জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
![]() ১৯৮৭ সালের সংস্করণের প্রচ্ছদ | |
লেখক | শহীদুল জহির |
---|---|
প্রচ্ছদ শিল্পী | শহীদুল জহির |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
বিষয় | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |
ধরন | জাদুবাস্তবতাবাদ |
প্রকাশিত | ১৯৮৭ (স্বপ্রকাশিত) ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮ |
প্রকাশক | মাওলা ব্রাদার্স, ঢাকা |
মিডিয়া ধরন | ছাপা (শক্তমলাট) |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ৪৮ (প্রথম সংস্করণ) |
আইএসবিএন | ৯৭৮৯৮৪৯৭২৩১৮৯ মাওলা ব্রাদার্স সংস্করণ ২০২৩ |
পূর্ববর্তী বই | পারাপার (১৯৮৮) |
পরবর্তী বই | সে রাতে পূর্ণিমা ছিল (১৯৯৫) |
জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা বাংলাদেশি লেখক শহীদুল জহির রচিত অভিষেক উপন্যাস।[১] এটি ১৯৮৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে মাওলা ব্রাদার্স থেকে প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং যুদ্ধোত্তর দেশে রাজাকারদের পুনর্বাসন ও ক্ষমতায়ন এই নাতিদীর্ঘ উপন্যাসের মূল উপজীব্য।[২][৩] বাংলা কথাসাহিত্যে জহির যোগ করেছেন জাদুবাস্তবতাবাদের স্বতন্ত্র রীতি-পদ্ধতি, যা 'শহীদুল জহিরীয়' ধারা নামে পরিচিত। সেই স্বতন্ত্র কথাসাহিত্যরীতির অনন্য সৃষ্টির আন্যতম উদাহরণ এই উপন্যাস।[৪] মূলত এটি মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মজিদের অস্তিত্বের সংকটের কাহিনী।[৫]
১৯৮৫ সালের পটভূমিতে কাহিনী নির্মিত হলেও, উপন্যাসে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন এবং পরবর্তী সময়ে সামরিক অভ্যুত্থান পর্যন্ত বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাতের চিত্র ফুটে উঠেছে। এছাড়াও দেখা যায় জীবনের বাস্তবতা ও মানবমনের অন্তর্দহন।[৪] মুক্তিযুদ্ধকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তাণ্ডবলীলার কাহিনির পাশাপাশি সাধারণ বাঙালিদের জাতীয়তাবাদী চেতনা, ধর্মব্যবসায়ীদের ধর্ম ব্যবসার কথা,[৬] অন্যদিকে ক্ষমতালোভী কিছু পথভ্রষ্ট বাঙালির বিকৃত মানসিকতার দৃশ্যপট এই উপন্যাসে পাওয়া যায়।[৪] উপন্যাসটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার এক বাস্তব দলিল হিসাবে বিবেচিত।[৪] সাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক উপন্যাসটিকে 'প্রখর পরিণত লেখকের লেখা উপন্যাস' বলে মন্তব্য করেছেন।[৭]
প্রকাশন[সম্পাদনা]

সর্বপ্রথম ১৯৮৭ সালে স্বপ্রকাশিত উপন্যাস হিসাবে এটি প্রকাশিত হয়েছিল। যেটির প্রচ্ছদ নকশা শহীদুল জহির নিজেই করেছিলেন। পরবর্তী বছর ১৯৮৮ সালে মাওলা ব্রাদার্স এটি পুনপ্রকাশ করে।[৮] তবে মাওলা ব্রাদার্সের দ্বিতীয় সংস্করণে উপন্যাসের শেষের তিন লাইন পূনঃসমপাদিত হয়েছে।[৮][৩] ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে মাওলা ব্রাদার্স এর সর্বশেষ সংস্করণ প্রকাশ করে।
পটভূমি[সম্পাদনা]
এক সাক্ষাৎকারে শহীদুল জহির উল্লেখ করেছেন যে,আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক আবহ এবং একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রকাশিত "একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়" (১৯৮৭) থেকে জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা উপন্যাসের ধারণা লাভ করেন।[৮] উপন্যাসের কাহিনী তৈরিতে তিনি জাদুবাস্তবতার প্রয়োগ করেছেন, যা তিনি গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের নিঃসঙ্গতার শতবর্ষ (১৯৬৭) থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন।[৮]
