বিষয়বস্তুতে চলুন

ঘুরি সাম্রাজ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox Former Country |native_name = ''শানসাবানি'' |conventional_long_name = ঘুরি সালতানা...
(কোনও পার্থক্য নেই)

০৯:৪৯, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ঘুরি সালতানাত

শানসাবানি
৮৭৯ সালের পূর্বে–১২১৫
গিয়াসউদ্দিন মুহাম্মদের অধীনে ঘুরি রাজবংশের সর্বো‌চ্চ সীমা
গিয়াসউদ্দিন মুহাম্মদের অধীনে ঘুরি রাজবংশের সর্বো‌চ্চ সীমা
রাজধানীফিরোজকোহ[১]
হেরাত[২]
গজনি (১১৭০ দশক-১২১৫)[৩]
লাহোর (শীতকালীন)
প্রচলিত ভাষাফারসি (সরকারি ও দরবার)[৪]
ধর্ম
সুন্নি
সরকাররাজতন্ত্র
মালিক/সুলতান 
• ৯ম-১০ শতাব্দি
আমির সুরি (প্রথম)
• ১২১৪-১২১৫
আলাউদ্দিন আলি (শেষ)
ইতিহাস 
• প্রতিষ্ঠা
৮৭৯ সালের পূর্বে
• বিলুপ্ত
১২১৫
পূর্বসূরী
উত্তরসূরী
গজনভি সাম্রাজ্য
সেলজুক সাম্রাজ্য
দিল্লি সালতানাত
খোয়ারিজমীয় রাজবংশ
বর্তমানে যার অংশ

ঘুরি রাজবংশ (ফার্সি: سلسله غوریان; self-designation: Shansabānī) ছিল পূর্ব ইরানীয় সুন্নি মুসলিম রাজবংশ। এই রাজবংশ তাজিক বংশোদ্ভূত বলে ধারণা করা হয়। সাম্রাজ্যের সর্বোচ্চ সীমায় থাকাকালে আধুনিক আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান ও ইরান এর অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৫] ৮৯৭ থেকে ১২১৫ সাল পর্যন্ত এই রাজবংশ শাসন ক্ষমতায় ছিল এবং গজনভিদের উত্তরাধিকারী হয়।[৬] ঘুরি রাজবংশের কেন্দ্র ছিল বর্তমান আফগানিস্তানের ঘুর প্রদেশ বা মান্দেশ। এটি পশ্চিমে বৃহত্তর খোরাসান এবং পূর্বে বঙ্গ পর্যন্ত পৌছেছিল।[৭] প্রথম রাজধানী ছিল ঘুরের ফিরোজকোহ। পরবর্তীতে তা হেরাতে[২] স্থানান্তর করা হয়। এর পাশাপাশি গজনি[৩]লাহোরকে অতিরিক্ত রাজধানী হিসেবে ব্যবহার করা হত, বিশেষত শীতের সময়। ঘুরিরা পারস্য সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন।[৮]

ঘুরিদের পর পারস্যে খোয়ারিজমীয় সাম্রাজ্যভারত উপমহাদেশে দিল্লি সালতানাতে মামলুক সালতানাত ক্ষমতায় আসে।

তথ্যসূত্র

  1. Firoz Koh in Ghur or Ghor (a region to the west of Ghazni), the Ghurids' summer capital
  2. Firuzkuh: the summer capital of the Ghurids, by David Thomas, pg. 18.
  3. The Grove Encyclopedia of Islamic Art & Architecture: Three-volume set, by Jonathan Bloom, Sheila Blair, pg. 108.
  4. The Development of Persian Culture under the Early Ghaznavids, C.E. Bosworth, Iran, Vol. 6, (1968), 35.
  5. C. E. Bosworth: GHURIDS. In Encyclopaedia Iranica. 2001 (last updated in 2012). Online edition.
  6. Kingdoms of South Asia – Afghanistan in Far East Kingdoms: Persia and the East
  7. Encyclopedia Iranica, Ghurids, Edmund Bosworth, Online Edition 2001, ([১])
  8. Finbarr Barry Flood, Objects of Translation: Material Culture and Medieval "Hindu-Muslim" Encounter, (Princeton University Press, 2009), 13.
  • C. Edmund, Bosworth (২০০১)। "GHURIDS"Encyclopaedia Iranica, Online Edition। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৪ 
  • Frye, R.N. (১৯৭৫)। "The Ghaznavids and Ghūrids"। Frye, R.N.। The Cambridge History of Iran, Volume 5: The Iranian world। Cambridge: Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 157–165। আইএসবিএন 0-521-20093-8 

বহিঃসংযোগ