অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা জাতীয় ফুটবল দল
ডাকনাম | বেনা বয়েজ | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | টমাস ডেভিস কার্টিস | ||
অধিনায়ক | কুইন্টন গ্রিফিথ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | পিটার বায়ার্স (৯০) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | পিটার বায়ার্স (৪৩) | ||
মাঠ | স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | ATG | ||
ওয়েবসাইট | antiguafootball | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৪২ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ৭০ (অক্টোবর ২০১৪) | ||
সর্বনিম্ন | ১৭০ (ডিসেম্বর ২০০৩ – জানুয়ারি ২০০৪) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৮৬ ১৯ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ১৩১ (নভেম্বর ২০১০) | ||
সর্বনিম্ন | ১৭৯ (নভেম্বর ২০০৭) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ১১–১ অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা (পোর্ট অব স্পেন, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো; ১০ নভেম্বর ১৯৭২) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা ১০–০ মার্কিন ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ (নর্থ সাউন্ড, অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা; ১১ অক্টোবর ২০১১) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ১১–১ অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা (পোর্ট অব স্পেন, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো; ১০ নভেম্বর ১৯৭২) |
অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Antigua and Barbuda national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৭০ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৭৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[৩] ১৯৭২ সালের ১০শে নভেম্বর তারিখে, অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর পোর্ট অব স্পেনে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর কাছে ১১–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
১০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে বেনা বয়েজ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডার রাজধানী সেন্ট জন'সে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন টমাস ডেভিস কার্টিস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন রক্ষণভাগের খেলোয়াড় কুইন্টন গ্রিফিথ।
অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপেও অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
পিটার বায়ার্স, ট্যামার্লি টমাস, কুইন্টন গ্রিফিথ, জ্যামি টমাস এবং র্যান্ডলফ বার্টনের মতো খেলোয়াড়গণ অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৭০তম) অর্জন করে এবং ২০০৩ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৭০তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৩১তম (যা তারা ২০১০ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৭৯। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৪০ | ফিলিপাইন | ১০৮৬.১৭ | |
১৪১ | তুর্কমেনিস্তান | ১০৭৮.২৫ | |
১৪২ | অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা | ১০৭২.৬৬ | |
১৪৩ | সুরিনাম | ১০৭১.৮৫ | |
১৪৪ | ইথিওপিয়া | ১০৬৮.৭৯ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৮৪ | ১০ | মরিশাস | ১০৪৪ |
১৮৫ | ৬ | মন্টসেরাট | ১০২২ |
১৮৬ | ১৯ | অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা | ১০১১ |
১৮৭ | ৬ | আরুবা | ১০০২ |
১৮৭ | ১ | সোমালিল্যান্ড | ১০০২ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | |||||||||||||||
১৯৭৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ০ | ০ | ৪ | ৩ | ২২ | ||||||||
১৯৭৮ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৮২ | |||||||||||||||
১৯৮৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ১ | ০ | ১ | ২ | ৫ | ||||||||
১৯৯০ | ২ | ০ | ০ | ২ | ১ | ৪ | |||||||||
১৯৯৪ | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৫ | ৬ | |||||||||
১৯৯৮ | ২ | ০ | ১ | ১ | ৪ | ৬ | |||||||||
২০০২ | ৬ | ১ | ২ | ৩ | ৪ | ১৫ | |||||||||
২০০৬ | ২ | ১ | ০ | ১ | ২ | ৩ | |||||||||
২০১০ | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৭ | ৮ | |||||||||
২০১৪ | ১২ | ৫ | ১ | ৬ | ৩২ | ১৮ | |||||||||
২০১৮ | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৬ | ৬ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২১ | ৪২ | ১৩ | ৫ | ২৪ | ৬৬ | ৯৩ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Abrahams likely to head CONCACAF"। Kingston Gleaner in newspaperarchive.com। ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩।
"The Caribbean CONCACAF members are Jamaica, Antigua, Bahamas, Barbados, Cuba, Haiti, Netherland Antilles, Puerto Rico, Surinam, Trinidad and the Dominican Republic."
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)
- ফিফা-এ অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে (ইংরেজি)
- কনকাকাফ-এ অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)