আলাপ:কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব/সংগ্রহশালা ১

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সংগ্রহশালা ১

আলোচনা করুন

@Robin shaha ও @Owais Al Qarni দয়া করে, সম্পাদনা যুদ্ধ চালাবেন না। সমস্যাগুলো নিয়ে এখানে আলোচনা করুন। সমাধান হলে সেটা নিবন্ধে অন্তর্ভুক্ত করুন। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ১৬:৪৫, ৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)

আলোচনা

আমি একটি সম্পাদনায় এই তথ্যসূত্রটি ব্যবহার করি। কিন্তু ব্যবহারকারী:Owais Al Qarni মতে উৎসটি নির্ভরযোগ্য নয়। যদিও ওয়েবসাইটি ছিল একটি সংগঠনের ওয়েবসাইট। যাইহোক, আমি বিকল্প তথ্যসূত্র হিসেবে একটি বই ব্যবহার করি। উনি কোনো কারণ ছাড়াই সম্পাদনাটি মুছে দেন। -- রবিন সাহা ০১:৫৫, ৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)

@Robin shaha আপনার উল্লেখ করা লিংকটি নির্ভরযোগ্য নয়। কারণ, ওটা একটি ব্লগ পোস্ট। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ০৭:২০, ৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)
@Yahya আমি তো বিষয়টি বিবেচনা করেছি। এরপর বই হতে উদ্ধৃতি দিয়েছি। তিনি যদি এখন আর কোনো আপত্তি না তোলেন, তাহলে আমার সম্পাদনা শেষ হতে পারে। -- রবিন সাহা ০৭:২৭, ৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha: কয়েকটা রেফারেন্স মিলিয়ে দেখলাম, এখানে বইটি সম্পর্কে কোনো আলোচনা পেলাম না। –ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ০০:৪৩, ১৩ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)
নিবন্ধে বইটিতে ব্যবহৃত “তথ্যের” সমালোচনা নিয়ে বলা আছে, বইয়ের সমালোচনা বিষয়ে লেখা হয়নি। -- রবিন সাহা ০৬:১৬, ১৩ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha: তাহলে সেটা কল্কি অবতারের আলোচ্য বিষয়, এখানের না। এটাতো বই সম্পর্কিত নিবন্ধ। এখানে কোনো কিছু যোগ করতে হলে স্রেফ এই বই সম্পর্কিত হতে হবে। না হলে সেটা আপনার ব্যক্তিগত গবেষণা হিসেবে পরিগণিত হবে।–ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ০৯:০৮, ১৩ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)
বইয়ের তথ্যের সমালোচনা হলে সেটা তো বই সম্পর্কিতই হয়। আর যদি মনেও হয়ে থাকে আলোচ্য অংশটি নিবন্ধে যুক্ত করা সঠিক হয়নি, তবে আরেকটি নিবন্ধ তৈরি করা যেতে পারে। -- রবিন সাহা ০৩:১৪, ১৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha: বুঝার চেষ্টা করুন। উইকিপিডিয়া ব্যক্তিগত গবেষণা প্রকাশের জায়গা নয়। উইকিপিডিয়া:কোনো মৌলিক গবেষণা নয় অনুসারে, আপনাকে অবশ্যই বিষয়বস্তুর সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র প্রকাশ করতে হবে। আপনার সরবরাহকৃত তথ্যসূত্র কল্কি নিবন্ধের সাথে সম্পর্কিত, এই বইয়ের সাথে না। বইয়ের নিবন্ধে সরাসরি বই সম্পর্কিত কোনো আলোচনা থাকলে সেটা যোগ করুন।–ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ০৮:৩৭, ১৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)
ঠিক আছে। তাহলে এ বিষয়ে আরেকটি নিবন্ধ তৈরি করা যাক। -- রবিন সাহা ০৬:২১, ১৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha: আপনার ইচ্ছা। এখান থেকে ডিলিট করুন। ধন্যবাদ।–ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ০৬:৩১, ১৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)
ইসলামী পণ্ডিতগণও বইটিকে ভুল বলে দাবি করেছেন, এ বিষয়ে ইউটিউবে আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়ার "হিন্দুধর্মে ভবিষ্যৎবাণী কোথা থেকে এল?" নামে ৫ মিনিটের একটি প্রশ্নোত্তরের ভিডিও আছে, যিনি মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিন্দুধর্মের উপর ১৯৯৫ সালে পিএইচডি সমমান মাস্টার্স থিসিস করেছেন, এবং এবিষয়ে তার "হিন্দুসিয়াত ওয়া তাসুর" নামক ১৯০০ পৃষ্ঠার সৌদি আরব থেকে প্রকাশিত আরবি বইও রয়েছে। 103.67.158.36 (আলাপ) ০৭:২১, ১৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি)

সম্পাদনার অনুরোধ, ১৪ আগস্ট ২০২২

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।




@Owais Al Qarni:, এই অংশ যোগ করার দাবি করছিঃ ==মুসলিম বিশ্লেষণ== মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী তার দিরাসাত ফিল ইয়াহুদিয়াত ওয়াল মাসীঈহিয়াত ওয়াদ্দীনিল হিন্দ (دراسات في اليهوديه والمسيحيه واديان الهند, ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম এবং ভারতীশ ধর্ম নিয়ে অধ্যয়ন) বইতে বলেন, হিন্দুধর্মে বর্ণিত ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী অন্তর্ভূক্ত হওয়ার পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে, একটি হলো আর্যদের অভিপ্রয়াণের সময়কালটি নবী ইব্রাহিমের আমল ছিল, তার আমলে হয়তো অন্য কোন নবী ভারতে এসেছিল, যার নির্দেশে এই ভবিষ্যৎবাণীগুলো অন্তর্ভূক্ত করা হয়, অথবা হিন্দুদের অনেকে বলেন ঋগ্বেদ তাওরাত থেকে অনুলিপি করা হয়, আরেকটি মত হল, শিবলি কলেজের সংস্কৃতের অধ্যাপক সুলতান মুবিনের মতে, এগুলো বানোয়াট ও হিন্দুদের পরবর্তী সংযোজন, মুসলিম শাসণামলে মুসলিম শাসকদের খুশি করার জন্য হিন্দুরা এগুলো অন্তর্ভূক্ত করেছে, যেমন কল্কি পুরাণভবিষ্যপুরাণ, যেগুলোতে ইসলামী বিষয়ে অনেক ভবিষ্যৎবাণী আছে, যুক্তি হিসেবে আজমি বলেন, হিন্দুদের অধিকাংশ ধর্মগ্রন্থ খলিফা মামুন বিন আল রশীদের আমলে বায়তুল হিকমাহতে আরবিতে অনূদিত হয়, কিন্তু তখনকার কোন লেখকই তাদের কোন বইতে এ সকল ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে কোন কিছু উল্লেখ করেন নি। আরও উদাহরণস্বরূপ আল বিরুনি রচিত তাহক্বীক "মা লিলহিন্দ মিন ক্বাকুলাত মায়কুলাত ফী আলিয়াকল আউ মারযুলা" (تحقيق ما للهند من مقولة معقولة في العقل أو مرذولة) ও আরও দুইটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থের আরবি অনুবাদের ব্যাপারে বলেন, যেগুলোর কোনটিতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর ব্যাপারে কিছু বলা হয় নি। এছাড়া বইটির লেখক বেদ প্রকাশ উপাধ্যায়ের ব্যাপারে আজমি বলেন, তিনি এ বইতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর সত্যায়ন দাবি করলেও নিজে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন নি।[১][২] 103.230.106.16 (আলাপ) ০০:৫৫, ১৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

তথ্যসূত্র:

  1. الرحمن, أعظمى، محمد ضياء (২০০১)। دراسات في اليهودية والمسيحية وأديان الهند (আরবি ভাষায়)। مكتبة الرشد،। পৃষ্ঠা ৭০৩–৭০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২২ 
  2. الرحمن, أعظمى، محمد ضياء (২০০৮)। دراسات في اليهودية والمسيحية وأديان الهند والبشارات في كتب الهندوس (আরবি ভাষায়)। مكتبة الرشد،। পৃষ্ঠা 703–708। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২২ 
আমার মতে বিষয়টি প্রাসঙ্গিক নয়। -- রবিন সাহা ১২:৩৩, ১৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
 করা হয়েছে~ নোমান (📨আলাপ📝অবদান) ০২:১৩, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@MdaNoman আমার মন্তব্যটাকে মনেহয়, চোখেই দেখননি? -- রবিন সাহা ০৩:৩৩, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha প্রথমত, আমি যখন নিবন্ধে আলোচ্য অংশ যোগ করেছি তখন সূত্র যাচাই করেই করেছি। তাই কারণ ছাড়া সেটাকে বাতিল করা অনুচিত। দ্বিতীয়ত, আপনি শুধুমাত্র মন্তব্য করেছেন। অনুরোধ গ্রহণ কিংবা প্রত্যাখ্যান করেননি। তার প্রমাণ হলো পাতাটি বিষয়শ্রেণী:উইকিপিডিয়া সুরক্ষিত সম্পাদনার অনুরোধ অংশে তখনও ছিলো। আরও বলছি যে, উইকিপিডিয়া আমার বা আপনার মন্তব্যে চলে না। তাই মন্তব্য করার যথার্থ কারণ থাকা উচিত। আপনার সম্পাদনা গুলো সেই কারণ বোঝাতে সক্ষম হয়নি। তাই আপনার কাছে প্রশ্ন থাকলো কোন সূত্রে ভিত্তি করে বিষয়টাকে আপনি অপ্রাসঙ্গিক বললেন? আর পরিশেষ বলতে চাই যে, সম্পাদনা করতে গেলে দ্বিমত হতেই পারে। তাই বলে 'চোখেই দেখননি?' কথাটা কতটা যৌক্তিক তা আমি বুঝলাম না। এই বাক্য দ্বারা আপনি আমাকে আক্রমণ করে বসেছেন। এটি না বলে খেয়াল করেননি? বললেই মিটে যেতে। যখন স্বাভাবিক ভাবেই বিষয়টাকে মিটানো যায় তখন এইরকম আক্রমণাত্মক কথা বলাটা আমার মতে অযৌক্তিক। ~ নোমান (📨আলাপ📝অবদান) ০৭:৫৬, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
আমি যেহেতু একটি আলোচনা যোগ করেছি, আপনারও উচিত নয় কি, আলোচনা করে নিবন্ধ পরিবর্তন করা? তা না করায় কিছুটা বিরক্তও হয়েছি। আপনি প্রত্যাখ্যানের কারণটি জিজ্ঞাস করতে পারতেন। আর প্রত্যাখ্যান করলে তা মুছে ফেলতে হয়, এই নিয়মটি আমার জানা ছিল না। -- রবিন সাহা ১০:২৩, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha আপনি কোনও কারণ দেখাননি। "আমার মতে বিষয়টি প্রাসঙ্গিক নয়" এটা কোনও আলোচনা নয় , একটি মন্তব্য মাত্র। যদি আপনার প্রশ্নে আসি তবে আমি যেহেতু একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আপনার উচিৎ ছিল আমার সিদ্ধান্তকে ভূল প্রমাণ করে সামনে এগোনো। আর আবারও বলছি আপনি আইপি সম্পাদকের অনুরোধ গ্রহণ কিংবা নাকচ করেননি। ~ নোমান (📨আলাপ📝অবদান) ১০:২৮, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha আপনি তার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেননি। এই কথাটা আশা করি উপরিউক্ত বার্তায় বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। আপনার কাছে প্রশ্ন , আর আপনি কি সূত্র যাচাই করেছেন? ~ নোমান (📨আলাপ📝অবদান) ১০:৩১, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
আমি তো বললাম, প্রত্যাখ্যান করার নিয়মটি আমার জানা ছিল না।
সূত্র যাচাই বিষয়টি বলি। সূত্র যাচাই তখনই আসবে, যখন লিখিত অংশটি প্রাসঙ্গক হবে। যখন প্রাসঙ্গিকতাই নেই, তখন সূত্র যদি সঠিকও হয়ে থাকে, তবেও তো নিবন্ধে যুক্ত করা যাবে না। আর আপনি বলছেন আমি কোনো কারণ দেখাই নি!! মন্তব্যটি আবার দেখুন, সেখানে কারণ হিসেবে প্রাসঙ্গিকতা নেই বলা হয়েছে। -- রবিন সাহা ১০:৪০, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
  •  মন্তব্য জিয়াউর রহমান আজমি তার বইয়ে কল্কি অবতার এবং মুহাম্মদ সাহেব বইয়েরই খন্ডন করেছেন। আর তিনি বেদ প্রকাশ সাহেবের ইসলাম গ্রহণ না করা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। শুধু গবেষণা বা অন্য প্রসঙ্গ নিয়ে হলে সেখানে প্রকাশ সাহেবের প্রসঙ্গ তো আসত না। সুলতান মুবিন সাহেবও বইটি সম্পর্কেই বলেছেন। তবে এটিকে মুসলিম বিশ্লেষণ নামে অনুচ্ছেদ না করে সমালোচনা বা প্রতিক্রিয়া নামে করা উচিত। কারণ, অনেক হিন্দুরাও বইটিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন। সেগুলোও এই অনুচ্ছেদে যুক্ত করা উচিত। ~ খাত্তাব ( | | ) ১২:২৬, ২০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

প্রত্যাখ্যানের কারণ

আলোচ্য অংশটি নিবন্ধ সম্পর্কিত কিছু বলা হয়নি। নিবন্ধটি একটি বই সম্পর্কিত। কিন্তু আলোচ্য বিষয়টি সে বিষয়ে নয়। -- রবিন সাহা ১০:২৮, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

