অহুর মাজদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৬৯ নং লাইন: | ৬৯ নং লাইন: | ||
ঐতিহাসিকরা বিশ্বাস করেন যে হিন্দুধর্মের ঋগ্বেদের অসুর "[[বরুণ দেব|বরুণ]]"কে পারসি ধর্ম জরাথুস্ট্রবাদের আহুরা মাজদা বলা হয়। পরে পৌরাণিক কাহিনীতে, বরুণকে জলের দেবতা বানানো হয়েছিল। |
ঐতিহাসিকরা বিশ্বাস করেন যে হিন্দুধর্মের ঋগ্বেদের অসুর "[[বরুণ দেব|বরুণ]]"কে পারসি ধর্ম জরাথুস্ট্রবাদের আহুরা মাজদা বলা হয়। পরে পৌরাণিক কাহিনীতে, বরুণকে জলের দেবতা বানানো হয়েছিল। |
||
==তথ্যসূত্র== |
|||
{{সূত্র তালিকা}} |
|||
==বহিঃসংযোগ== |
|||
{{Names of God}} |
{{Names of God}} |
||
{{Authority control}} |
{{Authority control}} |
১৯:৩৯, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। |
আহুরা মাজদা অসুর মহৎ | |
---|---|
জ্ঞানের প্রভু | |
অন্তর্ভুক্তি | জরাথ্রুস্ট্রবাদ |
অঞ্চল | বৃহত্তর ইরান |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
সহোদর | আহ্রিমান |
জরাথ্রুস্টবাদ |
---|
এর ওপর একটি সিরিজের অংশ |
প্রাথমিক বিষয় |
|
দূত ও দানব |
|
ধর্মগ্রন্থ এবং উপাসনা |
|
বিবরণ ও উপকথা |
ইতিহাস ও সংস্কৃতি |
অনুসারীগণ |
ঈশ্বর |
---|
ধারাবাহিকের অংশ |
ঈশ্বর সম্পর্কিত মৌলিক ধারণাদি |
সৃজক · পালক · ধ্বংসক · ভানেচ্ছা · একেশ্বর · দুরাত্মাঈশ্বর · জনকেশ্বর · স্থপতীশ্বর · অনাংশী · জননীশ্বর · পরমসত্ত্বা · প্রতিপালক · সর্ব · প্রভু · ত্রিত্ব · অজ্ঞেয় · ব্যাক্তিকেশ্বর বিভিন্ন ধর্মেইব্রাহিমীয় · ইহুদীয় · হিন্দু ধর্মে · জরাথুস্ত্রীয় ধর্মে · আজ্জাবাঝীয় · বৌদ্ধ ধর্মে · খ্রিস্টীয় · জৈন ধর্মে · শিখ ধর্মে · ইসলামীয় · বাহাই |
ঈশ্বর-বিশ্বাস সম্পর্কিত সাধারণ ধারণাসমূহ |
একেশ্বরবাদ · অনীহবাদ · নাস্তিক্যবাদ একাত্মবাদ · অজ্ঞেয়বাদ · সর্বেশ্বরবাদ · বহু-ঈশ্বরবাদ · আস্তিক্যবাদ · তন্ত্রবাদ · মরমীবাদ · অধিবিদ্যা · দুর্জ্ঞেয়বাদ · বিশ্বাসবাদ · ভূতবাদ |
ঐশ্বর্য্য বিষয়ক |
নিত্যতা · ঈশ্বরের অস্তিত্ত্ব · ঈশ্বরের লিঙ্গ ঈশ্বরের নাম · পরমকরুণাময়ত্ব অসীমশক্তিমানতা · সর্বস্থতা সর্বজ্ঞতা |
দৈনন্দিন জীবনচর্চায় ঈশ্বর |
বিশ্বাস · উপাসনা · সংযম · তীর্থভ্রমণ · ধর্মদান · প্রার্থনা |
ঈশ্বর সম্পর্কিত বিষয়াদি |
যন্ত্রণাহীন মৃত্যুবাদ · ঈশ্বরানুসূয়া স্নায়ুধর্মতত্ত্ব · অস্তিত্ত্ববাদ দর্শন · দুরাত্মাপ্রশ্ন ধর্ম · প্রত্যাদেশ · ধর্মশাস্ত্র জনগ্রাহী মাধ্যমাদিতে ঈশ্বর |
আহুরা মাজদা বা অসুর মহৎ (অসুর মেধা হিসেবেও অনুবাদ করা হয়ে থাকে) (/əˌhʊərə
আহুরা মাজদাকে প্রথম দেখা যায় আচেমেনিড সাম্রাজ্যের সময়কালে (খ্রিস্টপূর্ব ৫৫০ থেকে ৩৩০ অব্দ) প্রথম দারিউসের বেহিশতুন খোদাইলিপিতে। ইরানের প্রথম আরটেক্সারসেসের আগপর্যন্ত, অহুরা মাজদাকে এককভাবে সকল বিস্তৃত রাজকীয় খোদাইলিপিতে উপাসনা ও আহবান করা হত। দ্বিতীয় আরটেক্সারসেসের সময় থেকে আহুরা মাজদার পাশাপাশি মিথ্রা ও আনাহিতার উপাসনা শুরু হয়। আচেমেনিড সময়কালে, আহুরা মাজদার কোন প্রতিকৃতি ছিল না, সম্রাটগণ খালি ঘোড়া টানা রথ চালনার মাধ্যমে আহুরা মাজদাকে আহবান করতেন, যেন সে এসে ইরানীদের সেনাবাহিনীর সঙ্গ দেয় ও ইরানীদের যুদ্ধে অংশ নেয়। ৫ম খ্রিস্টপূর্ব শতক থেকে আহুরা মাজদার প্রতিকৃতির ব্যবহার শুরু হয়, কিন্তু শাসানীয় সাম্রাজ্যে তা আবার বন্ধ হয়ে যায় এবং বক্ররেখার মাধ্যমে তা বোঝানো শুরু হয়, এবং পরবর্তীতে আবারও শাসানীয় রাজবংশের দ্বারাই সমর্থিত হয়ে বক্ররেখার বদলে তার প্রতীকী প্রতিকৃতির ব্যবহার শুরু হয়।
ঐতিহাসিকরা বিশ্বাস করেন যে হিন্দুধর্মের ঋগ্বেদের অসুর "বরুণ"কে পারসি ধর্ম জরাথুস্ট্রবাদের আহুরা মাজদা বলা হয়। পরে পৌরাণিক কাহিনীতে, বরুণকে জলের দেবতা বানানো হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Ahura Mazda | Definition of Ahura Mazda by Merriam-Webster"। Merriam-webster.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০১-১১।
- ↑ https://bn.wikisource.org/wiki/পাতা:পৃথিবীর_পুরাতত্ত্ব_(প্রথম_খণ্ড)_-_বিনোদবিহারী_রায়.pdf/১৬৬
- ↑ Sandarbha Bhāratī (হিন্দি ভাষায়)। পৃষ্ঠা 105। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ Śrī Bhaṃvarīlāla Bākalīvāla smārikā (হিন্দি ভাষায়)। Śrī Bhāratavarshīya Śāntivīra Digambara Jaina Siddhānta Saṃrakshiṇī Sabhā। ১৯৬৮। পৃষ্ঠা 286। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১।