আলাপ:কলকাতা
আলোচনা যোগ করুনকলকাতা ভূগোল এবং স্থানবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন। | ||||
|
এই পাতাটি কলকাতা নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
উইকিপ্রকল্প শহর | (মূল্যায়ন - মান ভালো, গুরুত্ব মধ্য) | ||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
ভারত অপর্যালোচিত অজানা‑গুরুত্বপূর্ণ | ||||||||||
|
উইকিপ্রকল্প পশ্চিমবঙ্গ | (মূল্যায়ন - মান ভালো, গুরুত্ব উচ্চ) | ||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
Sports
[সম্পাদনা]Hi Bellayet, when you write "The first three clubs in terms of popularity are ....", it means that the club mentioned first is the most popular, the club mentioned 2nd is the second most popular and the club mentioned third is the least popular among the three. This necessarily may not be the case and there are no sources to show that also. That's why I had made the change. And "one of the most popular" I believe is a better word. Thanks. শোভন ০৭:৩০, ১০ জুন ২০০৮ (ইউটিসি)
নামকরণ
[সম্পাদনা]কাতা শব্দের অন্য অর্থ স্তুপ। অন্যদিকে Calcutta নামের পেছনে Calcination ও Cutter শব্দের প্রভাব আছে বলে অনেক গবেষক মনে করেন। অনেক গবেষক পর্তুগীজ গল্গাথা শব্দটিকেও আকর হিসাবে মনে করেন।Mzsabusayeed (আলাপ) ১৪:৪০, ৩ মার্চ ২০১০ (ইউটিসি)
- এই জাতীয় তথ্যের সঙ্গে তথ্যসূত্র খুব প্রয়োজনীয়। এই নিবন্ধটি অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচিত নিবন্ধে উন্নীত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। তাই সূত্রহীন তথ্য দিলে ভবিষ্যতে অসুবিধা হতে পারে। উপযুক্ত ও নির্ভরযোগ্য সূত্র উল্লেখ করুন, তথ্যটি তবেই যোগ করা যেতে পারে। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১৫:১৩, ৩ মার্চ ২০১০ (ইউটিসি)
- এই অনুচ্ছেদের শেষাংশ অবিশ্বকোষীয় প্রতীয়মান হয়। "২০০১ সালে কলকাতার সরকারি ইংরেজি নাম "ক্যালকাটা" ("Calcutta") পরিবর্তন করে "কলকাতা" ("Kolkata") করা হয়" বাক্যটির পরের অংশ অর্থাৎ "কেউ কেউ এই নাম পরিবর্তনকে শহরের ব্রিটিশ উত্তরাধিকার সূত্রটি মুছে ফেলার এক প্রচেষ্টা রূপে দেখেছেন।[৯] বিদেশি গণমাধ্যমের সর্বত্র এই নাম পরিবর্তনকে গ্রহণ করা হয়নি। তবে বিবিসি "বোম্বাই"-এর বদলে "মুম্বই"[১০] এবং "ক্যালকাটা"-র বদলে "কলকাতা"[১১] নামদুটি গ্রহণ করেছে" প্রসঙ্গিক হলেও তাৎপর্যহীন। বরং প্রথম বাক্যের পর এরকম লেখা যেতে পারে যে, "পরির্তনের পর এক যুগ অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও অদ্যাবধি পুরোনো সরকারী নাম ক্যালকাটা অহরহ ব্যবহৃত হচ্ছে।" -Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৭:৩৫, ১৩ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
- "২০০১ সালে কলকাতার সরকারি ইংরেজি নাম "ক্যালকাটা" ("Calcutta") পরিবর্তন করে "কলকাতা" ("Kolkata") করা হয়" বাক্যটির পরের অংশ অর্থাৎ "কেউ কেউ এই নাম পরিবর্তনকে শহরের ব্রিটিশ উত্তরাধিকার সূত্রটি মুছে ফেলার এক প্রচেষ্টা রূপে দেখেছেন।[৯] বিদেশি গণমাধ্যমের সর্বত্র এই নাম পরিবর্তনকে গ্রহণ করা হয়নি। তবে বিবিসি "বোম্বাই"-এর বদলে "মুম্বই"[১০] এবং "ক্যালকাটা"-র বদলে "কলকাতা"[১১] নামদুটি গ্রহণ করেছে" - অংশটিকে ঠিক কি কারণে আপনি অবিশ্বকোষীয় বলছেন, তা নির্দিষ্ট করে বললে সুবিধা হয়। উপরন্তু "প্রাসঙ্গিক হলেও তাৎপর্যহীন" কথাটির অর্থ ঠিক বুঝলাম না। "পরির্তনের পর এক যুগ অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও অদ্যাবধি পুরোনো সরকারী নাম ক্যালকাটা অহরহ ব্যবহৃত হচ্ছে।" - বাক্যটির ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে, ক্যালকাটা নামটি অহরহ ব্যবহৃত হয় না। যেসব ক্ষেত্রে করা হয় সেগুলি আইনগত (সংবাদপত্র বা পত্রিকার নাম, বিধিবদ্ধ সংস্থার নাম) নতুবা ঐতিহাসিক কারণ দেখিয়ে তা পরিবর্তন করা হয়নি (কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও ট্রাম কোম্পানির ইংরেজি নাম)। সেগুলি অবশ্যই ব্যতিক্রম। বিদেশি গণমাধ্যমকে অবশ্য এই ব্যতিক্রমের আওয়াতায় আনা যায় না। তাই প্রবন্ধে উল্লিখিত পন্থায় তথ্যসংযোজন করেছি। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৬:৪২, ১৪ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
- এই জাতীয় তথ্যের সঙ্গে তথ্যসূত্র খুব প্রয়োজনীয়। এই নিবন্ধটি অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচিত নিবন্ধে উন্নীত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। তাই সূত্রহীন তথ্য দিলে ভবিষ্যতে অসুবিধা হতে পারে। উপযুক্ত ও নির্ভরযোগ্য সূত্র উল্লেখ করুন, তথ্যটি তবেই যোগ করা যেতে পারে। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১৫:১৩, ৩ মার্চ ২০১০ (ইউটিসি)
১৯৭১-এ পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের কলকাতায় গমনের কারণ
[সম্পাদনা]"স্বাধীনোত্তর যুগ" শীর্ষক উপানুচ্ছেদে লেখা হয়েছে, "১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়ও বহুসংখ্যক শরণার্থী কলকাতায় আশ্রয় নিলে শহরের অর্থনীতির উপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হয়।" ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ১৯৭১-এর ডিসেম্বর মাসে। পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ ২৬ শে মার্চের অব্যবহিত পরে কলকাতা গমন শুরু করে। বিষয়টি এরূপ লেখা বাস্তবানুগ হবে: " ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পূর্ব পাকিস্তানের বহুসংখ্যক মানুষ শরণার্থী হিসাবে কলকাতায় আশ্রয় নিলে শহরের অর্থনীতির উপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হয়।" - Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৭:৫৫, ১৩ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
- সঠিক বক্তব্য। সংশোধন করা হয়েছে। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৬:৪৫, ১৪ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
বাংলা সাহিত্যের আধুনিকদের মধ্যে বুদ্ধদেব বসু অন্যতম প্রধান
[সম্পাদনা]"সাহিত্য ও সঙ্গীত" শীর্ষক উপানুচ্ছেদে ১৯৩০-দশক চিহ্নিত কবি-সাহিত্যিকদের নাম অপরিহার্য। বিশেষ করে বুদ্ধদেব বসু-এর নাম বাদ দিয়ে বাংলা সাহিত্যের আধুনিকতা সম্পর্কে যে কোন মন্তব্য অগ্রহণযোগ্য। আধুনিকতার সূচক হিসাবে বুদ্ধদেব বসু, সুধীন দত্ত, জীবনানন্দ দাশ, অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখের নাম উল্লেখ করে পরবর্তী বাক্যে অন্যান্যদের নাম উল্লেখ করা শোভন হবে। - Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৮:১০, ১৩ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
- বুদ্ধদেব বসুর নাম যুক্ত করেছি। একটি যুগবিভাগও করা হয়েছে। এই বিষয়ে আপনার পরবর্তী মতামত বা পরামর্শের অপেক্ষায় রইলাম। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৬:৫৩, ১৪ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
কলকাতার সঙ্গীত
[সম্পাদনা]"সাহিত্য ও সঙ্গীত" শীর্ষক উপানুচ্ছেদে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত ও লোকসংগীতের বিষয় প্রথমে উল্লেখ করার পর আধুনিক বাংলা গানের কথা বলা সমীচীন হবে। এই পর্বে আধুনিক বাংলা গানের জনয়িতা হিসাবে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, দ্বিজেন্দ্রলাল, রজনীকান্ত ও অতুলপ্রসাদ সেনের নাম যথাযথক্রমে উল্লেখ করা যেতে পরে। অত:পর এদের উত্তরসূরী গীতিকার ও গায়কদের নাম উল্লেখপূর্বক ১৯৯০ এ উদ্বোধিত পাশ্চাত্য প্রভাবের ফসল ব্যান্ড সঙ্গীতের কথা উল্লেখ করা সঙ্গত হবে। - Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৮:৩২, ১৩ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
- সংগীত অংশটিকে আমূল সংশোধনের কথা আমিও ভাবছি। কারণ শাস্ত্রীয় সংগীত বা বাউল গান কলকাতায় বিশেষ জনপ্রিয়। কিন্তু এগুলিকে কলকাতার গান বলা চলে না। শাস্ত্রীয় সংগীতে কোনো "কলকাতা ঘরানা" নেই, আছে "বিষ্ণুপুর ঘরানা"। আবার বাউল গানের উৎপত্তিস্থলও কলকাতা নয়। তাই কলকাতার মানুষ যে এগুলি শুনতে ভালবাসেন, তার উল্লেখ শেষে থাকা দরকার। এদিকে আঠারো-উনিশ শতকে বাংলা গানে একটি কলকাতা-কেন্দ্রিক ধারা সৃষ্টি হয়েছিল। নিধুবাবু, রাম বসু, হরু ঠাকুর, দাশু রায়, কালী মির্জা, রূপচাঁদ পক্ষী প্রমুখ সংগীতস্রষ্টাদের গান সেযুগের কলকাতার গানের আসরে ছিল অবশ্য গেয়, লোকের মুখে মুখে ফিরত সে গান। আজ এই গানগুলিই পুরাতনী নামে পরিচিত। কালীক্ষেত্র কলকাতায় শ্যামাসংগীতের জনপ্রিয়তা বিশেষভাবে উল্লেখনীয়। রবীন্দ্রসংগীতের ক্ষেত্রে বিশেষ উল্লেখ থাকা দরকার কলকাতার রবীন্দ্রসংগীত শিক্ষায়তনগুলির। এরপর পঞ্চকবির নাম করে, শেষে কলকাতা-কেন্দ্রিক আধুনিক গায়ক-গায়িকা, গীতিকার-সুরকারদের নাম করা যেতে পারে। শেষে আসা দরকার ব্যান্ড ও সুমন-নচিকেতা-অঞ্জন ত্রয়ীর উল্লেখ। এই প্রস্তাব বিষয়ে মতামত দিলে উপকৃত হব। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৭:০২, ১৪ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
সংগীত সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছি। আশা করি, সব দিকই পরিক্রমা করা গেছে। মতামতের অপেক্ষায় রইলাম। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ০৮:১৫, ১৪ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
নির্বাচিত নিবন্ধ-স্তরে উন্নীতকরণ (পরামর্শ)
[সম্পাদনা]অর্ণবদা, একজন উইকিপিডিয়ান হিসেবে মত রাখছি: নিবন্ধের লাল লিংকগুলোর মধ্যে "মূল নিবন্ধ" নির্দেশ করা আছে কিছু বিশেষ নিবন্ধ। যদিও কাজটি কঠিন এবং সময়-সাপেক্ষ, তবুও আমার মনে হয় কলকাতা নিবন্ধটির মানোন্নয়নের স্বার্থে আগে ঐ বিশেষ নিবন্ধগুলোর লিংক নীল করা যায় এবং তা উচিত। যেমন: কলকাতার ভূগোল, কলকাতার প্রশাসন, কলকাতার উৎসব, কলকাতার শিক্ষাব্যবস্থা, গণমাধ্যমে কলকাতা এবং কলকাতার পরিবহনব্যবস্থা। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১০:৩২, ১৪ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
- লাল লিঙ্ক নীল করার কাজ চলছে। বিশেষ নিবন্ধের মধ্যে কয়েকটি অপ্রয়োজনীয়। যেমন, গণমাধ্যমে কলকাতা। কলকাতার ভূগোলেও আলাদা করে বিশদ কিছু লেখার নেই। কলকাতা সমতলে অবস্থিত একটি শহরমাত্র। অন্যগুলি করা হবে। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১২:০০, ১৪ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
কয়েকটি জিজ্ঞাসা
[সম্পাদনা]সুধী সম্পাদকবৃন্দ, বাংলা উইকিপিডিয়ায় কলকাতা নিবন্ধটি সংশোধনের ব্যাপারে একটি পরামর্শ প্রার্থনা করছি। উইকিপিডিয়ায় ‘কলকাতা’ নিয়ে দু’টি নিবন্ধ রয়েছে: কলকাতা ও বৃহত্তর কলকাতা। দু’ই ক্ষেত্রের ভৌগোলিক পার্থক্য স্পষ্টতই প্রতীয়মান। বৃহত্তর কলকাতা গঠিত হয়েছে উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা, হাওড়া জেলা, হুগলি জেলা ও নদিয়া জেলার অংশবিশেষ নিয়ে। কলকাতা নিবন্ধটির মূল উপজীব্য কলকাতা পৌরসংস্থা তথা কলকাতা জেলার প্রশাসনিক সীমানার অন্তর্বর্তী কলকাতা শহরটি। অথচ এখানে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু ভারতীয় উদ্ভিদ উদ্যান, বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি, রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিশ্ববিদ্যালয় ও বেলুড় মঠ (হাওড়া সদর মহকুমা), ইন্দিরা গান্ধী জাতীয় মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কলকাতা শিক্ষাপ্রাঙ্গন, যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন, বিধাননগর সেক্টর ফাইভ, সেন্ট্রাল পার্ক, (বিধাননগর মহকুমা), ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট ও দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি (ব্যারাকপুর মহকুমা) সহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানের কথা উল্লিখিত হয়েছে। এগুলি কি মূল নিবন্ধের পরিচ্ছেদগুলির মধ্যে (যেমন: শিক্ষাব্যবস্থা, ধর্ম, খেলাধূলা ইত্যাদি) রাখা উচিত, নাকি এগুলি নিয়ে কলকাতার নিকটবর্তী গুরুত্বপূর্ণ স্থান সংক্রান্ত একটি আলাদা অনুচ্ছেদ সৃষ্টি করে তার মধ্যে উল্লেখ করা উচিত? কলকাতার ইতিহাস বা ভূগোল-সংক্রান্ত বিষয়ে এই জাতীয় সমস্যা নেই বলেই বোধ করছি। কারণ, পৌরসংস্থা গঠনের আগে বা আরও সঠিকভাবে বললে ইংরেজ বণিকদের কলকাতায় আসার আগে, কলকাতার ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক চিত্রটির বর্ণনা না করলে কলকাতার পূর্বাপর ইতিহাস জানানো সম্ভব নয়। পারিপার্শ্বিক অঞ্চলের ভৌগোলিক পরিস্থিতির সঙ্গেও শহরের বিশেষ সম্পর্ক থাকে। হাওড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইত্যাদি পরিবহণ-সংক্রান্ত বিষয়গুলিও সঙ্গত কারণেই কলকাতা নিবন্ধের অন্তর্ভুক্ত ধরা যেতে পারে। সেগুলি নিয়ে সমস্যা নেই। তবে সেগুলির অবস্থানও কি সেই সঙ্গে উল্লেখ করে দেওয়া উচিত (অর্থাৎ, মূল শহর থেকে কত দূরে এবং কোন জেলায়)? এবং শেষ প্রশ্ন: কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেননি বা দীর্ঘকাল বাস করেননি, অথচ যাঁদের পড়াশোনা, অধ্যাপনা বা গবেষণা কর্ম অথবা অন্যান্য কীর্তির সঙ্গে কলকাতার গুরুত্ব সম্পর্ক রয়েছে (যেমন: রোনাল্ড রস, চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন, অমর্ত্য সেন, রামকৃষ্ণ পরমহংস প্রমুখ) তাঁদের কি কলকাতার ব্যক্তিত্ব হিসেবে তালিকাভুক্ত করা চলে? এই বিষয়ে কলকাতার উইকিপিডিয়ানদের সুচিন্তিত মতামত জানতে ইচ্ছা করি।--Jonoikobangali (আলাপ) ১৯:৪৪, ১৪ জুন ২০১৭ (ইউটিসি)
প্রধান পাতার সূচনাংশ
[সম্পাদনা]কলকাতা হল ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর এবং ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী। কলকাতা শহরটি হুগলি নদীর পূর্ব পাড়ে অবস্থিত। এই শহর পূর্ব ভারতের শিক্ষা, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির প্রধান কেন্দ্র। কলকাতা বন্দর ভারতের প্রাচীনতম সচল বন্দর তথা দেশের প্রধান নদী বন্দর। ২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, কলকাতার জনসংখ্যা ৪,৪৯৬,৬৯৪। জনসংখ্যার হিসেবে এটি ভারতের ৭ম সর্বাধিক জনবহুল পৌর-এলাকা। অন্যদিকে বৃহত্তর কলকাতার জনসংখ্যা ১৪,১১২,৫৩৬। জনসংখ্যার হিসেবে বৃহত্তর কলকাতা ভারতের ৩য় সর্বাধিক জনবহুল মহানগরীয় অঞ্চল। বৃহত্তর কলকাতার সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক সূচক (আনুমানিক) ৬০ থেকে ১৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মধ্যবর্তী (ক্রয়ক্ষমতা সমতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ জিডিপি অনুযায়ী)। এই সূচক অনুযায়ী ভারতে কলকাতার স্থান মুম্বই ও নতুন দিল্লির ঠিক পরেই। (বাকি অংশ পড়ুন...)