চিত্রাঙ্গদা: দ্য ক্রাউনিং উইশ
চিত্রাঙ্গদা: দ্য ক্রাউনিং উইশ | |
---|---|
পরিচালক | ঋতুপর্ণ ঘোষ |
প্রযোজক | শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস |
রচয়িতা | ঋতুপর্ণ ঘোষ |
শ্রেষ্ঠাংশে | ঋতুপর্ণ ঘোষ যীশু সেনগুপ্ত |
সুরকার | দেবজ্যোতি মিশ্র |
চিত্রগ্রাহক | অভীক মুখোপাধ্যায় |
সম্পাদক | অর্ঘ্যকমল মিত্র |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৩৫ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | বাংলা |
চিত্রাঙ্গদা: দ্য ক্রাউনিং উইশ হল ২০১২ সালের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র যা ঋতুপর্ণ ঘোষ রচিত ও পরিচালনা করেছেন। ছবিটি ২৫ মে ২০১২-এ নিউ ইয়র্ক ইন্ডিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রকাশিত হয়। [১] ছবিটি একজন কোরিওগ্রাফারের গল্প যেখানে তার লিঙ্গ পরিচয় নিয়ে লড়াই করছেন। এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ' চিত্রা নাটকের উপর ভিত্তি করে নির্মিত। যা মহাভারতের একটি চরিত্র চিত্রাঙ্গদা- এর গল্প থেকে নেওয়া। [২]
পটভূমি
[সম্পাদনা]রুদ্র চ্যাটার্জি ( ঋতুপর্ণ ঘোষ ) তার জীবন কাটিয়েছেন সামাজিক প্রথার বিরুদ্ধে গিয়ে। একজন যুবক হিসাবে তিনি তার বাবার ইচ্ছাকে অস্বীকার করেছিলেন এবং ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার পরিবর্তে তিনি কোরিওগ্রাফার হয়েছিলেন। যখন তিনি তার দলের সাথে ঠাকুরের চিত্রাঙ্গদা মঞ্চস্থ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন তিনি পার্থো ( যিশু সেনগুপ্ত ) এর সাথে পরিচিত হোন। যিনি একজন মাদকাসক্ত এবং এই দলের প্রধান নৃত্যশিল্পী কস্তুরি ( রাইমা সেন )। শীঘ্রই, রুদ্র ও পার্থোর সাথে প্রেম গড়ে ওঠে এবংতাদের মধ্যে আবেগপূর্ণ প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। তাদের সম্পর্কের সময়, তারা একটি সন্তান দত্তক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু একটি সমস্যা আছে: সমকামী দম্পতিদের সন্তান দত্তক নেওয়ার অনুমতি নেই। তাই রুদ্র চিকিৎসার মধ্য দিয়ে লিঙ্গ পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয় যে নারীত্বের জন্য সে আকাঙ্ক্ষিত। কিন্তু এই অস্ত্রোপচার কি তার জীবন বদলে দেবে এবং তার দীর্ঘদিনের লালিত সব স্বপ্ন পূরণ করবে? গল্পটি শেষ হয় "তুমি যা চাও তাই হও" লাইন দিয়ে।
কাস্ট
[সম্পাদনা]- রুদ্র "খোকন" চ্যাটার্জি চরিত্রে ঋতুপর্ণ ঘোষ
- যীশু সেনগুপ্ত [৩] পার্থের চরিত্রে, তালবাদক
- শুভ চরিত্রে অঞ্জন দত্ত
- রুদ্রের মায়ের চরিত্রে অনাশুয়া মজুমদার
- রুদ্রের বাবার চরিত্রে দীপঙ্কর দে
- অতিথি চরিত্রে কস্তুরীর চরিত্রে রাইমা সেন
- অতিথি চরিত্রে মালা চরিত্রে অপরাজিতা অডি
- মনীশের চরিত্রে কৌশিক ব্যানার্জি
- রাহুল (রুদ্রের প্রাক্তন প্রেমিক) চরিত্রে সঞ্জয় নাগ (ক্যামিও উপস্থিতি)
পুরস্কার
[সম্পাদনা]৬০তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে বিশেষ জুরি পুরস্কার [৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "NYIFF 2012 Centerpiece : Chitrangada"। New York Indian Film Festival। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১২।
- ↑ Roychoudhury, Amborish। "Rituparno Ghosh and the enduring influence of Tagore"। Mint। ২৬ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "'Chitrangada' Indian premier at Osian festival"। IBN Live। ২৬ জুলাই ২০১২। ৩০ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "60th National Film Awards Announced" (পিডিএফ) (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Press Information Bureau (PIB), India। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৩।