মোদের গরব

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৩′৪৭.৫৬″ উত্তর ৯০°২৩′৪৮.৯৫″ পূর্ব / ২৩.৭২৯৮৭৭৮° উত্তর ৯০.৩৯৬৯৩০৬° পূর্ব / 23.7298778; 90.3969306
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০০:৫৯, ১ জুলাই ২০১৯ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (→‎তথ্যসূত্র: লুকানো)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

মোদের গরব
বাংলা ভাষা আন্দোলন
মোদের গরব, বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে অবস্থিত ভাস্কর্য।
মানচিত্র
সাধারণ তথ্য
অবস্থাভাস্কর্য
ধরনস্মৃতিসৌধ/ভাস্কর্য
অবস্থানঢাকা
ঠিকানাবাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ, ঢাকা।
দেশবাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৩°৪৩′৪৭.৫৬″ উত্তর ৯০°২৩′৪৮.৯৫″ পূর্ব / ২৩.৭২৯৮৭৭৮° উত্তর ৯০.৩৯৬৯৩০৬° পূর্ব / 23.7298778; 90.3969306
নির্মাণকাজের আরম্ভ২০০৭
নির্মাণকাজের সমাপ্তি২০০৭
স্বত্বাধিকারীবাংলাদেশ সরকার
নকশা এবং নির্মাণ
স্থপতিঅখিল পাল

মোদের গরব বা আমাদের গর্ব হল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বাংলা একাডেমী ভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য। ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করার দাবি জানানো হয়। এই আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদদের সম্মানে এই ভাস্কর্যটি তৈরী করা হয়। [১]

উদ্বোধন

২০০৭ সালের পহেলা ফেব্রুয়ারীতে সেই সময়ের তত্ত্ববধায়ক সরকার প্রধান ড: ফখরুদ্দীন আহমদ অমর একুশে গ্রন্থমেলায় এটি উদ্বোধন করেন।

কাঠামো

এখানে ভাষা শহীদ আবদুস সালাম, রফিকউদ্দিন আহমদ, আবদুল জব্বার, শফিউর রহমান, এবং আবুল বরকত এর ধাতব মূর্তি রয়েছে। এগুলো মূল ভিত্তিটির উপর রয়েছে এবং এর পেছনে একটি উচু দেয়াল রয়েছে। এই দেয়ালটির উভয় পাশে টেরাকোটা নকশা করা আছে। এখানে ভাষা আন্দলনের ঘটনার সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

বিনিয়োগ

ভাস্কর্যটি তৈরী করতে মোট ১৩ লক্ষ টাকা খরচ হয়, এর থেকে স্পন্সর হিসাবে গ্রামীনফোন নামের একটি টেলিকমিউনিকেশন প্রতিষ্ঠান ১০ লক্ষ টাকা দেয়, অবশিষ্ট টাকা সংগ্রহ করা হয় বাংলা একাডেমীর নিজস্ব তহবিল থেকে।

নকশাকারী ও নির্মাতা

মোদের গরব ভাস্কর্যটির নকশা ও নির্মাণ করেছেন বাংলাদেশের খ্যাতিমান ভাস্কর শিল্পী অখিল পাল

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১২