কাহিনী[সম্পাদনা]
উপন্যাসের মূল চরিত্র আবদুল মজিদ স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী এক বাঙালি তরুণ।[৯] আরেকটি প্রধান চরিত্র রাজাকার বদু মাওলানা। ১৯৮৫ সালের একদিন রাজাকার বদু মওলানার ছেলে আবুল খয়েরের হরতাল পালনের আহবেনে আবদুল মজিদের ১৫ বছর আগের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়েের কথা মনে পড়ে। যখন আবুল খয়েরের পিতা বদু মওলানার পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর সহযোগী হয়েছিলেন। বদু মওলানা ছিল ঢাকায় শ্যামাপ্রসাদ চৌধুরি লেনের শান্তিবাহিনীর প্রধান।[৫] ধর্মের নামে সেনাবাহিনীর সাথে যে এসকল অপকর্মে লিপ্ত হন। যদিও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন লক্ষ্মীবাজারে প্রথম যে লোকটি নিহত হয়েছিল সে ছিল একজন মুসলমান। বদু মাওলানা মানুষ হত্যা করে বিকেলে মহল্লার কাকের উদ্দেশে মৃত মানুষের মাংশের টুকরা ছুড়ে দিত। দেশ স্বাধীন হবার প্রাক্কালে বদু মাওলানার নেতৃত্বে রাজাকার দল মজিদের বোন মোমেনাকে ধরে নিয়ে যায়। মজিদ চেষ্টা করা স্বত্বেও তাদের হাত থেকে তার বোন মোমেনাকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়। পরাজয় সুনিশ্চিত জেনে মুক্তিযুদ্ধের শেষ সময়ে পাকিস্তানে পালিয়ে যায় বদু মওলানা। কিন্তু স্বাধীনতার দুই বছর পরে সাধারণ ক্ষমার সুযোগ গ্রহণ করে সে দেশে ফিরে আসে, এবং মুক্তিযোদ্ধা আজিজ পাঠানের সহায়তায় গ্রামে আশ্রয় নেয়। যদিও মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বদু রাজাকার মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী একজন দলের স্থানীয় নেতা আবদুল আজিজ পাঠানের বাড়িতে অত্যাচার চালিয়েছিল! এসকল ব্যাক্তিস্বার্থ চরিতার্থের পেছনে দুই মেরুর দুই লোক কিভাবে একত্রে মিশে যেতে পারে সেসব ঘটনাগুলো মজিদের মর্মপীড়ার কারণ হয়ে ওঠে।[৬] আবদুল মজিদ বোনের নামে তার মেয়েয় নাম রাখে মোমেনা। শেষে বদু মওলানা ফিরে আসার কারণে অস্তিত্ব রক্ষা করতে আবদুল মজিদ তাদের পুরনো বাড়িটি বিক্রি করে মহল্লা ত্যাগ করে।[১০]
জহিরের মতে, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির উত্থানের পক্ষে-বিপক্ষে লোকজন বা জনগণ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে উৎসাহ প্রদান করে যা তারা স্বীকার করে না। সেই শক্তি রাজনৈতিক শক্তি এবং অন্য রাজনৈতিক যত শক্তি আছে সবাই তাদের উত্থান এবং প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করে।[৩]
চরিত্রসমূহ[সম্পাদনা]
- আবদুল মজিদ - স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী বাঙালি তরুণ
- ইয়াসমিন - আবদুল মজিদের ন্ত্রী
- মোমেনা - আবদুল মজিদের বোন
- মোমেনা - আবদুল মজিদের মেয়ে
- আনোয়ার - আবদুল মজিদের বন্ধু
- মোহাম্মদ সেলিম
- মায়ারাণী মালাকার
- খাজা আহমেদ আলী - প্রাচীন মুসলিম পরিবারের প্রধান, ১৯৭১ সালে নিহত
- খাজা শরিফ - ১৯৭১ সালে নিহত
- জয়নব বেগম - খাজা আহমেদ আলীর স্ত্রী
- বদু মাওলানা - শান্তিবাহিনীর প্রধান, রাজাকার
- আবুল খায়ের মাওলানা - বদু মাওলানার ছেলে
- আবুল বাশার - বদু মাওলানার ছেলে