@Robin shaha আমি আপনাকে বুঝাতে ব্যর্থ হয়েছি। আপনি বলে চলেছেন বিষয়টা "অপ্রাসঙ্গক"। আপনাকে এর পিছনে যুক্তি দেখাতে হবে। আর যদি যুক্তি ছাড়া শুধুমাত্র মতামত দিয়েই সম্পাদনা বাতিল করতে চান, তবে অনুগ্রহ করে প্রথমে ইংরেজি উইকির Muslim Analysis অংশটি মুছুন। তারপর এসে বাংলা উইকি থেকে কারণ ছাড়া আমার সম্পাদনা পুনরায় বাতিল করুন। ধন্যবাদ। ~ নোমান (📨আলাপ📝অবদান) ১৪:১৪, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha একটু পরিষ্কার করে ব্যাখ্যা করবেন কি, কেন এই অনুচ্ছেদ অপ্রাসঙ্গিক? — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ১৮:৪৯, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
প্রথম বক্তব্যটি ছিল “...হিন্দুধর্মে বর্ণিত ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী অন্তর্ভূক্ত হওয়ার পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে...” দেখুন নিবন্ধটি হিন্দুধর্মে কোনো ভবিষ্যৎ বাণী অন্তর্ভুক্ত কি না সেই প্রসঙ্গে নয়। তাই এখানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পেছনে কারণ দেখানোর প্রয়োজনও নেই। এর পরে কোথাও ভবিষ্যত বাণী আছে কি না, অথবা কারা অন্তর্ভুক্ত করেছে এসব আসবে।
“এটাতো বই সম্পর্কিত নিবন্ধ। এখানে কোনো কিছু যোগ করতে হলে স্রেফ এই বই সম্পর্কিত হতে হবে। না হলে সেটা আপনার ব্যক্তিগত গবেষণা হিসেবে পরিগণিত হবে।”
সেই বইয়ের সাথে অনুরোধকৃত অংশের কোনো সংযোগ রয়েছে কি না, তাও দেখানো হয়নি। যদি মনে করেন, বইটি কল্কি সম্পর্কিত অথবা ভবিষ্যৎ বাণী সম্পর্কিত বলে আলোচ্য অংশটি সংযুক্ত করা উচিত, তাহলে আমার পূর্বে সংযুক্ত করা (পরবর্তীতে বাতিল হয়েছে) অংশটিও প্রাসঙ্গীক ছিল। কেননা আমিও বইটি যেই প্রসঙ্গ নিয়ে বলা হয়েছে, সেই সেই প্রসঙ্গটি হতেই অন্তর্ভুক্ত করেছিলাম। এবং তা বাতিল করার কারণটি উপরের কোটে দেওয়া রয়েছে। -- রবিন সাহা ০৫:৫৪, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
Muslim Analysis অংশটি পরে সংযুক্ত করা। কিছুদিন আগেও তা ছিল না। আর ইংরেজি নিবন্ধে যুক্ত রয়েছে বলেই সব সঠিক এমনটা যৌক্তিক নয়। আলোচনা শেষে আমিই মুছে দিব। -- রবিন সাহা ০৫:৫৮, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
ইংরেজিতে সংযুক্ত অংশটি একই আইপিধারী ব্যাক্তি গত ১৪ আগস্টে সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। -- রবিন সাহা ০৬:০৭, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha রবিন সাহের প্রতি প্রশ্ন! হিন্দু ধর্মে বা ধর্ম সংক্রান্ত বইয়ে কি এই বইটি ছাড়াও ইসলামের নবী মুহাম্মাদ সম্পর্কে এরকম মিল দেখানো হয়েছে, বা ভবিষ্যৎবানী করা হয়েছে??
তবে নিবন্ধের উক্ত প্যারার শেষ লাইনটা এই বই সম্পর্কিত মনে হচ্ছে। আমি সূত্র যাচাই করতে পারছিনা ভাষায় পুরো দক্ষ না হওয়ার কারনে। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ১০:৪৬, ২০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
এম এ শ্রীবাস্তব এই একই বিষয়ে বই লিখেছেন[১][২][৩], আর উপরে জিয়াউর রহমান আজমীর বইটির ৭০৮ পাতায় দয়ানন্দ (دیانند) (সরস্বতী), বেদ প্রকাশ (ويد بركاش) (উপাধ্যায়) ও রমেশ প্রসাদ (رامیش برشاد) (গর্গ) এর নাম দেওয়া আছে। তবে বেদ প্রকাশ উপাধ্যায়ের বইটা সম্ভবত সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত।103.230.105.2 (আলাপ) ১৭:২৭, ২০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী তার বইয়ে কী এই বইয়ের নাম উল্লেখ করেছেন? এই বই তো ১৯৬০ সালে লিখা, অপরদিকে হিন্দুধর্মে ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী অন্তর্ভুক্ত/সাদৃশ্যতা হওয়া বিষয়টি আরও আগের। মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী তার বইয়ে কী এই বইয়ের জবাব দিয়েছেন নাকি সামগ্রিক সাদৃশ্যতা ধারণাটিকে কেন্দ্র করে জবাব দিয়েছেন? আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:৪৭, ২০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@আফতাবুজ্জামান আরবি বইটা সম্ভবতঃ ২০০১ সালের দিকে লেখা। ১৯৬০ সালের জবাব দেয়া স্বাভাবিক। তবে বইটা যেহেতু অনেক বড়, তার উপর বইটি তিনি ইহুদি, খ্রিস্টান ও ভারতের অন্যান্য ধর্মাবলী নিয়ে লিখেছেন; তাই বইটাতে বইটি নিয়েই কেবল লিখা হয়নি। ~ খাত্তাব ( | | ) ২০:০৯, ২০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
আমি মূলত বোঝার চেষ্টা করছি, মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী তার বইয়ে এই (কল্কি অবতার মোহাম্মদ সাহেব) বইয়ের নাম উল্লেখ করে জবাব দিয়েছেন নাকি সামগ্রিক সাদৃশ্যতার ধারণাটিকে কেন্দ্র করে জবাব দিয়েছেন। যতদূর বুঝতে পারছি তিনি সামগ্রিক সাদৃশ্যতার ধারণাটিকে কেন্দ্র করে জবাব দিয়েছেন। যদি তাই হয়, তবে তার বক্তব্যকে এই বইয়ের সরাসরি সমালোচনা বা বিশ্লেষণ হিসেবে যোগ করা কী উচিত হবে? আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:১৯, ২০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@আফতাবুজ্জামান কেন হবেনা? উদাহরণতঃ মিশরের কোনও শাসকের সমালোচনা যদি কেউ ইসলামের ইতিহাসের বইয়ে করে থাকে; তাহলে কি সেটা সমালোচনা হিসেবে যুক্ত হয়না? আমার তো মনে হচ্ছে এমনই হয়ে থাকে। যেমন, ইবনে বতুতা তার সফরনামায় ইবনে তাইমিয়াকে নিয়ে সামান্য সমালোচনা করেছেন। যেটা ইবনে তাইমিয়া নিবন্ধে রয়েছে৷ আবার কখনো একশব্দে প্রশংসা করলে সেটাও প্রতিক্রিয়া হিসেবে যুক্ত হয়ে থাকে। পুরো বইটা সেই বিষয়ে হলেই কেবল যুক্ত করা যাবে; এমন হলে তো অর্ধেক উইকিপিডিয়া খালি হয়ে যাবে... 🤐 ~ খাত্তাব ( | | ) ২০:৩৭, ২০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@খাত্তাব হাসান, আচ্ছা এই বইটা ছাড়া আর কোন বই আছে যেখানে হিন্দুধর্মের কল্কি অবতারের সাথে ইসলাম ধর্মের নবী মোহাম্মদের তুলনামূলক সাদৃশ্য দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে? আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২১:১৬, ২০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@আফতাবুজ্জামান আমার জানামতে এটাই প্রথম উল্লেখযোগ্য কর্ম। আগে (মুসলিম সালতানাতের সময়ে) এসব নিয়ে আলোচনা হলেও এগুলো গ্রন্থ আকারে আসেনি। আরেকটা ব্যাপার, কোনও বইয়ের মূল বিষয়বস্তু নিয়ে সমালোচনা করলে- যেমন, নস্ত্রাদামুসের কোনও একটি ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে যদি কেউ সমালোচনা করে; কারণ সেটা তার মূল বিষয়- তাহলে কি সেটা যুক্ত হবেনা? নাকি বইয়ের নাম উল্লেখ করেনি বলে সমালোচনা অংশে যুক্ত হবেনা?
@Robin shahaকেও পিং করলাম। ~ খাত্তাব ( | | ) ০৫:১০, ২২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
“কোনও বইয়ের মূল বিষয়বস্তু নিয়ে সমালোচনা করলে... তাহলে কি সেটা যুক্ত হবেনা?” পূর্বে আলোচনায় এমন বক্তব্যের উত্তরে @Owais Al Qarni আমাকে বলেছিলেন, “আপনাকে অবশ্যই বিষয়বস্তুর সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র প্রকাশ করতে হবে।” আমারও মনে হয়েছিল বিষয়টি যৌক্তিক। যদি মনে করেন এই নিয়মটি ভুল, তবে আপনি তার সাথে কথা বলতে পারেন। আমি তাকে ম্যানশন করলাম। -- রবিন সাহা ০৫:২৮, ২২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

তথ্যসূত্র:

  1. "হযরত মুহম্মদ (সাঃ) ও ভারতীয় ধর্মগ্রন্থ - ড. এম এ শ্রীবাস্তব"www.rokomari.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০২২ 
  2. "হযরত মুহম্মদ (স) ও ভারতীয় ধর্মগ্রন্থ"www.draminlibrary.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০২২ 
  3. श्रीवास्तव, डाॅ एम ए। "मुहम्मद सल्लल्लाहु अलैहि व सल्लम और भारतीय धर्म ग्रन्थ - हिन्दी - डाॅ. एम. ए. श्रीवास्तव"IslamHouse.com (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০২২ 
@ অন্য ভাষার বই পড়ার একটা সহজ উপায় বলি, সংশ্লিষ্ট পাতার স্ক্রিনশট নিয়ে তা গুগল লেন্স ব্যবহার করে লেখাগুলো সয়ংক্রিয় ওসিআর হিসেবে সনাক্ত করবেন, তারপর সরাসরি সেখানেই অথবা গুগল অনুবাদকে নিয়ে ইংরেজি বা বাংলা ভাষায় অনুবাদ করবেন। এটা আমি এন্ড্রয়েড মোবাইলে করি। ডেস্কটপে কীভাবে করে তা আমার জানা নেই। আমি গুগল লেন্স ব্যবহার করে বইয়ের ৭০৭ পাতায় এই কথাগুলো পেয়েছিঃ (علماء الهندوس تجاه هذه البشارات فبعد تتبع أقوالهم تبين لي ما يلي: 1 - منهم من طبق هذه البشارات على زعمائهم وأبطالهم. ٢- ومنهم من ينتظر ظهور صاحب هذه البشارات في آخر الزمان. 3- ومنهم من اعترف بوضعها مثل «دیانند» وأتباعه. 4- ومنهم من اعترف بصدقها، ولكنه لم يدخل في الإسلام مثل الدكتـور «ويد بركاش» والدكتور «رامیش برشاد». ه - ومنهم من اعترف بصدقها وأحب أن يدخل في الإسلام ولكنه خاف على نفسه وعلى رئاسته. وأما من اختار الإسلام وأعلن به فقد تحمل أنواعاً مـن العـذاب مـن الضرب والشتم والتشريد. فمن تمكن منهم أن يهرب من أيديهم فقد نجا، ومن بقي في أيديهم فالله أعلم بمصيره. 6- ومنهم من اختار الصمت، فإني كتبت إلى بعضهم في الهند، وأرسلت إليه بعض بطاقات البشارات، وطلبت منه عرضها على أساتذة الجامعات الهندوسيات فرد علي المرسل إليـه: بأن الأساتذة الذيـن عرضت عليهم هذه البطاقات اختاروا الصمت. فقلت: صدق الله العظيم إذ يقول: و فمن يرد الله أن يهديه يشرح صدره للإسلم ومن يرد أن يضله يجعل صدره ضيقا حرجا كأنما يصعد في السماء) (অর্থঃ এই সুসংবাদ সম্পর্কে হিন্দু পণ্ডিতরা।তাদের বক্তব্য অনুসরণ করার পর, আমার কাছে নিম্নলিখিতগুলি পরিষ্কার হয়ে গেল: 1 - তাদের মধ্যে কেউ কেউ তাদের নেতা এবং বীরদের জন্য এই সুসংবাদটি প্রয়োগ করেছিলেন। 2- এবং তাদের মধ্যে কেউ কেউ শেষ সময়ে এই সুসংবাদের মালিকের আবির্ভাবের জন্য অপেক্ষা করছে। 3- তাদের মধ্যে কেউ কেউ এর মর্যাদা স্বীকার করেছে, যেমন "ডিয়ানন্দ (দয়ানন্দ)" এবং তার অনুসারীরা। 4- এবং তাদের মধ্যে কেউ কেউ এর সত্যতা স্বীকার করেছে, কিন্তু ইসলাম গ্রহণ করেনি, যেমন ডঃ “উইড বারকাশ (বেদ প্রকাশ)” এবং ডঃ “রামিশ বারশাদ (রমেশ প্রসাদ)”। e - এবং তাদের মধ্যে কেউ কেউ এর সত্যতা স্বীকার করেছে এবং ইসলাম গ্রহণ করতে পছন্দ করেছে, কিন্তু নিজের এবং তার নেতৃত্বের জন্য ভয় পেয়েছে। যিনি ইসলামকে বেছে নিয়েছেন এবং ঘোষণা করেছেন, তিনি প্রহার, অপমান ও স্থানচ্যুতির মতো নানা ধরনের যন্ত্রণা সহ্য করেছেন। তাদের মধ্যে যে তাদের হাত থেকে পালাতে পেরেছে, সে পালিয়ে গেছে, আর যে তাদের হাতে রয়ে গেছে, আল্লাহই ভালো জানেন তার কী হবে। 6- তাদের মধ্যে কেউ কেউ নীরবতা বেছে নিয়েছিল, কারণ আমি ভারতে তাদের কয়েকজনকে চিঠি লিখেছিলাম এবং তাকে কিছু সুসংবাদের কার্ড পাঠিয়েছিলাম এবং আমি তাকে হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের দেখাতে বলেছিলাম। তাই আমি বললাম: সর্বশক্তিমান আল্লাহ সত্য বলেছেন যখন তিনি বলেছেন: এবং আল্লাহ যাকে পথ দেখাতে চান তিনি তার বক্ষ ইসলামের জন্য উন্মুক্ত করেন এবং যাকে তিনি বিভ্রান্ত করতে চান, তিনি তার বুককে এমনভাবে শক্ত করেন এবং লজ্জিত করেন, যেন তিনি আকাশে উঠছেন।) সংশ্লিষ্ট আগের লেখাগুলোও একইভাবে স্ক্যান করে অনুবাদ করে যোগ করা হয়েছে। আর উপরে বেদ প্রকাশের নাম উল্লেখের দ্বারা পরোক্ষভাবে বইটির কথাই বলা হয়েছে কারণ বেদ প্রকাশ উপাধ্যায় তার ঠিক এই বইটিতেই এই কথাগুলো লিখেছেন, এমনও যদি হতো কোন লেকচার বা অন্য কিছুতে বলেছেন তাহলে কথা ছিল, কিন্তু এ বইয়ের বাইরে আর কোথাও এ নিয়ে আলোচনা করেন নি, আর এম এ শ্রীবাস্তব একই বিষয়ে বই লিখেছেন কিন্তু তা বেদ প্রকাশ উপাধ্যায় সাহেবের অনেক পরে (সম্ভবত এটাই বইয়ের অনুবাদ https://nobojagaran.com/prophecies-in-indian-scriptures-about-hazrat-muhammad-pbuh/ আর মূল হিন্দি বইটির ডাউনলোড লিংক এটা https://d1.islamhouse.com/data/hi/ih_books/single/hi_muhammad_in_the_hindu_book.pdf), আর এম এ শ্রীবাস্তবও তার বইতে এই বইটির কথা ও বেদ প্রকাশ উপাধ্যায়ের কথা উল্লেখ করেছেন। বইটির ১৯ পৃষ্ঠায় বলা আছে,(कल्कि अवतार और हज़रत मुहम्मद (सल्ल०): संस्कृत के प्रकाण्ड विद्वान डा० वेद प्रकाश उपाध्याय ने अपने एक शोधपत्र में मुहम्मद (सल्ल०) को कल्कि अवतार बताया है। कल्कि और मुहम्मद (सल्ल०) की विशेषताओं का तुलनात्मक अध्ययन करके डा० उपाध्याय ने यह सिद्ध कर दिया है कि बल्कि का अवतार हो चुका है और वे हज़रत मुहम्मद (सल्ल०) ही हैं। इस शोधपत्र की भूमिका में वे लिखते हैं, "वैज्ञानिक अणु विस्फोटों से जो सत्यानाश संभव है, उसका निराकरण धार्मिक एकता सम्बन्धी विचारों से हो जाता है। जल में रहकर मगर से बैर उचित नहीं, इस कारण मैंने वह शोध किया जो धार्मिक एकता का आधार है। राष्ट्रीय एकता के समर्थकों द्वारा इस शोधपत्र पर कोई आपत्ति नहीं होगी। आपत्ति होगी तो कूपमण्डूक लोगों को, यदि वे कूप के बाहर निकलकर संसार को देखें तो कृप को ही संसार मानने की उनकी भावना हीन हो जाएगी।" "मुझे पूर्ण विश्वास है कि इस शोध पुस्तक के अवलोकन से भारतीय समाज में ही नहीं बल्कि अखिल भूमण्डल में एकता की लहर दौड़ पड़ेगी और धर्म के नाम पर होनेवाले कलह शांत होंगे।" (অর্থঃ কল্কি অবতার এবং হজরত মুহাম্মদ (সা.): ডক্টর বেদ প্রকাশ উপাধ্যায়, একজন সংস্কৃত পণ্ডিত, তার একটি গবেষণা পত্রে মুহাম্মদ (সা.) কে কল্কি অবতার বলে বর্ণনা করেছেন। কল্কি এবং মুহাম্মদ (সা.) এর বৈশিষ্ট্যের তুলনামূলক অধ্যয়ন করে ড. উপাধ্যায় প্রমাণ করেছেন যে কল্কি অবতারণা করেছেন এবং তিনি হজরত মুহাম্মদ (সা.)। এই গবেষণাপত্রের মুখপাত্রে, তিনি লিখেছেন, "বৈজ্ঞানিক পারমাণবিক বিস্ফোরণের মাধ্যমে যে ধ্বংস সম্ভব তা ধর্মীয় ঐক্যের ধারণার দ্বারা সমাধান করা হয়। জলে থেকে কুমিরকে ঘৃণা করা ঠিক নয়, তাই আমি সেই গবেষণাটি করেছি যা ধর্মের ভিত্তি। ঐক্য।" এই কাগজে জাতীয় ঐক্যের সমর্থকদের কোনো আপত্তি থাকবে না। আপত্তি থাকলে কূপমণ্ডুকের মানুষ, কূপ থেকে বেরিয়ে এসে পৃথিবীর দিকে তাকালে তাদের কৃপাকে বিবেচনা করার বোধ। পৃথিবী কমে যাবে। “আমার পূর্ণ বিশ্বাস এই গবেষণাগ্রন্থের পর্যবেক্ষণে শুধু ভারতীয় সমাজেই নয়, গোটা বিশ্বে ধর্মের নামে একতা ও অনৈক্যের ঢেউ প্রশমিত হবে।") আরেকটা বিষয়, এ বইয়ে মুসলমানদের তিনি জলের কুমিরের সাথে তুলনা করে বইয়ের বিষয়বস্তুর সত্যতার চেয়ে মুসলিমদের ক্ষমতাকে বেশি বড় করে দেখেছেন, যাতে বইয়ের মূল বিষয়বস্তুর দাবির উদ্দেশ্য সৎ বলে প্রমাণিত হয় নি। আর সেই ভিত্তিতে দ্বন্দ্বে না জড়িয়ে পারস্পারিক সমঝোতার মাধ্যমে ঐক্য করার গুরুত্ব দিয়েছেন, যাতে বইয়ের মূল বিষয়বস্তুর সত্যতা দাবির উদ্দেশ্য ও সততা ব্যাহত হয়েছে। জিয়াউর রহমান আজমির বানোয়াট ও মুসলিম শাসকদের খুশি করার জন্য সংযোজনের দাবির সাথে এই বিষয়টি সামঞ্জস্যপূর্ণ। 103.230.105.10 (আলাপ) ০০:৩০, ২১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
যারা আলোচনায় অংশ নিয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আমি বুঝতে পারছি না, এখানে কেন কল্কির অবতার ও মুহাম্মদ পরস্পরকে মিল দেখানোকে প্রমাণ করার চেষ্টা হচ্ছে। আলোচ্য বিষয়টি তো সেই বিষয়েই নয়। তাই না?
@খাত্তাব হাসান বলছেন, “জিয়াউর রহমান আজমি তার বইয়ে কল্কি অবতার এবং মুহাম্মদ সাহেব বইয়েরই খন্ডন করেছেন।” কিন্তু শেষের 103.230.105.10 ব্যাক্তির মন্তেব্যে দেখি, সেখানে কেবল বলা হয়েছে বেদপ্রকাশ কেবল সত্যতা স্বীকার করেছেন, ধর্ম গ্রহণ করেননি। তাহলে খাত্তাব হাসানের বক্তব্যের ভিত্তি কি? আলোচ্য অনুচ্ছেদটিতেও তো এই বিষয়ে বলা হয়নি।
@DeloarAkram -বলছেন অনুচ্ছেদে বেদপ্রকাশের ধর্মগ্রহণ না করা বিষয়ে লেখা বাক্যটি প্রাসঙ্গিক। আমার বক্তব্য, এটা কি বইটির নিয়ে আলোচনা হল? জিয়াউর রহমান যদি বেদপ্রকাশের নামটিই কেবল উল্লেখ করে থাকেন, তবে আমরা একে বইয়ের সমালোচনাও বলতে পারি না। আর তিনি ধর্ম গ্রহণ করেছেন কি করেন নি, সেই প্রসঙ্গ কেন আসবে?
আবতাবুজ্জামানের একটি বক্তব্য ছিল আজমি তার বইতে সামগ্রিক বিষয়ে বলায় তার বক্তব্যকে এই বইয়ের সরাসরি সমালোচনা বা বিশ্লেষণ হিসেবে যোগ করা উচিত হবে কিনা। খাত্তাব হাসান বললেন, “কেন হবেনা”। এটা পরিষ্কার বইটিতে সামগ্রিক বিষয় নিয়েই বলা হয়েছে। আমার কথা হল, যদি তার বইটিতে আলোচ্য বইটির নাম উল্লেখ না করে সামগ্রিক বিষয়েও বলা হয়, তাহলেও সমালোচনা হল না। খাত্তাব হাসানের বক্তব্য হতে মনে হল, কল্কিই মুহাম্মদ কি না, তা প্রমাণের চেষ্টা করছেন। কিন্তু এমনটা হলেও প্রসঙ্গিক নয়। কেননা নিবন্ধটি বই সম্পর্কিত, কল্কি মুহাম্মদ কি না সে বিষয়ে নয়। -- রবিন সাহা ০৩:৫১, ২১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
এমন করলে হিন্দুধর্মের ধর্মগ্রণ্থে ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী ও ইসলামী বিষয়বস্তুর উল্লেখ, হিন্দুধর্মে মুহাম্মদ ইত্যাদি নামে নিবন্ধ করতে হবে, বিষয়টি এত জটিল না করে আমার মনে হয় নিবন্ধে এটাও রাখা উচিৎ এবং সাথে রবিন সাহার সমালোচনা অংশটুকুও হিন্দু বিশ্লেষণ/সমালোচনা নামে লেখা উচিৎ, তাতে সামগ্রিক বিষয় সবাই বুঝবে, তবে সমালোচনা পর্বের হয়তো সেটুকুই রাখা উচিৎ যার উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্র দেওয়া আছে। অথবা অনুল্লেখ্য তথ্যসূত্রের পরিবর্তে উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্র খুজে দেখা উচিত আর পেলে তা একই লেখার সাথে অনুল্লেখ্য তথ্যসূত্রের পরিবর্তে যোগ করে দিলে হবে। আমদের এমন জটিল একটা বিষয়ে সবার মতামতকেই অপরিবর্তিত রেখে তা নিবন্ধে যোগ করা ভালো হবে কারণ তাতে বিষয়বস্তুর সামগ্রিকতাটাকে আরও সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যাবে। আর জিয়াউর রহমান আজমির লেখাটতে বইয়ের নাম উল্লেখ নাম হলেও সুস্পষ্টভাবে এই বইয়ের সাথে নির্দিধায় সম্পর্কিত কারণ যেহেতু আজমি লেখকের নাম উল্লেখ করেছেন আর লেখক এ বিষয়ে এই বইতেই লিখেছেন, আরেকটা বইতেও লিখেছেন "নরাশংস আওর অন্তিম ঋষি" নামে ঠিক একই বিষয়ে, তবে এই দুটোর মধ্যে এই বইটাই বেশি পরিচিত ও আলোচিত আর দুই বইয়ের মৌলিক বিষয়বস্তু ও লেখাও একই বিষয়ে ও একই উদ্দেশ্যকে লক্ষ্য করে লেখা, তাই এটা জটিল করার কোন প্রয়োজন নেই, এটা রবিন সাহাও বুঝেছেন, আপনাদের এই তর্ক দেখলে জিয়াউর রহমান আজমি বেচে থাকলে বইয়ের নামটাও যোগ করে দিতেন বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। এটা এত জটিল করে এড়িয়ে যাওয়ার কোন কারণ দেখি না। 103.230.106.15 (আলাপ) ০০:০১, ২২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
আমার মতে বই সম্পর্কিত বিষয়ের বাইরে কোনো কিছু নিবন্ধে যুক্ত করা উচিত হবে না। অন্য একটি প্রাসঙ্গিক নিবন্ধ তৈরি করেলে করা যেতে পারে। তবে ইসালামী ভবিষ্যৎবাণী হিন্দুশাস্ত্রে প্রকৃতপক্ষেই আছে কি না, তা নিয়েও বৃহৎ বিতর্ক সৃষ্টি হবে বলে মনে হয়। -- রবিন সাহা ০২:৪৭, ২২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

বিতর্ক থাকতেই পারে কিন্তু উপস্থাপনের দিক থেকে নিরপেক্ষ ও সৎ থাকলে ও কোন কার্পণ্য ছাড়াই সকল দৃষ্টিভঙ্গি সম্মিলিতভাবে কোনরকম বিকৃতি ও অপসারণ ছাড়া ফুটিয়ে তুললেই (যতটুকু সম্ভব নীতিসিদ্ধ তথ্যসূত্রসহ, আমার ইচ্ছা ছিল তথ্যসূত্রের উল্লেখযোগ্যতার বিষয়টি এক্ষেত্রে আরেকটু শিথিল করা, তাতে বিষয়টি ফুটিয়ে তুলতে সহজ হতো, বাস্তবে তা সম্ভব কিনা জানি না) নিবন্ধটি দাড় করানো সম্ভব। ইংরেজিতে ইয়োগিন্দার সিখান্দ তার সিউডো মেসিয়ানিক মুভমেন্ট ইন ইন্ডিয়া বইতে এ ব্যাপারে বলেছেন, আর মুসলিমরাই এ বিষয়টিকে হাইলাইট করে বেশি তাই তাদের বইতেই বিষয়টি বেশি, এক্ষেত্রে দ্বীনদার আঞ্জুমান ও সিদ্দিক হুসাইনের নাম উল্লেখযোগ্য, ইসকনের ২০১৮/ূ০১৯ সালের একটি মাসিক সাময়িকী পত্রিকাতেও আমি অথর্ববেদের ২০ কাণ্ডের ১২৭ নং শ্লোকের নরাশংসকে কল্কি বলে দাবি করতে দেখেছি, এছাড়া হিন্দুদের বইতেও আছে। 103.230.105.34 (আলাপ) ০৮:৩২, ২৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

আমি নিজেও কল্কিপুরাণ পড়েছি। ইসকন প্রকাশিত “অভ্রান্ত বৈদিক শাস্ত্রের আলোকে কল্কি অবতার” বইটি দেখতে পারেন। বইটিতে কল্কিঅবতার সম্পর্কিত যেসব দাবি দেখা যায়, তার সমালোচনা হয়েছে। বিশেষ করে নিবন্ধের বইটির সমালোচনা স্পষ্ট বুঝা যায়। কিন্তু সমালোচনায় বইটির নাম উল্লেখ করা হয়নি। সেজন্য কোনো তথ্য যুক্ত করতে পারছি না। এই সংস্করণে আমি বইটি হতে তথ্য যুক্ত করেছিলাম। কিন্তু এই পাতার প্রথম আলোচনাটি দেখলে তা বাতিলের কারণ স্পষ্ট বুঝতে পারবেন। এবং সেই কারণটিই বর্তমান আলোচ্য সংস্করণের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
আমাকে পুনরায় বলতে হচ্ছে, নিবন্ধটি কোনো দাবি সম্পর্কিত নয়, এটি একটি বই সম্পর্কিত নিবন্ধ। তাই আলোচনাটি প্রসঙ্গের বাইরে যেন না হয়, সে বিষয়ে সকলকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করছি।
@খাত্তাব হাসান বাতিল করা বক্তব্যটা পুনরায় কেন সংযুক্ত করলেন বুঝতে পারলাম না। -- রবিন সাহা ০৬:০২, ২৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha অন্যের মন্তব্য বাতিল করেন কেন? উইকিপিডিয়ার নীতিমালার বিরুদ্ধে গেলে <s></s> দিয়ে কেটে দিবেন। এবং স্বাক্ষর দিয়ে লিখে দিবেন; কোন নীতিমালা ভঙ্গ হয়েছে।~ খাত্তাব ( | | ) ০৬:৪৯, ২৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
ঠিক আছে। -- রবিন সাহা ০৬:৫৫, ২৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

