ঘুরি সাম্রাজ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox Former Country |native_name = ''শানসাবানি'' |conventional_long_name = ঘুরি সালতানা... |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
০৯:৪৯, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ঘুরি সালতানাত শানসাবানি | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
৮৭৯ সালের পূর্বে–১২১৫ | |||||||||||||
![]() গিয়াসউদ্দিন মুহাম্মদের অধীনে ঘুরি রাজবংশের সর্বোচ্চ সীমা | |||||||||||||
রাজধানী | ফিরোজকোহ[১] হেরাত[২] গজনি (১১৭০ দশক-১২১৫)[৩] লাহোর (শীতকালীন) | ||||||||||||
প্রচলিত ভাষা | ফারসি (সরকারি ও দরবার)[৪] | ||||||||||||
ধর্ম | সুন্নি | ||||||||||||
সরকার | রাজতন্ত্র | ||||||||||||
মালিক/সুলতান | |||||||||||||
• ৯ম-১০ শতাব্দি | আমির সুরি (প্রথম) | ||||||||||||
• ১২১৪-১২১৫ | আলাউদ্দিন আলি (শেষ) | ||||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||||
• প্রতিষ্ঠা | ৮৭৯ সালের পূর্বে | ||||||||||||
• বিলুপ্ত | ১২১৫ | ||||||||||||
| |||||||||||||
বর্তমানে যার অংশ |
![]() |
আফগানিস্তানের ইতিহাস |
---|
সময়রেখা |
ঘুরি রাজবংশ (ফার্সি: سلسله غوریان; self-designation: Shansabānī) ছিল পূর্ব ইরানীয় সুন্নি মুসলিম রাজবংশ। এই রাজবংশ তাজিক বংশোদ্ভূত বলে ধারণা করা হয়। সাম্রাজ্যের সর্বোচ্চ সীমায় থাকাকালে আধুনিক আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান ও ইরান এর অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৫] ৮৯৭ থেকে ১২১৫ সাল পর্যন্ত এই রাজবংশ শাসন ক্ষমতায় ছিল এবং গজনভিদের উত্তরাধিকারী হয়।[৬] ঘুরি রাজবংশের কেন্দ্র ছিল বর্তমান আফগানিস্তানের ঘুর প্রদেশ বা মান্দেশ। এটি পশ্চিমে বৃহত্তর খোরাসান এবং পূর্বে বঙ্গ পর্যন্ত পৌছেছিল।[৭] প্রথম রাজধানী ছিল ঘুরের ফিরোজকোহ। পরবর্তীতে তা হেরাতে[২] স্থানান্তর করা হয়। এর পাশাপাশি গজনি[৩] ও লাহোরকে অতিরিক্ত রাজধানী হিসেবে ব্যবহার করা হত, বিশেষত শীতের সময়। ঘুরিরা পারস্য সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন।[৮]
ঘুরিদের পর পারস্যে খোয়ারিজমীয় সাম্রাজ্য ও ভারত উপমহাদেশে দিল্লি সালতানাতে মামলুক সালতানাত ক্ষমতায় আসে।
তথ্যসূত্র
- ↑ Firoz Koh in Ghur or Ghor (a region to the west of Ghazni), the Ghurids' summer capital
- ↑ ক খ Firuzkuh: the summer capital of the Ghurids, by David Thomas, pg. 18.
- ↑ ক খ The Grove Encyclopedia of Islamic Art & Architecture: Three-volume set, by Jonathan Bloom, Sheila Blair, pg. 108.
- ↑ The Development of Persian Culture under the Early Ghaznavids, C.E. Bosworth, Iran, Vol. 6, (1968), 35.
- ↑ C. E. Bosworth: GHURIDS. In Encyclopaedia Iranica. 2001 (last updated in 2012). Online edition.
- ↑ Kingdoms of South Asia – Afghanistan in Far East Kingdoms: Persia and the East
- ↑ Encyclopedia Iranica, Ghurids, Edmund Bosworth, Online Edition 2001, ([১])
- ↑ Finbarr Barry Flood, Objects of Translation: Material Culture and Medieval "Hindu-Muslim" Encounter, (Princeton University Press, 2009), 13.
- C. Edmund, Bosworth (২০০১)। "GHURIDS"। Encyclopaedia Iranica, Online Edition। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৪।
- Frye, R.N. (১৯৭৫)। "The Ghaznavids and Ghūrids"। Frye, R.N.। The Cambridge History of Iran, Volume 5: The Iranian world। Cambridge: Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 157–165। আইএসবিএন 0-521-20093-8।