অণ্ডাল-সাঁইথিয়া শাখা রেলপথ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(অন্ডাল-সাঁইথিয়া শাখা রেলপথ থেকে পুনর্নির্দেশিত)
অণ্ডাল-সাঁইথিয়া শাখা রেলপথ
অণ্ডাল রেল স্টেশন ও সাঁইথিয়া রেল স্টেশনে
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিসক্রিয়
মালিকভারতীয় রেলওয়ে
অঞ্চলপশ্চিমবঙ্গ
বিরতিস্থল
স্টেশন১৫
পরিষেবা
ধরনডিজেল ইলেকট্রিক
ব্যবস্থাব্রড গেজ
পরিচালকপূর্ব রেল
ইতিহাস
চালু১৯১৩; ১১১ বছর আগে (1913)
কারিগরি তথ্য
রেলপথের দৈর্ঘ্য৭৩ কিমি (৪৫ মা)
ট্র্যাক গেজ১,৬৭৬ এমএম (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) ব্রড গেজ
চালন গতি১০০ কিমি/ঘ (৬২ মা/ঘ) পর্যন্ত
যাত্রাপথের মানচিত্র
টেমপ্লেট:অণ্ডাল-সাঁইথিয়া শাখা রেলপথ

অণ্ডাল-সাঁইথিয়া শাখা রেলপথটি হল হাওড়া-দিল্লি প্রধান রেলপথের বর্ধমান-আসানসোল বিভাগের অণ্ডাল জংশন রেলওয়ে স্টেশন এবং সাহেবগঞ্জ লুপের সাঁইথিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে সংযোগকারী রেলপথ। ৭৩ কিলোমিটার (৪৫ মাইল) রেলপথটি পূর্ব রেলের অধীনস্থ। এই রেলপথ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম বর্ধমান জেলার রানিগঞ্জ কয়লাক্ষেত্রর উত্তর-পূর্ব অংশ এবং বীরভূম জেলার পশ্চিমাঞ্চলের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়েছে।

এই রেলপথ বক্রেশ্বর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পরিষেবা প্রদানের কাজ করে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

অণ্ডাল-সাঁইথিয়া শাখা রেলপথ ১৯১৩ সালে নির্মিত হয়েছিল।[১]

শাখা রেলপথ[সম্পাদনা]

এই শাখা রেলপথে দুটি বিভাগ আছে। প্রথমটি হল অণ্ডাল-বারবানী-সীতারামপুর বিভাগ।[২] অন্যটি ভীমগাড়া-পলস্থলী শাখা লাইন। এই লাইন রেল পরিষেবা নিরাপত্তার কারণে স্থগিত করা হয়েছে। অনুমোদন ছাড়া খনির কারণে ট্র্যাক ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে উঠেছে।[২]

বৈদ্যুতীকরণ[সম্পাদনা]

২০১০-১১ সালে অণ্ডাল–পাণ্ডবেশ্বর বিভাগের বিদ্যুতায়ন সম্পন্ন হয়।[৩] ২০১২ সালের জন্য রেল বাজেটে পাণ্ডবেশ্বর-সাঁইথিয়া বিভাগের বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন করা হয়েছিল, যা ২০১৩ সাল পর্যন্ত সম্পূর্ণ করার কথা ছিল এবং ২০১৬ সালে সম্পন্ন করা হয়।[৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Saxena, R.P.। "Indian Railway History Time line"Irse.bravehost.com। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৭ 
  2. "List of Stations on Asansol Division"। Eastern Railway। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১১-২০ 
  3. "Electrification work in progress by CORE: Progress during the year 2010–11"। Central Organisation for Railway Electrification। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১১-২৮ 
  4. "Electrification of new rail sections"। Press information Bureau। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১১-২৮ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]