ভার্সাই চুক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Ahmad Kanik (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
১৩ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
| condition_effective = [[Ratification]] by Germany and three Principal Allied Powers. |
| condition_effective = [[Ratification]] by Germany and three Principal Allied Powers. |
||
| date_expiration = |
| date_expiration = |
||
| signatories = {{ |
| signatories = {{পতাকা আইকন|Germany|Weimar}} [[Weimar Republic|German Reich]]<hr /> |
||
{{ |
{{পতাকা আইকন|United Kingdom}} [[ব্রিটিশ সাম্রাজ্য]]<br /> |
||
{{ |
{{পতাকা আইকন|France}} [[ফ্রান্স]]<br /> |
||
{{ |
{{পতাকা আইকন|Italy|1861}} [[ইতালি]]<br /> |
||
{{ |
{{পতাকা আইকন|Japan|alt}} [[জাপান]]<br /> |
||
{{ |
{{পতাকা আইকন|United States|1912}} [[আমেরিকা]]<br /> |
||
{{Collapsible list | title = Other Allied Powers |
{{Collapsible list | title = Other Allied Powers |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Belgium}} [[Belgium]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Bolivia}} [[Bolivia]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Brazil|1889}} [[Brazil]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Republic of China|1912}} [[Republic of China|China]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Cuba}} [[Cuba]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Czechoslovakia}} [[Czechoslovak Republic (1918–1938)|Czechoslovakia]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Ecuador}} [[Ecuador]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Greece|old}} [[Kingdom of Greece|Greece]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Guatemala}} [[Guatemala]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Haiti|civil}} [[Haiti]] |
||
| [[চিত্র:Flag of Hejaz 1917.svg|border|22px]] [[Kingdom of Hejaz|Hejaz]] |
| [[চিত্র:Flag of Hejaz 1917.svg|border|22px]] [[Kingdom of Hejaz|Hejaz]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Honduras}} [[Honduras]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Liberia}} [[Liberia]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Nicaragua}} [[Nicaragua]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Panama}} [[Panama]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Peru|1825}} [[Peru]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Poland}} [[Second Polish Republic|Poland]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Portugal}} [[Portugal]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Romania}} [[Kingdom of Romania|Romania]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Thailand}} [[Thailand|Siam]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Uruguay}} [[Uruguay]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Yugoslavia|kingdom}} [[Kingdom of Yugoslavia|Yugoslavia]] |
||
| As part of the British Empire |
| As part of the British Empire |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Australia}} [[Australia]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|Canada|1868}} [[Canada]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|South Africa|1910}} [[Union of South Africa|South Africa]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|India|British}} [[British Raj|India]] |
||
| {{ |
| {{পতাকা আইকন|New Zealand}} [[New Zealand]]}} |
||
| parties = |
| parties = |
||
| depositor = French Government |
| depositor = French Government |
