বিষয়বস্তুতে চলুন

বাঙালি বিজ্ঞানীদের তালিকা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
  • চক্রপাণি দত্ত
  • চঞ্চল কুমার মজুমদার
  • চন্দ্রকান্ত কুমার: পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার বাসিন্দা বিজ্ঞানী চন্দ্রকান্ত কুমার এক গরিব চাষীর ছেলে। চন্দ্রকান্ত উপগ্রহের গ্রাউন্ড স্টেশনের অ্যান্টেনা সিস্টেম ডিজাইন করেছেন। তাছাড়া ভারতের চন্দ্রযান-২ এর আরএফ সিস্টেমের সম্পূর্ণটাই তৈরির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। এছাড়া, চন্দ্রযান-১ এর অ্যান্টেনা সিস্টেমও তিনিই ডিজাইন করেছিলেন।
  • ড. অভিজিৎ রায়
  • ড.জাহিদ হাসান: পরীক্ষাগারে ভরহীন ওয়েইল ফার্মিওনের (Weyl Fermions) অস্তিত্ব পাওয়ার বিষয়টি পদার্থবিজ্ঞান জগতে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে একটি। বস্তুত পার্টিকেল ফিজিক্সে ওয়েইল ফার্মিওনের আবিষ্কারকে ঈশ্বরকণা বা হিগস বোসন কণার আবিষ্কারের পর সবচেয়ে বড় আবিষ্কার বলে ধরা হয় এটিকে।
  • ড. তামজিদুল হক: শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি তৈরির যন্ত্র ও সফটওয়্যার আবিষ্কার করেছেন। তিনি শৈবাল থেকে জ্বালানি তৈরির জিন নিয়ন্ত্রক নেটওয়ার্ক ভিত্তিক অ্যালগরিদম তৈরি করেন। UNO, BHO এবং লুইজিয়ানা ইমার্জিং টেকনোলজি সেন্টারের সমন্বিত উদ্যোগে এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। অ্যালজি শৈবালের জীব কোষে থেকে উৎপন্ন কার্বনডাইঅক্সাইড উচ্চ মান সম্পন্ন জ্বালানি উৎপাদন করে।
  • ড. মাকসুদুল আলম: বাংলাদেশের ইতিহাসে গর্বের এক নাম। জীববিজ্ঞানের জগতে তিনি তার গবেষণা ও আবিষ্কার দিয়ে কৃষিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে গেছেন। তিনটি উদ্ভিদ ও ছত্রাকের জিনোম সিকুয়েন্সিংও করেছেন।
  • ড.মিরাতুল মোহামিদ খান : বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ, ডান্ডি বিশ্ববিদ্যালয় এর গবেষক ড.মিরাতুল মোহামিদ খান মুকিত আবিষ্কার করেন পারকিনসন রোগের সাথে জৈবিক পরিব্যাপ্তির সম্পর্ক।
  • ড. সাজিদ আলী হাওলাদার: সরীসৃপ প্রাণির শ্রেণিবিন্যাসের ক্ষেত্রে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ বিজ্ঞানী।
  • ড. মো. বেলাল হোসেন []
  • ড. প্রদীপ সরকার []

ত্রিপুরেশ্বর শঙ্কু

[সম্পাদনা]

রামেশ্বর স্বর্নপণ

২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আমেরিকান সরকারের বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ক শীর্ষ পুরস্কার প্রেসিডেন্টসিয়াল আরলি কেরিয়ার এওয়ার্ড ফর সাইনটিস্ট এন্ড ইনজিনিয়ার্স্ এর জন্য মনোনিত হন তিনি।

  • সুভাষ মুখোপাধ্যায়
  • সেলিম শাহরিয়ার: যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অধ্যাপক সেলিম শাহরিয়ার আবিষ্কার করেছেন এমন এক মহাকর্ষীয় তরঙ্গ যা ইতোমধ্যে আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্বকে সিদ্ধ করেছে। নর্থ ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয় এর এই অধ্যাপক ও তার দল পৃথিবী থেকে ১.৩ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে দুইটি ব্ল্যাক হোলের সংঘর্ষ থেকে এই তরঙ্গ উদ্ভব খুঁজে পেয়েছেন। ওয়াশিংটন ও যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব সমুদ্রেতটে স্থাপিত দুইটি ‘এল’ অ্যান্টেনায় তারা ০.২ সেকেন্ডের জন্য একটি প্রোটনের চেয়ে ১০০০ হাজার গুণ ছোট একটি ‘বিপ’ শুনতে পান। এবং ঐ তরঙ্গ আবিষ্কারে সফল হন।
  • সুবিমল ঘোষ
  • সূর্যেন্দুবিকাশ করমহাপাত্র
  • সৌমেন বসাক
  • সজীব ওয়াজেদ জয়

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "নোবেলজয়ী গবেষণা প্রকল্পে বাঙালি বিজ্ঞানী"The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-২৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "অভিরূপ ঘোষ : অভিরূপ ঘোষ খবর - আনন্দবাজার পত্রিকা"https://www.anandabazar.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৫-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-২৩  |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  3. "মালয়েশিয়ার বুক অফ রেকর্ডসে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী"Ekushey TV (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-২৩ 
  4. "বাংলাদেশি বিজ্ঞানী আবিষ্কার করলেন নতুন প্রাণী | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-২৩ 
  5. "ব্যাক‌টে‌রিয়া নির্ণয় পদ্ধতি আবিষ্কার করলেন বাংলাদেশি বিজ্ঞানী"Dhaka Tribune Bangla। ২০১৮-১১-০২। ২০২০-০২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-২৩ 
  6. "থাইরয়েড মোকাবিলায় বাঙালি বিজ্ঞানী"amp.dw.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-২৩ 
  7. "A Quantum Theory of Microvita"www.microvita.info। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৬ 
  8. "বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম কিডনি তৈরি করলেন বাঙালি বিজ্ঞানী"আমাদের সময়.কম - AmaderShomoy.com। ২০১৯-০২-০৬। ২০২০-০২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-২৩ 
  9. "বাংলাদেশি বিজ্ঞানীর সাফল্য: এক ওষুধেই বহু ভাইরাস দমন!"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-২৩