বাংলার বিশ্ব ঐতিহ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা দ্ব্যর্থতা নিরসন পাতায় সংযোগ |
||
৯৭ নং লাইন: | ৯৭ নং লাইন: | ||
বাংলা অঞ্চলে মোট ২টি এলাকা ভিত্তিক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহীস্থান রয়েছে। সেগুলো হলো: [[সুন্দরবন]] এবং [[দার্জিলিং]]। |
বাংলা অঞ্চলে মোট ২টি এলাকা ভিত্তিক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহীস্থান রয়েছে। সেগুলো হলো: [[সুন্দরবন]] এবং [[দার্জিলিং]]। |
||
===সুন্দরবন=== |
===সুন্দরবন=== |
||
{{অন্য ব্যবহার}} |
|||
{{Infobox protected area |
|||
| name = সুন্দরবন |
|||
| iucn_category = |
|||
| photo = Sun in Sunderbans.jpg |
|||
| photo_alt = |
|||
| photo_caption = সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য |
|||
| photo_width = |
|||
| map = বাংলাদেশ#ভারত পশ্চিমবঙ্গ#ভারত#এশিয়া#পৃথিবী |
|||
| map_alt = |
|||
| map_caption = বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত, এশিয়া ও পৃথিবীর মধ্যে অবস্থান |
|||
| map_width = |
|||
| location = [[খুলনা বিভাগ]], বাংলাদেশ<br /> [[পশ্চিমবঙ্গ]] , ভারত |
|||
| nearest_city = [[খুলনা]], [[কলকাতা]], [[সাতক্ষীরা]], [[বাগেরহাট]], [[পটুয়াখালী]], [[কাকদ্বীপ]], ও [[ক্যানিং, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা|ক্যানিং]] |
|||
| coordinates = {{স্থানাঙ্ক|21|57|N|89|05|E|region:BD|display=inline,title}} |
|||
| area = {{রূপান্তর|139500|ha|acre|abbr=on}} |
|||
| established = ১৯৯১ |
|||
| visitation_num = |
|||
| visitation_year = |
|||
| governing_body = [[বাংলাদেশ সরকার]] (৬২%), [[ভারত সরকার]] (৩৮%) |
|||
| world_heritage_site = |
|||
| url = |
|||
| embedded1 = {{designation list | embed=yes |
|||
| designation1 = WHS |
|||
| designation1_date = [[List of World Heritage Sites by year of inscription#1997 (21st session)|১৯৮৭]] <small>(১১তম [[World Heritage Committee|অধিবেশন]])</small> |
|||
| designation1_type = প্রাকৃতিক |
|||
| designation1_criteria = ix, x |
|||
| designation1_number = [http://whc.unesco.org/en/list/798 ৭৯৮] |
|||
| designation1_free1name = রাষ্ট্র |
|||
| designation1_free1value = {{BAN}},{{IND}} |
|||
| designation1_free2name = অঞ্চল |
|||
| designation1_free2value = [[বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান|এশিয়া প্যাসিফিক]] |
|||
}} |
|||
| embedded2 = {{designation list | embed=yes |
|||
| designation2 = Ramsar |
|||
| designation2_offname = সুন্দরবন রিজার্ভ ফরেস্ট |
|||
| designation2_date = ২১ মে ১৯৯২<ref name="Ramsar list">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Ramsar List|ইউআরএল=http://www.ramsar.org/cda/en/ramsar-documents-list/main/ramsar/1-31-218_4000_0__|প্রকাশক=Ramsar.org|সংগ্রহের-তারিখ=11 April 2013}}</ref> |
|||
}} |
|||
}} |
|||
[[চিত্র:সুন্দরবনের প্রবেশদ্বারে তৈরিকৃত মানচিত্র.jpg|thumb|সুন্দরবনের প্রবেশদ্বারে তৈরিকৃত মানচিত্র]] |
|||
