উষ্ম ব্যঞ্জনধ্বনি
- Afrikaans
- Alemannisch
- العربية
- Asturianu
- Boarisch
- Български
- Brezhoneg
- Català
- Čeština
- Cymraeg
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Galego
- Gaelg
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Magyar
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Kabɩyɛ
- Қазақша
- 한국어
- Limburgs
- Lombard
- Lietuvių
- Македонски
- Bahasa Melayu
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- Polski
- Português
- Română
- Русский
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- Simple English
- Slovenščina
- Српски / srpski
- Svenska
- Tagalog
- Türkçe
- Татарча / tatarça
- Українська
- Vèneto
- 吴语
- 中文
- 粵語
সরঞ্জাম
সাধারণ
মুদ্রণ/রপ্তানি
অন্যান্য প্রকল্পে
অবয়ব
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। দয়া করে নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্র প্রদান করে এই নিবন্ধটির মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। তথ্যসূত্রবিহীন বিষয়বস্তুসমূহ পরিবর্তন করা হতে পারে এবং অপসারণ করাও হতে পারে।উৎস খুঁজুন: "উষ্ম ব্যঞ্জনধ্বনি" – সংবাদ · সংবাদপত্র · বই · স্কলার · জেস্টোর (মার্চ ২০১০) |
যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণকালে উচ্চারকটা উচ্চারণস্থানটিকে পুরাপুরি স্পর্শ না করে বরং ঘর্ষণ করা হয় সেগুলোকে ঘর্ষণজাত বা ঊষ্ম ব্যঞ্জনধ্বনি বলা হয়। এই ধ্বনিগুলো শ্বাস যতক্ষণ বের হতে থাকে ততক্ষণ উচ্চারণ করা যায় বলে শ্বাস ব্যঞ্জনধ্বনি নামেও পরিচিত।
বাংলা ভাষায় চারটি ঊষ্ম ব্যঞ্জনধ্বনি আছেঃ "ফ" ("প্হ" উচ্চারণ নয়, বরং "ফ়"), "স" (যেমন "আস্তে"), "শ" (যেমন "আশা"), ও "হ"। কিছু-কিছু অঞ্চলে "জ"/"য" ("জ়") বর্ণও ঊষ্ম উচ্চারণে বলা হয়ে থাকে।
লুকানো বিষয়শ্রেণী: