বৈজ্ঞানিক কারচুপি
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি |
---|
পশ্চিমবঙ্গ প্রবেশদ্বার |
বৈজ্ঞানিক কারচুপি এমন একটি শব্দ যা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলির দ্বারা ব্যবহৃত অনেকগুলি অসদাচরণের উল্লেখ করে।[১][২] এই অপব্যবহারগুলির মধ্যে থাকতে পারে বুথ দখল, পার্টি ক্যাডারদের প্রকৃত ভোটারদের ছদ্মবেশী করা, পোলিং এজেন্টদের মারধর করা ভোটারদের বিরোধীদের ভোট না দেওয়ার জন্য হুমকি দেওয়া ইত্যাদি[২] এই অপপ্রচারগুলি সাধারণত সরকারী ক্ষমতা এবং রাজনৈতিক দলগুলির সংগঠনের নির্লজ্জ ব্যবহারের মাধ্যমে অর্জন করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের বামফ্রন্ট সরকারের বিরোধীরা এই শব্দটি ব্যবহার করেছিল।[৩]
বৈজ্ঞানিক কারচুপি প্রতিরোধ করার জন্য ভারতের নির্বাচন কমিশন বিভিন্ন অত্যন্ত কঠোর নিয়ম গ্রহণ করে, যার মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি চেক তালিকা, আধিকারিকদের অতিরিক্ত পরিদর্শন এবং এমনকি ব্লক-স্তরের আধিকারিকদের প্রশিক্ষণ পরীক্ষা করা।[৪]
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "The maths & chemistry of scientific rigging"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৪-০৪-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০৪।
- ↑ ক খ Begg, Yusuf (১৭ মে ২০১৯)। "How to rig elections, Bengal style"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
{{cite web}}
: CS1 maint: url-status (link) - ↑ Chatterjee, Partha (১৯৯৭)। "Discipline and Development"। The present history of West Bengal : essays in political criticism। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 141। আইএসবিএন 0-19-563945-6। ওসিএলসি 36649040।
{{cite book}}
: CS1 maint: date and year (link) - ↑ "To do away with 'scientific rigging', Election Commission introduces strict norms in West Bengal"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৯-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০৪।