ফ্রান্সিস্কো ফ্রাঙ্কো

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ফ্রান্সিস্কো ফ্রাঙ্কো
১৯৬৯ সালে ফ্রাঙ্কো
স্পেনের রাষ্ট্রপ্রধান
স্পেনের কদিলো (স্পেনের নেতা)
কাজের মেয়াদ
১ অক্টোবর, ১৯৩৬ – ২০ নভেম্বর, ১৯৭৫
পূর্বসূরীমানুয়েল আজানা
(দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি)
উত্তরসূরীপ্রথম জোঁয়াও কার্লোস
(স্পেনের রাজা)
স্পেনের প্রধানমন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
৩০ জানুয়ারি, ১৯৩৮ – ৮ জুন, ১৯৭৩
পূর্বসূরীজোঁয়াও নেগরিন
উত্তরসূরীলুইস কারেরো ব্ল্যাঙ্কো
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মফ্রান্সিস্কো ফ্রাঙ্কো আই বামনডে
(১৮৯২-১২-০৪)৪ ডিসেম্বর ১৮৯২
ফেরল, স্পেন
মৃত্যু২০ নভেম্বর ১৯৭৫(1975-11-20) (বয়স ৮২)
মাদ্রিদ, স্পেন
সমাধিস্থলভ্যাল দ্য লস কাইদস, স্পেন
৪০°৩৮′৩১″ উত্তর ৪°০৯′১৯″ পশ্চিম / ৪০.৬৪১৯৪৪° উত্তর ৪.১৫৫২৭৮° পশ্চিম / 40.641944; -4.155278
জাতীয়তাস্পেনীয়
রাজনৈতিক দল[[ফালাঞ্জে ইস্পানোলা ট্রাডিসিওনালিস্তা আই দ্য লাস জান্তাস দ্য অফেনসিভা ন্যাসিওন্যাল-সিন্ডিকালিস্তা|এফইটি আই দ্য লাস জেওএনএস]] (ফালাঞ্জে)
দাম্পত্য সঙ্গীকারম্যান পোলো
সন্তানমারিয়া ডেল কারম্যান
বাসস্থানএল পারদো, মাদ্রিদ
ধর্মরোমান ক্যাথলিক
স্বাক্ষর
সামরিক পরিষেবা
আনুগত্য
শাখাস্পেনীশ আর্মড ফোর্সেস
কাজের মেয়াদ১৯০৭-১৯৭৫
পদচিফ অব দ্য জেনারেল স্টাফ
কমান্ডঅল (জেনার‌্যালিসিমো/সুপ্রীম কমান্ডার)
যুদ্ধরিফ যুদ্ধটেমপ্লেট:WIA
স্পেনের গৃহযুদ্ধ
ইফনি যুদ্ধ
^ প্রথম জোঁয়াও কার্লোসকে প্রদান (স্পেনের রাজা)

ফ্রান্সিস্কো ফ্রাঙ্কো আই বামনডে (স্পেনীয় উচ্চারণ: [fɾanˈθisko ˈfɾaŋko i βa(a)ˈmonde]; জন্ম: ৪ ডিসেম্বর, ১৮৯২ - মৃত্যু: ২০ নভেম্বর, ১৯৭৫)[১] ১৯৩৬ থেকে ১৯৭৫ সময়কাল পর্যন্ত স্পেনের স্বৈরশাসক ছিলেন। এছাড়াও, ১৯৪৭ থেকে ১৯৭৫ মেয়াদকালে স্পেনীয় রাজতন্ত্রের প্রতিনিধি ছিলেন তিনি। স্পেনের গৃহযুদ্ধের সময় জেনারেল ফ্রাঙ্কো ফ্যাসিবাদী ইতালি ও নাজি জার্মানির মদদপুষ্ট জাতীয়তাবাদী বাহিনীর প্রধান হিসেবে স্পেনের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করেন। ফলে জাতীয়তাবাদীরা ১৯৩৯ সালে বিজয়ী হয় ও ফ্রাঙ্কো এল কদিলো বা স্পেনের নেতা নির্বাচিত হয়ে আমৃত্যু দেশ শাসন করে ইউরোপের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী স্বৈরশাসকের মর্যাদা পান। তবে ইতিহাসে তিনি সর্বাপেক্ষা বিতর্কিত মতবাদের জন্য চিহ্নিত হয়ে আছেন।

