ফ্রাঙ্ক হেইস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলার ধরন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৮৮ নং লাইন: ৮৮ নং লাইন:
}}
}}


'''ফ্রাঙ্ক চার্লস হেইস''' ({{lang-en|Frank Hayes}}; [[জন্ম]]: [[৬ ডিসেম্বর]], [[১৯৪৬]]) ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রেস্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।<ref name="Cap">{{cite book |title=If The Cap Fits |last=Bateman |first=Colin |authorlink= |coauthors= |year=1993 |publisher=Tony Williams Publications |location= |isbn=1-869833-21-X |page=85 |pages= |url= }}</ref> ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৬ সময়কালে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও ডানহাতে মিডিয়াম বোলিং করতেন ফ্রাঙ্ক হেইস।
'''ফ্রাঙ্ক চার্লস হেইস''' ({{lang-en|Frank Hayes}}; [[জন্ম]]: [[৬ ডিসেম্বর]], [[১৯৪৬]]) ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রেস্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।<ref name="Cap">{{cite book |title=If The Cap Fits |last=Bateman |first=Colin |authorlink= |coauthors= |year=1993 |publisher=Tony Williams Publications |location= |isbn=1-869833-21-X |page=85 |pages= |url= }}</ref>বর্তমানে তিনি ওকহাম স্কুলে ক্রিকেট পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৬ সময়কালে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও ডানহাতে মিডিয়াম বোলিং করতেন '''ফ্রাঙ্ক হেইস'''।


== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ ==
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ ==
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে সংশয়াতীতভাবে দূর্দান্ত সফলতা পেয়েছেন। ১৯৭০ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। উদ্বোধনী খেলাতেই ৯৪ রানের মূল্যবান ইনিংস খেলেন। পরের খেলায় করেন ৯৯ রান। ফলশ্রুতিতে ১৯৭৩ সালে টেস্টের প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করেন। সেখানেও তিনি সফলকাম ছিলেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে সংশয়াতীতভাবে দূর্দান্ত সফলতা পেয়েছেন। ১৯৭০ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। উদ্বোধনী খেলাতেই ৯৪ রানের মূল্যবান ইনিংস খেলেন। পরের খেলায় করেন ৯৯ রান। ফলশ্রুতিতে ১৯৭৩ সালে টেস্টের প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করেন। সেখানেও তিনি সফলকাম ছিলেন। অভিষেক খেলার সাত বছর পর ১৯৭৭ সালে [[Malcolm Nash|ম্যালকম ন্যাশের]] এক ওভার থেকে নির্দয়ভাবে পিটিয়ে ৩৪ রান তুলেন (৬-৪-৬-৬-৬-৬)। ঐ ন্যাশের ওভার থেকেই [[গারফিল্ড সোবার্স|গ্যারি সোবার্স]] ছয়টি ছক্কার মার মেরে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন।


১৯৭৮ থেকে ১৯৮০ সময়কালে ল্যাঙ্কাশায়ার দলের নেতৃত্বে ছিলেন তিনি।
১৯৭৮ থেকে ১৯৮০ সময়কালে ল্যাঙ্কাশায়ার দলের নেতৃত্বে ছিলেন তিনি।


== খেলোয়াড়ী জীবন ==
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
মার্জিত, দৃষ্টিনন্দন ব্যাটিংয়ের অধিকারী ফ্রাঙ্ক হেইস শুরুতেই প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর রাখতে শুরু করেন। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে নয়টি টেস্ট ও ছয়টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে ফ্রাঙ্ক হেইসের।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে নয়টি টেস্ট ও ছয়টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে ফ্রাঙ্ক হেইসের।