- ভুলু - আবুল বাশারের পোষা কুকুর
- লতিফা - বদু মাওলানার দ্বিতীয় স্ত্রী
- আবদুল আজিজ পাঠান - স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা
- আবু করিম - তার বড় ছেলে রায়সা বাজার থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ হয়
- জমির ব্যাপারী
- আলাউদ্দিন - ১৯৭১ সালে মহল্লার প্রথম নিহত, বয়স তেরো
- ক্যাপ্টেন ইমরান - পাকিস্তানি সেনাবিহিনীর ক্যাপ্টেন
- বাসন্তী গোমেজ - মোমেনার সহপাঠী
- পঙ্কজ গোমেজ - * বাসন্তী গোমেজের ভাই
- আলতাফ হোসেন - ১৯৭১ সালে নিহত
- আবদুল গণি - রাজাকার
- ইসমাইল হাজাম
অনুবাদ[সম্পাদনা]
উপন্যাসটি বাংলাদেশের সংহতি প্রকাশন থেকে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে লাইফ অ্যান্ড পলিটিক্যাল রিয়ালিটি শিরোনামে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে।[১১] যেটি বাংলা থেকে অনুবাদ করেছেন ভারতীয় অনুবাদক ভি. রামস্বামী ও শাহরোজা নাহরিন।[১১] ২০২২ সালের ২১ জানুয়ারিতে উপন্যাসটি হার্পার পেরেননিয়াল ইন্ডিয়া থেকে লাইফ অ্যান্ড পলিটিক্যাল রিয়ালিটি: টু নভেলাস বইয়ে প্রকাশিত হয়েছে।[১২] একই সংকলনে জহিরের ২টি উপন্যাস সংকলিত হয়েছে, অন্যটি হল আবু ইব্রাহীম'স ডেথ, যেটি আবু ইব্রাহীমের মৃত্যু (২০০৯) উপন্যাসের অনুবাদ।[১৩] প্রকাশের পর বইটি বিভিন্নভাবে সমালোচিত হয়েছে। ২০২২ সালে আনুবাদকর্মটি বছরের সেরা অনুদিত বই শাখায় অনুবাদ সাহিত্য পুরস্কার লাভ করে।[১৪][১৫]
অভিযোজন[সম্পাদনা]
এই উপন্যাস ভিত্তিক একই শিরোনামে সৈয়দ জামিল আহমেদ একটি মঞ্চ নাটকের নির্দেশনা দেন।[১৬][১৭][১৮] ২০১৯ সালে জহিরের মৃত্যুবার্ষিকী ২৩ মার্চ নাটকের উদ্বোধনী মঞ্চায়ন অনুষ্ঠিত হয়।[১৯][২০] উপন্যাসের কাঠামো অপরিবর্তিত রেখে এর মঞ্চআয়ন করা হয়েছে।[৫]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "শহীদুল জহিরের প্রথম উপন্যাস জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা"। যায়যায়দিন। ২২ জুলাই ২০২২। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ মিত্র, অমর (১৯ নভেম্বর ২০১৭)। "সাহিত্যে দাগ রেখে গেছেন শহীদুল জহির"। এনটিভি। ৫ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ ক খ গ মোহাম্মদ, মহিউদ্দীন (২২ মার্চ ২০১৪)। "শহীদুল জহির : জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা"। দ্যা রিপোর্ট ২৪। ১০ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- ↑ ক খ গ ঘ "জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা"। দৈনিক সমকাল। ৫ মার্চ ২০২১। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ ক খ গ শফিক, ইসলাম (২৪ মার্চ ২০১৯)। "মঞ্চবাস্তবতায় উপন্যাসের সত্য উচ্চারণ, জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা"। সারাবাংলা। ৬ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২৩।
- ↑ ক খ লস্কর, নাসিম আহমদ (১৭ জুন ২০১৯)। "'জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা' মুক্তিযুদ্ধের এক অনন্য দলিল"। দৈনিক অধিকার। ৬ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২৩।
