ভাতুরিয়া ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৫°৪৯′৪৪″ উত্তর ৮৮°১২′৫৩″ পূর্ব / ২৫.৮২৮৮৫০° উত্তর ৮৮.২১৪৭৮৯° পূর্ব / 25.828850; 88.214789
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
৬৪ নং লাইন: ৬৪ নং লাইন:


== জনসংখ্যার উপাত্ত ==
== জনসংখ্যার উপাত্ত ==
বাংলাদেশর ১৯৯১ সালের আদমশুমারি অনুসারে এই ইউনিয়নের জনসংখ্যা হচ্ছে ১৪,৩১০ জন।<ref name="census">{{cite web | accessdate = জুলাই ২ | accessyear = মারি ২০০৭ | url = http://www.bbs.gov.bd | title = বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)}}</ref> অতার মা মুনি ৫১%, বারো জেলা/বেয়াপা ৪৯%। ইউনিয়ন এগত ১৮ বসরর গজে ৭১৫৮গ মানু আসি। লহঙ করিসিতা ২৬০৩গ বেয়াপা (১৫-৪৪ বসর) আসি।
ভাতুরিয়া ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার হচ্ছে ২৪.৪% যেখানে বাংলাদেশর সাক্ষরতার হার হচ্ছে ৩২.৪%।


== শিক্ষা ==
== শিক্ষা ==

০৫:০৪, ৩০ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভাতুরিয়া ইউনিয়ন,
ভাতুরিয়া
ইউনিয়ন
ভাতুরিয়া ইউনিয়ন, বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
ভাতুরিয়া ইউনিয়ন,
ভাতুরিয়া ইউনিয়ন,
স্থানাঙ্ক: ২৫°৪৯′৪৪″ উত্তর ৮৮°১২′৫৩″ পূর্ব / ২৫.৮২৮৮৫০° উত্তর ৮৮.২১৪৭৮৯° পূর্ব / 25.828850; 88.214789
Country বাংলাদেশ
Divisionরংপুর বিভাগ
আয়তন
 • মোট১২ বর্গকিমি (৫ বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলBST (ইউটিসি+6)
ওয়েবসাইটভাতুরিয়া ইউনিয়নের সরকারি ওয়েবসাইট

ভাতুরিয়া ইউনিয়ন বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের ঠাকুরগাও জেলার হরিপুর উপজেলার অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন

আয়তন

অবস্থান

প্রশাসনিক এলাকা

ইতিহাস

জনসংখ্যার উপাত্ত

বাংলাদেশর ১৯৯১ সালের আদমশুমারি অনুসারে এই ইউনিয়নের জনসংখ্যা হচ্ছে ১৪,৩১০ জন।[১] অতার মা মুনি ৫১%, বারো জেলা/বেয়াপা ৪৯%। ইউনিয়ন এগত ১৮ বসরর গজে ৭১৫৮গ মানু আসি। লহঙ করিসিতা ২৬০৩গ বেয়াপা (১৫-৪৪ বসর) আসি। ভাতুরিয়া ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার হচ্ছে ২৪.৪% যেখানে বাংলাদেশর সাক্ষরতার হার হচ্ছে ৩২.৪%।

শিক্ষা

দর্শনীয় স্থান

  • কুলিক নদী (ইউনিয়নের দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্তে ভারত সীমান্ত ঘেষা)
  • গন্দর নদী (ইউনিয়নের দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্তে)
  • ফিশারিজ প্রকল্প, পাহারগাও, চৌরঙ্গী
  • গুটলিয়া বিল (সারা বছর পানি ধরে রাখে), মহেন্দ্রগাও

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব

  • রাজা গণেশ (শাসনকাল ১৪১৫) ছিলেন বাংলার একজন হিন্দু শাসক। তিনি বাংলার ইলিয়াস শাহি রাজবংশকে ক্ষমতাচ্যুত করে ক্ষমতায় আসেন। তার গড় এখনো রাজা গণেশের গড় হিসেবে এই ইউনিয়নে পরিচিত। গড়টির ধ্বংসাবশেষ এখনো বিদ্যমান।

বিবিধ

পাথর কালী মেলা বসে এই ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের কুলিক নদীর ধারে। কালীপূজার পরের শুক্রবার এই এলাকায় মেলা বসে। আর মেলা উপলক্ষে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে যুগ যুগ ধারে দুই বাংলার হাজারো মানুষ স্বজনদের সঙ্গে মিলিত হয়ে কুশল বিনিময় করেন।[২]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)"। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২  অজানা প্যারামিটার |accessyear= উপেক্ষা করা হয়েছে (|access-date= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  2. "কাঁটাতারের ফাঁকে ফাঁকে স্বজনের মুখ"http://www.prothom-alo.com। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ০৫, ২০১৫  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য); |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