আমি কি নিবন্ধে এখন পরিবর্তন করতে পারি? -- রবিন সাহা ০৩:৪৮, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

@Robin shaha অপেক্ষা করুন। এই বিষয়ে আলোচনা বাকি রয়েছে। আমি হয়ত শুক্র/শনিবারে অবসর হয়ে উত্তর দিব। আর বিতর্কিত ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেয়ার বিষয়টি প্রশাসকদের উপর ছেড়ে দিন। যদি একটি দীর্ঘ সময় (১/২ মাস কমপক্ষে) কোনও প্রশাসক বা ব্যক্তি পক্ষে/বিপক্ষে মন্তব্য/সিদ্ধান্ত না দেন, সেক্ষেত্রে উন্নয়নের স্বার্থে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। ~ খাত্তাব ( | | ) ০৩:৫৪, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha মুসলিম বিশ্লেষণ অংশটুকু প্রাসঙ্গিক। ওটা রেখে দিন। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ০৩:৫৫, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
ঠিক আছে, তবে আমি আমার পূর্বে সংযুক্ত অংশটুকু যুক্ত করে রাখি, যেন সেই প্রসঙ্গটিও আলোচনায় উঠে আসতে পারে। পরে আলোচনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরিবর্তন করা যেতে পারে। আশাকরি প্রশাসকগণ নিরপেক্ষ মতামত দিবেন। আর কেউ যদি দেরিতে মতামত দিতে চান, তাহলে একটু জানিয়ে রাখবেন। না হলে আমরা তো বুঝতে পারি না আলোচনাটির পরিনতি কি হবে। ধন্যবাদ। -- রবিন সাহা ০৪:২৫, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
@খাত্তাব হাসান,@DeloarAkram,@Robin shaha,@Yahya,@আফতাবুজ্জামান মুসলিম বিশ্লেষণ অংশকে কিছু পরিমার্জনসহ নিম্নোক্ত অংশ (pre ট্যাগের মধ্যের অংশ) দ্বারা প্রতিস্থাপনের প্রস্তাবনা দিচ্ছি:
==সমালোচনা==[[মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী]] তার ''দিরাসাত ফিল ইয়াহুদিয়াত ওয়াল মাসীঈহিয়াত ওয়াদ্দীনিল হিন্দ'' (دراسات في اليهوديه والمسيحيه واديان الهند, ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম এবং ভারতীশ ধর্ম নিয়ে অধ্যয়ন) বইতে বলেন, হিন্দুধর্মে বর্ণিত ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী অন্তর্ভূক্ত হওয়ার পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে। একটি কারণ হলো আর্যদের অভিপ্রয়াণের সময়কালটি নবী ইব্রাহিমের আমল ছিল এবং সে আমলে হয়তো অন্য কোন নবী ভারতে এসেছিল। সেই নবীর নির্দেশে এই ভবিষ্যৎবাণীগুলো অন্তর্ভূক্ত করা হয়, অথবা হিন্দুদের অনেকে বলেন [[ঋগ্বেদ]] [[তাওরাত]] থেকে অনুলিপি করা হয়। আরেকটি মত হলো, শিবলি কলেজের সংস্কৃতের অধ্যাপক সুলতান মুবিনের মতে, এগুলো বানোয়াট ও হিন্দুদের পরবর্তী সংযোজন, মুসলিম শাসণামলে মুসলিম শাসকদের খুশি করার জন্য হিন্দুরা এগুলো অন্তর্ভূক্ত করেছে। যেমন: [[কল্কি পুরাণ]] ও [[ভবিষ্যপুরাণ]] বইয়ে ইসলামী বিষয়ে অনেক ভবিষ্যৎবাণী আছে। যুক্তি হিসেবে আজমি বলেন, হিন্দুদের অধিকাংশ ধর্মগ্রন্থ খলিফা [[মামুন বিন আল রশীদ]]ের আমলে [[বায়তুল হিকমাহ]]তে আরবিতে অনূদিত হয়। তবে তখনকার কোন লেখকই তাদের কোন বইতে এ সকল ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে কোন কিছু উল্লেখ করেন নি। আরও উদাহরণস্বরূপ [[আল বিরুনি]] রচিত তাহক্বীক "মা লিলহিন্দ মিন ক্বাকুলাত মায়কুলাত ফী আলিয়াকল আউ মারযুলা" (تحقيق ما للهند من مقولة معقولة في العقل أو مرذولة) ও আরও দুইটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থের আরবি অনুবাদের ব্যাপারে বলেন, যেগুলোর কোনটিতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর ব্যাপারে কিছু বলা হয় নি। এছাড়া বইটির লেখক বেদ প্রকাশ উপাধ্যায়ের ব্যাপারে আজমি বলেন, তিনি এ বইতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর সত্যায়ন দাবি করলেও নিজে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন নি।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=الرحمن |প্রথমাংশ1=أعظمى، محمد ضياء |শিরোনাম=دراسات في اليهودية والمسيحية وأديان الهند |তারিখ=২০০১ |প্রকাশক=مكتبة الرشد، |পাতাসমূহ=৭০৩-৭০৮ |ইউআরএল=https://www.noor-book.com/en/book/internal_download/865e7470002231144605c52e5e264acd/2/fb5dd854dcf907fb80f85b5242f2e4f8/NDI2NzVlNmY3N2ZhOTUxNDMzZGVhY2I0NDg0MmI4OGMzNWIyMDgyNmRlZTI4ZmYxN2QyY2RjNGRkMGQzMzg0OWI5MmNkYjhmYTExNzEwNDA1N2YyNWMzNWIyYjBkYWEzMWVhOWUxZDJmZmUwYmM0MGI4ZWNkYWMxZjkzZGJlZjQxS1dhZ3ZyRUgwZnA3RmQrRThEeURZSFpKNysrUkFZQ3FoeG5WYTdaZkVhL2cranNiZFdnVThjWWc0OXZnTVpn |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=ar}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=الرحمن |প্রথমাংশ1=أعظمى، محمد ضياء |শিরোনাম=دراسات في اليهودية والمسيحية وأديان الهند والبشارات في كتب الهندوس |তারিখ=২০০৮ |প্রকাশক=مكتبة الرشد، |পাতাসমূহ=৭০৩-৭০৮ |ইউআরএল=https://books.google.com.bd/books?id=4bGWswEACAAJ&dq=%D8%AF%D8%B1%D8%A7%D8%B3%D8%A7%D8%AA+%D9%81%D9%8A+%D8%A7%D9%84%D9%8A%D9%87%D9%88%D8%AF%D9%8A%D8%A9+%D9%88+%D8%A7%D9%84%D9%85%D8%B3%D9%8A%D8%AD%D9%8A%D8%A9+%D9%88+%D8%A3%D8%AF%D9%8A%D8%A7%D9%86+%D8%A7%D9%84%D9%87%D9%86%D8%AF&hl=en&sa=X&redir_esc=y |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ আগস্ট ২০২২ |ভাষা=ar}}</ref>
~ নোমান (আলাপঅবদান) ০৪:৪০, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
বিকল্প প্রস্তাব:
==মুসলিমদের দাবী==
মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী তার দিরাসাত ফিল ইয়াহুদিয়াত ওয়াল মাসীঈহিয়াত ওয়াদ্দীনিল হিন্দ (دراسات في اليهوديه والمسيحيه واديان الهند, ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম এবং ভারতীশ ধর্ম নিয়ে অধ্যয়ন) বইতে তিনি হিন্দুধর্মগ্রন্থে ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী অন্তর্ভুক্ত হওয়ার দাবি করেছেন। তার মতে নবী ইব্রাহিমের সময়ে আর্য অভিপ্রায়ণ হয়েছিল এবং সেই সময়ে ভারতে কোনো নবীর আগমন ঘটেছিল। তার নির্দেশে সেই সময়ে ভবিষ্যৎবাণী সংযুক্ত হয়। যদিও তিনি আরও বলেছেন, হিন্দুদের অধিকাংশ ধর্মগ্রন্থ খলিফা মামুন বিন আল রশীদের আমলে বায়তুল হিকমাহতে আরবিতে অনূদিত হয়। তবে তখনকার কোন লেখকই তাদের কোন বইতে এ সকল ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে কোন কিছু উল্লেখ করেন নি। আরও উদাহরণস্বরূপ আল বিরুনি রচিত তাহক্বীক "মা লিলহিন্দ মিন ক্বাকুলাত মায়কুলাত ফী আলিয়াকল আউ মারযুলা" (تحقيق ما للهند من مقولة معقولة في العقل أو مرذولة) ও আরও দুইটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থের আরবি অনুবাদের ব্যাপারে বলেন, যেগুলোর কোনটিতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর ব্যাপারে কিছু বলা হয় নি। এছাড়া বইটির লেখক বেদ প্রকাশ উপাধ্যায়ের ব্যাপারে আজমি বলেন, তিনি এ বইতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর সত্যায়ন দাবি করলেও নিজে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন নি।[১][২]
শিবলি কলেজের সংস্কৃতের অধ্যাপক সুলতান মুবিনের দাবি করেছেন, এগুলো বানোয়াট ও হিন্দুদের পরবর্তী সংযোজন, মুসলিম শাসণামলে মুসলিম শাসকদের খুশি করার জন্য হিন্দুরা এগুলো অন্তর্ভূক্ত করেছে। যেমন: কল্কি পুরাণভবিষ্যপুরাণ বইয়ে ইসলামী বিষয়ে অনেক ভবিষ্যৎবাণী আছে। -- রবিন সাহা ০৬:০৭, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

তথ্যসূত্র:

  1. الرحمن, أعظمى، محمد ضياء (২০০১)। دراسات في اليهودية والمسيحية وأديان الهند (আরবি ভাষায়)। مكتبة الرشد،। পৃষ্ঠা ৭০৩–৭০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২২ 
  2. الرحمن, أعظمى، محمد ضياء (২০০৮)। دراسات في اليهودية والمسيحية وأديان الهند والبشارات في كتب الهندوس (আরবি ভাষায়)। مكتبة الرشد،। পৃষ্ঠা ৭০৩–৭০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২২ 
@Robin shaha: মুসলমানদের দাবি অপেক্ষা সমালোচনা যৌক্তিক।~ নোমান (আলাপঅবদান) ০৬:১৩, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
আমার মনে হচ্ছে এখানে বইটির কোনো সমালোচনা করা হয়নি। বরং একটি দাবিই উপস্থাপন করা হয়েছে। -- রবিন সাহা ০৮:২৮, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)
শিবলি মুবিনের বিষয়টি জিয়াউর রহমান আজমি নিজেই চিঠি মারফত বা সরাসরি কথা বলে উনার কাছ থেকে জেনেছেন বলে তিনি তার বইটিতে লিখেছেন যা এই বইয়ের বাইরে অন্য কোথাও উল্লেখ আছে কিনা আমি জানি না, তাই মুবিনের বিষয়টির সাথে আজমির উক্ত বইয়ের রেফারেন্স এক্ষেত্রে দেওয়া আবশ্যক। আর বেশি ভালো হতো "হিন্দু ধর্মগ্রন্থে ইসলামী/অহিন্দু বিষয়ক ভবিষ্যতবাণী প্রসঙ্গ" নামে আলাদা নিবন্ধ করলে, তাহলে সব বিষয় উপস্থাপন করতে কোন প্রতিবন্ধকতা থাকতো না। অহিন্দু বলার কারণ ভবিষ্যপূরাণে আদম ঈসা মূসা থেকে শুরু করে মহারাণী ভিক্টোরিয়া পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে ভবিষ্যৎবাণী করা আছে। তবে ইংরেজি নিবন্ধটাতে দেখলাম সেই পুরনো ভারতপন্থী হিন্দুত্ববাদী সম্পাদক অনব কুমার গোয়েল আবারও পুরনো নিবন্ধ অপসারণ প্রস্তাবনার সূত্র ধরে দ্রুত অপসারণ ট্যাগ দিয়েছেন এবং এই বিষয়টি নিয়ে ইংরেজি উইকিপিডিয়ার ভারতীয় ও হিন্দু উইকিপিডিয়ানদের মধ্যে চরম পর্যায়ের স্পর্শকাতরতা রয়েছে। 103.230.106.10 (আলাপ) ১৬:৫৩, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)

উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

“বিশ্লেষণ” অংশে সম্পাদনা

এই পরিবর্তনের নিরপেক্ষতা টেমপ্লেট নিয়ে আমি কোন মন্তব্য করবো না, কিন্তু রবিন সাহা সাহেব যে পরিবর্তনগুলো নিয়ে এসেছেন, তাতে মূল তথ্যকেই বিকৃত করে ফেলা হয়েছে, আপনারা বিষয়টি ভালো করে লক্ষ্য করুন আর বিষয়টি থেকে সতর্ক থাকুন, এই তথ্য বিকৃতির পরিবর্তন একসময় অন্য দিকে বিশেষ করে কৌশলী ধ্বংসপ্রবণতার ক্ষেত্রে মোড় নিতে পারে, এমন অভিজ্ঞতা আমার এর আগে আমার বহু বহুবার হয়েছে। আজমি এখানে তিনটি কারণ থাকতে পারে বলেছেন, আর রবিন সাহা সেটিকে পরিবর্তন করে দাবিতে নিয়ে গেছেন, এই গোটা পরিবর্তনের কোনই প্রয়োজন নেই। এরকম তথ্য বিকৃতিসূচক ও সরাসরি অপ্রয়োজনীয় পরিবর্তন ধাপে ধাপে কৌশলে ঘটিয়ে এক পর্যায়ে ভয়াবহ কোন ঘটনা ঘটিয়ে ফেলা হয়, এমন অভিজ্ঞতা এর আগে আমার যথেষ্টবার হয়েছে। আর প্রামাণিক শব্দ ব্যবহার করা না করাতে কিছু যায় আসে না। 103.230.106.45 (আলাপ) ০৯:৪৭, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)

আমি আগে একটি আলোচনায় বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী পরিবর্তন করেছি। দেখুন তো মূলবক্তব্যের কি পরিবর্তন হয়েছে? -- রবিন সাহা ১২:১৫, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
বই থেকে গুগল লেন্সের মাধ্যমে সংস্লিষ্ট আরবি লেখা, গুগলে ইংরেজি অনুবাদ ও গুগলে বাংলা অনুবাদ হুবুহু তুলে দিলাম, এবার আপনাকে আমার বোঝানো সহজ হবে, আপনি আগে এটা পড়ুন, ৭০০ থেকে ৭০৮ পৃষ্ঠাঃ আরবিঃ

موضوع البشارات في كتب الهندوس

 إن موضوع البشارات في كتب الهندوس شغل بال علماء الهند مع
 اعترافهم بأن كتبهم غير منزلة. فقد ألف الشيخ محمد إبراهيم السيالكوتي المتوفي سنة (١٣٧٦هـ) أحد كبار علماء أهـل الحـديـث في الهنـد رسـالة باسم «بشـارات محمدية» واختصرها العلامة المناظر الشيخ ثناء الله الأمر تسري المتوفى سنة (١٣٦٧هـ) رئيس جمعية أهل الحديث في الهند باسم «محمد رشي» ونشره وهو الشيخ محمد داود راز سنة (١٣٧٧هـ). كما ألـف الأستاذ محمد مطيـع الرحمـن الجـائر فيـدي باسـم
 خاتم النبيين». وقد ظهر كتاب جديد بقلم شمس نويد العثماني في الموضوع نفسه إلا أنه توسع فيه بما لا تقره كتـب القـوم كـل هـولاء أرادوا إقامة الحجة
 على الهندوس من كتبهم. كما أن غير المسلمين من الهندوس والقاديانيين أيضاً اهتمـوا بـهذا الموضوع. فألف عبد الحق الوديارتهي» (VIDHYARTHI) القادياني كتاباً باسم «ميثاق النبيين» استقصى فيه جميع البشارات الواردة في كتب غير المسلمين من اليهود والنصارى والهندوس والبوذيين والزردشتيين. وطبع هذا الكتاب في عام ١٩٣٦م، وترجم إلى عدة لغات عالمية. كما ألف في الموضوع نفسه بعض الهندوس منهم: الدكتور الويد بر کاش»، رسالتين عن البشارات بالتي * في كتب الهندوس. كما أن الدكتور «رامیش بر ساده كتب مقدمة لكتاب سلام الله صديقي في الموضوع نفسه، واعرف فيها بأن معنى «نراشنس» بالعربية «محمد» وهو الذي جاء ذكره في «أنور فيدا». وكلمة «نراشنس»، مركبة من «سر» ومعناها الإنسان وشنس» ومعناها الممدوح من الناس (PRAISED) يعني الإنسان الذي مدحه الناس. وادعي فقال: من هو هذام غير «محمد» صلى الله عليه وسلم. كما أن القاديانيين في تراجمهم لمعاني القرآن الكريم وتفسيره أشاروا إلى هذا الموضوع بإسهاب. وقد اشتهر في الأوساط العلمية في الهند السيد «أديار» (ADDYAR) المولود سنة ١٩٣٥م في منطقة «تامل نادر رئيس تحرير صحيفة يومية «روتام» بكتابه «الإسلام الذي أحبه» وفيه فصل كامل عن البشارات في

كتب الهندوس". ولكـن السؤال الذي يدور في أذهان كثـير مـن النـاس هو: كيف تسربت هذه البشارات إلى كتب الهندوس مع أنها غير منزلة. وما هو موقف الهندوس أنفسهم أمام هذه البشارات؟. (۱) وقد بلغني أنه أسلم. وللإجابة عليه أقول:

1- لعل «الآريين» اقتبسوا هذه البشارات من تعليمات سيدنا إبراهيم ، لأنه دعا الله سبحانه وتعالى أن يبعث من ذرية إسماعيل رسـولاً

كما جاء في القرآن الكريم: و ربنا وأبعث فيهم رسولا منهم يتلوا عليهم عاينتك ويعلمهم

الكتاب والحكمة ويزكيهم إنك أنت العزيز الحكيم ( ) (۱). لأنه قد ثبت أن هجرات «الآريين» كانت في الفترة التي ظهرت فيها دعوة إبراهيم عليه السلام في العراق وما حولها. وهي من المناطق الـتي مـر بها «الآريون» في هجرتهم حتى وصلوا إلى السند. وحملوا معهم بعـض الأفكار الكلدانية والبابلية تم انكشافها في الأمهار التي وجدت في حفريات «موهان جودار» في وادي السند. وقد كنت أرى أن «البراهمة» نسبة إلى إبراهيـم عليـه السـلام، ثـم وقفت على كلام أبي الفضل السكسكي الحنبلي (ت٧٨٣هـ) في كتابه: «البرهان في معرفة الأديان» يقول فيه: «وسموا براهمـة لإقرارهـم بـالله تعالى، وتكذيبهم بالوسائط وهـم الرسل، إلا إبراهيم عليه السلام، فإنهم يقولون برسالته فسموا لذلك براهمة)(۲)

(۱) سورة البقرة: الآية (١٢٩). (۲) البرهان في معرفة الأديان، ص (۸۷). بل وقد ادعى الدكتور ايران نات الأستاذ بالجامعة الهندوسية ببنارس في مقال نشر في صحيفة «تائمس آف إنديا» (TIMES OF INDIA) في شهري يوليو وأغسطس عام ١٩٣٥م: «أن جزءا كبيرا من تعليمات «ريج فيدا» أخذت من التوراة وصحف إبراهيم»). ولكن أين لهذا الباحث الهندوسي أن يطلع على صحف إبراهيـم إلا أن يقصد به کتاب «جيمس» المنسوب إلى إبراهيم باسم: (THE BOOK OF ABRAHAMAN) الذي ترجمه من اليونانية وطيـع عـام ۱۸۹۲م، أو كتاب «حي -ليج- بوكس» الذي ترجمه من العبرية إلى اليونانية، ثم ترجم منها إلى الإنجليزية باسم: (THE TESTAMENT OF ABRAHAMAN). ولا أعتقد صحة نسبة هذه الكتب إلى إبراهيم عليه السلام. وأما قوله تعالى: (صحف إبراهيم وموسى 2 ) ( فـلا نـعـرف مصير هذه الصحف والغالب أنها فقدت. ٢- إن الهندوس أدخلوا تعديلات كثيرة في كتبهم فمن الممكـن أنـهـم ألحقوا هذه البشارات في كتبهم في العصور الإسلامية إرضاءا للمسلمين. وقد أفادني الأستاذ سلطان مبين رحمه الله تعالى أستاذ اللغة السنسكرتية بكلية شبلي بمدينة أعظـم كـره، المختص في أديان الهند، في رسالة بعث بها إلى بتاريخ ١٩٧٩/٦/٢٥م جواباً عن سؤال وجهت إليـه

(۱) میثاق النبيين ص (٩٦). (۲) سورة الأعلى: الآية (۱۹). عن الشارات فقال:

الإنها موضوعية، أدخلها المندوس في كتبهم في العصور المتأخرة، كما أنهم ألفوا كتباً في العهد الإسلامي وجعلوها مقدسة ومنزلة، مثـل كـتـاب «بهاوشها بران» و کتاب «کلکی بران (۱). وهذا الرأي له وجه، لأن معظم كتب الهندوس قد تمت ترجمتها إلى اللغة العربية في عهد المأمون بين الرشيد بدار الحكمة في بغداد، ولكن لم أجد أحداً مـن المؤلفين السابقين أشار إلى وجود البشارات في هذه الكتب. وهنا أخص بالذكر أبي الريحان محمد بن أحمـد البيروني المتوفى سنة 440 هـ الذي أتقن اللغة السنسكرتية، وترجم كتابين إلى العربية(").

وألف كتابه الشهير «تحقيـق مـا للهند من مقولة مقبولة في العقـل أو مرذولة، و لم يشر إلى وجود البشارات في كتب الهندوس، ولذا يجب الحذر والاحتياط من قبـول هـذه البشارات، وأما موقف

(1) ويوجد في هذين الكتابين كثير من البشارات . (٢) يقول البيروني في مقدمة كتابه «تحقيـق مـا للهند)) (ص4): «وكنت نقلت إلى العربية كتابين أحدهما في المبادئ، وصفة المودجودات، واسمه: «سانك»، والآخر من تخليص النفس من رباط البدن، ويعرف بـ ((باتنجل» وفيها أكثر الأصـول الـتي عليها مدار اعتقادهم دون فروع شرائعهم» ولا يعرف مصير الكتاب الأول، وأما الثاني فوجدت نسخة عتيقة في مكتبة كويرولو في استانبول. وباتانجل: هـو اسـم مؤلف هندوسي عاش في القرن الثالث بعد الميلاد. واسم كتابه: «يوجـا سـوترا)) واليوجا عندهم نوع من التصوف والرياضة تطهر منه الأعمال العجيبة المشهورة في المراكز اليوجية في الهند لاستجلاب السواح الغافلين. علماء الهندوس تجاه هذه البشارات فبعد تتبع أقوالهم تبين لي ما يلي: ا - منهم من طبق هذه البشارات على زعمائهم وأبطالهم. ٢- ومنهم من ينتظر ظهور صاحب هذه البشارات في آخر الزمان. ۳- ومنهم من اعترف بوضعها مثل «دیانند» وأتباعه. 4- ومنهم من اعترف بصدقها، ولكنه لم يدخل في الإسلام مثل الدكتـور وید پرکاش، والدكتور «رامیش پرشاد. 5- ومنهم من اعترف بصدقها وأحب أن يدخل في الإسلام ولكنه خاف 6- ومنهم من اختار الصمت، فإني كتبت إلى بعضهم في الهند، وأرسلت إليه بعض بطاقات البشارات، وطلبت منه عرضها على أساتذة الجامعات الهندوسيات فرد علي المرسل إليه: بأن الأساتذة الذين عرضت عليهم هذه البطاقات اختاروا الصمت. فقلت: صدق الله العظيم إذ يقول:

على نفسه وعلى رئاسته. وأما من اختار الإسلام وأهلن به فقد تحمل أنواعاً مـن العـذاب مـن الضرب والشتم والتشريد. فمن تمكن منهم أن يهرب من أيديهم فقد نجا، ومن بقي في أيديهم فالله أعلم مصيره.

و فمن يرد الله أن بهانه يشرح صدرة للإسلام ومن مرة أن بصلة تجعل صدره، فهنا خرجا قائما يشتد في السماء كذالك يجعل الله الرجس على الذين لا يؤمنون ) (۱) ولكن أقول: مهما يكن الأمر فالقضية هي قضية الهندوس أنفسهم، وقد وجدت مجموعة من البشارات في كتبهم، وهم مسئولون عنها، ويجب عليهم أن يبينوا موقفهم تجاهها. وبعد هذه المقدمة أذكر بعض هذه البشارات التي وجدتها في كتب الهندوس، وأطبقها على نبينا محمد ﷺ وإن كـان في بعضـها تـكلـف فالله المستعان . وأبدأ بذكر قصة آدم وحواء، والغرض من بعثة الأنبيـاء كـمـا جـاء في كتب الهندوس. (۱) سورة الأنعام: الآية (١٢٥). গুগল অনুবাদে ইংরেজিঃ

The subject of glad tidings in Hindu books

The subject of glad tidings in the books of the Hindus occupied the minds of the scholars of India with

Admitting that their books are unreleased. Sheikh Muhammad Ibrahim Al-Sialkoti, who died in the year (1376 AH), one of the leading scholars of hadith in India, composed a letter called “Bisharat Muhammadiyah” and the corresponding scholar Sheikh Thana Allah al-Amr Tsari, who died in the year (1367 AH), the head of the Association of Ahl al-Hadith in India in the name of “Muhammad Rashi” and published it. Sheikh Muhammad Dawood Raz in the year 1377 AH. Professor Muhammad Muti` al-Rahman also authored the unjust video in the name of the last of the prophets". A new book by Shams Nuwaid al-Uthmani appeared on the same subject, but he expanded on it with something that the books of the people do not approve of. All these people wanted to establish the argument on the Hindus who wrote them. The non-Muslim Hindus and Qadianis also took an interest in this subject. So Abd al-Haqq al-Wadiarthi of al-Qadiani wrote a book called “The Charter of the Prophets” in which he explored all the glad tidings mentioned in the books of non-Muslims, including Jews, Christians, Hindus, Buddhists and Zoroastrians. This book was printed in 1936 AD, and was translated into several international languages. Some Hindus also wrote on the same subject, including: Dr. Al-Wayd Bar Kash, two treatises on the glad tidings that are included in the books of the Hindus. Also, Dr. Ramesh Bar Sada wrote an introduction to the book Salam of God Siddiqui on the same subject, in which I know that the meaning of “Narration” in Arabic is “Muhammad” and he is the one mentioned in “Anwar Veda”. The word “Narashans” is a compound of “Sir” which means man and shanas, and its meaning is praised by people (PRAISED), meaning the person who is praised by people. He was summoned and said: Who is this other than “Muhammad”, may God’s prayers and peace be upon him? The Qadianis in their translations of the meanings and interpretation of the Noble Qur’an referred to this subject at length. Mr. ADDYAR, born in 1935 AD in the Tamil Nader area, editor-in-chief of the daily newspaper “Rotam” was famous in India for his book “The Islam I Love,” which contains a complete chapter on the good news in Indian books of the Hindus.” But the question on the minds of many people is: How did these good news infiltrate the books of the Hindus even though they were not revealed. What is the position of the Hindus themselves in the face of these good news? (1) I was informed that he became Muslim. To answer him I say:

1- Perhaps the “Aryans” quoted these glad tidings from the instructions of our master Ibrahim, because he called on God Almighty to send from the descendants of Ishmael a messenger

As it came in the Noble Qur’an: And our Lord, and send among them a Messenger from among themselves, who will recite to them your vision and teach them

The Book and the Wisdom and purifies them, for You are the Mighty, the Wise (1). Because it has been proven that the migrations of the “Aryans” took place during the period in which the call of Abraham, peace be upon him, appeared in and around Iraq. It is one of the areas that the "Aryans" passed through in their migration until they reached Sindh. And they brought with them some Chaldean and Babylonian ideas that were discovered in the foals that were found in the excavations of "Mohan Goddar" in the Indus Valley. I used to see that “the Brahmins” refer to Abraham, peace be upon him, then I came across the words of Abu al-Fadl al-Sikski al-Hanbali (d. 783 AH) in his book: “The Proof in the Knowledge of Religions” in which he says: “They were named Brahmins for their affirmation of God Almighty, and their denial of mediators and they are the messengers, except Abraham. Peace be upon him, for they say his message, so they are called Brahmins for that (2).

