বিষয়বস্তুতে চলুন

হেরার্দ পিকে

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
হেরার্দ পিকে
২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপে স্পেনের হয়ে খেলছেন পিকে
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম হেরার্দ পিকে বের্নাবেউ
জন্ম (1987-02-02) ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ (বয়স ৩৮)
জন্ম স্থান বার্সেলোনা, স্পেন
উচ্চতা ১.৯২ মিটার (৬ ফুট + ইঞ্চি)[]
মাঠে অবস্থান সেন্টার-ব্যাক
যুব পর্যায়
১৯৯৭–২০০৪ বার্সেলোনা
২০০৪–২০০৫ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
২০০৪–২০০৮ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ১২ (০)
২০০৬–২০০৭ → রিয়াল জারাগোজা (ধার) ২২ (২)
২০০৮–২০২২ বার্সেলোনা ৩৯৭ (২৯)
মোট ৪৩১ (৩১)
জাতীয় দল
২০০২–২০০৩ স্পেন অনূর্ধ্ব ১৬ (২)
২০০৪ স্পেন অনূর্ধ্ব ১৭ (৩)
২০০৬ স্পেন অনূর্ধ্ব ১৯ (৩)
২০০৭ স্পেন অনূর্ধ্ব ২০ (১)
২০০৬–২০০৮ স্পেন অনূর্ধ্ব ২১ ১২ (১)
২০০৯–২০১৮ স্পেন ১০২ (৫)
২০০৪–২০১৯ কাতালোনিয়া ১০ (০)
অর্জন ও সম্মাননা
ফুটবল (পুরুষ)
 স্পেন-এর প্রতিনিধিত্বকারী
ফিফা বিশ্বকাপ
বিজয়ী২০১০ দক্ষিণ আফ্রিকা
উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ
বিজয়ীউয়েফা ইউরো ২০১২
ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ
তৃতীয় স্থান২০০৯ দক্ষিণ আফ্রিকা
রানার-আপ২০১৩ ব্রাজিল
উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব–১৯ চ্যাম্পিয়নশিপ
বিজয়ী২০০৬ পোল্যান্ড
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে

হেরার্দ পিকে বের্নাবেউ (জন্ম ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭, বার্সেলোনা) একজন স্পেনীয় সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় যিনি রক্ষণভাগে খেলতেন। তাকে তার প্রজন্মের সেরা ডিফেন্ডারদের একজন বলে মনে করা হয়।[][]

বার্সেলোনার যুব একডেমী লা মাসিয়া থেকে তার উদ্ভব ঘটেছে। ২০০৪ সালের ১ জুলাই তাকে কিনে নেয় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। সেখানে তিনি চার বছর ছিলেন। এরপর তিনি ফিরে আসেন গার্দিওলার বার্সেলোনায়। গার্দিওলার অধীনে বার্সেলোনার সেক্সটাপল জয়ে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। পিকে সেই চারজন খেলোয়াড়দের অন্যতম যারা টানা দুই মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছেন, দুইটি আলাদা দলের হয়ে।[]

স্পেন জাতীয় দলে পিকের অভিষেক হয় ২০০৯ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি। স্পেন দলকে ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ ও ২০১২ উয়েফা ইউরো জেতাতে পিকে অসাধারণ ভূমিকা রাখেন। ১১ অগাস্ট ২০১৮ হেরার্দ পিকে স্পেন জাতীয় দল থেকে থেকে অবসর নেন। ৫ নভেম্বর ২০২২ সালে পিকে অবসর নেন।

পেশাজীবন

[সম্পাদনা]

প্রারম্ভিক ক্যারিয়ার

[সম্পাদনা]

পিকে স্পেনের কাতালোনিয়া রাজ্যের বার্সেলোনা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বার্সেলোনার যুব দলে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবে তার ক্যারিয়ার শুরু করেন। কিন্তু ক্লাবের সাথে চুক্তি করার পূর্বে তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে চুক্তি করতে চাইছিলেন। তবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড তাকে কোন ফি পরিশোধ করেনি, কারণ পেশাদারী চুক্তির জন্য তার বয়স খুব কম ছিল।

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

[সম্পাদনা]

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে পিকের অভিষেক হয় ২০০৪ সালের অক্টোবরে। লিগ কাপে ক্রিউই আলেক্সান্দ্রার বিপক্ষে খেলায় তিনি জন ও’শিয়ার বদলি হিসেবে নেমেছিলেন। ২০০৬ সালের ৪ আগস্ট স্পেনীয় ক্লাব রিয়াল সারাগোসা এক মৌসুমের জন্য পিকেকে ধারে নিয়ে আসে।[][] ২০০৭ সালের ৫ মে ঘোষণা করা হয় পিকে সেই মৌসুমের জন্য ওল্ড ট্রাফোর্ডেই থাকবেন। স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের ইচ্ছা ছিল স্টেডিয়ামে পিকের খেলা দেখে তার উন্নতি বিশ্লেষণ করার, কিন্তু ফ্লাইটের বিলম্বের কারণে তা হয়নি।

বার্সেলোনা

[সম্পাদনা]
২০০৮ জোয়ান গ্যাম্পার ট্রফি চলাকালীন পিকে

২৭ মে ২০০৮-এ, পিকে বার্সেলোনার সাথে €৫ মিলিয়ন বাই-আউট ধারায় একটি চার বছরের চুক্তি স্বাক্ষর করেন।[] বার্সেলোনা খেলোয়াড়টির জন্য £৫ মিলিয়ন পারিশ্রমিক দিয়েছে।[] তিনি তার ছেলেবেলার ক্লাবের সাথে পুনরায় স্বাক্ষর করার জন্য তার আনন্দ প্রকাশ করেছেন, যদিও তিনি স্বীকার করেছেন যে তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে তার খেলা উপভোগ করেছেন:

আমি ফিরে আসতে পেরে খুব খুশি, আমি ভাবিনি যে আমি আবার এখানে আসব তবে এটি আমার জন্য খুব ভাল। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড একটি দুর্দান্ত ক্লাব এবং আমি জিতে উপভোগ করেছি। বিশ্বমানের খেলোয়াড়দের সাথে খেলা আমাকে সাহায্য করেছে এবং এখন আমি বার্সায় এটা চালিয়ে যেতে চাই।

বার্সেলোনার হয়ে পিকের প্রথম গোলটি আসে ৫-১ ২০০৮-০৯ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে ২৬ নভেম্বর ২০০৮-এ স্পোর্টিং সিপি-তে ক্লাবের জয়ে।[][১০] ২০০৯, একটি কোপা দেল রে ম্যাচে স্থানীয় প্রতিদ্বন্দ্বী এসপানিওলের বিরুদ্ধে। ৫৭ তম মিনিটে কর্নার কিক থেকে আসা গোলটি বার্সেলোনার জন্য ৩-২ ব্যবধানে জয়ে পরিণত হয়েছিল।[১১][১২] ২ মে ২০০৯ -এ, সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে রিয়াল মাদ্রিদের বিরুদ্ধে ৬-২ এল ক্লাসিকোতে বার্সেলোনার ষষ্ঠ গোলটি করেন পিকে।, যা তাকে একটি আবেগপূর্ণ গোল উদ্‌যাপন করতে দেখেছিল যেখানে তিনি তার বার্সেলোনার জার্সিটি ধরেছিলেন।[১৩][১৪]

১৩ মে ২০০৯-এ, তিনি তার বার্সেলোনা ক্যারিয়ারের প্রথম ট্রফিটি তুলে নেন কারণ তিনি তার ক্লাবকে কোপা দেল রে ফাইনালে অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের বিপক্ষে ৪-১ ব্যবধানে জয়ে সাহায্য করেছিলেন।[১৫] তিন দিন পর, বার্সেলোনা ২০০৮-০৯ লা লিগা শিরোপা জয় করে রিয়াল মাদ্রিদ ৩-২ ভিয়ারিয়ালের কাছে হারের পর, যখন মৌসুমে দুটি খেলা বাকি ছিল।[১৬]

পিকে ২০১৪ সালে বার্সেলোনার হয়ে ওয়ার্ম আপ করছেন

২৭ মে ২০০৯-এ, পিকে তার প্রাক্তন ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে ২০০৯ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে খেলেন, যেটি বার্সেলোনা রোমের বিপক্ষে ২-০ গোলে জিতেছিল,[১৭] একটি ঐতিহাসিক ট্রেবল সম্পন্ন করে এবং এই কৃতিত্ব অর্জনকারী প্রথম স্প্যানিশ ক্লাব হয়ে ওঠে।[১৮]

ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]

ক্লাব

[সম্পাদনা]
৭ নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[১৯]
ক্লাব মৌসুম লিগ কাপ লিগ কাপ ইউরোপ অন্যান্য মোট
উপস্থিতিগোলউপস্থিতিগোলউপস্থিতিগোলউপস্থিতিগোলউপস্থিতিগোলউপস্থিতিগোল
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ২০০৪–০৫
২০০৫–০৬
২০০৬–০৭
২০০৭–০৮ ১৩
মোট ১২২৩
রিয়াল সারাগোসা (ধারে) ২০০৬–০৭ ২২২৮
বার্সেলোনা ২০০৮–০৯ ২৫১৪৪৫
২০০৯–১০ ৩২১২৪৯
২০১০–১১ ৩১১২৫১
২০১১–১২ ২২৩৮
২০১২–১৩ ২৮১০৪৪
২০১৩–১৪ ২৬৩৯
২০১৪–১৫ ২৭১১৪৪
২০১৫–১৬ ৩০৪৬
২০১৬–১৭ ২৫৪১
২০১৭–১৮ ৩০৪৯
২০১৮–১৯ ৩৫১১৫২
২০১৯–২০ ৩৫৪৫
২০২০–২১ ১৮২৩
২০২১–২২ ২৭১০৪০
২০২২–২৩ ১০
মোট ৩৯৭২৯৬৫১৩৩১৫২১৬১৬৫২
সর্বমোট ৪৩১৩১৭৪১৩৭১৭২১৬৬৭৫৭

আন্তর্জাতিক

[সম্পাদনা]
১ জুলাই ২০১৮ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[২০][২১]
জাতীয় দলসালউপস্থিতিগোল
স্পেন ২০০৯১৩
২০১০১৬
২০১১
২০১২১১
২০১৩১১
২০১৪
২০১৫
২০১৬১২
২০১৭
২০১৮
মোট১০২

অর্জন

[সম্পাদনা]
২০০৯ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার পর উদযাপনরত পিকে

ক্লাব

[সম্পাদনা]
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
বার্সেলোনা
২০১২ সালে উয়েফা ইউরো চ্যাম্পিয়ন ত্রফি হাতে পিকে

আন্তর্জাতিক

[সম্পাদনা]

ব্যক্তিগত

[সম্পাদনা]
  • লা লিগা বর্ষসেরা ব্রেকথ্রু খেলোয়াড়: ২০০৮–০৯
  • লা লিগা সেরা ডিফেন্ডার: ২০০৯–১০
  • লা লিগা মৌসুমসেরা দল: ২০১৪–১৫, ২০০১৫–১৬[২৫]
  • উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ মৌসুমসেরা দল: ২০১৪–১৫[২৬]
  • উয়েফা লা লিগা মৌসুমসেরা দল: ২০১৬–১৭[২৭]
  • উয়েফা ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টসেরা দল: ২০১২
  • উয়েফা বর্ষসেরা দল: ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫, ২০১৬
  • ফিফা ফিফপ্রো একাদশ: ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৬[২৮]
  • ফিফা ফিফপ্রো একাদশ দ্বিতীয় দল: ২০১৩, ২০১৫, ২০১৭[২৯][৩০][৩১]
  • ফিফা ফিফপ্রো একাদশ তৃতীয় দল: ২০১৪, ২০১৮[৩২][৩৩]
  • ইএসএম বর্ষসেরা দল: ২০১০–১১, ২০১৩–১৪, ২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬[৩৪][৩৫][৩৬]

সম্মানসূচক পদক

[সম্পাদনা]
  • রয়াল অর্ডার অফ স্পোর্টস মেরিট স্বর্ণপদক: ২০১১[৩৭]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Official Gerard Piquè profile"ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
  2. "Ranked! The 10 best centre-backs in the world"fourfourtwo.com। ২৯ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২১
  3. Potts Harmer, Alfie (২৬ ডিসেম্বর ২০১৯)। "7 Best Centre-Backs of the Decade"HITC। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২১
  4. Bogunyà, Roger (২৮ মে ২০০৯)। "Three titles and personal records"ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা। ৩১ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
  5. Pique seals Real deal[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ], skysports.com, August 4, 2006
  6. Zaragoza's Pique: My future is with Man Utd ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে, ontheminute.com, January 30, 2007
  7. "Piqué comes back home"। FC Barcelona। ২৭ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১০
  8. Lowe, Sid (২৫ মে ২০০৯)। "Gerard Piqué is back at Camp Nou, the man with Barcelona in his DNA"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১০
  9. "Sporting Lisbon 2 – 5 Barcelona"। ESPN FC। ২৬ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৩
  10. "Jose Mourinho's Inter Milan progress despite defeat to Panathinaikos"The Daily Telegraph। ২৬ নভেম্বর ২০০৮। ১১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৩
  11. "Barcelona 3 – 2 Espanyol"। ESPN FC। ২৯ জানুয়ারি ২০০৯। ১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০০৯
  12. "Barcelona into Copa del Rey semis"The Daily Telegraph। ২৯ জানুয়ারি ২০০৯। ১১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৩
  13. "Real Madrid-Barcelona: Celebrations in enemy territory"Marca। ২৪ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮
  14. "REAL MADRID – FC BARCELONA 2–6"। FC Barcelona। ২ মে ২০০৯। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৩
  15. "Barcelona defeat Athletic Bilbao to win Copa del Rey"The Daily Telegraph। ১৪ মে ২০০৯। ১১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৩
  16. "Real Madrid loss hands La Liga title to Barcelona"The Daily Telegraph। ১৬ মে ২০০৯। ১১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৩
  17. "Barcelona 2–0 Man Utd"BBC Sport। ২৭ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৩
  18. "Guardiola salutes his treble winners"। UEFA। ২৮ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৩
  19. "Spain – G. Pique"। Soccerway। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০১৮
  20. ন্যাশনাল-ফুটবল-টিমস.কমে "হেরার্দ পিকে"ন্যাশনাল ফুটবল টিমস। বেঞ্জামিন স্ট্রাক-জিমারমান। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৬
  21. "Gerard Piqué – national football team player"EU-Football.info। ১১ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১৫
  22. "Gerard Piqué: Overview"। Premier League। ১৭ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৮
  23. Cheese, Caroline (৫ আগস্ট ২০০৭)। "Chelsea 1–1 Man Utd"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৮
  24. "How brilliant is Barcelona defender Gerard Piqué?"। UEFA। ৩ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৯
  25. "The 2014/15 Liga BBVA Ideal XI"। LFP। ১৫ জুন ২০১৫। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৫
  26. "UEFA Champions League squad of the season"। UEFA। ৯ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১৫
  27. "Once ideal de LaLiga para UEFA: 4 del Madrid, 3 del Barça..."AS.com। ২২ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৭
  28. "The Best named at FIFA Football Awards"। FIFA। ৯ জানুয়ারি ২০১৭। ২০ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭
  29. "FifPro announces reserve Teams of the Year – but Luis Suarez and Arjen Robben won't be laughing while Iker Casillas is somehow named the second best goalkeeper of 2013"The Independent। ১৫ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৭
  30. "2015 World XI: the Reserve Teams – FIFPro World Players' Union"। FIFPro.org। ১১ জানুয়ারি ২০১৬। ৯ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৭
  31. "2016–2017 World 11: the Reserve Teams – FIFPro World Players' Union"। FIFPro.org। ২৩ অক্টোবর ২০১৭। ৬ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭
  32. "FIFA FIFPro World XI: the reserve teams – FIFPro World Players' Union"। FIFPro.org। ১৫ জানুয়ারি ২০১৫। ১৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৭
  33. "World 11: The Reserve Team for 2017–18"। FIFPro.org। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮। ২৬ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  34. "ESM Team of the season"। World Soccer। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১২
  35. "Die ESM-Topelf der Saison 2013/14 – ein Deutscher ist dabei" (German ভাষায়)। kicker.de। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৪{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (লিঙ্ক)
  36. "Die ESM-Topelf der Saison 2014/15 – ein Deutscher ist dabei" (German ভাষায়)। kicker.de। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১৫{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (লিঙ্ক)
  37. "Las campeones del mundo de fútbol ya tienen la Real Orden del Mérito Deportivo"Mundo Deportivo (Spanish ভাষায়)। ৫ অক্টোবর ২০১১।{{সংবাদ উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (লিঙ্ক)

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]