স্কচ টেলর

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(Scotch Taylor থেকে পুনর্নির্দেশিত)
স্কচ টেলর
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামঅ্যালিস্টেয়ার ইন্স স্কচ টেলর
জন্ম২৫ জুলাই, ১৯২৫
জোহেন্সবার্গ, ট্রান্সভাল
মৃত্যু৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪
রান্ডেস ইস্টেট, হাইল্যান্ডস নর্থ, জোহেন্সবার্গ
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনলেগ ব্রেক
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
একমাত্র টেস্ট
(ক্যাপ ১৯৪)
২৪ ডিসেম্বর ১৯৫৬ বনাম ইংল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৫২
রানের সংখ্যা ১৮ ২৭১৭
ব্যাটিং গড় ৯.০০ ৩১.৫৯
১০০/৫০ ০/০ ৬/১১
সর্বোচ্চ রান ১২ ১৮০
বল করেছে ২৫১৭
উইকেট ৩২
বোলিং গড় ৩০.৮১
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৪/৫২
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ০/- ৩২/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০

অ্যালিস্টেয়ার ইন্স স্কচ টেলর (ইংরেজি: Scotch Taylor; জন্ম: ২৫ জুলাই, ১৯২৫ - মৃত্যু: ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪) ট্রান্সভালের জোহেন্সবার্গ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়কালে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে ট্রান্সভাল দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, লেগ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন স্কচ টেলর

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট[সম্পাদনা]

১৯৪৯-৫০ মৌসুম থেকে ১৯৬০-৬১ মৌসুম পর্যন্ত স্কচ টেলরের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ঘরোয়া পর্যায়ে সর্বক্রীড়ায় সেরা খেলা উপহার দিতে সচেষ্ট ছিলেন। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে স্কচ টেলর নির্ভরযোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন। ক্রিকেটের পাশাপাশি ট্রান্সভালের পক্ষে হকি খেলায় অংশ নিয়েছেন। এছাড়াও, চার মৌসুম ট্রান্সভাল ক্রিকেট দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন।

রাজা সপ্তম এডওয়ার্ড বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। উইটওয়াটার্সর‍্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে খনিবিদ্যালয় ডিগ্রী লাভ করেন। এরপর, ১৯৪৯-৫০ মৌসুমে ট্রান্সভালের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। মাসখানেক পর রাজ্য দলের পক্ষে হকি খেলায় অভিষেক ঘটে। পরের মৌসুমে নিজস্ব প্রথম শতরান করেন। কারি কাপে গড়ের দিক দিয়ে শীর্ষস্থানে থাকা সত্ত্বেও দূর্ভাগ্যজনকভাবে তাকে ১৯৫৫ সালের ইংল্যান্ড সফরে রাখা হয়নি বলে ক্রিকেটবোদ্ধাদের অভিমত।

২৫ জুলাই, ১৯২৫ তারিখে জোহেন্সবার্গে জন্মগ্রহণকারী স্কচ টেলর মূলতঃ শীর্ষসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। ১৯৫০-৫১ মৌসুমের কারি কাপে রোডেশিয়া দলের বিপক্ষে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার। পরের খেলাতেই নিজস্ব প্রথম শতরানের ইনিংস খেলেন। ফলশ্রুতিতে, গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্ট দল ইনিংস ও ৩৩২ রানের বিশাল ব্যবধানে পরাভূত হয়। এ পর্যায়ে প্রথম উইকেট জুটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিখ্যাত ব্যাটসম্যান ও খেলায় পূর্বতন কারি কাপের রেকর্ডসংখ্যক রানের নতুন রেকর্ডের অধিকারী এরিক রোয়ানের সাথে ২০৪ রান সংগ্রহ করেন।[১]

