হেজাজ রাজতন্ত্র
হেজাজ রাজতন্ত্র | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১৯১৬–১৯২৫ | |||||||||||
আরব উপদ্বীপে হেজাজ রাজতন্ত্র (সবুজ) ও বর্তমান হেজাজ অঞ্চল (লাল)। | |||||||||||
রাজধানী | মক্কা | ||||||||||
প্রচলিত ভাষা | আরবি · ফার্সি উসমানীয় তুর্কি | ||||||||||
ধর্ম | ইসলাম | ||||||||||
সরকার | পূর্ণ রাজতন্ত্র | ||||||||||
শরীফ | |||||||||||
• ১৯১৬–১৯২৪ | হুসাইন বিন আলী | ||||||||||
• ১৯২৪–১৯২৫ | আলী বিন হুসাইন | ||||||||||
ঐতিহাসিক যুগ | যুদ্ধকালীন সময় | ||||||||||
• রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা | ১০ জুন ১৯১৬ | ||||||||||
১০ আগস্ট ১৯২০ | |||||||||||
• নজদ কর্তৃক বিজিত | ১৯ ডিসেম্বর ১৯২৫ | ||||||||||
• ইবনে সৌদ হেজাজের বাদশাহ হিসেবে অধিষ্ঠিত | ৮ জানুয়ারি ১৯২৬ | ||||||||||
জনসংখ্যা | |||||||||||
• ১৯২০ | ৮৫০০০০ | ||||||||||
|
হেজাজ রাজতন্ত্র ছিল হেজাজ অঞ্চলের (বর্তমান সৌদি আরবের অন্তর্ভুক্ত) হাশেমি গোত্র দ্বারা শাসিত একটি রাষ্ট্র। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে উসমানীয়দের পরাজয়ের পর এটি স্বাধীন হয়। হুসাইন বিন আলী এ উদ্দেশ্যে ব্রিটিশদের সাথে একটি চুক্তি করেন। এতে উল্লেখ ছিল যে, আরবদের জন্য একটি একীভূত রাষ্ট্রের বিনিময়ে আরবরা তুর্কিদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করবে। ১৯১৬ সালে হুসাইন বিন আলী নিজেকে হেজাজের বাদশাহ ঘোষণা করেন। তার বাহিনী আরব উপদ্বীপ থেকে তুর্কিদেরকে তাড়ানোর জন্য অন্যান্য আরব বাহিনী ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সাথে হাত মেলায়।
হেজাজ অঞ্চলে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু অবকাঠামো ছিল, বিশেষ করে হেজাজ রেলওয়ে। এটি তুর্কিদের রসদ সরবরাহে ব্যবহৃত হত বলে এখানে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
১৯২৫ সালে রাজ্যটি প্রতিবেশী নজদ সালতানাত কর্তৃক বিলুপ্ত হয়। একে নজদ ও হেজাজ রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করে নেয়া হয়। ১৯৩২ সালে একে সৌদি আরব বলে নামকরণ করা হয়। [১][২]
হেজাজের বাদশাহ
[সম্পাদনা]- হুসাইন বিন আলী (১০ জুন ১৯১৬ – ৩ অক্টোবর ১৯২৪)
- আলী বিন হুসাইন (৩ অক্টোবর ১৯২৪ – ১৯ ডিসেম্বর ১৯২৫)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Madawi Al-Rasheed. A History of Saudi Arabia. Cambridge, England, UK: Cambridge University Press, 2002.
- ↑ A Brief overview of Hejaz - Hejaz history