ব্রাজিল জাতীয় মহিলা ফুটবল দল
![]() | |||
ডাকনাম | সেলেকাও (জাতীয় দলের স্কোয়াড) আস কানারিনহাস (দ্য ফিমেল ক্যানারি) ভার্দে-আমারেলা (সবুজ-হলুদ) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | কনফেদেরাসাও ব্রাসিলেইরা দে ফুটবল (সিবিএফ) | ||
কনফেডারেশন | কনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | আর্থার ইলিয়াস | ||
অধিনায়ক | রাফায়েল সুজা | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ফরমিগা (২৩৪) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | মার্তা (১১৫) | ||
ফিফা কোড | BRA | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১১ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ২ (মার্চ-জুন ২০০৯) | ||
সর্বনিম্ন | ১১ (সেপ্টেম্বর ২০১৯; ডিসেম্বর ২০২৩) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (জেসোলো, ইতালি; ২২ জুলাই ১৯৮৬) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (উবারল্যান্ডিয়া, ব্রাজিল; ১৮ জানুয়ারি, ১৯৯৫) ![]() ![]() (মার দেল প্লাটা, আর্জেন্টিনা; ২ মার্চ ১৯৯৮) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (ডেনভার, যুক্তরাষ্ট্র; ২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৯ (১৯৯১-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার্স-আপ (২০০৭) | ||
অলিম্পিক গেমস | |||
অংশগ্রহণ | ৮ (১৯৯৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | ![]() | ||
কোপা আমেরিকা | |||
অংশগ্রহণ | ৯ (১৯৯১-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | বিজয়ী (১৯৯১, ১৯৯৫, ১৯৯৮, ২০১০, ২০১৪, ২০১৮, ২০২২, ২০২২) | ||
কনকাকাফ গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার্স-আপ (২০০০) | ||
ব্রাজিল মহিলা জাতীয় ফুটবল দল (পর্তুগিজ:Seleção Brasileira Feminina de futebol) আন্তর্জাতিক মহিলা ফুটবলে ব্রাজিলের প্রতিনিধিত্ব করে এবং ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ) দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ফিফা মহিলা বিশ্বকাপের আটটি সংস্করণে অংশগ্রহণ করেছে, ২০০৭ সালে রানার-আপ এবং কোপা আমেরিকা ফেমেনিনার নয়টি সংস্করণে অংশ নিয়েছে।
ব্রাজিল তাদের প্রথম খেলা ২২ জুলাই ১৯৮৬-এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে খেলে এবং ম্যাচটি ২–১ হারে।[২]
দলটি ১৯৯৯ বিশ্বকাপ তৃতীয় স্থানে এবং ২০০৭ দ্বিতীয় স্থানে শেষ করে, ফাইনালে জার্মানির কাছে ২-০ হেরে যায়। ব্রাজিল অলিম্পিক গেমসে দুইবার রৌপ্য পদক জিতেছিল, ২০০৪ এবং ২০০৮ সালে, আগের দুটি সংস্করণে চতুর্থ স্থান পেয়ে।
ব্রাজিল দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে সফল নারী জাতীয় দল, কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়নশিপের নয়টি সংস্করণের মধ্যে আটটি জিতেছে। ১৯৯৯ সাল থেকে, তারা বিশ্ব শিরোপার দাবিদার। ১৯৯৮ এবং ১৯৯৯ সালে, দলটি উইমেনস ইউএস কাপে রানার্স-আপ হয়।
সাফল্য
[সম্পাদনা]- ফিফা নারী বিশ্বকাপ
রৌপ্যপদক (১): ২০০৭
ব্রোঞ্জপদক (১): ১৯৯৯
- অলিম্পিক গেমস
- কোপা আমেরিকা ফেমেনিনা
স্বর্ণপদক (৮): ১৯৯১, ১৯৯৫, ১৯৯৮, ২০০৩, ২০১০, ২০১৪, ২০১৮, ২০২২
রৌপ্যপদক (১): ২০০৬
- কনকাকাফ ডব্লিউ চ্যাম্পিয়নশিপ
রৌপ্যপদক (১): ২০০০
- টর্নিও ইন্টারন্যাশনাল ডি ফুটবল ফেমিনিনো
- বিজয়ী (৮): ২০০৯, ২০১১, ২০১২, ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০২১
- রানার্স আপ (২): ২০১০, ২০১৯
- ম্যাচওয়ার্ল্ড মহিলা কাপ
- বিজয়ী: ২০১২
- ইয়ংচুয়ান আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট
- বিজয়ী: ২০১৭
- প্যান আমেরিকান গেমস
- দক্ষিণ আমেরিকান গেমস
ব্রোঞ্জপদক (১): ২০১৪
টীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "ফিফা/কোকা-কোলা মহিলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Seleção Brasileira Feminina (Brazilian National Womens´ Team) 1986–1995"। RSSSF। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
- ফিফার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে
- আরএসএসএসএফ ব্রাজিল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০০৮-০২-২৭ তারিখে
- আরএসএসএসএফ