'''সুন্দরবন''' হলো [[বঙ্গোপসাগর]] উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত [[বনভূমি]] যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলির অন্যতম। [[পদ্মা]], [[মেঘনা]] ও [[ব্রহ্মপুত্র]] নদীত্রয়ের অববাহিকার [[বদ্বীপ]] এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ [[বনভূমি]] [[বাংলাদেশ]]ের [[খুলনা]], [[সাতক্ষীরা]], [[বাগেরহাট]], [[পটুয়াখালী জেলা|পটুয়াখালী]] ও [[বরগুনা জেলা|বরগুনা]] জেলা এবং [[ভারত]]ের [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্যের দুই জেলা [[উত্তর চব্বিশ পরগনা]] ও [[দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা]] জুড়ে বিস্তৃত।<ref>Pani, D. R.; Sarangi, S. K.; Subudhi, H. N.; Misra, R. C.; Bhandari, D. C. (2013). "[https://www.researchgate.net/profile/Dilip_Kundu2/post/What_are_the_rice_varieties_that_show_salt_tolerance_naturally/attachment/59d6397779197b8077996ae6/AS%3A401904459894785%401472832898899/download/Art+9+Pani+et+al..pdf Exploration, evaluation and conservation of salt tolerant rice genetic resources from Sundarbans region of West Bengal]" (PDF). ''Journal of the Indian Society of Coastal Agricultural Research''. '''30''' (1): 45–53.</ref> সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় [[ম্যানগ্রোভ]] বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি।<ref name="Bpedia">{{বাংলাপিডিয়া উদ্ধৃতি|অধ্যায়=সুন্দরবন|লেখক=নিয়াজ আহমদ সিদ্দিকী}}</ref> ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার (৬২%)<ref name="P.Alo">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সুন্দরবনের হারানো মাছ |লেখক=খসরু চৌধুরী |ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2010-07-23/news/80773 |বিন্যাস=ওয়েব |সংবাদপত্র=দৈনিক প্রথম আলো |অবস্থান=ঢাকা |তারিখ=২৩ জুলাই ২০১০ |পাতা=২৫ |পাতাসমূহ= |সংগ্রহের-তারিখ=জুলাই ২৪, ২০১০ |ভাষা=বাংলা }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=সেপ্টেম্বর ২০২১ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> রয়েছে বাংলাদেশে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Sundarbans Tiger Project<!-- Bot generated title --> |ইউআরএল=http://www.sundarbantigerproject.info/viewpage.php?page_id=3 |সংগ্রহের-তারিখ=১ মে ২০০৮ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080520112911/http://www.sundarbantigerproject.info/viewpage.php?page_id=3 |আর্কাইভের-তারিখ=২০ মে ২০০৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এবং বাকি অংশ (৩৮%) রয়েছে ভারতের মধ্যে। |
|||
সুন্দরবন ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে [[ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান]] হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.sciencedirect.com/science/article/abs/pii/S0272771407000029|শিরোনাম=Monitoring mangrove forest dynamics of the Sundarbans in Bangladesh and India using multi-temporal satellite data from 1973 to 2000|তারিখ=2007-06-01|সাময়িকী=Estuarine, Coastal and Shelf Science|খণ্ড=73|সংখ্যা নং=1-2|পাতাসমূহ=91–100|ভাষা=en|doi=10.1016/j.ecss.2006.12.019|issn=0272-7714}}</ref> এর বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিখণ্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও [[জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা|ইউনেস্কোর]] বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে; যথাক্রমে 'সুন্দরবন' ও '[[সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান]]' নামে। এই সুরক্ষা সত্ত্বেও, [[আইইউসিএন লাল তালিকা|আইইউসিএন রেড লিস্ট]] অফ ইকোসিস্টেম ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে ২০২০ সালের মূল্যায়নে ভারতীয় সুন্দরবনকে বিপন্ন বলে মনে করা হয়েছিল।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.sciencedirect.com/science/article/abs/pii/S0006320720308090|শিরোনাম=Indian Sundarbans mangrove forest considered endangered under Red List of Ecosystems, but there is cause for optimism|তারিখ=2020-11-01|সাময়িকী=Biological Conservation|খণ্ড=251|পাতাসমূহ=108751|ভাষা=en|doi=10.1016/j.biocon.2020.108751|issn=0006-3207}}</ref> সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল।<ref name="P.Alo" /> বনভূমিটি, স্বনামে বিখ্যাত [[রয়েল বেঙ্গল টাইগার]] ছাড়াও নানান ধরনের পাখি, [[চিত্রা হরিণ]], [[কুমির]] ও [[সাপ]]সহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ১০৬ বাঘ ও ১০০০০০ থেকে ১৫০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায়। ১৯৯২ সালের ২১ মে সুন্দরবন [[রামসার স্থান]] হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ঘুরতে আসে। প্রতি বছর দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটক সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে সুন্দরবন ভ্রমণ করার মাধ্যমে প্রকৃতি থেকে বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করে। |
|||
সর্বাধিক প্রচুর গাছের প্রজাতি হল [[সুন্দরী]] (''Heritiera fomes'') এবং [[গেওয়া]] (''Excoecaria agallocha'')। বনে ২৯০ টি পাখি, ১২০ টি মাছ, ৪২ টি স্তন্যপায়ী, ৩৫ টি সরীসৃপ এবং আটটি উভচর প্রজাতি সহ ৪৫৩ টি প্রাণী বন্যপ্রাণীর বাসস্থান সরবরাহ করে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://doi.org/10.1652/1400-0350(2004)010%5B0139:MMIBAS%5D2.0.CO;2|শিরোনাম=Managing mangroves in Bangladesh: A strategy analysis|শেষাংশ=Iftekhar|প্রথমাংশ=M.S.|শেষাংশ২=Islam|প্রথমাংশ২=M.R.|তারিখ=2004|সাময়িকী=Journal of Coastal Conservation|খণ্ড=10|সংখ্যা নং=1|পাতাসমূহ=139|doi=10.1652/1400-0350(2004)010[0139:mmibas]2.0.co;2|issn=1400-0350}}</ref> |
|||
মাছ এবং কিছু অমেরুদণ্ডী প্রাণী ছাড়া অন্য বন্যপ্রাণী হত্যা বা দখলের উপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও, মনে হচ্ছে বিংশ শতাব্দীতে হ্রাসপ্রাপ্ত জীববৈচিত্র্য বা প্রজাতির ক্ষতির একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ প্যাটার্ন রয়েছে, এবং বনের পরিবেশগত গুণমান হ্রাস পাচ্ছে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://doi.org/10.1186/1746-1448-6-8|শিরোনাম=Dynamics of Sundarban estuarine ecosystem: eutrophication induced threat to mangroves|শেষাংশ=Manna|প্রথমাংশ=Suman|শেষাংশ২=Chaudhuri|প্রথমাংশ২=Kaberi|শেষাংশ৩=Bhattacharyya|প্রথমাংশ৩=Somenath|শেষাংশ৪=Bhattacharyya|প্রথমাংশ৪=Maitree|তারিখ=2010-08-11|সাময়িকী=Saline Systems|খণ্ড=6|সংখ্যা নং=1|পাতাসমূহ=8|doi=10.1186/1746-1448-6-8|issn=1746-1448|pmc=PMC2928246|pmid=20699005}}</ref> পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন জাতীয় উদ্যানের প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব বন অধিদপ্তর। বাংলাদেশে ১৯৯৩ সালে বন সংরক্ষণের জন্য একটি বন চক্র তৈরি করা হয় এবং এরপর থেকে প্রধান বন সংরক্ষক দের নিযুক্ত করা হয়েছে। উভয় সরকারের কাছ থেকে সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও, সুন্দরবন প্রাকৃতিক এবং মানবসৃষ্ট উভয় কারণে হুমকির মুখে রয়েছে। ২০০৭ সালে [[ঘূর্ণিঝড় সিডর|ঘূর্ণিঝড় সিডরের]] ভূমিধ্বসের কারণে প্রায় ৪০% সুন্দরবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সমুদ্রের জলস্তর বৃদ্ধি এবং স্বাদুপানির সরবরাহ হ্রাসের কারণে বনটি বর্ধিত সালিনিটিতেও ভুগছে। আবার ২০০৯ সালের মে মাসে [[ঘূর্ণিঝড় আইলা]] ব্যাপক হতাহতের সাথে সুন্দরবনকে বিধ্বস্ত করে। এই ঘূর্ণিঝড়ে কমপক্ষে ১,০০,০০০ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://timesofindia.indiatimes.com/india/23-dead-1-lakh-affected-as-cyclone-aila-hits-bengal/articleshow/4575274.cms|শিরোনাম=23 dead, 1 lakh affected as Cyclone Aila hits Bengal {{!