(1) Surah Al-Baqarah: Verse 129. (2) The proof in the knowledge of religions, p. (87). In fact, Dr. Iran Nat, a professor at the Hindu University of Banaras, claimed in an article published in the “TIMES OF INDIA” newspaper in July and August 1935 AD: “A large part of the instructions of the Rig Veda were taken from the Torah and the papers of Abraham.” But where can this Hindu researcher have access to the books of Abraham unless he means the book “James” attributed to Abraham with the name: (THE BOOK OF ABRAHAMAN), which he translated from Greek and obeyed in 1892 AD, or the book “Hay-Leg-Books” which he translated from Hebrew into Greek, and then translated into English as: (THE TESTAMENT OF ABRAHAMAN). I do not think the correctness of the attribution of these books to Abraham, peace be upon him. As for His Almighty saying: (The Scrolls of Abraham and Moses 2) (We do not know the fate of these papers, and most likely they were lost. 2- The Hindus made many modifications in their books, so it is possible that they included these good news in their books in Islamic times to please the Muslims. Professor Sultan Mubin, may God have mercy on him, helped me The Most High, Professor of Sanskrit Language at Shibli College in the City of Azam Hare, who specializes in the religions of India, in a letter he sent to me on 06/25/1979 in response to a question that was addressed to him.

(1) The Covenant of the Prophets, p. (96). (2) Surat Al-A’la: Verse 19. About the badges, he said:

It is objective. Al-Mandoos introduced it into their books in the later ages. They also wrote books in the Islamic era and made them sacred and status, such as the book “Bahaushha Praan” and the book “Kalki Bran (1). This opinion has a face, because most of the books of the Hindus were translated into Arabic during the era of al-Ma’mun ibn al-Rashid in the House of Wisdom in Baghdad, but I did not find any of the previous authors who referred to the existence of good news in these books. Here, I single out Abu al-Rayhan Muhammad ibn Ahmad al-Biruni, who died in 440 AH, who mastered the Sanskrit language and translated two books into Arabic (").

And he wrote his famous book “Achieving India’s saying that is acceptable in the mind or reprehensible, and he did not refer to the presence of glad tidings in the books of the Hindus.

(1) There are many good tidings in these two books. (2) Al-Biruni says in the introduction to his book “Achieving what is India” (p. 4): “I transferred two books to Arabic, one of them on principles, and the recipe of the modjodat, and his name is: “Sanak,” and the other is on ridding the soul of the bond of the body, and it is known as ((Batangel). “And it contains most of the origins of their belief, without the branches of their laws.” The fate of the first book is not known. As for the second, an antique copy was found in the Koirulu Library in Istanbul. Patangel: is the name of a Hindu author who lived in the third century AD, and the name of his book is: “Yoga Sutra.” And yoga for them is a kind of mysticism and sports that purify the miraculous works famous in the yoga centers in India to attract unsuspecting tourists. Hindu scholars regarding these glad tidings. After tracing their sayings, the following became clear to me: A - Some of them applied these good news to their leaders and heroes. 2- And some of them are waiting for the appearance of the owner of these good tidings at the end of time. 3- Some of them admitted its status, such as “Dianand” and his followers. 4- And some of them admitted its truthfulness, but did not convert to Islam, such as Dr. Waid Prakash and Dr. Ramesh Pershad. 5- Some of them admitted its truth and wanted to convert to Islam, but were afraid 6- Some of them chose silence, for I wrote to some of them in India, and sent him some cards of good tidings, and I asked him to present them to the Hindu university professors. The recipient replied: That the professors who were offered These cards chose silence. I said: God Almighty has spoken the truth when He says:

himself and his leadership. As for the one who chose Islam and was welcomed by it, he has endured various types of torment such as beatings, insults and displacement. Whoever among them managed to escape from their hands has escaped, and whoever remains in their hands, God knows his fate.

And whoever God wants that by his insult he explains his breast to Islam, and from one time that an onion makes his chest, here they came out standing and hardening in the sky, and so does God make abomination on those who do not believe) (1) But I say: Whatever the case, the issue is the issue of the Hindus themselves, and I found a group of The good news is in their books, and they are responsible for it, and they must state their attitude towards it. After this introduction, I will mention some of these glad tidings that I found in the books of the Hindus, and apply them to our Prophet Muhammad, peace be upon him. I begin by mentioning the story of Adam and Eve, and the purpose of the mission of the prophets as stated in the books of the Hindus.

(1) Surat Al-An'am: Verse 125.

, গুগল অনুবাদে বাংলাঃ ে

হিন্দু বইতে সুখবরের বিষয়

হিন্দুদের বইয়ের সুসংবাদের বিষয় ভারতের পণ্ডিতদের মন দখল করেছিল এবং স্বীকার করেছিল যে তাদের বইগুলি অপ্রকাশিত। শেখ মুহাম্মাদ ইব্রাহিম আল-শিয়ালকোটি, যিনি (১৩৭৬ হিজরি) ভারতে হাদিসের অন্যতম প্রধান পণ্ডিত, "বিশারাত মুহাম্মাদিয়াহ" নামে একটি চিঠি রচনা করেন এবং সংশ্লিষ্ট পণ্ডিত শেখ থানা আল্লাহ আল-আমর জারী, যিনি মারা যান। (১৩৬৭ হিজরি) ভারতে আহলে হাদিস সমিতির প্রধান “মুহাম্মদ রাশি” নামে এটি প্রকাশ করেন। শায়খ মুহাম্মদ দাউদ রাজ ১৩৭৭ হিজরিতে। অধ্যাপক মুহাম্মাদ মুতি আল-রহমানও শেষ নবীদের নামে অন্যায় ভিডিওটি রচনা করেছিলেন। একই বিষয়ে শামস নুওয়াইদ আল-উসমানির একটি নতুন বই প্রকাশিত হয়েছিল, তবে তিনি এটিকে এমন কিছু দিয়ে প্রসারিত করেছিলেন যা লোকেরা অনুমোদন করে না। এই সমস্ত লোকেরা তাদের লেখা হিন্দুদের উপর যুক্তি প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল। অমুসলিম হিন্দু এবং কাদিয়ানীরাও এই বিষয়ে আগ্রহ নিয়েছিল। তাই আল-কাদিয়ানীর আবদ-আল-হক্ক আল-ওয়াদিয়ার্থী একটি লিখেছেন। "নবীদের সনদ" নামে একটি বই যেখানে তিনি ইহুদী, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ এবং জরথুষ্ট্রিয়ান সহ অমুসলিমদের বইগুলিতে উল্লিখিত সমস্ত সুসংবাদ অনুসন্ধান করেছেন৷ এই বইটি 1936 খ্রিস্টাব্দে মুদ্রিত হয়েছিল এবং বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল। আন্তর্জাতিক ভাষা। কিছু হিন্দুও একই বিষয়ে লিখেছেন, যার মধ্যে রয়েছে: ডঃ আল-ওয়ায়েদ বার কাশ, হিন্দুদের বইতে অন্তর্ভুক্ত সুসংবাদের দুটি গ্রন্থ। এছাড়াও, ডঃ রমেশ বার সাদার একটি ভূমিকা লিখেছেন। একই বিষয়ে খোদা সিদ্দিকীর সালাম বই বিষয়, যে বিষয়ে আমি জানি যে আরবীতে "বর্ণনা" এর অর্থ "মুহাম্মদ" এবং তিনি "আনোয়ার বেদে" উল্লেখিত একজন। "নারশানস" শব্দটি "স্যার" এর একটি যৌগ যার অর্থ মানুষ এবং শান, এবং এর অর্থ লোকেদের দ্বারা প্রশংসিত (প্রশংসিত), যার অর্থ লোকেদের দ্বারা প্রশংসিত ব্যক্তি। তাকে তলব করা হল এবং বলা হল: এই "মুহাম্মদ" ছাড়া আর কে, আল্লাহর দোয়া ও শান্তি তাঁর উপর বর্ষিত হোক? কাদিয়ানিরা তাদের নোবেল কুরআনের অর্থ ও ব্যাখ্যার অনুবাদে এই বিষয়টিকে দৈর্ঘ্যে উল্লেখ করেছে। জনাব আদ্দিয়ার, 1935 খ্রিস্টাব্দে তামিল নাদের এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন, দৈনিক পত্রিকা "রোটাম"-এর প্রধান সম্পাদক তাঁর "ইসলাম আই লাভ" বইয়ের জন্য ভারতে বিখ্যাত ছিলেন, যাতে সুসংবাদের একটি সম্পূর্ণ অধ্যায় রয়েছে। হিন্দুদের ভারতীয় বই।" কিন্তু অনেকের মনেই প্রশ্ন: এই সুসংবাদগুলো প্রকাশ না হওয়া সত্ত্বেও কীভাবে হিন্দুদের বইয়ে ঢুকে পড়ল। এসব সুসংবাদের মুখে খোদ হিন্দুদের অবস্থান কী? (1) আমাকে জানানো হলো যে, সে মুসলিম হয়েছে। তাকে উত্তর দিতে আমি বলি:

1- সম্ভবত "আর্যরা" আমাদের মাস্টার ইব্রাহিমের নির্দেশ থেকে এই সুসংবাদগুলি উদ্ধৃত করেছিল, কারণ তিনি সর্বশক্তিমান ঈশ্বরকে ইসমাইলের বংশধরদের থেকে একজন বার্তাবাহক পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন।

যেমনটি পবিত্র কুরআনে এসেছে: এবং আমাদের পালনকর্তা, এবং তাদের মধ্যে তাদের মধ্য থেকে একজন রসূল প্রেরণ করুন, যিনি তাদের কাছে আপনার দর্শন পাঠ করবেন এবং তাদের শিক্ষা দেবেন।

কিতাব ও প্রজ্ঞা এবং সেগুলোকে পবিত্র করে, কেননা আপনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় (1)। কেননা এটা প্রমাণিত যে, “আর্যদের” হিজরত সেই সময়ই হয়েছিল যে সময়ে ইরাকে এবং এর আশেপাশে ইবরাহীম (আঃ)-এর দাওয়াত এসেছিল। এটি এমন একটি অঞ্চল যা "আর্যরা" তাদের অভিবাসনের সময় অতিক্রম করেছিল যতক্ষণ না তারা সিন্ধুতে পৌঁছেছিল। এবং তারা তাদের সাথে কিছু ক্যালডীয় এবং ব্যাবিলনীয় ধারণা নিয়ে এসেছিল যা সিন্ধু উপত্যকার "মোহন গড্ডার" খননে পাওয়া ফোয়ালগুলিতে আবিষ্কৃত হয়েছিল। আমি দেখতাম যে "ব্রাহ্মণরা" ইব্রাহীম (আঃ) কে বোঝায়, তারপর আমি আবু আল-ফাদল আল-সিকস্কি আল-হাম্বলী (মৃত্যু 783 হি) এর বইয়ের শব্দগুলি দেখতে পেলাম: "প্রমাণ ধর্মের জ্ঞান" যেখানে তিনি বলেছেন: "তাদেরকে ব্রাহ্মণ বলা হয়েছিল তাদের সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞার জন্য, এবং তাদের মধ্যস্থতাকারীদের অস্বীকার করার জন্য এবং তারা আব্রাহাম ছাড়া বার্তাবাহক। তাঁর উপর শান্তি বর্ষিত হোক, কারণ তারা তাঁর বাণী বলে, তাই তাদের ব্রাহ্মণ বলা হয় (2)।

(1) সূরা আল-বাকারা: আয়াত 129। (2) ধর্মের জ্ঞানে প্রমাণ, পৃ. (৮৭)। প্রকৃতপক্ষে, বানারসের হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডঃ ইরান নাট, জুলাই এবং আগস্ট 1935 খ্রিস্টাব্দে “টাইমস অফ ইন্ডিয়া” পত্রিকায় প্রকাশিত একটি নিবন্ধে দাবি করেছিলেন: “ঋগ্বেদের নির্দেশাবলীর একটি বড় অংশ নেওয়া হয়েছিল। তাওরাত এবং আব্রাহামের কাগজপত্র থেকে।" কিন্তু এই হিন্দু গবেষক আব্রাহামের বইগুলি কোথায় পেতে পারেন যদি না তিনি "জেমস" নামে আব্রাহামকে আরোপিত বইটির অর্থ না করেন: (আব্রাহামের বই), যা তিনি গ্রীক থেকে অনুবাদ করেছিলেন এবং 1892 খ্রিস্টাব্দে মান্য করেছিলেন, বা বইটি " হে-লেগ-বুকস” যা তিনি হিব্রু থেকে গ্রীক ভাষায় অনুবাদ করেছেন এবং তারপর ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন: (TESTAMENT of ABRAHAMAN)। ইবরাহীম (আঃ)-এর প্রতি এসব কিতাবের আরোপণের সঠিকতা আমি মনে করি না। তাঁর সর্বশক্তিমান উক্তি হিসাবে: (আব্রাহাম এবং মূসার স্ক্রল 2) (আমরা এই কাগজগুলির ভাগ্য জানি না, এবং সম্ভবত তারা হারিয়ে গেছে। 2- হিন্দুরা তাদের বইগুলিতে অনেক পরিবর্তন করেছে, তাই এটি সম্ভব যে তারা মুসলমানদের খুশি করার জন্য এই সুসংবাদগুলি ইসলামী যুগে তাদের বইতে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। প্রফেসর সুলতান মুবিন, ঈশ্বর তাঁর প্রতি রহম করুন, আমাকে সাহায্য করেছিলেন সর্বোচ্চ উচ্চ, আজম হেয়ার শহরের শিবলী কলেজের সংস্কৃত ভাষার অধ্যাপক, যিনি এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ছিলেন। ভারতের ধর্ম, 06/25/1979 তারিখে তিনি আমাকে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন একটি প্রশ্নের উত্তরে যা তাকে সম্বোধন করা হয়েছিল।

(1) নবীদের চুক্তি, পৃ. (96)। (2) সূরা আল-আলা: আয়াত 19। ব্যাজ সম্পর্কে, তিনি বলেন:

এটা উদ্দেশ্যমূলক। আল-মান্দুস পরবর্তী যুগে তাদের বইয়ে এটি চালু করেছিল। তারা ইসলামী যুগেও বই লিখেছিল এবং সেগুলোকে পবিত্র ও মর্যাদা দিয়েছিল, যেমন “বহাউশা প্রাণ” বই এবং “কল্কি ব্রান (1) বই। এই মতামতের একটি মুখ আছে, কারণ বাগদাদের হাউস অফ উইজডমে আল-মামুন ইবন আল-রশিদের যুগে হিন্দুদের বেশিরভাগ বই আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল, কিন্তু আমি পূর্ববর্তী লেখকদের কাউকে পাইনি। এই বইগুলিতে সুসংবাদের অস্তিত্ব উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে, আমি আবু আল-রায়হান মুহাম্মাদ ইবনে আহমদ আল-বিরুনিকে এককভাবে তুলে ধরছি, যিনি 440 হিজরিতে মারা গেছেন, যিনি সংস্কৃত ভাষা আয়ত্ত করেছিলেন এবং দুটি বই আরবীতে অনুবাদ করেছিলেন (")।

এবং তিনি তার বিখ্যাত বই লিখেছেন “Achieving India’s say that is acceptable or rerehensible in the mind and he reference to the god tidings in the book in Hindus.

