ভারতের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৭১
| ||||||||||||||||||||||||||||
লোকসভার ৫১৮টি আসন সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ২৬০টি | ||||||||||||||||||||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||
১৯৭১র ভারতের সাধারণ নির্বাচন ৫ম লোকসভা গঠন করতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। একই আসনের ৫১৮টা সমষ্টি ২৭টি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলকে প্রতিনিধিত্ব করেছিল।[২] কংগ্রেস দল বিভাজন হবার পরে ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে (আর) দরিদ্রতা নির্মূলের প্রচার চালানো চমকপ্রদ বিজয় সাব্যস্ত করেছিল ও বিগত নির্বাচনের তুলনায় অধিক আসন লাভ করেছিল।
৪র্থ লোকসভার কার্যকাল চলাকালীন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলে ইন্দিরা গান্ধীর সাথে মোরারজী দেসাই, কামরাজ ইত্যাদি নেতার মধ্যে অন্তর্কলহ দেখা দিয়েছিল। ১৯৬৯ত ইন্দিরা গান্ধীকে দলের থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল; ফলস্বরূপ দল দুই ভাগে বিভাজন হয়েছিল। গরিষ্ঠ সংখ্যক কংগ্রেস সাংসদ ও তৃণমূল সমর্থক গান্ধীর ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে (আর) যোগ দিয়েছিল ও এই জোট ভারতের নির্বাচনী আয়োগ থেকে মূল কংগ্রেসের উত্তেরাধিকারী বলে অনুমোদন দিয়েছিল। বাকী গান্ধীর বিরোধিতা করা ৩২জন সাংসদকে নিয়ে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (অর্গানাইজেশন) গঠন করা হয়েছিল। ১৯৭১র নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধী আর কংগ্রেস শক্তিশালী বিজয় লাভ করেছিল ও অর্গানাইজেশন কংগ্রেস তাদের অর্ধেক আসন হারিয়েছিল।
১২ জুন ১৯৭৫র দিনে এলাহাবাদ উচ্চ ন্যায়ালয়েরায় বেরেলি সংসদীয় সমষ্টির থেকে ইন্দিরা গান্ধীর বিজয় অবৈধ ছিল বলে রায় দেয়। গান্ধী পদত্যাগ করার সাথে সাথে রাজনৈতিক বিরোধীদের বশীভূত করতে দেশজুড়ে জরুরীকালীন অবস্থা ঘোষণা করেন।
ফলাফল
[সম্পাদনা]মোর্চাভিত্তিক ফলাফল
[সম্পাদনা]দলভিত্তিক ফলাফল
[সম্পাদনা]তথ্য উৎস
[সম্পাদনা]- ↑ http://www.ipu.org/parline-e/reports/arc/INDIA_1971_E.PDF
- ↑ "General Election of India 1971, 5th Lok Sabha" (পিডিএফ)। Election Commission of India। পৃ. ৬। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১০।
| ভারতের রাজনীতি |
|---|
| ধারাবাহিকের অংশ |
|
|
71
