আর্জেন্টিনা–ব্রাজিল ফুটবল প্রতিদ্বন্দ্বিতা
অন্যান্য নাম | আর্জেন্টিনা বনাম ব্রাজিল |
---|---|
শহর | দক্ষিণ আমেরিকা |
দলসমূহ | আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল |
প্রথম সাক্ষাৎ | আর্জেন্টিনা ৫ - ২ ব্রাজিল প্রীতি খেলা (২০ সেপ্টেম্বর ১৯১৪, বুয়েনোস আইরেস) |
সর্বশেষ সাক্ষাৎ | ব্রাজিল ০-১ আর্জেন্টিনা (১০ই জুলাই, কোপা আমেরিকা ফাইনাল ২০২১ ব্রাজিল।) |
পরিসংখ্যান | |
মোট সাক্ষাৎ | ১০৯ |
সর্বাধিক জয় | ব্রাজিল ৪৩ |
সর্বোচ্চ গোলদাতা | পেলে (৮) |
বৃহত্তম জয় | আর্জেন্টিনা ৬—১ ব্রাজিল [১][২] (রোকা কাপ, বুয়েনোস আইরেস, ৫ মার্চ ১৯৪০) |
আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল ফুটবল প্রতিদ্বন্দ্বিতা ফুটবল বিশ্বের একটি বড় ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা যা দেশ দুইটির জাতীয় ফুটবল দল, এবং তাদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘটিত হয়ে থাকে। এই দুইটি দলের মধ্যকার প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে অনেক সময় "দক্ষিণ আমেরিকানদের যুদ্ধ" বলা হয়।
উৎপত্তি
[সম্পাদনা]আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের মধ্যে ফুটবল প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়, উভয় দেশে খেলাটি জনপ্রিয় হওয়ার আগেই। বর্তমান সময়ে খুব কম মানুষই দেশ দুইটির মধ্যকার অতীত যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক বোঝাপড়ার কথা স্মরণ করে। দেশ দুইটির মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রায় সব ধরনের ক্রীড়াতেই লক্ষ্য করা যায়, তবে পুরুষ ফুটবলে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা একটু বেশিই। খেলায় কোন দলই পরাজয় বরণ করতে চায়না, এমনকি কখনো কখনো যদি এদের মধ্যকার খেলাটি কোন চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হয় তবে ঐ চ্যাম্পিয়নশিপের তুলনায় এই দুই দলের খেলাটিই বেশি গুরুত্ব লাভ করে। দুই দলের মধ্যকার এই প্রতিদ্বন্দ্বিতার তীব্রতার উদাহরণস্বরূপ ১৯৪৬ সালের ঘটনার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে (নিচে দেখুন), যার পর দল দুইটি দশ বছর যাবত্ একে অপরের মুখোমুখি হয়নি।
পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]খেলা | আর্জেন্টিনা জয়ী | ড্র | ব্রাজিল জয়ী | গোল |
---|---|---|---|---|
১০৯ | ৪০ | ২৬ | ৪৩ | ১৬৩/১৬৫ |
প্রধান শিরোপা | আর্জেন্টিনা | ব্রাজিল |
---|---|---|
বিশ্বকাপ | ৩ | ৫ |
কোপা আমেরিকা |
১৫ | ৯ |
কনফেডারেশন্স কাপ |
১ | ৪ |
প্যান আমেরিকান কাপ[৩] | ১ | ২ |
মোট | ২২ | ২০ |
অপ্রধান এবং বাছাই প্রতিযোগিতা শিরোপা | আর্জেন্টিনা | ব্রাজিল |
---|---|---|
অলেম্পিক | ২ | ২ |
প্যান আমেরিকান গেমস | ৭ | ৪ |
দক্ষিণ আমেরিকান যুব চ্যাম্পিয়নশিপ | ৫ | ১১ |
দক্ষিণ আমেরিকান অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপ | ৪ | ১২ |
দক্ষিণ আমেরিকান অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ | ১ | ৫ |
ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপ | ০ | ৪ |
ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপ | ৬ | ৫ |
প্রি অলিম্পিক চ্যাম্পিয়নশিপ | ৫ | ৭ |
দক্ষিণ আমেরিকান গেমস | ২ | ০ |
মোট | ৩২ | ৫০ |
আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল প্রথম মুখোমুখি হয় ১৯১৪ সালে।সিবিএফ ও এএফএ এ হিসেব কিছুটা ভিন্ন হয়।ফিফার হিসেব অনুযায়ী এরপর থেকে এখন পর্যন্ত দল দুইটি টি খেলায় অংশগ্রহণ করেছে,(যুব দলের খেলা ছাড়া)। এই ১০৮টি খেলার মধ্যে ৪০ টিতে জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা, ৪৩ টিতে জয় পেয়েছে ব্রাজিল। মোট গোলের ১৬২টি করেছে আর্জেন্টিনা এবং ১৬৬টি করেছে ব্রাজিল।[৪] শুধুমাত্র বিশ্বকাপের খেলা হিসাব করলে তাতে ব্রাজিল ২টি জয় নিয়ে এগিয়ে আছে, একটি খেলা হয়েছে ড্র এবং অন্যটি জিতেছে আর্জেন্টিনা। অন্যদিকে, কোপা আমেরিকায় বেশি জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা। তারা জিতেছে ১৬টি খেলায়, ৮টি খেলা ড্র হয়েছে এবং ১০টি জিতেছে ব্রাজিল। দল দুইটির মধ্যে এখন পর্যন্ত ৫০টি প্রদর্শনী খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ১৮টি জিতেছে ব্রাজিল, ২০টি জিতেছে আর্জেন্টিনা এবং ড্র হয়েছে ১২টি। ১৯৭০ এর দশকে কিছুটা খারাপ সময় কাটায় আর্জেন্টিনা। সেসময় তারা ১২টি খেলার মধ্যে মাত্র একটিতে জয় লাভ করে, ৭টিতে পরাজিত হয় এবং ৪টি খেলা ড্র হয়।
দুই দলের মধ্যে সবচেয়ে বড় জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা, তারা ৬-১ গোলের ব্যবধানে ব্রাজিলকে পরাজিত করে (বুয়েনোস আইরেস, ১৯৪০)। এছাড়া, তারা ১-৫ গোলের ব্যবধানেও জয় পেয়েছে (রিউ দি জানেইরু, ১৯৩৯)। ব্রাজিলের বড় জয়গুলো হল ৬-২ গোলের ব্যবধানে (রিউ দি জানেইরু, ১৯৪৫) এবং ১-৪ গোলের ব্যবধানে (বুয়েনোস আইরেস, ১৯৬০)।[৫][৬]
আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের মধ্যে সর্বশেষ মহাদেশীয় খেলা অনুষ্ঠিত হয় ২০২১ সালের ১০ জুলাই, ব্রাজিলর মারাকানা শহরের রিউ ডি জেনিরিও তে। খেলাটি ছিল ২০২১ কোপা আমেরিকার ফাইনাল। খেলায় আর্জেন্টিনা ১-০ গোলের ব্যবধানে জয় লাভ করে। আর্জেন্টিনার পক্ষে একমাত্র গোলটি করেছিলেন এঙ্গেল ডি মারিয়া।
ফলাফলসমূহ
[সম্পাদনা]তারিখ | মাঠ | স্কোর | বিজয়ী | মন্তব্য |
---|---|---|---|---|
১০ জুলাই ২০২১ | মারাকানা | ১–০ | আর্জেন্টিনা | ২০২১ কোপা আমেরিকা |
১৫ নভেম্বর ২০১৯ | কিং সাউদ | ১–০ | আর্জেন্টিনা | ২০১৯ সুপার ক্লাসিকো |
২ জুলাই ২০১৯ | বেলো হরিজন্তে | ২–০ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ২০১৯ |
১৬ অক্টোবর ২০১৮ | জেদ্দা | ১-০ | ব্রাজিল | সুপারক্ল্যাসিকো দে লাস আমেরিকা |
৯ জুন ২০১৭ | মেলবোর্ন | ০–১ | আর্জেন্টিনা | সুপারক্ল্যাসিকো দে লাস আমেরিকা |
১১ নভেম্বর ২০১৬ | বেলো হরিজন্তে | ৩–০ | ব্রাজিল | ২০১৮ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
১৩ নভেম্বর ২০১৫ | বুয়েনোস আইরেস | ১–১ | ড্র | ২০১৮ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
১২ অক্টোবর ২০১৪ | বেইজিং | ২ – ০ | ব্রাজিল | সুপারক্ল্যাসিকো দে লাস আমেরিকা |
২১ নভেম্বর ২০১২ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | সুপারক্ল্যাসিকো দে লাস আমেরিকা এর ২ লেগ ম্যাচে ব্রাজিল পেনাল্টিতে জয়ী |
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ | গোইয়ানিয়া | ২ – ১ | ব্রাজিল | সুপারক্ল্যাসিকো দে লাস আমেরিকা |
৯ জুন ২০১২ | নিউ জার্সি | ৪ – ৩ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ | বেলেম | ২ – ০ | ব্রাজিল | সুপারক্ল্যাসিকো দে লাস আমেরিকা |
