জলপাই রঙের অন্ধকার
লেখক | হুমায়ুন আজাদ |
---|---|
মূল শিরোনাম | জলপাই রঙের অন্ধকার |
প্রচ্ছদ শিল্পী | শিবু কুমার শীল |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধরন | সমালোচনা |
প্রকাশিত |
|
প্রকাশক | আগামী প্রকাশনী |
মিডিয়া ধরন | মুদ্রিত গ্রন্থ |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ১০৪ |
আইএসবিএন | ৯৭৮-৯৮৪-০৪১২-৭৩-০ |
পূর্ববর্তী বই | নরকে অনন্ত ঋতু (১৯৯২) |
পরবর্তী বই | সীমাবদ্ধতার সূত্র (১৯৯৩) |
জলপাই রঙের অন্ধকার বাংলাদেশি লেখক হুমায়ুন আজাদ রচিত একটি সমালোচনা গ্রন্থ। ১৯৯২ সালে প্রথম বাংলাদেশের সময় প্রকাশন, ঢাকা থেকে এটি প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে (ফাল্গুন, ১৪১৬ বঙ্গাব্দ) একুশে গ্রন্থমেলায় আগামী প্রকাশনী, ঢাকা থেকে এটি পূনরায় গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।[১]
হুমায়ুন আজাদ এই সমালোচনা গ্রন্থ উৎসর্গ করেছেন সানিয়া গফুর, সেগুফতা আহসান এবং মৌলি আজাদকে।[২]
এটি একটি সমালোচক কাব্য, যার মধ্য সমালোচনার এক বীজ ব্যাপিত হয়েছে== সারাংশ ==
সমালোচনা তালিকা[সম্পাদনা]
এই গ্রন্থে মোট ২৮টি সমালোচনা প্রবন্ধ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। প্রবন্ধসমূহের নাম হলো[২]:
- জলপাই রঙের অন্ধকার
- রাজাকারদের সময়
- নষ্টদের কবলে দুই কবি
- বস্ত্রবালিকারা
- বাঙালির ভবিষ্যৎ
- রঙিন আবর্জনা
- ইচ্ছে হয় শিশু হয়ে যাই
- মুমূর্ষ প্রজন্ম
- হরতালের অর্থনীতি ও বিকল্প ভাষা
- বিতর্কিত ও অবিতর্কিত
- দান্তের দোজখ
- মানুষেরা
- এক সপ্তাহ
- জাতীয় ভাষা একাডেমি
- সাহিত্য পত্রিকাহীন সাহিত্য
- বইয়ের দোকান
- শিশুরা কি পড়বে না?
- যদি তুমি বাঙলায় জন্ম নিয়ে থাকো
- খোলা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বিশ্ববিদ্যালয়
- একুশে ও সাহিত্য
- ধ্বংস এবং সৃষ্টি
- প্রেম
- আমলাতন্ত্র কি এক ধরনের পশুতন্ত্র?
- উপাচার্যগণ, তাঁদের সংস্কৃতি ও পরিণতি
- প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয়
- জনগণের মদ্য
- বাঙালির মগজ, বাঙলা ভাষা ও পরীক্ষা খাতা
- বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "জলপাই রঙের অন্ধকার"। রকমারি। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৬-০২।
- ↑ ক খ আজাদ, হুমায়ুন (ফেব্রুয়ারি ২০১০)। জলপাই রঙের অন্ধকার। আগামী প্রকাশনী। পৃষ্ঠা ৫। আইএসবিএন 978-984-0412-73-0।