১১:২২, ১৭ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
Treaty of Peace between the Allied and Associated Powers and Germany | |
---|---|
স্বাক্ষর | ২৮ জুন, ১৯১৯ |
স্থান | ভার্সাই, ফ্রান্স |
কার্যকর | ১০ জানুয়ারি, ১৯২০ |
শর্ত | Ratification by Germany and three Principal Allied Powers. |
স্বাক্ষরকারী | German Reich |
আমানতকারী | French Government |
ভাষাসমূহ | French, English |
উইকিসংকলনে Treaty of Versailles |
ভার্সাই চুক্তি একটি শান্তিচুক্তি যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপর যুদ্ধের মিত্রশক্তি ও তৎসংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহ এবং জার্মানির মধ্যে সম্পাদিত হয়।
- স্থান: মিরর হল, ভার্সাই প্রাসাদ, ভার্সাই নগরী, ফ্রান্স
- সম্পাদনের তারিখ: জুন ২৮, ১৯১৯
- কার্যকরণের তারিখ: জানুয়ারি ১০, ১৯২০
ইতিহাস
জার্মান সরকার যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি উড্রো উইলসনকে ১৯১৮ সালের অক্টোবরের মাসে একটি সাধারণ যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানায়। এর প্রেক্ষাপটে উড্রো উইলসন তার বিখ্যাত চৌদ্দ দফা পেশ করেন যাকে সঠিক শান্তির একমাত্র উপায় হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এরমধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দফা ছিল জার্মানির কাছে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত সকল মিত্রপক্ষের ক্ষতিপূরণ দাবী। এর মধ্যে নয়টি দফা ছিল নতুন রাষ্ট্রীয় প্রেষিতক বিষয়ে। বেশ কয়েকটি গোপন চুক্তির কারণে এই দফাগুলোর ধারণা জটিল আকার ধারণ করেছিল। এর মধ্যে আছে যুদ্ধের শেষ বছরগুলোতে গ্রিস এবং রুমানিয়ার সাথে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স এবং ইতালির সম্পাদিত চুক্তিসমূহ।
১৯১৯ সালের বসন্তে প্যারিসে অনুষ্ঠিত প্যারিস শান্তি সম্মেলনে চুক্তির খসড়া করা হয়। খসড়ার মূল নকশা করেন চারজন নেতা যারা ইতিহাসে বিগ ফোর হিসেবে খ্যাত। এরা হলেন বৃটেনের ডেভিড লয়েড জর্জ, ফ্রান্সের জর্জেস ক্ল্যামেনকু (Georges Clamenceau), যুক্তরাষ্ট্রের উড্রো উইলসন এবং ইতালির ভিটোরিও অরল্যান্ডো। মূলত প্রথম তিনজনই নকশা তৈরি করেন। কোন পরাজিত জাতি চুক্তির খসড়া তৈরিতে কোন ভূমিকা রাখতে পারেনি, এমনকি মিত্রশক্তির সহযোগী জাতিসমূহেরও তেমন উল্লেখযোগ্য কোন ভূমিকা ছিলনা। ২৮ জুন তারিখেই এই চুক্তি অনুমোদিত হয়। কিন্তু এতে উপস্থিত জার্মান প্রতিনিধিদল অসন্তোষ প্রকাশ করে, কারণ তাদের মতে এতে সম্মেলন চলাকালে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের ব্যত্যয় হয়েছে এবং মূল সমস্যা ছিল এই যে এই চুক্তিতে জার্মানিকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
প্রধান দিকসমূহ
- এই চুক্তির মাধ্যমে জার্মানির রাষ্ট্রীয় সীমা এবং জনসংখ্যা শতকরা দশভাগ কমিয়ে আনা হয়।
- পশ্চিম দিকে অবস্থিত অ্যালসেইস ও লোরেইন পুনরায় ফ্রান্সকে দেয়া হয় এবং সারল্যান্ড অঞ্চলটি ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত জাতিপুঞ্জের অধীনে বিবেচনাধীন রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
- পূর্বে অবস্থিত জার্মানির অংশের নাম ছিল পশ্চিম প্রুশিয়া যার নির্দিষ্ট অংশ পোল্যান্ডকে ফিরিয়ে দেয়া হয়। এর মধ্যে আছে পোসেন, বাল্টিক সাগরের একটি করিডোর এবং আপার সাইলেশিয়ার একটি অংশ (গণভোটের মাধ্যমে)।
- উত্তরের তিনটি ছোট ছোট এলাকা বেলজিয়ামের সীমানায় অন্তর্ভুক্ত হয়, কিন্তু স্ক্লেসভিগে (Schleswig) একটি গণভোটের ফলাফলের সাপেক্ষে এই অঞ্চলের উত্তরাংশটিকে ডেনমার্কের কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয়।
- ড্যানজিগকে একটি মুক্ত শহর ঘোষণা করা হয়। চীন, প্রশান্ত মহাসাগর এবং আফ্রিকায় অবস্থিত সকল জার্মান কলোনিসমূহ বৃটেন, ফ্রান্স, জাপান এবং অন্যান্য মিত্রশক্তির কুক্ষিগত হয়।
- জার্মানিকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয় এবং মিত্রশক্তির অন্তর্ভুক্ত দেশসমূহে সংঘটিত জীবন, অর্থ ও অবকাঠামোগত সকল ক্ষয়ক্ষতির জন্য জার্মানিকে দায়ী করা হয়।