হরিশংকর জলদাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী পুরুষ লেখক যোগ |
গ্রন্থতালিকা হালনাগাদ করা হল |
||
৫৪ নং লাইন: | ৫৪ নং লাইন: | ||
{{div col}} |
{{div col}} |
||
=== উপন্যাস === |
=== উপন্যাস === |
||
* ''মৎস্যগন্ধা'' (২০২০) |
|||
* ''সুখলতার ঘর নেই'' (২০১৯) |
|||
* ''প্রস্থানের আগে'' (২০১৯) |
|||
* ''রঙ্গশালা'' (২০১৭) |
|||
* ''ইরাবতী'' (২০১৭) |
|||
* ''অর্ক'' (২০১৭) |
|||
* ''সেই আমি নই আমি'' (২০১৬) |
|||
* ''কোনো এক চন্দ্রাবতী'' (২০১৫) |
* ''কোনো এক চন্দ্রাবতী'' (২০১৫) |
||
* ''এখন তুমি কেমন আছ'' (২০১৫) |
* ''এখন তুমি কেমন আছ'' (২০১৫) |
||
৬৬ নং লাইন: | ৭৩ নং লাইন: | ||
* ''[[কসবি]]'' (২০১১) |
* ''[[কসবি]]'' (২০১১) |
||
* ''দহনকাল'' (২০১০) |
* ''দহনকাল'' (২০১০) |
||
=== গল্প === |
=== গল্প === |
||
* ''মনোজবাবুদের বাড়ি'' (২০২০) |
|||
* ''অনার্য অর্জুন'' (২০১৯) |
|||
* ''ক্ষরণ'' (২০১৭) |
|||
* ''চিত্তরঞ্জন অথবা যযাতির বৃত্তান্ত'' (২০১৬) |
|||
⚫ | |||
* ''লুচ্চা'' (২০১২) |
* ''লুচ্চা'' (২০১২) |
||
* ''জলদাসীর গল্প'' (২০১১) |
* ''জলদাসীর গল্প'' (২০১১) |
||
⚫ | |||
=== প্রবন্ধ === |
=== প্রবন্ধ === |
||
৮৩ নং লাইন: | ৯৫ নং লাইন: | ||
* ''কৈবর্তকথা'' (২০১১) |
* ''কৈবর্তকথা'' (২০১১) |
||
* ''নিজের সঙ্গে দেখা'' (২০১২) |
* ''নিজের সঙ্গে দেখা'' (২০১২) |
||
=== ভ্রমণকাহিনী === |
|||
* ''নতুন জুতোয় পুরনো পা'' (২০১৯) |
|||
{{div col end}} |
{{div col end}} |
||
২১:৪৭, ১১ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
হরিশংকর জলদাস | |
---|---|
জন্ম | হরিশংকর জলদাস মে ৩, ১৯৫৩ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশী |
শিক্ষা | পিএইচডি |
মাতৃশিক্ষায়তন | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা |
|
কর্মজীবন | ২০০১–বর্তমান |
আদি নিবাস | চট্টগ্রাম |
পুরস্কার | প্রথম আলো বর্ষসেরা বই (২০১১) |
হরিশংকর জলদাস (জন্ম: ০৩মে, ১৯৫৩) বাংলাদেশের একজন ঔপন্যাসিক। লিখেছেন অনেক উপন্যাস। জেলেদের জীবনের উপর তিনি উচ্চতর গবেষণা করেছেন এবং লিখেছেন একাধিক বই। ২০১১ সালে তিনি সৃজনশীল শাখায় প্রথম আলো বর্ষসেরা বই পুরস্কার পেয়েছেন।[১] ২০১৯ সালে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে।[২]
প্রাথমিক জীবন
হরিশংকর জলদাস ১৯৫৫ সালের ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামের উত্তর পতেঙ্গা গ্রামের এক জেলে পল্লিতে জন্ম গ্রহণ করেন। তার শৈশব এবং কৈশোরের পুরোটা কেটেছে পতেঙ্গার কৈবর্তপাড়ায়। গ্রামের পাঠশালায় তিনি প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। তিনি সেই জেলেপাড়ার প্রথম হাইস্কুল পড়ুয়া ছাত্র। তার বাবা যুধিষ্ঠির জলদাস পেশায় ছিলেন জেলে। বংশের প্রথম শিক্ষিত বানাবার স্বপ্ন দেখে যুধিষ্ঠির তাকে স্কুলে পাঠান। শৈশবে পরিবারের অভাব মেটাতে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন বর্তমানে বাংলার অধ্যাপক ড. হরিশংকর জলদাস।
শিক্ষাজীবন
গ্রাম থেকে দুই মাইল দূরে আদাবস্যার নামে পরিচিত দেবেন্দ্রলাল দে'র পাঠশালায় প্রাথমিক শিক্ষা দিয়ে শিক্ষাজীবনের শুরু। তিনি পতেঙ্গা উচ্চবিদ্যালয়ে ১৯৬৬ সালে ভর্তি হয়ে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়ন করে ১৯৭১ (পরীক্ষা হয় ১৯৭২ সালে) সালে এসএসসি পাশ করেন। এরপর চট্টগ্রাম কলেজ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে তিনি ‘নদীভিত্তিক বাংলা উপন্যাস ও কৈবর্ত জনজীবন’ বিষয়ে গবেষণা করে ১৯৮২ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
ব্যক্তিগত ও কর্মজীবন
হরিশংকর জলদাস পেশাগত জীবনে চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান।
সন্মাননা
- ১৪১৬ বাংলা সনে তার দহনকাল উপন্যাসটিকে প্রথম আলো বর্ষসেরা বই পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৩]।
- আলাওল সাহিত্য পুরস্কার - ২০১২
- ভাষা ও সাহিত্যে একুশে পদক - ২০১৯
- বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার - ২০১২ (কথাসাহিত্য)[৪]
গ্রন্থতালিকা
উপন্যাস
- মৎস্যগন্ধা (২০২০)
- সুখলতার ঘর নেই (২০১৯)
- প্রস্থানের আগে (২০১৯)
- রঙ্গশালা (২০১৭)
- ইরাবতী (২০১৭)
- অর্ক (২০১৭)
- সেই আমি নই আমি (২০১৬)
- কোনো এক চন্দ্রাবতী (২০১৫)
- এখন তুমি কেমন আছ (২০১৫)
- প্রতিদ্বন্দ্বী (২০১৪)
- হরকিশোরবাবু (২০১৪)
- আমি মৃণালিনী নই (২০১৪)
- হৃদয়নদী (২০১৩)
- মোহনা (২০১৩)
- রামগোলাম (২০১২)
- মহীথর
- জলপুত্র (২০১২)
- কসবি (২০১১)
- দহনকাল (২০১০)
গল্প
- মনোজবাবুদের বাড়ি (২০২০)
- অনার্য অর্জুন (২০১৯)
- ক্ষরণ (২০১৭)
- চিত্তরঞ্জন অথবা যযাতির বৃত্তান্ত (২০১৬)
- মাকাল লতা (২০১৫)
- লুচ্চা (২০১২)
- জলদাসীর গল্প (২০১১)
প্রবন্ধ
- লোকবাদক বিনয়বাঁশি (২০০৪)
- ধীবরজীবনকথা (২০০১)
- কবি অদ্বৈত মল্লবর্মণ এবং (২০০২)
- ছোটগল্পে নিম্নবর্গ ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (২০০২)
- জীবনানন্দ ও তাঁর কাল (২০১০)
- বাংলা সাহিত্যের নানা অনুষঙ্গ (২০১২)
আত্মজীবনী
- কৈবর্তকথা (২০১১)
- নিজের সঙ্গে দেখা (২০১২)
ভ্রমণকাহিনী
- নতুন জুতোয় পুরনো পা (২০১৯)
তথ্যসূত্র
- ↑ প্রথম আলো বর্ষসেরা বই ১৪১৬। পুরস্কার পেল দহনকাল ও বাংলাদেশের গণসংগীত। তারিখ ০৮-০১-২০১১
- ↑ "একুশে পদক ২০১৯ পাচ্ছেন ২১ বিশিষ্ট নাগরিক"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ প্রথম আলো বর্ষসেরা বই ১৪১৬
- ↑ বাংলা একাডেমির বিভিন্ন পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা