ফতেপুর ইউনিয়ন, মহেশপুর
ফতেপুর ইউনিয়ন | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
২নং ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদ। | |
বাংলাদেশে ফতেপুর ইউনিয়ন, মহেশপুরের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°২৩′১৪.৭০০১″ উত্তর ৮৮°৫৩′৩৭.২৯৯৮″ পূর্ব / ২৩.৩৮৭৪১৬৬৯৪° উত্তর ৮৮.৮৯৩৬৯৪৩৮৯° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
জেলা | ঝিনাইদহ জেলা |
উপজেলা | মহেশপুর উপজেলা |
প্রতিষ্ঠা | ১৯৫৮ |
সরকার | |
• চেয়ারম্যান | জনাব শেখ মোঃ গোলাম হায়দার [১] |
আয়তন | |
• মোট | ৩০ বর্গকিমি (১০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা | |
• মোট | ৩২,৮৩৮ প্রায় |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৭৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৭৩৪০ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
ফতেপুর ইউনিয়ন বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের, ঝিনাইদহ জেলার, মহেশপুর উপজেলার অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন।[২] স্থাপনকাল - ১৯৫৮ সাল। ইউপি কমপ্লেক্স ভবন স্থাপন কাল- ১৯৯৮ সাল।
আয়তন
[সম্পাদনা]ফতেপুর ইউনিয়নের আয়তন ৩০ বর্গ কিলোমিটার।
জনসংখ্যার উপাত্ত
[সম্পাদনা]ফতেপুর ইউনিয়নের মোট জনসংখ্যা ৩২,৮৩৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৬,৭৫৫ জন এবং মহিলা ১৬,০৮৩ জন।
- ৯টি ওর্য়াড।
- মোট ১৩টি গ্রাম।
- গ্রাম সমূহের নাম – ফতেপুর, নিমতলা, কদমতলা, বেড়েরমাঠ, যোগীহুদা, সাড়াতলা, গোয়ালহুদা, পুরন্দরপুর, কৃষ্ণচন্দ্রপুর, রাখালভোগা, চাঁদপুর, একতারপুর, কানাইডাঙ্গা।
- বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা - ২০ জন।
অবস্থান ও সীমানা
[সম্পাদনা]মহেশপুর উপজেলার অন্যতম ইউনিয়ন ফতেপুর এবং ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ফতেপুরেই অবস্থিত। ঝিনাইদহ হতে ফতেপুরের দূরত্ব প্রায় ৫০কি.মি.। খালিশপুরের ৩ কি.মি. পশ্চিমে ফতেপুর বাসস্টেশন। মহেশপুর সদর হতে উত্তরদিকে ফতেপুরের দূরত্ব ৭ কি.মি.।
উত্তরে-জীবননগর উপজেলার রায়পুর ইউপি,পূর্ব-মহেশপুর উপজেলা ১নং এসবিকে ইউপি,
দক্ষিণে-মহেশপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে-জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউপি অবস্থিত।
নামকরণ ও ইতিহাস
[সম্পাদনা]ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার অন্তর্গত ফতেপুর একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন জনপদ। মহেশপুর উপজেলার অন্যতম ইউনিয়ন ফতেপুর এবং ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ফতেপুরেই অবস্থিত। ঝিনাইদহ হতে ফতেপুরের দূরত্ব প্রায় ৫০কি.মি.। খালিশপুরের ৩ কি.মি. পশ্চিমে ফতেপুর বাসস্টেশন। মহেশপুর সদর হতে উত্তরদিকে ফতেপুরের দূরত্ব ৭ কি.মি.। ফতেপুর নামকরণ সম্বন্ধে সঠিক প্রামাণ্য তথ্য পাওয়া যায় না। বাংলার পরবর্তী ইলিয়াস শাহী বংশের অন্যতম সুলতান ছিলেন | জালালউদ্দিন আবুল মুজফফর ফতেহ শাহ (১৪৮১-১৪৮৭ খ্রি.) আবুল ফজল প্রণীত 'তাবাকাত ই আকবরি’ গ্রন্থে লিখিত আছে, তিনি ছিলেন বুদ্ধিমান ও উদার শাসক । ফতেহ শাহ রাজত্ব করেন সাত বছর ৫ মাস। বৃহত্তর যশোর তাঁর রাজ্যভুক্ত ছিল। পক্ষিণবঙ্গ পরিভ্রমণকালে তিনি কপোতাক্ষ নদ তীরবর্তী ফতেপুর এসে সাময়িক আস্তানা করে এখানে অবস্থান করেন কিছুদিন। সে হতে এ স্থানের নামকরণ হয় ফতেপুর । 'পুর’ শব্দের অর্থ জনববসতি স্থান। ক্ষেত্রানুসন্ধানকালে (১৪-০১-২০০৮) আমি এ কথা | শুনতে পারি জনৈক প্রবীণ ব্যক্তির নিকট থেকে। ফতেপুর নামকরণ সম্বন্ধে এ তথ্য যুক্তিযুক্ত বলে মনে হয়। কেননা বাংলার ইতিহাসে সুলতান ফতেশাহর নাম পাওয়া যায়। সে হতে এ স্থানের নামকরণ ফতেপুর হয়েছে এবং সে নামেই ফতেপুর মৌজা ও ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত। এখানে ফতেপুর ইউনিয়নের সরকারি ভূমি রাজস্ব অফিস আছে। ভূমিহীনদের একটি আশ্রয়ণ কেন্দ্রও আছে এখানে। পাকিস্তান আমলে এখানে বাজার ছিল, যাকে বলা হতো হাটখোলা। কালীগঞ্জ থেকে জীবননগরের (চুয়াডাঙ্গা জেলায়) দিকে যে পাকা সড়ক চলে গেছে, সেই সড়কের আধা কি.মি. দক্ষিণে ফতেপুর বাজার অবস্থিত। রবিবার ও বুধবারে সাপ্তাহিক হাট বসে এখানে। বাজারের দক্ষিণ-পূর্ব | দিকে ফতেপুর বাওড়। এখানে একটি মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র আছে।
ফতেপুর বাওড়ের মাঝখানে দ্বীপাকারে একটি গ্রাম বিদ্যমান। গ্রামের নাম বেড়েরমাঠ। এ এ চারদিকে জল সেজন্য গ্রামের নাম বেড়েরমাঠ বলে স্থানীয় লোকের ধারণা। ফতেপুরে আছে একটি সরকারি স্বাস্থ্য সেবা ক্লিনিক। প্রসূতি মহিলাদের সেবা ও শুশ্রূষা দেয়া এ ক্লিনিকের মাধ্যমে।
ফতেপুর চ্যাটার্জী পরিবার অত্র অঞ্চলে উচ্চ শিক্ষিত পরিবার হিসেবে পরিচিত ছিল। ব্রিটিশ আমলে এ পরিবারে ৫ জন জজ ছিলেন বলে শোনা যায়। অমূল্য গোপাল চ্যাটার্জী ছিলেন কলকাতা জজকোর্টের একজন নামকরা জজ (বিচারক), তিনি নাকি ব্যারিস্টার ছিলেন। সে কারণে তিনি হতে পেরেছিলেন কলকাতা জজ কোর্টের অন্য একজন নামকরা জজ (বিচারক)। ফতেপুরে এ-পরিবারের সুরম্য পাকা বাড়ি ছিল। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর সকলে ভারতে চলে যান। ফতেপুর বকুলতলায় বাজারের পশ্চিম পার্শ্বে কপোতাক্ষ নদীর তীরে একটি পুরাতন বাড়ি আছে। এই বাড়ি চ্যাটার্জীদের বাড়ি নামে পরিচিত, এছাড়াও মুখার্জীদের একটি বাড়ি দেখা যায় এখানে এই মুখার্জী পরিবারে ৩ জন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। ফতেপুরে নদীয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের একটি কাচারি ছিল। সেজন্য এই জায়গাটির নাম হয়েছে কৃষ্ণচন্দ্রপুর । পরিত্যক্ত বাসভবন ভূমিহীনদের আশ্রয় কেন্দ্রে পরিণত করা হয়। বর্তমানে এ বাড়িতে বসবাস করছে কয়েকটি ভূমিহীন পরিবার। ভারত থেকে আগত মোহাজেরদের একটি কলোনি আছে নিমতলা নামক স্থানে।
ফতেপুরে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে। সামছুদ্দিন সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যাল। (স্থাপিত-১৯৮৪)। ফতেপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ফতেপুর দাখিল মাদরাসা (স্থাপিত-২০০৩ সাল)। গাজীরন্নেছা নিম্নমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় স্থাপিত ২০০৮ সালে। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাতা ফতেপুরের আব্দুর রহমানের অগ্রণী ভূমিকা ছিল। ব্রিটিশ আমলে ফতেপুর ছিল হিন্দুপ্রধান গ্রাম। নানা ধরনের পূজা-পার্বণ অনুষ্ঠিত হতে এখানে মহাধুমধামে। চৈত্র সংক্রান্তিতে চড়ক পূজা এখানে পালিত হয় বেশ সাড়ম্বরে। শৈবভক্ত হিন্দুরা চড়ক পূজার আয়োজন করে থাকেন প্রতিবছর। কোনো ভক্তের পিঠে বড় বড়শি ফুটিয়ে চড়ক ঘুরানো হয় চড়ক পূজার সময়। ২রা বৈশাখে চড়ক ঘুরানো হয় চড়ক গাছ তলায়। দূর দূরান্ত থেকে শৈবভক্ত হিন্দুদের আগমনে ঘটে রক্ত ঝরা চড়ক পূজায়। পূজা উপলক্ষে ৩ দিন মেলা বসে ফতেপুর বাজারে। এটা তাদের জন্য গৌরবের বিষয় বলে মনে করে। চড়ক ঘুরিয়ে শরীরের রক্ত ঝরানো চড়ক পূজা। ঝিনাইদহ জেলায় আর কোথায়ও পালিত হয় না। শুধুমাত্র ফতেপুরেই হিন্দুরা এ ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন যুগ যুগ ধরে।[৩]
(ঝিনাইদহ জেলার ইতিহাস পরিক্রমা বই থেকে সংগৃহীত)
শিক্ষা ব্যবস্থা
[সম্পাদনা]২০১৬ শিক্ষা জরিপ অনুসারে ফতেপুর ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ৭৫%।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:
[সম্পাদনা]- সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়- ১১টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয়- ০২টি
- মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়- ০১টি
- সরকারি ডিগ্রি কলেজ- ০১টি
- বে-সরকারি ডিগ্রি কলেজ- ০১টি
- দাখিল মাদরাসা- ০১টি
- হাফিজিয়া মাদরাসা- ০১টি।
কলেজ
[সম্পাদনা]১। মহেশপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ, মহেশপুর, ঝিনাইদহ।
২। শহীদ জিয়াউর রহমান ডিগ্রি কলেজ, ফতেপুর, মহেশপুর, ঝিনাইদহ।
মাধ্যামিক বিদ্যালয়
[সম্পাদনা]১। শামছুদ্দিন সরদার মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ফতেপুর, কানাইডাঙ্গা, মহেশপুর, ঝিনাইদহ।
২। ফতেপুর গাজীরণনেছা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, কানাইডাঙ্গা, মহেশপুর, ঝিনাইদহ।
৩। পুরন্দরপুর মডেল একাডেমী, খালিশপুর, মহেশপুর, ঝিনাইদহ।
প্রাথমিক বিদ্যালয়
[সম্পাদনা]০১। ফতেপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
০২। নিমতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
০৩। বেড়েরমাঠ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
০৪। যোগীহুদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
০৫। সাড়াতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
০৬। পূর্ব পুরন্দরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
০৭। পশ্চিম পুরন্দরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
০৮। কৃষ্ণচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
০৯। রাখালভোগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
১০। কানাইডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
১১। একতারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
মাদরাসা
[সম্পাদনা]০১। ফতেপুর দাখিল মাদরাসা, মহেশপুর, ঝিনাইদহ।
কিন্ডারগার্টেন
[সম্পাদনা]০১। সানরাইজ কিন্ডারগার্টেন স্কুল।
অন্যান্য প্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা]- কেবলস্, পোল, মিটার ও কোল্ড স্টোরেজ ফ্যাক্টারি-১টি।
- সিরামিকস্ ফ্যাক্টারি-১টি,
- ইট ভাটা- ০৫টি ও
- ফিলিং স্টেশন-১টি।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
[সম্পাদনা]ফতেপুর ইউনিয়নে যোগাযোগের প্রধান সড়ক হল কালিগঞ্জ-চুয়াডাঙ্গা মহাসড়ক। এ সড়কে সব ধরনের যানবাহন চলাচল করে। ইউনিয়নের অন্যান্য সড়কগুলোর প্রধান যোগাযোগ মাধ্যম সিএনজি চালিত অটোরিক্সা, ভ্যান, ইজিবাইক, করিমন, আলমসাধু।
ধর্মীয় উপাসনালয়
[সম্পাদনা]ফতেপুর ইউনিয়নে ৫৪টি মসজিদ, ১১টি ঈদগাহ , ৭টি মন্দির ও ১টি এতিমখানা রয়েছে।
খাল ও নদী
[সম্পাদনা]হাট-বাজার
[সম্পাদনা]হাট-বাজার সংখ্যা - ০৩ টি, (ফতেপুর বাজার, শিশুতলা বাজার ও ভাটামতলা বাজার)।
দর্শনীয় স্থান
[সম্পাদনা]ফতেপুর পুরাতন জমিদার বাড়ি ও পুরন্দরপুর বেড়েপীর সাহেবের দরগাহ্।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
[সম্পাদনা]এস.এম মনিরুজ্জামান - বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক।[৪]
জনপ্রতিনিধি
[সম্পাদনা]- বর্তমান চেয়ারম্যান: জনাব মােঃ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ[৫]
চেয়ারম্যানগণের তালিকা:
[সম্পাদনা]ক্রম নং | চেয়ারম্যানের নাম | ঠিকানা | সময়কাল |
---|---|---|---|
০১ | জনাব মােঃ তবিবর রহমান খান | পুরন্দরপুর | ১১/০৪/১৯৭৪-০২/০৩/১৯৭৭ |
০২ | জনাব মােঃ মােরাদ হােসেন বিশ্বাস | গােয়ালহুদা | ০২/০৩/১৯৭৭-১২/০৮/১৯৮০ |
০৩ | জনাব মােঃ আলহাজ সাইদুর রহমান বিশ্বাস (ভারপ্রাপ্ত) | সাড়াতলা | ১২/০৮/১৯৮০-০৫/০৫/১৯৮১ |
০৪ | জনাব মােঃ আঃ খালেক মন্ডল (উপ নির্বাচিত) | কানাইডাঙ্গা | ০৫/০৫/১৯৮১-২০/০৩/১৯৮৪ |
০৫ | জনাব মােঃ তবিবর রহমান খান | পুরন্দরপুর | ২০/০৩/১৯৮৪-০৭/০৭/১৯৮৪ |
০৬ | জনাব মােঃ খােদাবক্স মিয়া (ভারপ্রাপ্ত) | সাড়াতলা | ০৮/০৭/১৯৮৪-০৩/১০/১৯৮৪ |
০৭ | জনাব মােঃ আবুল কাশেম সরদার (উপ নির্বাচিত) | রাখালভােগা | ০৪/১০/১৯৮৪-০৪/০৭/১৯৮৮ |
০৮ | জনাব মােঃ আতাউর রহমান (২মেয়াদ) | কদমতলা | ০৪/০৭/১৯৮৮-২০/০২/১৯৯৮ |
০৯ | জনাব মােঃ আবুল কাশেম সরদার | রাখালভােগা | ২০/০২/১৯৯৮-২৫/০৩/২০০৩ |
১০ | জনাব শেখ মােঃ গােলাম হায়দার নান্টু | পুরন্দরপুর | ২৫/০৩/২০০৩-২১/০৭/২০১১ |
১১ | জনাব মােঃ আবুল কাশেম সরদার | রাখালভােগা | ২১/০৭/২০১১-২০/০৭/২০১৬ |
১২ | জনাব মােঃ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ | ফতেপুর | ২১/০৭/২০১৬ -বর্তমান |
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২২।
- ↑ "ফতেপুর ইউনিয়ন"। fatepurup.jhenaidah.gov.bd। ২০২১-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-২০।
- ↑ "ফতেপুর ইউনিয়ন"। fatepurup.jhenaidah.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "বাংলাদেশ ব্যাংক"। উইকিপিডিয়া। ২০২১-০৭-২৩।
- ↑ "ফতেপুর ইউনিয়ন"। fatepurup.jhenaidah.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ফতেপুর ইউনিয়ন"। fatepurup.jhenaidah.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]ওয়েবসাইট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ জুলাই ২০২১ তারিখে