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ | কোর্দোবা | ০ – ০ | ড্র | সুপারক্ল্যাসিকো দে লাস আমেরিকা |
১৭ নভেম্বর ২০১০ | দোহা | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ | রোজারিও | ৩ – ১ | ব্রাজিল | ২০১০ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
১৮ জুন ২০০৮ | বেলু ওরিজোঁতি | ০ – ০ | ড্র | ২০১০ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
১৫ জুলাই ২০০৭ | মারাকাইবো | ৩ – ০ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ২০০৭ |
৩ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | লন্ডন | ৩ – ০ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
২৯ জুন ২০০৫ | ফ্রাঙ্কফুর্ট | ৪ – ১ | ব্রাজিল | ২০০৫ ফিফা কনফেডারেশন |
৮ জুন ২০০৫ | বুয়েনোস আইরেস | ৩ – ১ | আর্জেন্টিনা | ২০০৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
২৫ জুলাই ২০০৪ | লিমা | ২(৪) – ২(২) | ড্র-ব্রাজিল পেনাল্টিতে জয়ী | কোপা আমেরিকা ২০০৪ |
২ জুন ২০০৪ | বেলো অরিজন্ঠ | ৩ – ১ | ব্রাজিল | ২০০৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
৫ সেপ্টেম্বর ২০০১ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | ২০০২ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
২৬ জুলাই ২০০০ | সাঁউ পাউলু | ৩ – ১ | ব্রাজিল | ২০০২ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ | পোর্তো আলেগ্রে | ৪ – ২ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
১১ জুলাই ১৯৯৯ | সিউদাদ দেল এস্তে | ২ – ১ | ব্রাজিল | ১৯৯৯ কোপা আমেরিকা |
২৯ এপ্রিল ১৯৯৮ | রিউ দি জানেইরু | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
৮ নভেম্বর ১৯৯৫ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
১৭ জুলাই ১৯৯৫ | রিভেরা | ২(৪) – ২(২) | ড্র-ব্রাজিল পেনাল্টিতে জয়ী | কোপা আমেরিকা ১৯৯৫ |
২৩ মার্চ ১৯৯৪ | রেসিফি | ২ – ০ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
২৭ জুন ১৯৯৩ | গুয়াইয়াকিল | ১(৬) – ১(৫) | ড্র-আর্জেন্টিনা পেনাল্টিতে জয়ী | কোপা আমেরিকা ১৯৯৩ |
১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ১ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
১৭ জুলাই ১৯৯১ | সান্তিয়াগো দে চিলি | ৩ – ২ | আর্জেন্টিনা | কোপা আমেরিকা ১৯৯১ |
২৭ জুন ১৯৯১ | কুরিতিবা | ১ – ১ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
২৭ মার্চ ১৯৯১ | বুয়েনোস আইরেস | ৩ – ৩ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
২৪ জুন ১৯৯০ | তরিনো | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | ১৯৯০ ফিফা বিশ্বকাপ |
১২ জুলাই ১৯৮৯ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ০ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ১৯৮৯ |
১০ জুলাই ১৯৮৮ | মেলবোর্ন | ০ – ০ | ড্র | গোল্ড কাপ ১৯৮৮ |
৫ মে ১৯৮৫ | বাইয়া | ২ – ১ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
১৭ জুন ১৯৮৪ | সাঁউ পাউলু | ০ – ০ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ | রিউ দি জানেইরু | ০ – ০ | ড্র | কোপা আমেরিকা ১৯৮৩ |
২৪ অগাস্ট ১৯৮৩ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | কোপা আমেরিকা ১৯৮৩ |
২ জুলাই ১৯৮২ | বার্সেলোনা | ৩ – ১ | ব্রাজিল | ১৯৮২ ফিফা বিশ্বকাপ |
৪ জানুয়ারি ১৯৮১ | মন্তেভিদেও | ১ – ১ | ড্র | মুন্দিয়ালিতো |