(1) এ দুটি গ্রন্থে অনেক সুসংবাদ রয়েছে। (২) আল-বিরুনি তার বই "ভারত অর্জন করা" (পৃ. ৪) এর ভূমিকায় বলেছেন: "আমি আরবি ভাষায় দুটি বই স্থানান্তর করেছি, তার মধ্যে একটি নীতির উপর, এবং মোদজোদতের রেসিপি, এবং তার নাম হল  : "সনক," এবং অন্যটি দেহের বন্ধন থেকে আত্মাকে পরিত্রাণ করে এবং এটি ((ব্যাটাঞ্জেল) নামে পরিচিত। প্রথম বইটির ভাগ্য জানা যায়নি। দ্বিতীয়টির মতো, ইস্তাম্বুলের কৈরুলু লাইব্রেরিতে একটি প্রাচীন কপি পাওয়া গেছে। পাটাঞ্জেল: খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতাব্দীতে বসবাসকারী একজন হিন্দু লেখকের নাম এবং তার বইয়ের নাম হল: "যোগ সূত্র।" এবং তাদের জন্য যোগ হল এক ধরণের রহস্যবাদ এবং খেলাধুলা যা সন্দেহাতীত পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য ভারতের যোগ কেন্দ্রগুলিতে বিখ্যাত অলৌকিক কাজগুলিকে শুদ্ধ করে৷ এই সুখবর সম্পর্কে হিন্দু পণ্ডিতরা৷ তাদের বক্তব্যগুলি সন্ধান করার পরে, নিম্নলিখিতগুলি হল আমার কাছে পরিষ্কার: A - তাদের কেউ কেউ তাদের নেতা এবং নায়কদের জন্য এই সুসংবাদটি প্রয়োগ করেছে। 2- এবং তাদের মধ্যে কেউ কেউ অপেক্ষা করছে সময়ের শেষে এই সুসংবাদের মালিকের উপস্থিতির জন্য। 3- তাদের মধ্যে কেউ কেউ এর মর্যাদা স্বীকার করেছে, যেমন "ডিয়ানন্দ" এবং তার অনুসারীরা। 4- এবং তাদের মধ্যে কেউ কেউ এর সত্যতা স্বীকার করেছে, কিন্তু ইসলাম গ্রহণ করেনি, যেমন ডঃ ওয়াইদ প্রকাশ এবং ডঃ রমেশ পারশাদ। 5- তাদের মধ্যে কেউ কেউ এর সত্যতা স্বীকার করে ইসলাম গ্রহণ করতে চেয়েছিল, কিন্তু ভয় পেয়েছিল 6- তাদের মধ্যে কেউ কেউ নীরবতা বেছে নিয়েছিল, কারণ আমি ভারতে তাদের কয়েকজনকে চিঠি লিখেছিলাম এবং তাকে কিছু সুসংবাদের কার্ড পাঠিয়েছিলাম এবং আমি তাকে বলেছিলাম সেগুলো হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের কাছে পেশ করুন। প্রাপক উত্তর দিয়েছিলেন: যে অধ্যাপকদের এই কার্ডগুলি দেওয়া হয়েছিল তারা নীরবতা বেছে নিয়েছিল। আমি বললাম: মহান আল্লাহ সত্য বলেছেন যখন তিনি বলেছেন:

নিজেকে এবং তার নেতৃত্ব। যে ব্যক্তি ইসলামকে বেছে নিয়েছে এবং এর দ্বারা স্বাগত জানানো হয়েছে, তিনি প্রহার, অপমান ও স্থানচ্যুতির মতো নানা ধরনের যন্ত্রণা সহ্য করেছেন। তাদের মধ্যে যে তাদের হাত থেকে পালাতে পেরেছে সে পালিয়েছে, আর যে তাদের হাতে রয়ে গেছে, আল্লাহ তার ভাগ্য জানেন।

আর যাকে আল্লাহ চান যে তার অপমান দ্বারা তিনি তার স্তনকে ইসলামের জন্য ব্যাখ্যা করেন এবং এক সময় থেকে যে একটি পেঁয়াজ তার বুক তৈরি করে, এখানে তারা আকাশে দাঁড়িয়ে এবং শক্ত হয়ে বেরিয়ে এসেছিল, এবং যারা বিশ্বাস করে না তাদের উপর আল্লাহও ঘৃণা করেন) (1) তবে আমি বলি: ঘটনা যাই হোক না কেন, সমস্যাটি হিন্দুদের নিজেদেরই সমস্যা, এবং আমি তাদের বইয়ে সুসংবাদের একটি দল দেখতে পেয়েছি, এবং তারা এর জন্য দায়ী, এবং তাদের অবশ্যই এটির প্রতি তাদের মনোভাব প্রকাশ করতে হবে। . এই ভূমিকার পরে, আমি এই সুসংবাদগুলির মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করব যা আমি হিন্দুদের বইয়ে পেয়েছি এবং সেগুলি আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর প্রয়োগ করব। আমি আদম ও ইভের কাহিনী এবং হিন্দুদের বইয়ে বর্ণিত নবীদের মিশনের উদ্দেশ্য উল্লেখ করে শুরু করছি।

(1) সূরা আল-আনআম: আয়াত 125।

103.230.105.29 (আলাপ) ০৮:৪৬, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)

আর আপনি প্রথমে পুরো বিষয়টির বিরোধিতা করলেন, এখন হিন্দু পণ্ডিতদের অস্বীকার শব্দটির বদলে বিরোধিতা শব্দটি বসালেন, এরপর আজমির তথ্যসূত্রসমেত কারণগুলোকে যেখানে আজমি হতে পারে বলে তথ্যসহ মত দিয়েছেন সেখানে আপনি সেগুলোকে সরাসরি দাবিতে নিয়ে গেছেন, এই তথ্যগুলো কোনটাই তার নিজের দাবি নয়, এগুলো তার সংগৃহীত, আর হিন্দুধর্মে ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী নামক দাবির বিষয়টি নতুন কিছু নয়, বিগত একশো বছরের বেশি সময় ধরে এটুি খুব ঝাকালোভাবেই ভারতের মিশ্র সামাজিক প্রচারণা মাধ্যমে সুস্পষ্টভাবেই চলে আসছে, আর আপনারা হিন্দুরা সবসময় এই কাজটি করেন, আমার অফিসে একজন এর নাম দিয়েছে ডিফেন্স অফেন্স খেলা, ঋগ্বেদের আমল থেকেই আপনারা দেবাসুরের যুদ্ধের মাধ্যমে কখনো ইরানী ভারতীয় আর্য যুদ্ধে কখনো মিত্রপক্ষকে নায়ক বানিয়েছেন আবার একই লোক শত্রু হলে তাকে ভিলেন বানুয়েছেন, দ্রাবিড়দের সাথেও একই খেলা, কখনো কৃষ্ণকে দেবতা বানিয়ে দ্রাবিড় জয়গান, আবার রাম রাবণের যুদ্ধে রাবণকে ভিলেন বানিয়ে দ্রাবিড়বিদ্বেষ, মুসলিম আমলে বিপদে পড়ে মুসলিমদের খুশি করার জন্য আল্লোপনিষদ লেখা হল, অথর্ববেদে ২০ কাণ্ডের ১২৭ শ্লোকেসহ আটও অনেক জায়গায় ইসলামী নবী মুহাম্মদের অনুকরণে নরাশংসের শ্লোক লিখে প্রক্ষিপ্ত অংশ বা ইন্টারপোলেশন হিসেবে যোগ করে তা বেদে মুহাম্মাদের ভবিষ্যৎবাণী বলে প্রচার করলো হিন্দুরাই মুসলমানদের কাছে, অনেকেই বইও লিখলো, মুসলমানরাও খুশি হয়ে এটা প্রচার করলো বই লিখে, এখন হিন্দুরা শক্তিশালী হয়ে এটাকেই আবার মুসলিমদের অপপ্রচার বলে প্রচার শুরু করলো, এই ডিফেন্স অফেন্স খেলা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দ্বারা প্রবলভাবে সবসময়ই চলে, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা নিজেদের ধর্মকে অন্তর্ভূক্তিমূলক বলে, কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে শক্তিশালীভাবে প্রমাণিত যে, নিজেদের অন্তর্ভূক্তিমূলক বিষয়গুলোকে তারা নিজেদের অস্তিত্বগত স্বার্থে এভাবেই সবসময় ব্যবহার করে, আর তাদের অন্তর্ভূক্তির উদ্দেশ্যও সবসময় এটাই থাকে আর এভাবেই তারা নিজেদের কাজকে নিজেরাই সময় অনুযায়ী অস্বীকার বা স্বীকার করে, ইসলাম ধর্মেও এমন কিছু ধারা আছে শিয়া ও সুফি মতবাদ, মজার বিষয় এই দুটি ধারার মূল বিষয়গুলোই হিন্দুধর্ম থেকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এসেছে, যেমন শিয়া ইরানি ধারা, যা আর্য চরমপন্থী প্রাচীন ইরানী মানসিকতার ফসল, আরেকটি হল সুফিবাদ যার মূল উৎস মনসুর হাল্লাজ ও ইবনে আরাবীর ভারত থেকে শেখা ওয়াহদাতুল উজুদ থেকে এসেছে, যার মূল উৎস ভারতের অদ্বৈত বেদান্তবাদ, যে বিষয়গুলো মূলধারার ইসলাম অর্থাৎ কোরআন ও বিশুদ্ধ হাদীস অর্থাৎ ইসলামী নবী মুহাম্মদের নিজস্ব বাণী ও কর্মে নেই। কিছু মনে করবেন না, আমি বিষয়টা বোঝানোর জন্য এভাবে বলতে হয়েছে, ব্যক্তিগত কোন আক্রমণ করা বা কাওকে হেয় করা আমার উদ্দেশ্য নয়। আপনি কষ্ট পেলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত ও ক্ষমা চাইছি। আর যেখানে বিষয়বস্তুর উদ্দেশঢ়ই সম্পূর্ণ দ্বিমূখী, প্রতারণামূলক ও পরস্পরবিরোধী, সেখানে প্রামানিক শব্দটি ব্যবহার করা না করায় আর কীই বা যায় আসে।103.230.105.29 (আলাপ) ০৯:০৫, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
প্রথমত, আমি এখন পর্যন্ত কোনো তথ্যের বিরোধিতা করিনি। কেবল নিবন্ধে লেখাটি সংযুক্তকরণের ব্যপারে বিরোধিতা করেছিলাম। নিরপেক্ষ ভাবে পর্যালোচনা করে অংশটি সংযুক্তকরণের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। যুক্ত অংশটির সত্যতা নিয়ে এখনো কথা বলিনি। আপনি এখানে এত কিছু লেখলেন, তার কোনো প্রয়োজনই ছিল না।
এরপর আমার পরিবর্তনগুলোর মধ্যে এটি ছিল: “হিন্দু পণ্ডিতদের দ্বারা এসমস্ত দাবির অস্বীকার করা হয়।” এর পরিবর্তে “হিন্দু পণ্ডিতগণ বইটির দাবিসমূহের বিরোধিতা করেন।” এটি লেখাই অধিক সঠিক। কেননা হিন্দু পণ্ডিতগণ কেবল অস্বীকারই করেননি, বিরোধিতাও করেছেন, যা রেফারেন্স দেওয়া তথ্যগুলোতে পাওয়া যায়। আর এই অংশটি আমিই শুরুতে সংযুক্ত করেছিলাম। এবং পরে আরও পরিবর্তন করব।
আরও পরিবর্তন হয়েছে, আজমির বক্তব্যগুলোকে দাবি বলেছি। কারণ এগুলোতে তার মতামত ব্যাক্ত হয়েছে। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত হয়নি। কেননা ইন্দো-আর্য অভিপ্রায়ণের যেই তত্ত্বটি রয়েছে সেখানে বলা হয় ভারতীয় উপমহাদেশে এবং আনাতোলিয়ায় (প্রাচীন মিতানি) ইন্দো-আর্যগণ মধ্য এশিয়া থেকে এসেছিলেন, হরপ্পা যুগের শেষ সময়ে প্রায় ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ধীরে ধীরে এই অভিপ্রায়ণ শুরু হয়েছিল। কিন্তু ইব্রাহিম ১৫০০ খিস্টপূর্বে ছিল কিনা তার কোনো প্রমাণ নেই। আবার এই অভিপ্রায়ণ তত্ত্ব একাডেমিকভাবে পড়ানো হলেও এর বিরোধি তত্ত্বও বেশ প্রচলিত আছে: আর্য-স্বাদেশিকতাবাদ। যেখানে বলা হয় আর্যরা কোনো বহিরাগত নয় ইত্যাদি। এসমস্ত কিছু বিবেচনা করে আজমির বক্তব্যগুলোকে “দাবি” বলা ভুল হয়নি। আর তার বক্তব্য যদি পণ্ডিত সমাজে গ্র্রহণযোগ্য না হয়, তাহলে তা প্রামাণিক হবে কি না সে বিষয়ে সন্দেহ আছে, যেহেতু তিনি সংস্কৃত সাহিত্যের উপর গবেষক নন।
আরও দাবি করেছেন, হিন্দুধর্মে ইসলামি ভবিষ্যত বাণী আছে। কল্কিপুরাণে এমন কিছু পাওয়া যায়নি যা ইসলামি ভবিষ্যৎবাণীর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। ভবিষ্যপুরাণ-এ কি বলা আছে, তা নিয়ে আমি ভালভাবে লিখব। সুলতান মুবিনের বক্তব্য যুক্ত করারও তখন প্রয়োজন হবে না। আরও ভাল রেফারেন্স আছে আমার কাছে। সময়দিন। আর কোনো সম্প্রদায়কে খুশি করার জন্য এবং হিন্দুদের দ্বারাই লেখা হয়েছিল কি না, তাও নিশ্চিত বলা যায় না। কারণ ভবিষ্যপুরাণে, যা লেখা আছে, তা জানলে কোনো সম্প্রদায় খুশি হবেন বলে মনে হয় না। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন যে, আল্লোপনিষদ্ ছিল "ভারতের মুসলমান শাসকদের কিছু তোষামোদকারীর নির্লজ্জ রচনা।" ভট্টাচার্য ও সরকার আল্লোপনিষদ্‌কে "ইসলামি রচনা" হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
আপনি অনেক ভ্রান্ত তথ্যও যুক্ত করেছেন, যেগুলোর উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন মনে করছি না। উত্তর না দিলে খুব বড় সমস্যা হবে না। দয়া করে নিবন্ধ সম্পর্কিত আলোচনা করুন। এই পাতাটি নিবন্ধের উন্নতি সম্পর্কিত আলোচনার স্থান। কোনো সাম্প্রদায়িক তর্কের স্থান নয়। আর আক্রমনাত্বক মন্তব্য থেকে বিরত থাকুন। ধন্যবাদ। -- রবিন সাহা ১৪:২৯, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
সুলতান মুবিনের তথ্য প্রয়োজন হবে কি হবে না সেটা পরের বিষয়, যেহেতু তথ্যসূত্র উল্লেখযোগ্য ও প্রাসঙ্গিক হিসেবে গৃহীত হয়েছে, তাই আপনি সেটা কোনভাবেই মুছতে পারবেন না, দরকার হলে অন্য তথ্য উল্লেখযোগ্য ও প্রাসঙ্গিক তথ্যসূত্রসহ যোগ করতে পারেন, তবে প্রতিষ্ঠিত তথ্য ও তথ্যসূত্র মুছবেন না, কারণ সেটি ধ্বংসপ্রবণতা, এছাড়াও আজমি নিজেও মুবিনের তথ্যটির সত্যতার সম্ভাবনার প্রতি নিজে বেশি জোর দিয়েছেন, আর তা পরবর্তী সংযোজন হিসেবে আল বিরুনি ও হারুনর রশিদের অনুবাদের পার্থক্যেরও যুক্তির অধিকতা দেখিয়েছেন, তাই এই কারণটি তিনটি কারণের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর মজার বিষয় ঘুরিয়ে ফিরিয়ে আপনি মুবিনের তথ্যটিকেই টার্গেট করেছেন আপনার সাম্প্রতিক মন্তব্যে, আর অন্যান্য সাম্প্রতিক মুসলিম পণ্ডিতগণও মুবিনের সমমতকেই সঠিক বলে দাবি করেন, তাই বুঝতেই পারছেন, উল্েখযোগ্যসংখ্যক মুসলিম বিশ্লেষণী দৃষ্টিকোণ থেকে মুবিনের মতটিই বেশি দাবিকৃত। আর আজমি কোন কারণকেও শতভাগ নিশ্চিত বলে দাবি করেন নি, তিনি বলেছেন তার মতে এগুলো কারণ হতে পারে, দাবি তখনই বলা যায় যখন শতভাগ নিশ্চিত বলা হয়, হতে পারে কথাটি কখনো দাবি হয় না, তারপরও যদি সমন্বয় করতে চান তবে লিখুন এভাবে "হতে পারে বলে দাবি করেছেন"। আরেকটা বিষয়, শিব তো দ্রাবিড় দেবতা ছিল, আর্যদের কীভাবে হলো,সেটা ইন্দো আর্য অভিপ্রয়াণের সপক্ষের দ্বারাই প্রমাণ করা যায়, এছারা ইন্দো-ইরানীয়তে আবেস্তা আর ঋগ্বেদের সমজাতীয় পরিভাষাগুলো দেখুন, ইন্দো আর্য অভিপ্রয়াণই অধিক প্রমাণিত ইন্দো ইউরোপীয় ধর্মীয় ধারণাগুলোর যোগসূত্রের সাথে অধিক মেলে এমন ভূরি ভূরি যৌক্তিক প্রত্নতাত্বিক ও প্রাচীন ঐতিহাসিক দলিল আমি খোদ উইকিপিডিয়া (ইংরেজি) থেকেই দিতে পারবো, যদি না আপনারা এখন থেকেই সংগঠিত ও সমন্বিতভাবে সম্পাদনার ইতিহাসসহ তথ্য ও তথ্যসূত্রগুলো লুকিয়ে ফেলার পদক্ষেপ নেন, যে কাজটি এর আগে আমি আমার যতদুর মনে পড়ে কমবেশি করতে দেখেছি, আর এই সমাদৃত প্রত্ন দলিলগুলোর প্রামাণ্য যুক্তির তুলনায় আর্য-স্বাদেশিকতাবাদ তত্ত্ব প্রচণ্ডভাবে দূর্বল আর এর প্রামাণ্য দলিলগুলোও ওগুলোর সাথে আনুপাতিকহারে যৎসামান্য। ইন্দো আর্য অভিপ্রয়ানের স্বপক্ষে স্বয়ং নেহরুই তার ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া বইতে বিস্তৃত বলে গেছেন, আপনারা নতুন করে আর কী বলবেন। ডিডি ন্যাশনালে এই বই নিয়ে সিরিয়ালও হয়েছে ভারত এক খোজ নামে, ইউটিউব থেকে প্রথম পর্বগুলো থেকে নাটকীয় আকারে এর দৃশ্যায়ন দেখে নেবেন, তাহলে বুঝতে অসুবিধা হবে না। 103.230.105.16 (আলাপ) ১৬:১১, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
আরও প্রস্তাব করছি, সুলতান মুবিনের লেখার পরে জিয়াউর রহমান আজমির বইয়ের সংশ্লিষ্ট তথ্যসূত্রের সংযোগ জুড়ে দিন, যেখান থেকে এই তথ্যটি নেওয়া হয়েছে, তা না হলে একসময় একে দীর্ঘ সময় পর তথ্যসূত্রবিহীন বলে সুযোগ বুঝে মুছে দেয়ার চেষ্টা করা হতে পারে বলে আমি আশঙ্কা করছি। 103.230.106.45 (আলাপ) ১৭:০৪, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
এছাড়া সমালোচনা অংশে নিরপেক্ষতা টেমপ্লেট কী কী কারণে দেওয়া হলো তার ব্যাখ্যা চাচ্ছি এবং আজমির বইটির বাংলা অনুবাদ বইটি ক্রয় করার লিংক দিচ্ছি[১], এটার পিডিএফ এখন পর্যন্ত পাই নি তাই আপাতত আরবি না জানা পাঠকদের মধ্যে যারা আগ্রহী তারা হার্ড কপি সংগ্রহ করেই বইটা পড়তে পারবেন। 103.230.106.45 (আলাপ) ১৭:২৮, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)

বাক্য সংশোধন

“তবে বইটির বাংলা নাম দিয়েছিলেন নূরুল হুদা নামের একজন গবেষক।” এই অংশটি যুক্ত করার পূর্বে লেখা হয়েছিল “তবে বাংলায় প্রকাশিত বইটিতে লেখকের নূরুল হুদা নামটি সহনাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।”

আমি জানি না, নুরুল হুদা একজন গবেষক ছিলেন, তা কোথা থেকে আসল। বইটির বাংলা নাম নূরুল হুদা দিয়েছিলেন কি না, তার তথ্যসূত্রও নেই। বইটির দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় বেদপ্রকাশ উপাধ্যায়ের নিচে ব্র্যাকেটে “(উরফে নূরুল হুদা)” লেখা হয়েছে। যদিও উরফে বলে কোনো শব্দ বাংলা অভিধানে নেই। ওরফে শব্দটি “উপনাম, নামান্তরে, ডাকনাম” ব্যবহারের ক্ষেত্রে বলা হয়। বানানটি যদি “ওরফে” ধরে নেই, তাহলে “তবে বইটির বাংলা নাম দিয়েছিলেন নূরুল হুদা নামের একজন গবেষক।” অংশটি সঠিক কি করে হল?? বরং পূর্বের সংস্করণটিই সঠিক দেখতে পাচ্ছি। -- রবিন সাহা ১৪:৩২, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)

@Robin shaha আমি সংশোধনের পূর্বে বাক্যটি এমনভাবে উল্লেখিত ছিলো,

তবে বইটির এই নামটি দিয়েছিলো নূরুল হুদা নামের এক গবেষক।
— Special:Permalink/6107918

এই বাক্যটিকেই সংশোধন করে লেখা হয়েছে। এই দাবির পক্ষে কোন সূত্র না পাওয়া গেলে তথ্যটি অপসারণ করা যেতে পারে। বইটির বাংলা অনুবাদের একটি পিডিএফ আমি পেয়েছি, সময় পেলে সেটা দেখে সংশোধনে হাত লাগানোর ইচ্ছে রয়েছে। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৭:২৬, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
মূলত লাইনটি সম্প্রতি এভাবে পরিবর্তন করেছিলেন Deloar Akram. তাই পূর্বের বাক্যটির সাথে সহমত হলে ঠিক করে দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। -- রবিন সাহা ০৩:০৩, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)

অবান্তর শব্দ ব্যবহার

কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব (হিন্দি: कल्कि अवतार और मुहम्मद साहब) হচ্ছে হিন্দিতে প্রকাশিত একটি প্রামাণিক বই।” এখানে প্রামাণিক শব্দটি কেন ব্যবহার করা হল? @DeloarAkram এ ব্যাপারে মতামত দিয়েছিলেন, “প্রামাণিক মানে যেখানে প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়েছে, সত্য-মিথ্যা পরের বিষয়।” কিন্তু বাংলা অভিধানে প্রামাণিক বলতে বুঝানো হয়েছে ‘প্রমাণসিদ্ধ’ ‘বিশ্বাসযোগ্য’ ইত্যাদি। প্রমাণ উপস্থাপন করা হলেই প্রামাণিক হয়, এমন দাবি সঠিক নয়। আর বইটি অনেকের মতে প্রমাণসিদ্ধও নয় বিশ্বাসযোগ্যও নয়। যার জন্য বিরুদ্ধ সমালোচনাও হয়েছে। তাই প্রামাণিক শব্দটি বাদ দেওয়া উচিত। -- রবিন সাহা ১৪:৪৪, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)

@Robin shaha প্রামাণিক অর্থ প্রমাণ দেওয়া হয়েছে এমন। প্রমাণসিদ্ধ বিষয় সবসময় প্রামাণিক, কিন্তু প্রামাণিক বিষয় সবসময় প্রমাণসিদ্ধ নয়। আর শাব্দিক অর্থ বিভিন্ন অভিধানে কাছাকাছি অর্থ হিসেবে লেখা হয়, কিন্তু প্রামাণিক মূলে "প্রমাণিত" বা "প্রমাণসিদ্ধ" নয়। ~ খাত্তাব ( | | ) ১৬:৪০, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
@Robin shaha পৃথিবীর সকল প্রমাণেরই সমালোচনা থাকে, এমনকি বিজ্ঞানের সূত্রগুলোরও সমালোচনা থাকে। প্রামানিক মানে যেখানে গ্রহনযোগ্য প্রমাণ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেটা সর্বজনীন গ্রহণযোগ্য হতে হবে, এমন নয়। যেমনঃ এই বই হিন্দু সম্প্রদায় গ্রহণ করবেনা, অপরপক্ষে মুসলিম সম্প্রদায় গ্রহণ করবে।
যাইহোক, আপনাকে আলাপ পাতায় যে ত্রুটির কথা বলেছি, সেগুলো বাদ দিয়ে এই অপ্রয়োজনীয়/অল্প প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন কেন?? এরকম আচরন করলে সম্প্রদায় আপনার উপর আস্থা হারাবে। Deloar Akram (আলাপঅবদানলগ) ১৭:১৯, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
@খাত্তাব হাসান যেই বই থেকে প্রমাণ দেওয়া যায়, তেমন বইকে প্রামাণিক বই বলা হতে পারে। অভিধানে এমনটাই বুঝানো হয়েছে। “প্রমাণ দেওয়া হয়েছে”, এমন অর্থ নয়। শেখ মুজিবর রহমানের “অসমাপ্ত আত্মজীবনী” তার জীবন সম্পর্কে একটি প্রামণিক বই। কিন্তু ইতিহাস সম্পর্কে প্রামাণিক বই নাও হতে পারে। তাহলে কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব বইটি কি বিষয়ে প্রামাণিক তা বুঝানো উচিত। -- রবিন সাহা ০৪:৪৫, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
আর একটি কথা। অভিধানে যে অর্থ দেওয়া আছে, সেটাই গ্রহণযোগ্য। কোনো কিছুকে প্রামাণিক বললে তা মৌলিক গবেষণার মাঝে পড়ে যায়। আমরা কোনো বইকে প্রামাণিক বলতে পারি না। কোনো বইকে বিশ্বাসযোগ্য বা প্রমাণসিদ্ধও বলতে পারি না। কোনো বইতে প্রমাণ দেওয়া থাকলেই তা প্রামাণিক হয়ে যায় না। আবার প্রমাণ দেওয়া না হলেও তা প্রামাণিক হতে পারে। প্রামাণিকতা নির্ভর করে, প্রকাশনা, লেখক, সম্পাদক ইত্যাদির উপর। -- রবিন সাহা ০৪:৫২, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)