ইবনে খালদুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ঐতিহাসিক তত্ত্ব যোগ
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৭৮ নং লাইন: ৭৮ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৪-শতকের ইতিহাসবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৪-শতকের ইতিহাসবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:আত্মজীবনীলেখক]]
[[বিষয়শ্রেণী:আত্মজীবনীলেখক]]
[[বিষয়শ্রেণী:মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:মুসলিম ধর্মতত্ত্ববিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইতিহাসের তত্ত্ব]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইতিহাসের তত্ত্ব]]
[[বিষয়শ্রেণী:সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিবর্তন]]
[[বিষয়শ্রেণী:সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিবর্তন]]

০৯:৪৬, ৯ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইবনে খালদুন
জন্ম২৭ মে ১৩৩২ খ্রিষ্টাব্দ / ৭৩২ হিজরি, তিউনিস
মৃত্যু১৯ মার্চ ১৪০৬ খ্রিষ্টাব্দ / ৮০৮ হিজরি, কায়রো
যুগমধ্যযুগ
অঞ্চলমাগরেব
সম্প্রদায়সুন্নি[১]
মাজহাবমালিকি[২]
শাখাআশআরী
মূল আগ্রহসমাজবিজ্ঞান
ইতিহাস লিখনধারা
অর্থনীতি
জনসংখ্যাতত্ত্ব
রাষ্ট্রবিজ্ঞান
উল্লেখযোগ্য ধারণাআসাবিয়া

ইবনে খালদুন (পুরো নাম, আরবি: أبو زيد عبد الرحمن بن محمد بن خلدون الحضرمي, আবু জায়েদ আবদুর রহমান বিন মুহাম্মদ বিন খালদুন আল হাদরামি; মে ২৭, ১৩৩২ খ্রিষ্টাব্দ /৭৩২ হিজরি – মার্চ ১৯, ১৪০৬ খ্রিষ্টাব্দ/৮০৮ হিজরি) ছিলেন একজন আরব মুসলিম পণ্ডিত। আধুনিক সমাজবিজ্ঞান, ইতিহাসঅর্থনীতির[৪] জনকদের মধ্যে তিনি অন্যতম বিবেচিত হন।

ইবনে খালদুন তাঁর বই মুকাদ্দিমার জন্য অধিক পরিচিত। এই বই ১৭ শতকের উসমানীয় ইতিহাসবিদ কাতিপ চেলেবিমোস্তফা নাইমাকে প্রভাবিত করে। তাঁরা উসমানীয় সাম্রাজ্যের উত্থান ও পতন বিশ্লেষণ করার ক্ষেত্রে এই বইয়ের তত্ত্ব ব্যবহার করেন।[৫] ১৯ শতকের ইউরোপীয় পণ্ডিতরা এই বইয়ের গুরুত্ব স্বীকার করেন এবং ইবনে খালদুনকে মুসলিম বিশ্বের শ্রেষ্ঠ দার্শনিকদের অন্যতম হিসেবে গণ্য করতেন।[৬][৭]

গ্রন্থপঞ্জি

  • কিতাব আল-ইবার ওয়া-দাওয়ান আল-মুবতাদায় ওয়া-ল-খবর ফারি তারেক আল-আরব ওয়া-ল-বারবার ওয়া-মন আরাহুম মিন ধাওয় আশ-শান-আল-আকবরের
  • লুববু-ল-মুহাসাল ফি উসওলু-দি-দ্বীন
  • সিফাউস-সায়েল
  • আ'ল লাকাউলিস সুলতান
  • ইবনে খালদুন। ১৯৫১ ইবনে খালদুনের সাথে পরিচয়: তাঁর পশ্চিম ও পূর্ব যাত্রা। মুহাম্মদ ইবন-তাওয়িদ আত-তানজিল কর্তৃক প্রকাশিত, কায়রো (আরবিতে আত্মজীবনী)
  • ইবনে খালদুন। ২০১৭ মুকাদ্দিমাহ: ইতিহাসের একটি পরিচয়। বাংলা অনুবাদ করেছেন গোলাম সামদানী কোরায়শী (দিব্য প্রকাশ)।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "ইবনে খালদুন"। মুসলিম দর্শন 
  2. আহমাদ, জায়দ (২০১০)। "ইবন খালদুন"। অলিভার লেমন। ইসলামিক দর্শনের জীবনী এনসাইক্লোপিডিয়া(সদস্যতা নেয়া প্রয়োজন (সাহায্য)) 
  3. আল-মুকাদ্দিমায় ইবনে খালদুন তাকে সমাজবিজ্ঞানের অগ্রণী হিসাবে উল্লেখ করেছেন
  4. • জোসেফ জে স্পেঞ্জলার (১৯৬৪). "ইসলামের অর্থনৈতিক চিন্তা: ইবন খালদুন", সমাজ ও সংস্কৃতির তুলনামূলক আলোচনা, ৬(৩), পৃষ্ঠা ২৬৮-৩০৬।
      • জিন ডেভিড সি বোলাকিয়া (১৯৭১). "ইবনে খালাদান: চৌদ্দ শতকের অর্থনীতিবিদ", রাজনৈতিক অর্থনীতি জার্নাল, ৭৯(৫), পৃষ্ঠা ১১০৫-১১১৮।
  5. লুইস, বার্নার্ড (১৯৮৬)। "তুরস্কে ইবনে খালাদান"। আয়ালন, ডেভিড; শারন, মোশে। ইসলামী ইতিহাস ও সভ্যতার অধ্যয়ন: অধ্যাপক ডেভিড আইয়ালনের সম্মানে। BRILL। পৃষ্ঠা ৫২৭–৫৩০। আইএসবিএন 978-965-264-014-7 
  6. বার্নার্ড লুইস: "তুরস্কে ইবন খালদুন", ইবন খালদুন: চৌদ্দ শতকে ভূমধ্যসাগর: সম্রাজ্যের উত্থান ও পতন, আন্দালুসীয় উত্তরাধিকার ফাউন্ডেশন, ২০০৬, আইএসবিএন ৯৭৮-৮৪-৯৬৫৫৬-৩৪-৮, পৃষ্ঠা ৩৭৬–৩৮০ (৩৭৬)
  7. এ. এম. দ্বীন (২০০৭) "ইসলামের অধীনে বিজ্ঞান: উত্থান, পতন এবং পুনরুজ্জীবন"। পৃষ্ঠা ১৫৭। আইএসবিএন ১-৮৪৭৯৯-৯৪২-৫

বহিঃসংযোগ

বাংলা

ইংরেজি

ইংরেজি ব্যতিত