[[টেস্ট ক্রিকেট]] অভিষেকেই অপরাজিত ১০৬ রানের ইনিংস উপহার দেন ক্রিকেট বিশ্বকে। ১৯৭৩ সালে ওভালে সফরকারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে তিন অঙ্কের কোঠা অতিক্রম করেছিলেন। এরফলে ত্রয়োদশ ইংরেজ ব্যাটসম্যান হিসেবে এ বিরল কীর্তিগাঁথা রচনা করেন তিনি।<ref>{{cite web|url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/4774428.stm|title=Cook comes to the boil|publisher=BBC Sport|date=2006-03-04|accessdate=2009-10-09}}</ref> পরবর্তীতে তিনি আর বড় ধরনের সংগ্রহের দিকে ধাবিত হতে পারেননি। এরপর তিনি আরও আট টেস্টে অংশগ্রহণ করলেও তিনি আর তেমন তাঁর প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর বহন করতে পারেননি। এর সবগুলোই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ছিল ও সর্বোচ্চ ২৯ রান করতে পেরেছিলেন। অন্য ১৬ ইনিংসে মাত্র ১৩৮ তুলতে পেরেছিলেন। দূর্ভাগ্যবশতঃ নয় টেস্টের সবগুলোই ছিল অত্যন্ত শক্তিধর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
[[টেস্ট ক্রিকেট]] অভিষেকেই অপরাজিত ১০৬ রানের ইনিংস উপহার দেন ক্রিকেট বিশ্বকে। ১৯৭৩ সালে ওভালে সফরকারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে তিন অঙ্কের কোঠা অতিক্রম করেছিলেন। এরফলে ত্রয়োদশ ইংরেজ ব্যাটসম্যান হিসেবে এ বিরল কীর্তিগাঁথা রচনা করেন তিনি।<ref>{{cite web|url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/4774428.stm|title=Cook comes to the boil|publisher=BBC Sport|date=2006-03-04|accessdate=2009-10-09}}</ref> পরবর্তীতে তিনি আর বড় ধরনের সংগ্রহের দিকে ধাবিত হতে পারেননি। এরপর তিনি আরও আট টেস্টে অংশগ্রহণ করলেও তিনি আর তেমন তাঁর প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর বহন করতে পারেননি। এর সবগুলোই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ছিল ও সর্বোচ্চ ২৯ রান করতে পেরেছিলেন। অন্য ১৬ ইনিংসে মাত্র ১৩৮ তুলতে পেরেছিলেন। দূর্ভাগ্যবশতঃ নয় টেস্টের সবগুলোই ছিল অত্যন্ত শক্তিধর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।


১৯৭৩-৭৪ মৌসুমে ইংরেজ দলের সাথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমন করেন। ১৯৭৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হবার জন্য পুণরায় তাঁকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
১৯৮৪ সালে [[ক্রিকেট]] খেলা থেকে অবসরগ্রহণ করেন ফ্রাঙ্ক হেইস। বর্তমানে তিনি ওকহাম স্কুলে ক্রিকেট পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন।

== খেলার ধরন ==
মার্জিত, দৃষ্টিনন্দন ব্যাটিংয়ের অধিকারী ফ্রাঙ্ক হেইস শুরুতেই প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর রাখতে শুরু করেন। পিছনের পায় ভর রেখে দূর্দান্ত সফলতার পরিচয় দিতেন। ড্রাইভও মারতেন বেশ ভালোভাবে। এছাড়াও স্বাচ্ছন্দ্যে রান তুলতেন।

১৯৮৪ সালে [[ক্রিকেট]] খেলা থেকে অবসরগ্রহণ করেন ফ্রাঙ্ক হেইস।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৭:৫১, ২৬ জুলাই ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ফ্রাঙ্ক হেইস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামফ্রাঙ্ক চার্লস হেইস
জন্ম (1946-12-06) ৬ ডিসেম্বর ১৯৪৬ (বয়স ৭৭)
প্রেস্টন, ল্যাঙ্কাশায়ার, ইংল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪৫৮)
২৬ জুলাই ১৯৭৩ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ টেস্ট২৭ জুলাই ১৯৭৬ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৮)
১৮ জুলাই ১৯৭৩ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ ওডিআই১৮ জুন ১৯৭৮ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৭০–১৯৮৪ল্যাঙ্কাশায়ার
১৯৭১–১৯৭৮মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি)
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ২৭২ ২৩২
রানের সংখ্যা ২৪৪ ১২৮ ১৩,০১৮ ৪,৮৫৭
ব্যাটিং গড় ১৫.২৫ ২৫.৬০ ৩৫.৮৬ ২৫.৯৭
১০০/৫০ ১/– –/১ ২৩/৬৭ ১/২৪
সর্বোচ্চ রান ১০৬* ৫২ ১৮৭ ১০২
বল করেছে ৫০
উইকেট
বোলিং গড়
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৭/– –/– ১৭৬/– ৫৭/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৬ জুলাই ২০১৮

ফ্রাঙ্ক চার্লস হেইস (ইংরেজি: Frank Hayes; জন্ম: ৬ ডিসেম্বর, ১৯৪৬) ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রেস্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।[১]বর্তমানে তিনি ওকহাম স্কুলে ক্রিকেট পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৬ সময়কালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও ডানহাতে মিডিয়াম বোলিং করতেন ফ্রাঙ্ক হেইস

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে সংশয়াতীতভাবে দূর্দান্ত সফলতা পেয়েছেন। ১৯৭০ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। উদ্বোধনী খেলাতেই ৯৪ রানের মূল্যবান ইনিংস খেলেন। পরের খেলায় করেন ৯৯ রান। ফলশ্রুতিতে ১৯৭৩ সালে টেস্টের প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করেন। সেখানেও তিনি সফলকাম ছিলেন। অভিষেক খেলার সাত বছর পর ১৯৭৭ সালে ম্যালকম ন্যাশের এক ওভার থেকে নির্দয়ভাবে পিটিয়ে ৩৪ রান তুলেন (৬-৪-৬-৬-৬-৬)। ঐ ন্যাশের ওভার থেকেই গ্যারি সোবার্স ছয়টি ছক্কার মার মেরে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন।

১৯৭৮ থেকে ১৯৮০ সময়কালে ল্যাঙ্কাশায়ার দলের নেতৃত্বে ছিলেন তিনি।

খেলোয়াড়ী জীবন

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে নয়টি টেস্ট ও ছয়টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে ফ্রাঙ্ক হেইসের।

টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকেই অপরাজিত ১০৬ রানের ইনিংস উপহার দেন ক্রিকেট বিশ্বকে। ১৯৭৩ সালে ওভালে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন অঙ্কের কোঠা অতিক্রম করেছিলেন। এরফলে ত্রয়োদশ ইংরেজ ব্যাটসম্যান হিসেবে এ বিরল কীর্তিগাঁথা রচনা করেন তিনি।[২] পরবর্তীতে তিনি আর বড় ধরনের সংগ্রহের দিকে ধাবিত হতে পারেননি। এরপর তিনি আরও আট টেস্টে অংশগ্রহণ করলেও তিনি আর তেমন তাঁর প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর বহন করতে পারেননি। এর সবগুলোই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ছিল ও সর্বোচ্চ ২৯ রান করতে পেরেছিলেন। অন্য ১৬ ইনিংসে মাত্র ১৩৮ তুলতে পেরেছিলেন। দূর্ভাগ্যবশতঃ নয় টেস্টের সবগুলোই ছিল অত্যন্ত শক্তিধর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।

১৯৭৩-৭৪ মৌসুমে ইংরেজ দলের সাথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমন করেন। ১৯৭৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হবার জন্য পুণরায় তাঁকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

খেলার ধরন

মার্জিত, দৃষ্টিনন্দন ব্যাটিংয়ের অধিকারী ফ্রাঙ্ক হেইস শুরুতেই প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর রাখতে শুরু করেন। পিছনের পায় ভর রেখে দূর্দান্ত সফলতার পরিচয় দিতেন। ড্রাইভও মারতেন বেশ ভালোভাবে। এছাড়াও স্বাচ্ছন্দ্যে রান তুলতেন।

১৯৮৪ সালে ক্রিকেট খেলা থেকে অবসরগ্রহণ করেন ফ্রাঙ্ক হেইস।

তথ্যসূত্র

  1. Bateman, Colin (১৯৯৩)। If The Cap Fits। Tony Williams Publications। পৃষ্ঠা 85। আইএসবিএন 1-869833-21-X 
  2. "Cook comes to the boil"। BBC Sport। ২০০৬-০৩-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৯ 

বহিঃসংযোগ