নিয়মসার
নিয়মসার | |
---|---|
তথ্য | |
ধর্ম | জৈনধর্ম |
রচয়িতা | কুন্দকুণ্ড |
ভাষা | প্রাকৃত |
যুগ | খ্রিষ্টপূর্ব ১ম সহস্রাব্দ |
শ্লোক | ১৮৭[১] |
জৈনধর্ম |
---|
ধর্ম প্রবেশদ্বার |
নিয়মসার হলো আচার্য কুন্দকুণ্ড কর্তৃক রচিত একটি জৈন গ্রন্থ।[২] এর ভাষ্যকারগণ এটিকে ভাগবত শাস্ত্র বলে বর্ণনা করেছেন। এটি মুক্তির পথ প্রশস্ত করে।
বিষয়বস্তু
[সম্পাদনা]নিয়মসার চূড়ান্ত বাস্তবতা বোঝার তিনটি আধ্যাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করে - নিষ্কয়নয়, ব্যবহারনয় ও শুদ্ধনয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
নিয়মসার কার্যকরভাবে পর্যয়র্থিকনয় ও দ্রব্যর্থিকনয় সম্পর্কিত সন্দেহ দূর করে এবং ব্যবহারনয় চরিত্রের বিস্তারিত বর্ণনা করে। তিনি জোর দিয়েছিলেন যে ব্যবহার চরিত্রটি সংযমের (আত্মসংযম) উপর ভিত্তি করে এবং তাই উপযুক্ত মানসিক স্বভাবের মূলে রয়েছে। তিনি আত্ম-শৃঙ্খলার মাধ্যমে বিভবগুলো, অভ্যন্তরীণ অশুচির আত্মাকে পরিষ্কার করার উপর খুব জোর দেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
নিয়মসারের অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো যে কুন্দকুণ্ড নিষ্কয় চরিত্র ও ব্যবহর চরিত্র উভয়কেই তপ হিসাবে চিহ্নিত করেছে, বা তাদের নিজ নিজ নয় থেকে তপস্যা অনুশীলন করেছে। এই চরিত্রায়নটি মনস্তাত্ত্বিক ও বাস্তববাদী বিবেচনার উপর ভিত্তি করে এবং যদি সঠিকভাবে অনুশীলন করা হয় তবে এটি অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বিশুদ্ধতা এবং চারটি আবেগের বিনাশের দিকে পরিচালিত করবে। কুন্দকুণ্ডের মতে, ব্যবহর চরিত্র এবং নিষ্কয় চরিত্র একত্রে সম্যক চরিত্র গঠন করে। এই পাঠ্যের আরেকটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো পরম সমাধির বর্ণনা, যা জৈন সাহিত্যে অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Jaini 1991, পৃ. 33।
- ↑ Uggar Sain 1931, পৃ. 1।
উৎস
[সম্পাদনা]- Jaini, Padmanabh S. (১৯৯১), Gender and Salvation: Jaina Debates on the Spiritual Liberation of Women, University of California Press, আইএসবিএন 0-520-06820-3
- Uggar Sain (১৯৩১), Niyamsara (The Perfect Law), The Central Jaina Publishing House
- Niyamsaar (Niyamasara) in prakrit, sanskrit, hindi and gujarati text in pdf format can be found at
ধর্মবিদ্যা সম্পর্কিত বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
জৈনধর্ম বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |