আড়া, পশ্চিম বর্ধমান
| আড়া | |
|---|---|
| জনগণনা শহর | |
  আড়া   আড়া | |
| স্থানাঙ্ক: ২৩°৩১′৩৪″ উত্তর ৮৭°২২′২৫″ পূর্ব / ২৩.৫২৬১৯৯° উত্তর ৮৭.৩৭৩৪৯৫° পূর্ব | |
| দেশ |  ভারত |
| রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
| জেলা | পশ্চিম বর্ধমান |
| জনসংখ্যা (২০১১) | |
| • মোট | ৭,৮০৮ |
| ভাষা | |
| • সরকারি | বাংলা, ইংরেজি |
| সময় অঞ্চল | ভারতীয় মান সময় (ইউটিসি+৫:৩০) |
| টেলিফোন কোড | ০৩৪১ |
| যানবাহন নিবন্ধন | ডব্লিউবি |
| লোকসভা কেন্দ্র | বর্ধমান-দুর্গাপুর |
| বিধানসভা কেন্দ্র | দুর্গাপুর পূর্ব |
| ওয়েবসাইট | bardhaman |
আড়া হল একটি জনগণনা শহর। শহরটি ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের অন্তর্গত পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর মহকুমা অন্তর্গত কাঁকসা সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকে অবস্থিত।
ভূগোল[সম্পাদনা]
অবস্থান[সম্পাদনা]
আড়া শহরের অবস্থান ২৩.৫২৬১৯৯° উত্তর ৮৭.৩৭৩৪৯৫° পূর্ব।[১]
নগরায়ন[সম্পাদনা]
২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে, দুর্গাপুর মহকুমার জনসংখ্যার ৭৯.২২% শহরাঞ্চলে বসবাস করেন এবং ২০.৭৮% গ্রামীণ ছিল। দুর্গাপুর মহকুমার একমাত্র পৌর কর্পোরেশনটি দুর্গাপুরে অবস্থিত এবং মহকুমারটিতে ৩৮ টি (+১ আংশিক) জনগণনা শহর রয়েছে (আংশিকভাবে মানচিত্রে উপস্থাপিত হয়েছে; মানচিত্রে চিহ্নিত সমস্ত জায়গাগুলি পুরো পর্দার মানচিত্রে সংযুক্ত রয়েছে)।[২]
জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]
ভারতের ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে অড়ার মোট জনসংখ্যা হল ৭,৮০৮ জন, যার মধ্যে ৩,৯৯৩ (৫১%) পুরুষ এবং ৩,৮৫৫ (৪৯%) মহিলা ছিলেন। ৬ বছরের কম বয়স্ক শিশুর ছিল ৭৯১ টি। আরার মোট সাক্ষরতার সংখ্যা ছিল ৫,৯৮২। ৬ বছরের বেশি বয়স্ক ব্যক্তির সংখ্যা ছিল জনসংখ্যার ৮৫.২৫%।[৩]
২০১১ সালের আদমশুমারি, দুর্গাপুর মহানগরীর জনসংখ্যা ছিল ৫,৮১,৪০৯ জন, যার মধ্যে ৩,০১১,৭০০ জন পুরুষ এবং ২,৭৯,৭০৯ জন মহিলা ছিলেন।[৪] দুর্গাপুর মহানগরীর মধ্যে বামুনারা এবং আড়া অন্তর্ভুক্ত।[৫]
সংস্কৃতি[সম্পাদনা]
ইএই শহরের রাড়েশ্বর শিব মন্দিরে একটি অনন্য স্থাপত্য শৈলী রয়েছে। শহরটিকে শিবের উপাসক ভাস্কর পন্ডিতের আক্রমণ থেকে গ্রাম রক্ষার জন্যই এটি নির্মিত হয়েছিল।[৬] পুরানো শিব মন্দিরটি "রেখ দেউল" বিভাগের।[৭] মনে করা হয় যে সম্ভবত সেখানে ছিল এই জায়গায় একটি প্রাচীন শহর।[৮]
ডেভিড জে ম্যাকচ্যাশন উল্লেখ করেন যে আরার পুনর্গঠিত রাহরেশ্বর শিব মন্দিরে একটি "পিরহা" শৈলী স্থাপত্য রয়েছে। এটি মধ্যযুগীয় ওড়িশীয় মডেলের মতো টাওয়ারটি একটি উচ্চ বিন্দুযুক্ত চেহারা নিয়েছে।[৯]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "District Census Handbook Bardhaman, Series 20, Part XII A, Census of India 2011" (পিডিএফ)। Map of Kanksa CD Block, page 281। Directorate of Census Operations, West Bengal। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "District Statistical Handbook 2014 Burdwan"। Table 2.2, 2.4(a)। Department of Statistics and Programme Implementation, Government of West Bengal। ২১ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "2011 Census – Primary Census Abstract Data Tables"। West Bengal – District-wise। Registrar General and Census Commissioner, India। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Urban Agglomerations/Cities having population 1 lakh and above" (পিডিএফ)। Provisional Population Totals, Census of India 2011। Government of India। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-১০।
- ↑ "Constituents of urban Agglomerations Having Population 1 Lakh & above" (পিডিএফ)। Provisional Population Totals, Census of India 2011। Government of India। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-২৭।
- ↑ "District Census Handbook Bardhaman, Series 20, Part XII A, Census of India 2011" (পিডিএফ)। Places of Archeological Interest, page 126। Directorate of Census Operations, West Bengal। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ Chattopadhyay, Akkori, Bardhaman Jelar Itihas O Lok Sanskriti (History and Folk lore of Bardhaman District.), (বাংলা), Vol I, p 251, Radical Impression. আইএসবিএন ৮১-৮৫৪৫৯-৩৬-৩
- ↑ Chattopadhyay, Akkori, p. 7
- ↑ McCutchion, David J., Late Mediaeval Temples of Bengal, first published 1972, reprinted 2017, page 25, The Asiatic Society, Kolkata, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮১৫৭৪-৬৫-২
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
| বহিঃস্থ ভিডিও | |
|---|---|
 দ্বাদশ শতাব্দীর শিব মন্দির |