}} India News - Times of India|শেষাংশ=May 25|প্রথমাংশ=PTI /|শেষাংশ২=2009|ওয়েবসাইট=The Times of India|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2021-09-17|শেষাংশ৩=Ist|প্রথমাংশ৩=22:38}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://earthobservatory.nasa.gov/images/38786/cyclone-aila|শিরোনাম=Cyclone Aila|তারিখ=2009-05-29|ওয়েবসাইট=earthobservatory.nasa.gov|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2021-09-17}}</ref> প্রস্তাবিত কয়লা চালিত [[রামপাল তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্প|রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র]] টি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[খুলনা বিভাগ|খুলনার]] [[বাগেরহাট জেলা|বাঘেরহাট জেলার]] [[রামপাল উপজেলা|রামপাল উপজেলায়]] সুন্দরবন থেকে ১৪ কিলোমিটার (৮.৭ মাইল) উত্তরে অবস্থিত, ইউনেস্কোর ২০১৬ সালের একটি প্রতিবেদন অনুসারে এই অনন্য ম্যানগ্রোভ অরণ্যের আরও ক্ষতি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160926203716/http://en.prothom-alo.com/environment/news/122299/Unesco-calls-for-shelving-Rampal-project|শিরোনাম=Unesco calls for shelving Rampal project|তারিখ=2016-09-26|ওয়েবসাইট=web.archive.org|সংগ্রহের-তারিখ=2021-09-17}}</ref> |
১১:০৪, ১৯ এপ্রিল ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বাংলার বিশ্ব ঐতিহ্য বা বাঙালীর বিশ্ব ঐতিহ্য বা বাংলা অঞ্চলের বিশ্ব ঐতিহ্য বলতে মূলত বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অর্থাৎ বাংলা অঞ্চলের যেসকল স্থাপত্য-স্থাপনা, এলাকা ও সংস্কৃতি জাতিসংঘের সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো কতৃক বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে সীকৃত সেসবকে বোঝায়।বর্তমানে বাংলা অঞ্চলে মোট ৫টি বিশ্ব ঐতিহ্য রয়েছে যার মধ্যে ২টি স্থাপত্যভিত্তিক,২টি এলাকাভিত্তিক ও ১টি সংস্কৃতিভিত্তিক বিশ্ব ঐতিহ্য। বর্তমানে বাংলা অঞ্চলের ৫টি বিশ্ব ঐতিহ্যের মধ্যে মোট ৪টিই রয়েছে বাংলাদেশ তবে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহীস্থান বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ উভয় অঞ্চলেই অবস্থিত। বাংলাদেশের পাহাড়পুরের বৌদ্ধবিহার এবং বাগেরহাটের ষাটগম্বুজ মসজিদ - এ দুটি ঐতিহাসিক স্থান ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যের অন্তর্ভুক্ত। আর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির মধ্যে রয়েছে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আয়োজিত মঙ্গল শোভাযাত্রা। এছাড়া মহাস্থানগড়, লালমাই-ময়নামতি, লালবাগ কেল্লা, হলুদ বিহার এবং জগদ্দল বিহার - এই পাঁচটি স্থানকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য আবেদন করা হয়েছে (২০২২ পর্যন্ত)। তদুপরি সুন্দরবনকে প্রাকৃতিক (এলাকাভিত্তিক) বিশ্ব ঐতিহ্য হিসাবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে ২টি ইউনেস্কো সীকৃত বিশ্ব ঐতিহ্য যার মধ্যে দুটোই এলাকাভিত্তিক বা প্রাকৃতিক। সুন্দরবন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ উভয় অঞ্চলেই অবস্থিত।সুন্দরবনকে বাদ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে বাকি একটি বিশ্ব ঐতিহ্য হলো দার্জিলিং।
স্থাপনাভিত্তিক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী
সংস্কৃতিভিত্তিক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী
বাংলা অঞ্চলে একটিমাত্র সংস্কৃতিভিত্তিক বিশ্ব ঐতিহ্য রয়েছে। আর তা হলো নববর্ষ উপলক্ষে বাংলাদেশে প্রতি বছর আয়োজিত মঙ্গল শোভাযাত্রা।২০১৬ সালে ইউনেস্কো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে ইউনেস্কো অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এর অন্তর্ভুক্ত করে।
মঙ্গল শোভাযাত্রা | |
---|---|
দেশ | বাংলাদেশ |
ধরন | সামাজিক চর্চা, অনুষ্ঠান এবং উৎসব ঘটনা |
মানদণ্ড | ??? |
সূত্র | 01091 |
ইউনেস্কো অঞ্চল | AP |
অন্তর্ভূক্তির ইতিহাস | |
অন্তর্ভূক্তি | ২০১৬ (১১তম অধিবেশন) |
তালিকা | প্রতিনিধিত্বমূলক |
পহেলা বৈশাখ - অনুষ্ঠান | |
---|---|
অবস্থা | সক্রিয় |
ধরন | আনন্দ শোভাযাত্রা |
তারিখ (সমূহ) | ১৪ এপ্রিল (বাংলা পঞ্জিকার ১ম দিন) |
পুনরাবৃত্তি | বার্ষিক |
অবস্থান (সমূহ) | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪৪′০০″ উত্তর ৯০°২৩′২৭″ পূর্ব / ২৩.৭৩৩২৪২° উত্তর ৯০.৩৯০৯২১৮° পূর্ব |
দেশ | বাংলাদেশ |
কার্যকাল | ১৯৮৯- বর্তমান |
আয়োজক | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ |
মঙ্গল শোভাযাত্রা প্রতি বছর বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে আয়োজিত একটি নতুন বর্ষবরণ উৎসব। বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে বাংলাদেশের ঢাকা শহরে এটি প্রবর্তিত হয়। একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে একটি ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব হিসাবে সারাদেশে এটি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।[১]
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সহোযোগীতায় প্রতিবছরই পহেলা বৈশাখে ঢাকা শহরের শাহবাগ-রমনা এলাকায় এই আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।[২] শোভাযাত্রায় চারুকলা ইন্সটিটিউটের শিক্ষক শিক্ষার্থী ছাড়াও বিভিন্ন স্তরের ও বিভিন্ন বয়সের মানুষ অংশগ্রহণ করে। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন ধরনের প্রতীকী শিল্পকর্ম বহন করা হয়। এছাড়াও বাংলা সংস্কৃতির পরিচয়বাহী নানা প্রতীকী উপকরণ, বিভিন্ন রঙ-এর মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ জমায়েত হয়। তবে একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশক থেকে প্রায় প্রতি জেলাসদরে এবং বেশ কিছু উপজেলা সদরে পহেলা বৈশাখে ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ আয়োজিত হওয়ায় ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ বাংলাদেশের নবতর সর্বজনীন সংস্কৃতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আবেদনক্রমে ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর বাংলাদেশের ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেস্কোর মানবতার অধরা বা অস্পর্শনীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান লাভ করে।[৩][৪]
এলাকাভিত্তিক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী
বাংলা অঞ্চলে মোট ২টি এলাকা ভিত্তিক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহীস্থান রয়েছে। সেগুলো হলো: সুন্দরবন এবং দার্জিলিং।
সুন্দরবন
সুন্দরবন | |
---|---|
অবস্থান | খুলনা বিভাগ, বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গ , ভারত |
নিকটবর্তী শহর | খুলনা, কলকাতা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী, কাকদ্বীপ, ও ক্যানিং |
স্থানাঙ্ক | ২১°৫৭′ উত্তর ৮৯°০৫′ পূর্ব / ২১.৯৫০° উত্তর ৮৯.০৮৩° পূর্ব{{#coordinates:}}: প্রতি পাতায় একাধিক প্রাথমিক ট্যাগ থাকতে পারবে না |
