি সই হয়।[১১]
বর্তমানে বিমানবন্দরের রানওয়ের দৈর্ঘ্য ছয় হাজার ৬৭৯০ ফুট থেকে বাড়িয়ে এটিকে ৯০০০ ফুটে আর প্রস্থ ১৫০ থেকে বাড়িয়ে ২০০ ফুটে উন্নীত করা হবে। সুপরিসর বিমানের জন্য রানওয়ের ধারণক্ষমতাও বাড়ানো হবে সাথে সাথে রানওয়ের লাইটিং ফ্যাসিলিটিজ ও নেভিগেশন এইড বাড়ানো হবে। দূরত্ব পরিমাপক সরঞ্জাম, ডপলার ওমনি ডিরেকশন রেঞ্জ, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা হালনাগাদ করা হবে। যান্ত্রিক অবতরণ ব্যবস্থা ও স্বয়ংক্রিয় মেট্রোলজিক্যাল পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে আধুনিক টার্মিনাল ভবন, ট্যাক্সিওয়ে, অ্যাপ্রোচ ও বোর্ডিং ব্রিজসহ লাইটিং ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করা হবে।[১১][১২][১৩][১৪]
এয়ারলাইনস এবং গন্তব্যস্থল
[সম্পাদনা]যাত্রীবাহী
[সম্পাদনা]ডিসেম্বর ২০২২ তারিখ পর্যন্ত তথ্য মতে,
বিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল |
---|---|
এয়ার অ্যাস্ট্রা | ঢাকা |
নভোএয়ার | ঢাকা, যশোর, রাজশাহী[১৫] |
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স | ঢাকা, যশোর[১৬] |
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স | ঢাকা, চট্রগ্রাম, সৈয়দপুর, সিলেট |
কার্গো
[সম্পাদনা]বিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল | সূত্র |
---|---|---|
ইজি ফ্লাই এক্সপ্রেস | ঢাকা, যশোর | [১৭] |
স্কাইএয়ার | চট্রগ্রাম, ঢাকা, যশোর, সিলেট | [১৮] |
দূর্ঘটনা
[সম্পাদনা]কার্গো বিমান দূর্ঘটনা
[সম্পাদনা]- ২০০৫ সালের ১৯শে ফেব্রুয়ারি বেসরকারি বিমান সংস্থা বেস্ট এয়ার এর একটি কার্গো বিমান কক্সবাজার এয়ারপোর্টে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। প্লেনটি কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে যশোর বিমানবন্দরের উদ্দেশ্য উড্ডয়নের পর মুহূর্তে এর সামনের চাকা ভেঙ্গে যায়। বিমানটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরী অবতরণ করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়, এরপর পাইলট কক্সবাজার এয়ারপোর্টে ফিরে এসে চাকাবিহীন অবস্থায় অবতরন করে। অবতরনের আগে পাইলট বিমানের জ্বালানী আকাশে ছেড়ে দেয়। এই দুর্ঘটনায় কোন প্রানহানির ঘটনা ঘটেনি।[১৯]
যাত্রীবাহী বিমান দূর্ঘটনা
[সম্পাদনা]- ২০১১ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্সের একটি এয়ারবাস এ৩১০-৩০০ বিমান রানওয়েতে অবতরনের পর এর পেছনের ল্যান্ডিং গিয়ারের টায়ার বিস্ফোরিত হয়, এই দুর্ঘটনায় সকল যাত্রী অক্ষত ছিল, বিমানটি মেরামতের পর ঢাকায় ফেরত পাঠানো হয়।[২০]
- ২০১৪ সালের ২০শে জুলাই ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি এটিআর ৭২-২০০ বিমান রানওয়েতে নিরাপদে অবতরনের পর এর সামনের ল্যান্ডিং গিয়ার ভেঙে পড়ে। পরে মেরামতের পর বিমানটি ঢাকায় ফেরত যায়।[২১] বিমানের ৬৩জন যাত্রী নিরাপদে অবতরণ করতে সক্ষম হন।[২২]
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Bangladesh Air Traffic Movement: Passenger: Aerodrome: Cox's Bazar"। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ World aero data। "COXS BAZAR"। ১৪ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০-৯-২০১৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ কালেরকন্ঠ- তোফায়েল আহমদ, কক্সবাজার (৪ মার্চ ২০১১)। "বিমানবন্দরের উন্নয়ন বদলে দেবে দৃশ্যপট"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ bdnews24। "Cox's Bazar flights suspended" (৩-০৭-২০১২)। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ শরিফুল ইসলাম পলাশ, সৈয়দ রুমী, দেবাশীষ দেবু, সায়েম সাবু, আল মামুন খান, আ ফ ম আব্দুল হাই
এবং মোহাম্মদ শাহাদত হোসেন (১০ জুলাই ২০১৪)। "নামেই বিমানবন্দর : উড়ছে না উড়োজাহাজ"। সাপ্তাহিক (বর্ষ ৭ সংখ্যা ০৭)। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ bdnews24। "PM wants fighter base at Cox's Bazar: report" (৬-০৯-২০০৯)। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "'Cox's Bazar airport to be made international one'"। The Daily Star। ৩ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Cox's Bazar airport to be upgraded: Minister"। The Daily Star। ২৬ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Expansion work of Cox's Bazar airport to start this year: Minister"। The Financial Express। ২৫ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ কুদ্দুস, আব্দুল। "সাগরজলে বিস্তৃত হচ্ছে কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-১৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ Prothom-alo(২৬-১০-২০১২)। "কক্সবাজার বিমানবন্দরের উন্নয়নে এবার চীনের সঙ্গে ঋণ চুক্তি সই"। ২৭ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "$200m Chinese loan for Cox's Bazar Airport dev"। The Financial Express। ২৬ অক্টোবর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ Janakantha। "কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়নে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হচ্ছে"। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ bdnews24। "চীনের অপেক্ষায় কক্সবাজার বিমানবন্দরের উন্নয়ন" (১৯-৪-২০১৩)। ৬ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ০২ অক্টোবর ২০১৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Novoair। "Flight Schedule"। ১০ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ us-banglaairlines। "Flight Info-Flight Schedule"। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "Easy Fly Express routes"। Easy Fly Express।
- ↑ "Sky Capital Cargo destinations"। Skycapitalcargo.com।
- ↑ bdnews24। "Private cargo flight faces accident at Cox's Bazar" (১৮-০২-২০০৫)। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ bdnews24। "কক্সবাজারে নামার সময় চাকা ফাটলো বিমানের" (১৭-০২-২০১১)। ৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "Accident: United Airways AT72 at Coxs Bazar on Jul 20th 2014, nose gear collapse"। The Aviation Herald। ২১ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ যুগান্ত (২১ জুলাই ২০১৪)। "২২ ঘণ্টা পর কক্সবাজার এয়ারপোর্ট সচল"। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ: বিমানবন্দর
- VGCB সম্পর্কিত বিমানবন্দর তথ্যাদি - ওয়ার্ল্ড এ্যারো ডাটা
- কক্সবাজার এয়ারপোর্ট এর ফ্লাইট স্ট্যাটাস দেখার জন্য ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে
বাংলাদেশের বিমানবন্দর বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |