প্রবেশদ্বার:ফুটবল
প্রধান পাতা | বিষয়শ্রেণী এবং মূল বিষয় | স্বীকৃত ভুক্তি |
ফুটবল প্রবেশদ্বারফুটবল একটি দলগত খেলা। এটি বৈশ্বিকভাবে ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয় খেলা। এটি আন্তর্জাতিক ফুটবল ফেডারেশন (ফিফা) কর্তৃক পরিচালিত ক্রীড়ার আনুষ্ঠানিক নাম। কেবলমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় খেলাটি সকার নামে পরিচিত। এটি দুই দলের মধ্যে খেলা হয়, যার প্রতিটি দলে ১১ জন করে খেলোয়াড় থাকে। একবিংশ শতকে এসে ফুটবল খেলা দুই শতাধিক দেশের ২৫০ মিলিয়নেরও অধিক খেলোয়াড় খেলে থাকেন। এরফলে ফুটবল বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও প্রচলিত খেলা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। ফুটবল খেলার স্তর এবং দেশভেদে কোচের ভূমিকা ও দায়িত্ব-কর্তব্যের রূপরেখা ভিন্নতর হতে পারে। যুব ফুটবলে কোচের প্রধান ভূমিকা হচ্ছে খেলোয়াড়দেরকে উদ্বুদ্ধ করা এবং তাদের দক্ষতাকে কাগজে-কলমে দেখিয়ে উত্তরণ ঘটানো। শারীরিক অথবা কৌশলগত উত্তরণের তুলনায় প্রাণবন্তঃ এবং সুন্দর খেলা উপহার দেয়াকে প্রাধান্য দেয়া। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বিভিন্ন দেশের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলো তাদের প্রশিক্ষণের ছকে এ সংক্রান্ত প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। কোচদেরকেও খেলোয়াড়দের উন্নয়ন এবং বিজয়ের লক্ষ্যে আনন্দ উপভোগের জন্যে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা অনুসরণ করতে বলেছে। নির্বাচিত নিবন্ধ
সেরিয়ে আ (ইতালীয় উচ্চারণ: [ˈsɛːrje ˈa]), ইতালীয় পেশাদার ফুটবলের সর্বোচ্চ ফুটবল লীগ। ১৯২৯-৩০ মৌসুম হতে সেরিয়ে আ ৮০ বছরেরও অধিক সময় হতে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। সেরিয়ে আ বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবল লীগ হিসেবে বিবেচিত এবং তা ৯০ দশক থেকে মধ্য সহস্রাব্দ পর্যন্ত শ্রেষ্ঠ ফুটবল লীগ ছিল। সেরিয়ে আ-এর দলগুলো সর্বাধিক ২৬ বার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের ফাইনালে অংশগ্রহণ করে। তার মাঝে তারা ১২ বার শিরোপা লাভ করে। উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ এবং উয়েফা ইউরোপা লীগে ক্লাব পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে উয়েফার রেটিং অনুযায়ি, সেরিয়ে আ ইউরোপিয়ান লীগগুলোর মধ্যে ৪র্থ স্থান অধিকার করে আছে। স্পেনীয় লা লিগা, ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ, এবং জার্মান বুন্দেসলিগা যথাক্রমে প্রথম তিনটি স্থানে আছে।
নির্বাচিত ফুটবলার
পেলে ব্রাজিলের বিখ্যাত ফুটবল খেলোয়াড়। তার পূর্ণ নাম এদসোঁ আরাঁচ দু নাসিমেঁতু। ব্রাজিলের হয়ে তিনি ১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৬৬ ও ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। তিনি ব্রাজিলের জাতীয় দলের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও তিনবার বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র ফুটবলার। পেলে সর্বকালের সেরা ফুটবলার হিসেবে সর্বজনীন ভাবে স্বীকৃত। পেলে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন ১৯৫৭ সালের ৭ জুলাই মারাকানায়, আর্জেন্টিনার বিপক্ষে। ২-১ ব্যবধানে হারা সেই ম্যাচে ১৬ বছর ৯ মাস বয়সে ব্রাজিলের পক্ষে প্রথম গোল করে পেলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতার স্থান দখল করেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের বিপক্ষে পেলে তার প্রথম বিশ্বকাপ ম্যাচ খেলেন। ১৯৫৮ সালের ফিফা বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডের সেই ম্যাচটা ছিল প্রতিযোগিতার তৃতীয় খেলা।
নির্বাচিত ছবিনির্বাচিত দল
নেদারল্যান্ডস জাতীয় ফুটবল দল হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে নেদারল্যান্ডসের প্রতিনিধি। এটি নিয়ন্ত্রণ করে রয়্যাল নেদারল্যান্ডস ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। (KNVB)। দলটি ১৯৮৮ সালে উয়েফা ইউরো ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ জয়লাভ করেছে। বিশ্বকাপে তাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য ১৯৭৪ ও ১৯৭৮ সালে দ্বিতীয় স্থান অধিকার। কিন্তু দুইবারই তারা স্বাগতিক দেশ যথাক্রমে পশ্চিম জার্মানি ও আর্জেন্টিনার কাছে পরাজিত হয়। ১৯৭০-এর দশকে দলটি তাদের সাফল্যের শীর্ষে অবস্থান করছিলো। সেসময় টোটাল ফুটবল খেলা দলটি সুন্দর পাসিংয়ের জন্য ডাকনাম হয় ক্লকওয়ার্ক অরেঞ্জ (Clockwork Orange)। ফিফা র্যাংকিংয়ে দলটির বর্তমান অবস্থান চতুর্থ, এবং বিশ্ব এলো রেটিংয়ে এই অবস্থান তৃতীয়। নেদারল্যান্ডস তাদের প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলাটি খেলে ৩০ এপ্রিল, ১৯০৫ সালে।
নির্বাচিত ক্লাব
এফসি বায়ার্ন মিউনিখ (জার্মান: 'FC Bayern München') জার্মানির বাভারিয়া প্রদেশের রাজধানী মিউনিখে অবস্থিত একটি জার্মান ক্রীড়া দল। ফুটবলের ইতিহাসে সফলতম দলগুলোর মধ্যে বায়ার্ন মিউনিখ অন্যতম। দলটি ১টি ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ শিরোপা, ২টি আন্তমহাদেশীয় কাপ, ৫টি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা, ১টি উয়েফা কাপ শিরোপা, ১টি উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ শিরোপা, ১টি উয়েফা সুপার কাপ শিরোপা, ২৪টি বুন্দেসলিগা শিরোপা, ১৭টি ডিএফবি পোকাল শিরোপা, ৪টি ডিএফএল সুপার কাপ শিরোপা এবং ৬টি ডিএফবি লিগাপোকাল শিরোপা জয়লাভ করেছে। বায়ার্ন মিউনিখ জার্মানির জনপ্রিয়তম দল। বায়ার্ন মিউনিখের সদস্য সংখ্যা ২৫১,৩১৫ জন যা বিশ্বের অন্য যে কোন সদস্যভিত্তিক ফুটবল ক্লাবের থেকে বেশি।
উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
সম্পর্কিত উইকিমিডিয়া |