২৩ অগাস্ট ১৯৭৯ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ২ | ড্র | কোপা আমেরিকা ১৯৭৯ |
২ অগাস্ট ১৯৭৯ | রিউ দি জানেইরু | ৯ – ১ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ১৯৭৯ |
১৮ জুন ১৯৭৮ | রোজারিও | ০ – ০ | ড্র | ১৯৭৮ ফিফা বিশ্বকাপ |
১৯ মে ১৯৭৬ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ০ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ১ | ব্রাজিল | আতলান্তিক কাপ |
১৬ অগাস্ট ১৯৭৫ | রোজারিও | ১ – ০ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ১৯৭৫ |
৬ অগাস্ট ১৯৭৫ | বেলো অরিজন্ঠ | ২ – ১ | ব্রাজিল | কোপা আমেরিকা ১৯৭৫ |
৩০ জুন ১৯৭৪ | হানোফার | ২ – ১ | ব্রাজিল | ১৯৭৪ ফিফা বিশ্বকাপ |
৩১ জুলাই ১৯৭১ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ২ | ড্র | রোকা কাপ |
২৮ জুলাই ১৯৭১ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ১ | ড্র | রোকা কাপ |
৮ মার্চ ১৯৭০ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ১ | ব্রাজিল | প্রদর্শনী খেলা |
৪ মার্চ ১৯৭০ | পোর্তো আলেগ্রে | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
৯ জুন ১৯৬৫ | রিউ দি জানেইরু | ০ – ০ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
৩ জুন ১৯৬৪ | সাঁউ পাউলু | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | নেশন্স কাপ |
১৬ এপ্রিল ১৯৬৩ | রিউ দি জানেইরু | ৫ – ২ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
১৩ এপ্রিল ১৯৬৩ | সাঁউ পাউলু | ৩ – ২ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
২৪ মার্চ ১৯৬৩ | লা পাজ | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১২ জুলাই ১৯৬০ | রিউ দি জানেইরু | ৫ – ১ | ব্রাজিল | আতকান্তিক কাপ |
২৯ মার্চ ১৯৬০ | বুয়েনোস আইরেস | ৪ – ১ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
২৬ মার্চ ১৯৬০ | বুয়েনোস আইরেস | ৪ – ২ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
২০ মার্চ ১৯৬০ | সান হোসে | ১ – ০ | ব্রাজিল | প্যানআমেরিকান কাপ |
১৩ মার্চ ১৯৬০ | সান হোসে | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | প্যানআমেরিকান কাপ |
২২ ডিসেম্বর ১৯৫৯ | গুয়াইয়াকিল | ৪ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৪ এপ্রিল ১৯৫৯ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ১ | ড্র | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১০ জুলাই ১৯৫৭ | সাঁউ পাউলু | ২ – ০ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
৭ জুলাই ১৯৫৭ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
৩ এপ্রিল ১৯৫৭ | লিমা | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৮ জুলাই ১৯৫৬ | আভেয়ানেদা | ০ – ০ | ড্র | আতলান্তিক কাপ |
১৮ মার্চ ১৯৫৬ | মেক্সিকো সিটি | ২ – ২ | ড্র | প্যানআমেরিকান কাপ |
৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৬ | মন্তেভিদেও | ১ – ০ | ব্রাজিল | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৬ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২৩ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | রিউ দি জানেইরু | ৩ – ১ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
২০ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | রিউ দি জানেইরু | ৬ – ২ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
১৬ ডিসেম্বর ১৯৪৫ | সান পাবলো | ৪ – ৩ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৫ | সান্তিয়াগো দে চিলি | ৩ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১৭ জানুয়ারি ১৯৪২ | মন্তেভিদেও | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চাম্পিপনশিপ |
১৭ মার্চ ১৯৪০ | আভেয়ানেদা | ৫ – ১ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১০ মার্চ ১৯৪০ | বুয়েনোস আইরেস | ৩ – ২ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
৫ মার্চ ১৯৪০ | বুয়েনস আইরেস | ৬ – ১ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪০ | সাঁউ পাউলু | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪০ | সাঁউ পাউলু | ২ – ২ | ড্র | রোকা কাপ |
২২ জানুয়ারি ১৯৩৯ | রিউ দি জানেইরু | ৩ – ২ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
১৫ জানুয়ারি ১৯৩৯ | রিউ দি জানেইরু | ৫ – ১ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৭ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৩০ জানুয়ারি ১৯৩৭ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২৫ ডিসেম্বর ১৯২৫ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ২ | ড্র | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১৩ ডিসেম্বর ১৯২৫ | বুয়েনোস আইরেস | ৪ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৯ ডিসেম্বর ১৯২৩ | বুয়েনোস আইরেস | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | রোকা কাপ |
১৮ নভেম্বর ১৯২৩ | মন্তেভিদেও | ২ – ১ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১৫ অক্টোবর ১৯২২ | রিউ দি জানেইরু | ২ – ০ | ব্রাজিল | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২ অক্টোবর ১৯২১ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২৫ সেপ্টেম্বর ১৯২০ | ভালপারাইসো | ২ – ০ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১ জুন ১৯১৯ | রিউ দি জানেইরু | ৩ – ৩ | ড্র | প্রদর্শনী খেলা |
১৮ মে ১৯১৯ | রিউ দি জানেইরু | ৩ – ১ | ব্রাজিল | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
৩ অক্টোবর ১৯১৭ | মন্তেভিদেও | ৪ – ২ | আর্জেন্টিনা | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
১০ জুলাই ১৯১৬ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ১ | ড্র | সাউথ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ |
২৭ সেপ্টেম্বর ১৯১৪ | বুয়েনোস আইরেস | ১ – ০ | ব্রাজিল | রোকা কাপ |
২০ সেপ্টেম্বর ১৯১৪ | বুয়েনোস আইরেস | ৩ – ০ | আর্জেন্টিনা | প্রদর্শনী খেলা |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ https://m.footballdatabase.eu/en/match/overview/1060816-argentine-bresil
- ↑ https://bleacherreport.com/articles/1752952-argentina-vs-brazil-playing-out-the-rivalry-in-8-matches
- ↑ "Tournaments"। ফিফা।
- ↑ "Argentina – Brazil"। ফিফা। ২৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Argentina – Brazil"। ফিফা। ২৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "ARGENTINA-BRAZIL Matches 1914-2008"। Rec.Sport.Soccer Statistics Foundation। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২২।