জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতাভাষা এবং সাহিত্যবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প বইয়ের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় বই সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প উপন্যাসের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় উপন্যাস সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প বাংলা সাহিত্যের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় বাংলা সাহিত্য সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই পর্যালোচনাটি আলাপ:জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সর্বশেষ মন্তব্য: ১০ দিন আগে১টি মন্তব্য১ জন ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন
জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতাবাংলাদেশী লেখক শহীদুল জহির রচিত অভিষেক উপন্যাস। এটি সর্বপ্রথম ১৯৮৭ সালে হাক্কানী পাবলিশার্স থেকে প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং যুদ্ধোত্তর দেশে রাজাকারদের পুনর্বাসন ও ক্ষমতায়ন এই নাতিদীর্ঘ উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয়। বাংলা কথাসাহিত্যে জহির যোগ করেছেন জাদুবাস্তবতাবাদের স্বতন্ত্র রীতি, যা 'শহীদুল জহিরীয়' নামে পরিচিত। সেই স্বতন্ত্র কথাসাহিত্যরীতির অন্যতম উদাহরণ এই উপন্যাস। মূলত এটি আবদুল মজিদ নামের এক মুক্তিযোদ্ধার অস্তিত্বসংকটের কাহিনী। ১৯৮৫ সালের পটভূমিতে কাহিনী নির্মিত হলেও, উপন্যাসে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন এবং পরবর্তীতে সামরিক অভ্যুত্থান পর্যন্ত বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে জীবনের বাস্তবতা ও অন্তর্দহন। মুক্তিযুদ্ধকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অত্যচার, সাধারণ বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনা, ধর্ম ব্যবসা, ক্ষমতালোভী বাঙালির বিকৃত মানসিকতার দৃশ্যপট এই উপন্যাসে পাওয়া যায়। উপন্যাসটি স্বাধীনতার বাস্তব দলিল হিসাবে বিবেচিত। সাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক একে 'প্রখর পরিণত লেখকের লেখা উপন্যাস' বলে মন্তব্য করেছেন। (বাকি অংশ পড়ুন...)