শাহাদাত-ই আল-হিকমা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

শাহাদাত-ই আল-হিকমা বাংলাদেশের একটি নিষিদ্ধ ইসলামবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন। [১] [২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

শাহাদাত-ই-আল হিকমা ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ সালে কাওসার হোসেন সিদ্দিক কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়। [৩] [৪] এর অর্থায়ন দাউদ ইব্রাহিম করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। [৫] [৬] এটি ঘোষণা করেছিল যে তারা বাংলাদেশে একটি ইসলামিক স্টেট প্রতিষ্ঠার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম করবে। [৭] সিদ্দিক দাবি করেছেন তার দলে ৩৫ হাজার ‘কমান্ডো’ এবং ‘যোদ্ধা’ রয়েছে। [৭] এটি ৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ [৮] বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছিল। [৫] [৩] সিদ্দিকী ২০০৫ সালের [৪] নভেম্বর গ্রেফতার হন।

২০১১ সালের জুলাই মাসে, সিদ্দিকীকে রাজশাহী থেকে গ্রেপ্তার করা হয় যখন বাংলাদেশ পুলিশ তার নামে একটি তিন বছরের "নিখোঁজ" ওয়ারেন্ট "আবিষ্কার" করে। [৯] সিদ্দিকী ফ্রিডম পার্টিরও সদস্য ছিলেন। [৯] তিনি অতীতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে "সন্ত্রাসী কার্যকলাপ" বলে উল্লেখ করেছেন। [৯] তিনি হিমালয় বেভারেজ কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন যা তার মতে ৫ বিলিয়ন টাকার কোম্পানি। [৯] ২৮ জুলাই ২০১১ [১০] সালে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

পশ্চিমবঙ্গে ২০১৪ সালের বর্ধমান বিস্ফোরণের জন্য ভারতের রাষ্ট্রীয় অনুসন্ধান সংস্থা এটির তদন্ত করেছিল। [১১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Militant outfit 'Allahr Dal' banned"Militant outfit ‘Allahr Dal’ banned | theindependentbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩ 
  2. "Allah'r Dal banned in Bangladesh"The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১১-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩ 
  3. Vicky (২০১৬-১০-১৩)। "Shahadat-e-al-Hikma: Is this a new terror outfit in West Bengal"oneindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩ 
  4. "Outlawed militant outfit Shahadat-e-al Hikma chief Kaosar Siddiquee arrested again"bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩ 
  5. "Shahadat-e al-Hikma (SAH)"www.globalsecurity.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩ 
  6. "Bangladesh bans Dawood-funded outfit"rediff.com। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২১ 
  7. "The Funding Methods of Bangladeshi Terrorist Groups"Combating Terrorism Center at West Point (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৯-০৫-১৫। ২০২১-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩ 
  8. "Government bans Ansar al-Islam"Dhaka Tribune। ২০১৭-০৩-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩ 
  9. "Drama over arrest of Rajshahi militant"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৭-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩ 
  10. "Hikma chief sent to jail"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৭-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩ 
  11. "NIA lens on `defunct' terror outfit | Kolkata News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