১৯৫০-৫১ মৌসুমে কারি কাপের শিরোপা জয় করে ট্রান্সভাল দল। এ পর্যায়ে দলটি কেবল একটি খেলায় ড্র করেছিল। ৩৬৮ রান তুলে তিনি কারি কাপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারীর তালিকায় দশম অবস্থানে ছিলেন। কেবলমাত্র ট্রান্সভালের এরিক রোয়ান তার সম্মুখে অবস্থান করেন। ১৯৫১-৫২ মৌসুমে স্কচ টেলরকে দলের বাইরে রাখা হয়। ট্রান্সভাল দল অবনমনের কবলে পড়ে ও সেকশন বি-তে চলে যায়। তবে, নভেম্বর, ১৯৫২ সালে একটি শতরান ও চার উইকেট নিয়ে নাটালের সাথে ড্র করে পুনরায় ফিরে আসেন। তবে, এ মৌসুমে রান সংগ্রহের দিক দিয়ে তিনি ২৫তম অবস্থানে চলে যান। বর্ডারের বিপক্ষে ১৬৪ রান তুলে দলকে ইনিংস বিজয়ে সহায়তা করেন। এরিক রোয়ানের সাথে প্রথম উইকেটে ২৭৪ রান সংগ্রহ করেন। তবে, পরবর্তী ছয় ইনিংসে ২০-এর কম রান তুলেন। বর্ডারের বিপক্ষে ট্রান্সভাল ইনিংস ব্যবধানে পরাজিত হলে তিনি বাদ পড়েন। এছাড়াও, তার বোলিংয়ের ধার অনেকাংশে কম যায়। ঐ মৌসুমে ৩২.৩০ গড়ে ১০ উইকেট পেয়েছিলেন।

স্বর্ণালী সময়[সম্পাদনা]

পরের মৌসুমে কারি কাপ অনুষ্ঠিত হয়নি। তাসত্ত্বেও, স্কচ টেলর তিনটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিতে পেরেছিলেন। এ পর্যায়ে তিনি অবশ্য নিচেরদিকে ব্যাটিং করেছিলেন। ১৯৫৩-৫৪ মৌসুমে সফররত নিউজিল্যান্ড একাদশের বিপক্ষে সাত নম্বরে মাঠে নামেন। ট্রান্সভালের এলিস পার্কে বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলায় ট্রান্সভাল দল ২৯ ওভারে ১৪৫/৮ তুলে। টনি ম্যাকগিবন, বব ব্লেয়ারজন রিচার্ড রিডকে পাশ কাটিয়ে ৬৪ রান তুলেন। অন্য যে-কোন ট্রান্সভাল ব্যাটসম্যানের তুলনায় ৪০ রান বেশি তুলেন। পূর্বদিন ৭১ রানে পিছিয়ে থেকেও ট্রান্সভাল দল ইনিংস ঘোষণা করে। তবে, সারাদিন ব্যাটিং করে নিউজিল্যান্ডীয় একাদশ খেলাটি ড্রয়ের দিকে নিয়ে যায়।[২]

স্কচ টেলরকে ছাড়াই ট্রান্সভাল দল ১৯৫৪-৫৫ মৌসুমে প্রথম খেলায় জয় পায়। তবে, তিনি পূর্বতন চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের বিপক্ষে খেলায় অংশ নেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১৮০ রান তুলেন ও দলকে ইনিংস ও ৩০৬ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় পেতে সহায়তা করেন। পরের সপ্তাহে নাটালের বিপক্ষে তিনি ও কেন ফানস্টন ট্রান্সভাল দলকে আট উইকেট হাতে রেখেই প্রথম ইনিংস থেকে ৩২ রানে টপকে যান। কিন্তু, হিউ টেফিল্ডইয়ান স্মিথের বোলিং তোপে পড়ে তার দল। নয় রানে টেফিল্ডের বলে আউট হন ও ২৪৬ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় ট্রান্সভাল দলের ৯৯ রানে আউট হন। ট্রেভর গডার্ড ৫৫ রান তুলে সহায়তার হাত প্রসারিত করেন। ৪৬ ওভার ব্যাটিং করে ড্রয়ে পরিণত হয়। ফিরতি খেলায় দলের দুই ইনিংসে সংগৃহীত ৪২৩ রানের মধ্যে তিনি ৬১ রান তুলেন। এবারও ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সকে পরাজিত করতে পারেনি তার দল। দ্বিতীয় স্থান নিয়েই তাদেরকে সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ৪৬১ রান তুলে স্কচ টেলর কারি কাপে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান তুলেন। রান সংগ্রহের দিক দিয়ে সপ্তম স্থানে অবস্থান করলেও ব্যাটিং গড়ে শীর্ষস্থান দখল করেছিলেন।[৩]

অধিনায়কত্ব লাভ[সম্পাদনা]

পরের মৌসুমে অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত হন। ইস্টার্ন প্রভিন্সের বিপক্ষে ৫২ রানের জয়ে দলকে নেতৃত্ব দেন। পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকা অবস্থায় তৃতীয় জয়ের লক্ষ্যে ২৭২ রানের দিকে অগ্রসর হয়। হিউ রয়ের বোলিংয়ে আউট হন। রাসেল এনডিনের বীরত্বপূর্ণ ৯১ রানের ইনিংস খেলা সত্ত্বেও ট্রান্সভাল পরাজিত হয় ও ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স কারি কাপের শিরোপা বিজয়ে অগ্রসর হয়। ট্রান্সভাল আবারও ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের বিপক্ষে পরাজিত হয়। বৃষ্টিবিঘ্নিত অবস্থায় ১২০/৮ হয়। ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমে তিনি শীর্ষ রান সংগ্রাহক হন।[৪] তবে, ঐ মৌসুমে তিনি একইটি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেন। ২৩৫ রান সংগ্রহ করে কারি কাপে ৩৪তম স্থান দখল করেন।

পরবর্তী মৌসুমে কারি কাপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি। ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে ইংল্যান্ড দল দক্ষিণআফ্রিকা গমনে আসে ও ২০টি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নেয়। তাসত্ত্বেও, ট্রান্সভাল বনাম নাটালের মধ্যকার একটি প্রথম-শ্রেণীর খেলার আয়োজন করা হয়েছিল। প্রথম ইনিংসে রান আউটে বিদেয় নিলেও স্কচ টেলর ৮৫ রান তুলেন। এরফলে, প্রথম ইনিংসে ১৪৫ রানে পিছিয়ে থেকেও খেলায় তিন উইকেটে জয় পায় তার দল। ট্রান্সভালের পক্ষে দুইটি ও দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশের সদস্যরূপে সফরকারীদের বিপক্ষে একটি খেলায় অংশ নেন।

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন স্কচ টেলর। ২৪ ডিসেম্বর, ১৯৫৬ তারিখে জোহেন্সবার্গে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার একমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি।

১৯৫৬-৫৭ মৌসুমে আঘাতের কারণে অধিনায়ক জ্যাকি ম্যাকগ্লিউ খেলতে অপারগতা প্রকাশ করলে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ হয় তার। পরিবর্তিত খেলোয়াড় হিসেবে বড়দিনের প্রাক্কালে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্টে তাকে দলে নেয়া হয়। নিউ ওয়ান্ডারার্স গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে ট্রেভর গডার্ডের সাথে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন। ১২ ও ৬ রান করেন তিনি। প্রথম ইনিংসে সংগৃহীত ১২ রানের জন্যে তাকে ১০৬ মিনিট খরচ করতে হয়। ফলো-অনে পড়ে তার দল। ইংল্যান্ড ১৩১ রানে টেস্টে জয় পায়।

নিউল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টে জ্যাকি ম্যাকগ্লিউ ফিরে আসেন। তবে, আবারও তিনি খেলতে পারেননি। তার পরিবর্তে রোডেশিয়ার উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান টনি পিদিকে দলে নিয়ে আসা হয় ও টেলরকে দূরে রাখা হয়। এরফলে, ২২ গড়ে ঐ মৌসুম শেষ করেন তিনি।

অবসর[সম্পাদনা]

পরবর্তী মৌসুমে কিছুটা ভালো মানের খেলা উপহার দেন স্কচ টেলর। নাটালকে ট্রান্সভাল দল পরাভূত করলেও আরও একবার তিনি এক অঙ্কের রান তুলে বিদেয় নেন। সফররত অস্ট্রেলীয় একাদশের বিপক্ষে দুই খেলায় কোন অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলতে পারেননি। এরফলে, ১৯৪৯-৫০ মৌসুমের এক খেলায় প্রথমবারের মতো অর্ধ-শতরানের কোটা স্পর্শ করতে পারেননি। পরবর্তী মৌসুমে তিনটি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলে ব্যাটিং গড় ২৪.৯২-এ নিয়ে যান। এরফলে, আরও একবার কারি কাপে অংশ নেন। বৃষ্টিবিঘ্নিত মৌসুমে রান সংগ্রহের দিক দিয়ে ২০তম অবস্থানে ছিলেন। ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের বিপক্ষে জয় ও নাটালের বিপক্ষে দুই খেলায় ড্র করে ট্রান্সভাল দল কাপ লাভ করে। ছয় খেলার চারটিতেই তিনি অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন।

পরের মৌসুমে নিজস্ব সর্বশেষ শতরানের ইনিংস খেলেন। রাসেল এনডিনের সাথে ১৯৭ রানের জুটি গড়েন। এরফলে, বর্ডার দল ইনিংস ও ৪৪ রানে পরাজিত হয়। এ পর্যায়ে ট্রান্সভাল দল মাত্র দুই উইকেট খুঁইয়েছিল। টেলর ৩৩ রান তুলে কারি কাপে দশম স্থানে অবস্থান করেন। কিন্তু, নাটালের বিপক্ষে শিরোপা নির্ধারণী খেলায় মাত্র ১৫ ও ০ রান সংগ্রহ করেছিলেন। খেলায় নাটাল দলের শিরোপা লাভের জন্যে ড্র কিংবা জয়ের প্রয়োজন ছিল। ট্রান্সভাল দল ফলো-অনের কবলে পড়ে। ১৯৬০-৬১ মৌসুমের শুরুরদিকে দক্ষিণ আফ্রিকায় সফররত ইন্টারন্যাশনাল ক্যাভিলিয়ার্সের বিপক্ষে নিজস্ব সর্বশেষ খেলায় অংশ নেন। ৭ ও ৪১ রান তুলে উদ্বোধনী বোলার ফ্রেড ট্রুম্যানব্রায়ান স্ট্যাদামের শিকারে পরিণত হন।

১৯৬০-৬১ মৌসুমের গ্রীষ্মকাল শেষে ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর নেন তিনি। স্কোয়াশ ও বোল খেলায় সম্পৃক্ত থাকেন। ওল্ড এডওয়ার্ডিয়ান্স ক্লাব নামীয় স্কোয়াশ অংশ প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর, সাউথ আফ্রিকান হকি ইউনিয়নের নির্বাচিত সভাপতি ছিলেন স্কচ টেলর ও ট্রান্সভাল হকির প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন।

স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তিনি। অতঃপর, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪ তারিখে ৭৮ বছর বয়সে হাইল্যান্ডস নর্থের রান্ডেস ইস্টেট এলাকায় স্কচ টেলরের দেহাবসান ঘটে।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Death of Springbok batsman" by Peter Martin, CricketArchive, April 2006. Retrieved 27 April 2006.
  2. Transvaal v New Zealanders in 1953/54, from CricketArchive, retrieved 9 April 2007
  3. Batting and Fielding in Currie Cup 1954/55 (Ordered by Average), from CricketArchive, retrieved 9 April 2007
  4. Transvaal v Western Province in 1955/56, CricketArchive, retrieved 9 April 2007

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]