জামাত-উল-মুজাহিদীন বাংলাদেশ
জামাত-উল-মুজাহিদীন বাংলাদেশ | |
---|---|
প্রতিষ্ঠাতা | বাংলা ভাই শায়খ আবদুর রহমান |
নেতা | বাংলা ভাই, শায়খ আবদুর রহমান আরও কয়েকজন |
অপারেশনের তারিখ | ১৯৯৮–বর্তমান |
মতাদর্শ | ইসলামবাদ ইসলামি মৌলবাদ |
অবস্থা | সক্রিয় |
আকার | ১০,০০০ সদস্য[১] |
খণ্ডযুদ্ধ ও যুদ্ধ | বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ বাংলাদেশে মাওবাদী বিদ্রোহ বাংলাদেশের মাদক যুদ্ধ |
যার দ্বারা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসাবে মনোনীত |
জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (সংক্ষেপে: জেএমবি) বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত সন্ত্রাসী সংগঠন। এটিকে বাংলাদেশ, ভারত, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য এবং অস্ট্রেলিয়া একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।[৩][৪][৫][৬] দলটি ১৯৯৮ সালের এপ্রিলে ঢাকা বিভাগের পলমপুরে শায়েখ আব্দুর রহমান এটি প্রথম প্রতিষ্ঠা করেন।[৭][৮] ২০০১ সালে দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে বোমা ও জব্দকৃত বইয়ে তাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে দলটি সবার দৃষ্টিতে আসে।[৯] ২০০৫ সালে বিভিন্ন এনজিওতে সংগঠনটি হামলার করলে, বাংলাদেশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে ও নিষিদ্ধ করে। কিন্তু পরে আগস্ট মাসের মাঝামাঝি সময়ে, সারা বাংলাদেশ জুড়ে তিনশটি স্থানে ৫০০ টি ছোট বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এটি আবার আঘাত আনে।[১০] দলটি পুনরায় সংগঠিত হয়েছে এবং ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের উপর আক্রমণের তরঙ্গের অংশ হিসাবে ২০১৬ সালে উত্তর বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি প্রকাশ্য হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে।[১১]
ধারণা করা হয় জেএমবিতে কমপক্ষে ১০ হাজার সদস্য রয়েছে,[১২] এবং তাদের সংগঠন কার্যক্রমের বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রয়েছে,[১৩] অন্যান্য সন্ত্রাসী সংগঠনগুলির সাথে তাদের সংযোগ রয়েছে।[১৪] ২০০৫ সালে র্যাব বাহিনী কর্তৃক জেএমবি শীর্ষ নেতাদের আটক করা হয়। আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর, ২৯ মার্চ ২০০৭ তারিখে দুই বিচারকের হত্যার জন্য ও বোমা হামলার জন্য চারজনকে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।[১৫][১৬]
২০১৫ সালে দুটি পৃথক ঘটনায়, ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনারের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জেএমবি আর্থিক সহায়তা পাওয়া প্রমাণ পাওয়া যায়। এপ্রিল ২০১৫ সালে জেএমবি সদস্যদের সাথে বৈঠককালে ভিসা সংযুক্তকরণের সময় মাজহার খানকে হাতেনাতে আটক করা হয়। এসময় তিনি বলেন পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে জাল ভারতীয় মুদ্রার প্রচলনে তারা জেএমবির সাথে জড়িত হয়।[১৭] দ্বিতীয় সচিব ফারিনা আরশাদকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়, কারণ একজন জেএমবি কর্মী তার কাছ থেকে ৩০,০০০ টাকা নেয়ার কথা স্বীকার করে।[১৭][১৮]
গোষ্ঠীটির একটি শাখা, নিও-জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ, কার্যকরভাবে বাংলাদেশে আইএসআইএল হিসাবে কাজ করে ।[১৯][২০]
চিন্তাধারা
জেএমবির লক্ষ্য শরীয়াহ্ আইনের ওপর ভিত্তি করে ইসলামি রাষ্ট্রের সাথে মিল রেখে বাংলাদেশ সরকার প্রতিষ্ঠা করা। তারা বাংলাদেশের রাজনৈতিক পদ্ধতির বিরোধিতা করে এবং পবিত্র কুরআন ও সহিহ হাদিসে বর্ণিত ইসলামি মডেলের ভিত্তিতে সমাজ গড়ে তুলতে চায়।[২১] সংগঠনটি আফগানিস্তানের তালেবানদের আদর্শ অনুসরণ করে। এর প্রধান উদ্ধৃত করেন যে "আমাদের মডেলের মধ্যে ইসলামের অনেক নেতা ও পণ্ডিত রয়েছে। কিন্তু আমরা প্রয়োজন হিসাবে তালেবান থেকে যথটাসম্ভব (মতাদর্শ) গ্রহণ করব। "[২১] শরীয়াহ্ বা ইসলামী আইনের লঙ্ঘন হিসাবে জেএমবি গণতন্ত্রকে বিরোধিতা করে।[২২]
এছাড়া তারা সমাজতন্ত্রের বিরোধিতা করে এবং বামপন্থী চরমপন্থীদের, বিশেষ করে পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির (পিবিসিপি) এর প্রচণ্ড বিরোধী।[২৩] রাজনৈতিক সংগঠন ছাড়া জেএমবি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সিনেমা হল, মন্দির এবং এনজিও প্রতিষ্ঠানের বিরোধিতা করে।[২৪] তাদের একটি লিফলেটে বলা হয়েছে, "আমরা অ-ইসলামি আইন চাই না, আমরা চাই কোরআনের আইন চালু করা হোক। মানুষের দ্বারা সৃষ্ট আইনগুলো কখনো শান্তি বয়ে আনতে পারে না। শুধুমাত্র আল্লাহর আইনই জয়ী হবে।"[২৫]
জেএমবি বেশ কয়েকটি সহিংস হামলা এবং বোমা হামলার দায় স্বীকার করেছে।[৯][২৬] ২০০৫ সালে প্রকাশিত তাদের একটি প্রচারপত্রে বলেছেঃ
আমরা আল্লাহর সৈনিক। আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং বীরত্বপূর্ণ মুজাহিদীনদের শতাব্দী ধরে বাস্তবায়ন করা আল্লাহর আইন বাস্তবায়নে অস্ত্রোপচার করেছি। সরকার দেশে ইসলামি আইন প্রতিষ্ঠা না করে আল্লাহর আইন অনুসারীদের গ্রেফতার করে। সরকার তাদের বাহিনীকে জামায়াতুল মুজাহিদীনের দমন করার জন্য প্রণোদনা দেয়। এসব বিষয়ে জেএমবির প্রতিবাদ, ইনশাআল্লাহ অব্যাহত থাকবে।[২৭]
গোষ্ঠীর কয়েকজন বন্দি সদস্য দাবি করেছে যে ব্র্যাক, প্রশিকা এবং গ্রামীণ ব্যাংকের মতো ঐতিহ্যগত বাংলাদেশি সাংস্কৃতিক ও বেসরকারি সংস্থাগুলি ধ্বংস করা তাদের করা লক্ষ্য। নেতা আব্দুর রহমান জেএমবি কর্মীদের প্রশিক্ষণে বলেন যে, "নারীদের হিজাব (পর্দা) পরতে নিরুৎসাহিত করে গ্রামীণ ব্যাংক, ব্র্যাক, প্রশিকা, আশা। এসব সংস্থার সম্পদ ও মূল্যবান সামগ্রী লুট করা কোনো অপরাধ নয়’।[২৮]
সন্ত্রাসী কার্যক্রম
২০০১ সালের ২০ মে, দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে ২৫টি পেট্রোল বোমা ও তাদের সাংগঠনিক বইসহ জেএমবি'র আট সদস্যকে আটক করা হয়।[৯] ধারণা করা হয় ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ তারিখে সাতটি বোমা বিস্ফোরণে জেএমবির সদস্যরা জড়িত ছিল। এ সদস্যরা বাংলাদেশের উত্তারঞ্চলে থেকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের সময় শহরে বোমা হামলার প্রস্তুতি নেয়। ১৭ আগস্ট ২০০৫ তারিখে, সারা দেশে ৫০টি শহর ও ৩০০ টি স্থানে ৩০ মিনিটের মধ্যে একযোগে ৫০০টি বোমার বিস্ফোরণ ঘটে।[২৯] ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, সরকারি ভবন এবং প্রধান হোটেল হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল।[৩০] বোমা হামলার ফলে ৫০ জনের মতো আহত ও দুই জন মারা যায়। মৃত্যুতালিকায় ঢাকা সাভারের এক শিশু, এবং চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলার একজন রিক্সাচালক ছিলো। জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ এই বোমা হামলার দায় স্বীকার করে।[৩০][৩১] পরে ২০০৫ সালের শেষের দিকে আবার বোমা হামলা করে বিচারক, আইনজীবী, পুলিশ এবং সাধারণ মানুষকে হত্যা করা হয়। ১৪ নভেম্বর ২০০৫ তারিখে এই হামলায় বাংলাদেশের ঝালকাঠিতে জেএমবি দুই বিচারককে হত্যা করে।[২৮] এই সন্ত্রাসী সংগঠনটি ডিসেম্বর ২০০৫ সালে ৫৫ জনেরও বেশি সাংবাদিককে হত্যার হুমকি দেয়।[৩২] ০৮ ডিসেম্বর ২০০৫ তারিখে আত্মঘাতী বোমা হামলার পর, রয়টার্স জানায় যে এই গ্রুপটি নারীদের হত্যা করার হুমকি দিয়েছে, বিশেষ করে যেসব মুসলিম নারীরা হিজাব (পর্দা) পরিধান করে না।[২৬]
নেটওয়ার্ক
কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, পাকিস্তান, সৌদি আরব ও লিবিয়ায় পৃথক দাতাদের কাছ থেকে জেএমবি আর্থিক সহায়তা পায়। প্রতিবেদনে বলা হয় যে কুয়েত ভিত্তিক সোসাইটি অফ দ্য রিভাইভাল অফ ইসলামিক হেরিটেজ (আরআইএইচএস) এবং দৌলতুল কুয়েত, সৌদি আরব ভিত্তিক আল হারামাইন ইসলামিক ইনস্টিটিউট এবং রবিতা আল আলম আল ইসলামী, কাতার চ্যারিটেবল সোসাইটি এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক আল ফুজাইরা এবং আন্তর্জাতিক এনজিওগুলির কাছ থেকে জেএমবি অর্থায়ন পায়।[৩৩]
প্রভাব
জেএমবি অপারেশনের মধ্যে প্রধান এলাকাগুলি ছিল:[২১]
- রাজশাহী বিভাগ : বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, দিনাজপুর, জয়পুরহাট, গাইবান্ধা, নওগাঁ, নাটোর, রাজশাহী, রংপুর, ঠাকুরগাঁও
- খুলনা বিভাগ : বাগেরহাট, যশোর, খুলনা, মেহেরপুর, সাতক্ষীরা
- ঢাকা বিভাগ : জামালপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা, টাঙ্গাইল
- চট্টগ্রাম বিভাগ : চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম
নেতৃত্ব
বাংলাদেশে জেএমরিব নেতৃত্বে ছিলেন মাওলানা আবদুর রহমান, সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই ও শায়খ আবদুর রহমান। ২০০৫ সালে র্যাবের একটি চৌকস দল শীর্ষে ছয়জনকে আটক করে। আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর ২০০৭ সালের ২৯ শে মার্চ সন্ধ্যায়, আব্দুর রহমান, বাংলা ভাই এবং সংগঠনের চারজন নেতাকে বিচাররক হত্যা ও ২০০৫ সালে দেশব্যাপী বোমা হামলার জন্য ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।[১৬]
সংগঠন
জেএমবি জানায়, তাদের তিন স্তরের প্রতিষ্ঠান রয়েছে।[৩৪] প্রথম স্তরের নাম এহসার। যারা কর্মী সংগ্রহের কাজ করে। এদেরকে পূর্ণসময়ের ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং উচ্চশিক্ষা নিয়ে কাজ করে। ২০১০ সালে সারাদেশে তাঁদের ৪০০ এহসার সদস্য থাকার কথা জানায় জঙ্গি নেতা সাইদুর রহমান।[৩৫] দ্বিতীয় স্তরটি গায়েরি এহসর নামে পরিচিত। এদের এখানে ১ লাখেরও বেশি খন্ডকালীন কর্মী ছিল। তৃতীয় স্তরটিতে যারা পরোক্ষভাবে জেএমজেবি-এর সাথে সহযোগিতা করে থাকে। জেএমবিব নেতাদের মতে, পুরো দেশকে নয়টি সাংগঠনিক বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছিলো।
খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও চট্টগ্রামে প্রতিটি সাংগঠনিক বিভাগীয় অফিস রয়েছে, তবে ঢাকা দুটি বিভাগীয় অফিস এবং রাজশাহী তিনটি। প্রতিটি গ্রামে দলটির কমিটিও ছিল এবং গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী অনুযায়ী, গ্রামবাসীদের কমিটিতে যোগ দিতে বাধ্য করা হয়। যদি কেউ অস্বীকার করে, তাকে নির্যাতন করা হতো।
সম্প্রতি
২০২৪ সালের ১২ সেপ্টেম্বর কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) ঢাকার শাহ আলী এলাকায় একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ ২ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করে।[৩৬]
সমালোচনা
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মতো অরাজনৈতিক ধর্মীয় সংগঠনগুলো এ সন্ত্রাসী সংগঠনের নিন্দা জানিয়েছে।[৩৭] ২০১৪ সালে মুখপাত্র আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন:[৩৭]
বাংলাদেশে একটি শান্তিপূর্ণ দেশ এবং দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিদ্যমান। মানুষ শান্তিতে বসবাস করছে এবং এ অবস্থায় আল-কায়েদার প্রধান যাওয়াহিরির ঘোষণার ফলে মানুষ ভীত ও চিন্তিত হয়েছে। বাংলাদেশে জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ ও হরকাতুল জিহাদ আল-ইসলামি বাংলাদেশ পূর্ববর্তী জঙ্গি কার্যক্রম ও সন্ত্রাসবাদকে উস্কে দিয়েছিলো। কিন্তু তারা সফল হয়ে উঠতে পারেনি এবং আল-কায়েদা তাদের ঘোষণার সত্ত্বেও বাংলাদেশে সফল হবে না।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ Stahl, Adam E. (১৬ জুলাই ২০০৭)। "Challenges Facing Bangladesh"। Institute for Counter-Terrorism-Israel। ৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Australian National Security Website"।
- ↑ "Anti Money Anti-Money Laundering, Anti-Terrorism Financing and Proceeds of Unlawful Activities Act 2001" (পিডিএফ)। Ministry of Home Affairs। ৯ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Proscribed Terrorist Organisations" (পিডিএফ)। Home Office। ৭ জুন ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৬।
- ↑ "Australian National Security Website"।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ৭ জুন ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৯।
- ↑ "Salafi ideology behind JMB's rise"। Prothom Alo। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Terrorism: A Tragic Tale of Continued Denials, New Age, 27 September 2005
- ↑ ক খ গ Jama'atul Mujahideen Bangladesh (JMB), from South Asia Terrorism Portal
- ↑ The Rising Tide of Islamism in Bangladesh By Maneeza Hossain, Hudson Institute: Current Trends in Islamist Ideology (ইসলামী আদর্শের বর্তমান প্রবণতা), খণ্ড ৩, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬
- ↑ Geeta Anand; Julfikar Ali Manik (৮ জুন ২০১৬)। "Bangladesh Says It Now Knows Who's Killing the Bloggers"। The New York Times।
- ↑ Stahl, Adam E., "Challenges Facing Bangladesh" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে, Institute for Counter-Terrorism-Israel, 16 July 2007; retrieved: 15 December 2015
- ↑ Anwar Ali, Jama’atul Tentacles Spread in Five and Half Years, The Daily Star, 19 August 2005; retrieved: 11 January 2008
- ↑ SATP, Jama'atul Mujahideen Bangladesh (JMB)
- ↑ "Six JMB militants hanged"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ মার্চ ২০০৭।
- ↑ ক খ "শায়খ রহমান ও বাংলা ভাই"। বাংলাদেশ প্রতিদিন।
- ↑ ক খ "জঙ্গি-যোগ, দেশে ফিরল ঢাকার পাক কূটনীতিক - Anandabazar"। anandabazar.com। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "এক বছর ধরে নজরদারিতে ছিলেন পাকিস্তানি কূটনীতিক"। প্রথম আলো। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "Islamic State Bangladesh (ISB, ISISB) -- Abu Jandal al-Bangali"। Terrorism Research and Analysis Consortium।
- ↑ "IS names new emir in 'Bengal', issues threat to carry out attacks"। The Times of India। ২০১৯-০৫-০১। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১২।
- ↑ ক খ গ Julfikar Ali Manik, Bangla Bhai active for 6 yrs, The Daily Star, 13 April 2004; Retrieved: 6 September 2007
- ↑ Anand Giridharadas, Bangladesh Tipping Point is Feared, International Herald Tribune, 19 August 2005
- ↑ Supriya Singh (ফেব্রুয়ারি ২০০৬)। "IPCS Special Report 11: Jama'atul Mujahideen Bangladesh (JMB) A Profile" (পিডিএফ)। Institute of Peace and Conflict Studies। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০০৮।
- ↑ Jama'atul Mujahideen Bangladesh (JMB)
- ↑ "JMB Suicide Bomber Kills 2 Judges"। দ্য ডেইলি স্টার। ১৫ নভেম্বর ২০০৫। ২৩ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ Maneeza Hossain; Jonathan L. Snow (১৫ ডিসেম্বর ২০০৫)। "Backgrounder: The Rise of Radical Islam in Bangladesh"। Foundation for Defense of Democracies। ২২ মে ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Leaflets Ridicule Democracy, ask for Islamic rule"। দ্য ডেইলি স্টার। UNB। ১৮ আগস্ট ২০০৫। ২১ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ Chaitanya Chandra Halder; Shamim Ashraf (৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৬)। "2 Britons funded JMB to carry out bomb attacks"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০০৮।
- ↑ "দেশজুড়ে সিরিজ বোমা হামলার সেই কলঙ্কময় দিন আজ"। দৈনিক পূর্বকোণ। আগস্ট ১৭, ২০১৫। ২১ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ The Columbia World Dictionary of Islamism, Columbia University Press (2007), p.69-70
- ↑ Bombs explode across Bangladesh, BBC news report, 17 August 2005
- ↑ "A wave of Islamist terror sweeps over Bangladeshi press at year's end"। Reporters sans Frontiers। ২৭ ডিসেম্বর ২০০৫। ২৪ নভেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Zayadul Ahsan, Foreign Funding, Local business Keep them Going, The Daily Star, 22 August 2005; Retrieved: 11 January 2008
- ↑ Staff Correspondent, Rahman spread vicious tentacles in only 7 years, The Daily Star, 2 March 2006; Retrieved: 4 January 2008
- ↑ টিপু সুলতান (২৮ মে ২০১০)। "জেএমবির ৪০০ এহসার, ৫০ হাজার সমর্থক!"। প্রথম আলো। ১৭ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "ঢাকায় 'নিউ জেএমবি'র ২ সদস্য গ্রেপ্তার"। ঢাকা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ ক খ Azam, Kawsar (৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "Al Qaeda won't gain ground in Bangladesh: Politicians"। English24.com। ১৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৭।
বহিঃসংযোগ
- জেএমবি 2007, কাউন্টার সন্ত্রাসবাদের স্পটলাইট রিপোর্টের ইনস্টিটিউট
- ২০০৫ সালের আগস্টের হামলার বিবিসি রিপোর্ট
- "Captures fail to halt Bangladesh militants"। Jane's Terrorism and Security Monitor। ১২ এপ্রিল ২০০৬। ৫ নভেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "111 simultaneous bombs explode in Bangladesh"। International Herald Tribune। Associated Press, Reuters, Agence France-Presse। ১৮ আগস্ট ২০০৫। ২৮ আগস্ট ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "বাংলা ভাই ৬ বছর ধরে সক্রিয়", দ্য ডেইলি স্টার, 13 মে 2004
- "মারাত্মক সন্ত্রাসী দল, তার রাজপুত্রের উত্থান", দ্য ডেইলি স্টার, 31 মার্চ 2007
- "এক ভয়ঙ্কর জঙ্গি নেতার উত্থান এবং পতন", দ্য ডেইলি স্টার, ৭ মার্চ ২০০৬
- "জেএমবি", দক্ষিণ এশিয়া সন্ত্রাসবাদ পোর্টাল (ইংরেজি)
- "সালাফি মতাদর্শী ব্যক্তিদের নিয়ে উত্থান জেএমবির", প্রথম আলো, ৫ আগস্ট ২০১৬।