স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Mzz Tanmay (আলোচনা | অবদান) |
||
৬৪ নং লাইন: | ৬৪ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মেডিকেল কলেজ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মেডিকেল কলেজ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকার হাসপাতাল]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৫৮-এ প্রতিষ্ঠিত]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৫৮-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজ]] |
১৯:১১, ২৭ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চিত্র:স্যারসলিমুল্লাহমেডিকেলকলেজ-লোগো.jpg | |
ধরন | সরকারী |
---|---|
স্থাপিত | ১৮৭৫ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ২,০০০ |
শিক্ষার্থী | ১,০০০ |
অবস্থান | , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে, ২.৮ একর (১১,০০০ মি২) |
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের একটি সরকারী মেডিকেল কলেজ। এটি বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পুরনো ঢাকায় অবস্থিত। এর আগের নাম "মিটফোর্ড হাসপাতাল"। ১৮৫৫ সালের পূর্বে এটি "ওলন্দাজ কুঠি" ছিল যা ব্যবসার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হত।[১] ১৮৫৮ সালে এই হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকার কালেক্টর এবং পরবর্তীতে ঢাকার তৎকালীন সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতি রবার্ট মিটফোর্ড এর রেখে যাওয়া টাকা হতে তার ট্রাস্টীগণ এই হাসপাতাল নির্মাণ করেন।
ইতিহাস
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল তথা তৎকালীন মিটফোর্ড হাসপাতাল তৈরি উদ্যোগ নেয়াহয় প্রথম ১৮২০ সালে। ঢাকার সেসময়ের কালেক্টর রবার্ট মিটফোর্ড এই উদ্যোগ নেন। ১৮৩৬ সালে তার মৃত্যুর সময়ে তিনি তার সম্পত্তি এই হাসপাতালের জন্য দান করে যান। পরে লর্ড ডালহৌসি এই সম্পত্তির উপর হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। তার দান কৃত সম্পত্তির মূল্য ছিল তখনকার ১,৬০০০০ টাকা। আরো পরে ১৮৫৪ সালে মিটফোর্ড হাসপাতালের যাত্রা শুরু হয়। আরো অনেকে তখন এই হাসপাতালের জন্য অর্থ সাহায্য প্রদান করেন।চার বছর ধরে এর নির্মাণ কাজ চলে। একটি মহিলা এবং দুইটি পুরুষ ওয়ার্ড নিয়ে এর শুরু। প্রথমে বেড ছিল ৯২ টি।
ক্যাম্পাস
এটি মিটফোর্ড রোড, বাবুবাজার, ঢাকায় অবস্থিত।
এই মেডিকেল কলেজে আটটি ছাত্রাবাস রয়েছে। প্রধান ছাত্রাবাস এবং এর সম্প্রসারণ (পুরুষ), বিডিএস ছাত্রাবাস (পুরুষ), আলাউদ্দিন ছাত্রাবাস (পুরুষ), তিনটি মহিলা ছাত্রীনিবাস, ইন্টার্নি ছাত্রাবাস (পুরুষ) এবং ইন্টারটি ছাত্রীনিবাস (মহিলা)।
কোর্স
স্নাতক
বিডিএস ও এমবিবিএস
স্নাতকোত্তর
- এমডি (অভ্যন্তরীণ ঔষধ)
- এমডি (নিউরো মেডিসিন)
- এমডি (শিশুচিকিত্সা)
- এমডি (নেফ্রোলজি)
- এমডি (হৃদদ্বিজ্ঞান)
- এমডি (রেডিওলজি এবং ইমেজিং)
- এমডি (প্যাথোলজি)
- এমডি (প্রাণরসায়ন)
- এমএস (সাধারণ অস্ত্রোপচার)
- এমএস (ওফথমোলজি)
- এমএস (অতর্হিনোল্যারিঙ্গলজি)
- এমএস (ইউরোলজি)
- এমএস (গাইনী এবং ওবিএস।)
- এম-ফিল (অ্যানাটমি)
- এম-ফিল (শরীরবিদ্যা)
- এম-ফিল (ফার্মাকোলজি)
- এম-ফিল (অণুজীববিজ্ঞান)
- এমপিএইচ- কমিউনিটি মেডিসিন
- ডিপ্লোমা কার্ডিওলজি
- গাইনী এবং ওবিএসে ডিপ্লোমা।
- অর্থোপেডিক সার্জারিতে ডিপ্লোমা
- শিশু স্বাস্থ্যে ডিপ্লোমা
- এনেস্থেসিওলজিতে ডিপ্লোমা
- স্নায়ুবিজ্ঞানে ডিপ্লোমা।
- ডিডিভি
- ফরেনসিক মেডিসিনে ডিপ্লোমা।
তথ্যসূত্র
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৭ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বহিঃসংযোগ
- ঐতিহাসিক ওলন্দাজ কুঠিতে হাসপাতাল বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৭ জুন ২০১৮, পেছনের পাতা, কলাম ৮।