- ↑ হক, হাসান আজিজুল (১১ সেপ্টেম্বর ২০২১)। "সোনা-মোড়া কথাশিল্প শহীদুল জহির"। দৈনিক সংবাদ। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ ক খ গ ঘ জাহাঙ্গীর, কামরুজ্জামান (১৭ ডিসেম্বর ২০০৪)। "শহীদুল জহিরের সাথে কথোপকথন" (সাক্ষাৎকার)। সাক্ষাত্কার গ্রহণ করেন কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর। কথা। ৪ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "শহীদুল জহিরের জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা"। দৈনিক সমকাল। ২৬ আগস্ট ২০২২। ২৯ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ রহমান, মুম (২৩ মার্চ ২০১৯)। "জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা এবং অস্তিত্ববাদ"। রাইজিংবিডি.কম। ৫ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০২৩।
- ↑ ক খ তারিক, জাহানারা (২৮ জুলাই ২০২২)। "Mundanities, magic realism, Bangladesh—Shahidul Zahir's novellas"। দ্য ডেইলি স্টার (বাংলাদেশ)। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "Life And Political Reality : Two Novellas"। harpercollins.co.in (ইংরেজি ভাষায়)। হার্পারকলিন্স। ৯ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ সিনহা, দীপাঞ্জন (১২ মার্চ ২০২২)। "Blood and bonds: Review of Shahidul Zahir's 'Life And Political Reality: Two Novellas'" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য হিন্দু। ৪ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "Anubad Sahitya Puraskar 2022 distributed"। নিউ এজ (বাংলাদেশ)। ৩১ জানুয়ারি ২০২৩। ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "অনুবাদ সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন সালেহা চৌধুরী, ভি রামস্বামী ও শাহরোজা নাহরিন"। দ্য ডেইলি স্টার (বাংলাদেশ)। ২৫ জানুয়ারি ২০২৩। ২৫ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০২৩।
- ↑ আকবর, জাহিদ (২৮ মার্চ ২০১৯)। "আমাদের অনেকেরই স্যান্ডেল ছিঁড়ে যায়!"। আনন্দধারা। দ্য ডেইলি স্টার। ৫ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "'জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা' আবারও"। ঢাকা: দৈনিক প্রথম আলো। ২২ মার্চ ২০১৯। ১৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ জাহান, শাহনাজ (১৬ মার্চ ২০১৯)। "জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা"। দৈনিক ভোরের কাগজ। ১৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "'জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা' আবারও"। দৈনিক প্রথম আলো। ২২ মার্চ ২০১৯। ১৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "শহীদুল জহিরের মৃত্যুদিনে 'জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা'"। চ্যানেল আই অনলাইন। ২৩ মার্চ ২০১৯। ১৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২১।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- ১৯৮৮-এর বই
- ১৯৮৮-এর উপন্যাস
- ১৯৮৮-এর বাংলাদেশি উপন্যাস
- ১৯৮৮-এর অভিষেক উপন্যাস
- বাংলা ভাষার উপন্যাস
- বাংলা ভাষার বাংলাদেশী উপন্যাস
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস
- বাংলাদেশি যুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস
- বাংলাদেশি রাজনৈতিক উপন্যাস
- বাংলাদেশি জাদুবাস্তবতাবাদ উপন্যাস
- বাংলাদেশের পটভূমিতে উপন্যাস
- নাটকে অভিযোজিত বাংলাদেশি উপন্যাস
- শহীদুল জহিরের উপন্যাস
- মাওলা ব্রাদার্সের বই
- ধর্ষণ সম্পর্কে উপন্যাস
- গণহত্যা সম্পর্কে উপন্যাস