আয়তন | ১,৩৯,৫০০ হেক্টর (৩,৪৫,০০০ একর) |
স্থাপিত | ১৯৯১ |
কর্তৃপক্ষ | বাংলাদেশ সরকার (৬২%), ভারত সরকার (৩৮%) |
ধরন | প্রাকৃতিক |
মানক | ix, x |
অন্তর্ভুক্তির তারিখ | ১৯৮৭ (১১তম অধিবেশন) |
রেফারেন্স নং | ৭৯৮ |
রাষ্ট্র | বাংলাদেশ, ভারত |
অঞ্চল | এশিয়া প্যাসিফিক |
প্রাতিষ্ঠানিক নাম | সুন্দরবন রিজার্ভ ফরেস্ট |
অন্তর্ভুক্তির তারিখ | ২১ মে ১৯৯২[৫] |
সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলির অন্যতম। পদ্মা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত।[৬] সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি।[৭] ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার (৬২%)[৮] রয়েছে বাংলাদেশে[৯] এবং বাকি অংশ (৩৮%) রয়েছে ভারতের মধ্যে।
সুন্দরবন ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।[১০] এর বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিখণ্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে; যথাক্রমে 'সুন্দরবন' ও 'সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান' নামে। এই সুরক্ষা সত্ত্বেও, আইইউসিএন রেড লিস্ট অফ ইকোসিস্টেম ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে ২০২০ সালের মূল্যায়নে ভারতীয় সুন্দরবনকে বিপন্ন বলে মনে করা হয়েছিল।[১১] সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল।[৮] বনভূমিটি, স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও নানান ধরনের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ১০৬ বাঘ ও ১০০০০০ থেকে ১৫০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায়। ১৯৯২ সালের ২১ মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ঘুরতে আসে। প্রতি বছর দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটক সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে সুন্দরবন ভ্রমণ করার মাধ্যমে প্রকৃতি থেকে বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করে।
সর্বাধিক প্রচুর গাছের প্রজাতি হল সুন্দরী (Heritiera fomes) এবং গেওয়া (Excoecaria agallocha)। বনে ২৯০ টি পাখি, ১২০ টি মাছ, ৪২ টি স্তন্যপায়ী, ৩৫ টি সরীসৃপ এবং আটটি উভচর প্রজাতি সহ ৪৫৩ টি প্রাণী বন্যপ্রাণীর বাসস্থান সরবরাহ করে।[১২]
মাছ এবং কিছু অমেরুদণ্ডী প্রাণী ছাড়া অন্য বন্যপ্রাণী হত্যা বা দখলের উপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও, মনে হচ্ছে বিংশ শতাব্দীতে হ্রাসপ্রাপ্ত জীববৈচিত্র্য বা প্রজাতির ক্ষতির একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ প্যাটার্ন রয়েছে, এবং বনের পরিবেশগত গুণমান হ্রাস পাচ্ছে।[১৩] পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন জাতীয় উদ্যানের প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব বন অধিদপ্তর। বাংলাদেশে ১৯৯৩ সালে বন সংরক্ষণের জন্য একটি বন চক্র তৈরি করা হয় এবং এরপর থেকে প্রধান বন সংরক্ষক দের নিযুক্ত করা হয়েছে। উভয় সরকারের কাছ থেকে সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও, সুন্দরবন প্রাকৃতিক এবং মানবসৃষ্ট উভয় কারণে হুমকির মুখে রয়েছে। ২০০৭ সালে ঘূর্ণিঝড় সিডরের ভূমিধ্বসের কারণে প্রায় ৪০% সুন্দরবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সমুদ্রের জলস্তর বৃদ্ধি এবং স্বাদুপানির সরবরাহ হ্রাসের কারণে বনটি বর্ধিত সালিনিটিতেও ভুগছে। আবার ২০০৯ সালের মে মাসে ঘূর্ণিঝড় আইলা ব্যাপক হতাহতের সাথে সুন্দরবনকে বিধ্বস্ত করে। এই ঘূর্ণিঝড়ে কমপক্ষে ১,০০,০০০ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।[১৪][১৫] প্রস্তাবিত কয়লা চালিত রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র টি বাংলাদেশের খুলনার বাঘেরহাট জেলার রামপাল উপজেলায় সুন্দরবন থেকে ১৪ কিলোমিটার (৮.৭ মাইল) উত্তরে অবস্থিত, ইউনেস্কোর ২০১৬ সালের একটি প্রতিবেদন অনুসারে এই অনন্য ম্যানগ্রোভ অরণ্যের আরও ক্ষতি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।[১৬]
- ↑ Habib, Haroon। "Dramatic dawn"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-৩০।
- ↑ "মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ হোসেন, মোছাব্বের (১৪ এপ্রিল ২০১৭)। "মঙ্গল শোভাযাত্রার বিশ্ব স্বীকৃতি এল যেভাবে"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৩০ নভেম্বর ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে সাংস্কৃতিক হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করে"। unesco official site। ২০১৬-১১-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-৩০।
- ↑ "Ramsar List"। Ramsar.org। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ Pani, D. R.; Sarangi, S. K.; Subudhi, H. N.; Misra, R. C.; Bhandari, D. C. (2013). "Exploration, evaluation and conservation of salt tolerant rice genetic resources from Sundarbans region of West Bengal" (PDF). Journal of the Indian Society of Coastal Agricultural Research. 30 (1): 45–53.
- ↑ নিয়াজ আহমদ সিদ্দিকী (২০১২)। "সুন্দরবন"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ ক খ খসরু চৌধুরী (২৩ জুলাই ২০১০)। "সুন্দরবনের হারানো মাছ" (ওয়েব)। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা। পৃষ্ঠা ২৫। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৪, ২০১০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Sundarbans Tiger Project"। ২০ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০০৮।
- ↑ "Monitoring mangrove forest dynamics of the Sundarbans in Bangladesh and India using multi-temporal satellite data from 1973 to 2000"। Estuarine, Coastal and Shelf Science (ইংরেজি ভাষায়)। 73 (1-2): 91–100। ২০০৭-০৬-০১। আইএসএসএন 0272-7714। ডিওআই:10.1016/j.ecss.2006.12.019।
- ↑ "Indian Sundarbans mangrove forest considered endangered under Red List of Ecosystems, but there is cause for optimism"। Biological Conservation (ইংরেজি ভাষায়)। 251: 108751। ২০২০-১১-০১। আইএসএসএন 0006-3207। ডিওআই:10.1016/j.biocon.2020.108751।
- ↑ Iftekhar, M.S.; Islam, M.R. (২০০৪)। "Managing mangroves in Bangladesh: A strategy analysis"। Journal of Coastal Conservation। 10 (1): 139। আইএসএসএন 1400-0350। ডিওআই:10.1652/1400-0350(2004)010[0139:mmibas]2.0.co;2।
- ↑ Manna, Suman; Chaudhuri, Kaberi; Bhattacharyya, Somenath; Bhattacharyya, Maitree (২০১০-০৮-১১)। "Dynamics of Sundarban estuarine ecosystem: eutrophication induced threat to mangroves"। Saline Systems। 6 (1): 8। আইএসএসএন 1746-1448। ডিওআই:10.1186/1746-1448-6-8। পিএমআইডি 20699005। পিএমসি 2928246 ।
- ↑ May 25, PTI /; 2009; Ist, 22:38। "23 dead, 1 lakh affected as Cyclone Aila hits Bengal | India News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-১৭।
- ↑ "Cyclone Aila"। earthobservatory.nasa.gov (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৯-০৫-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-১৭।
- ↑ "Unesco calls for shelving Rampal project"। web.archive.org। ২০১৬-০৯-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-১৭।