তার সমর্থকেরা তাকে আধুনিক স্পেনের সর্বাপেক্ষা স্বতন্ত্র মুখপত্র হিসেবে মনে করতেন। তাদের মতে তিনি শুধুমাত্র তিক্ততাপূর্ণ গৃহযুদ্ধের কবল থেকে স্পেনকে রক্ষা করেননি; বরং দেশকে শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। কিন্তু তার সমালোচকেরা তাকে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধবাদীতার জন্য তার চিত্রকে কালিমালিপ্ত করেছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান স্বৈরশাসক অ্যাডলফ হিটলার এবং ইতালীয় ফ্যাসিবাদী স্বৈরশাসক বেনিতো মুসোলিনি’র কমরেড হিসেবে প্রায় ৪০ বছর স্পেনের স্বেচ্ছাচারী শাসক ছিলেন।[২]

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

উত্তর-পশ্চিমাংশের আইবেরিয়ান উপকূলবর্তী শহর এল ফেরলে ফ্রাঙ্কো জন্মগ্রহণ করেন। বাবা নেভাল পেমাস্টার ও মা ধর্মপ্রাণ ক্যাথলিক ছিলেন। তিনি ছিলেন তাদের দ্বিতীয় সন্তান। স্বামীর দীর্ঘদিনের অনুপস্থিতিতে ফ্রান্সিস্কোসহ তিন পুত্র ও এক কন্যার বহুবিধ দায়িত্ব পালন করতেন। তরুণ ফ্রান্সিস্কোর মধ্যে তাই মায়ের গুণাবলী বিশেষ করে নৈতিকতাবোধ ও বুদ্ধিবৃত্তির অনুশীলন ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার করে।

সামরিক জীবন[সম্পাদনা]

ফ্রাঙ্কো সামরিক অবস্থান থেকে বেড়ে উঠেছেন। পারিবারিক ঐতিহ্য ধরে রাখতে ফ্রাঙ্কো নৌবাহিনীতে যোগদান করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সরকার নৌ কর্মকর্তাদের সংখ্যা কমিয়ে আনায় তাকে অন্য পন্থা অবলম্বন করতে হয়। চৌদ্দ বছর বয়সে স্পেনের প্রথম সামরিক প্রতিষ্ঠান তোলেদোতে অবস্থিত ইনফ্যান্ট্রি অ্যাকাডেমীতে ভর্তি হন। পরবর্তী তিন বছরে স্পেনীয় অফিসার হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে ফেন্সিং, ঘোড়দৌড় এবং শ্যুটিংয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। তিনি উচ্চস্তরের সৈনিক হয়ে দ্রুত সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন।

১৯২০-এর দশকে স্পেনীশ লিজিয়নের কমান্ডার হন ও ইউরোপের সর্বকনিষ্ঠ জেনারেল হিসেবে আবির্ভূত হন।[৩] তারপর ১৯২৮ সালে তাকে জারাগোজায় অবস্থিত স্পেনের প্রধান সামরিক অ্যাকাডেমীর প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।

দ্বিতীয় স্পেনীয় প্রজাতন্ত্র[সম্পাদনা]

১৯৩১ সালে দীর্ঘদিনের স্পেন রাষ্ট্রের পরিচিতি বহনকারী স্পেনের রাজতন্ত্রের পতন ও দ্বিতীয় স্পেনীয় প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ঐ সময় ফ্রাঙ্কো তেমন কোন উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারেননি। পূর্ববর্তী শাসনামলের চরমপন্থীদের উৎখাত করে বামপন্থী দলগুলো নিয়ে গড়া দ্বিতীয় স্পেনীয় প্রজাতন্ত্রের জোট সরকার। তারা কনজারভেটিভ ও রাজতন্ত্রের কর্মকর্তা হিসেবে ফ্রাঙ্কোসহ অন্যান্য কট্টর সনাতনপন্থী ও স্পেনীয় মুকুটের বিশ্বাসীদের প্রতি ক্রুদ্ধ ছিল। ক্ষমতায় আসার পরপরই দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের সমর্থক হিসেবে পরিচিত রিপাবলিকানরা স্পেনের সামরিকবাহিনী পুণর্গঠনে উচ্চাভিলাষী প্রচারণায় নামে। অন্যতম প্রধান অংশ হিসেবে জারাগোজায় অবস্থিত অ্যাকাডেমীয়া জেনারেল মিলিটার (জেনারেল মিলিটারী অ্যাকাডেমী) বন্ধ করার মাধ্যমে তাকে এ পদ থেকে সরিয়ে নেয়। জুন মাসে যুদ্ধমন্ত্রী মানুয়েল আজানা’র সাথে দ্বিতীয় স্পেনীয় প্রজাতন্ত্র বিষয়ে প্রথমবারের মতো ফ্রাঙ্কো’র কথা কাটাকাটি হয়। ফ্রাঙ্কো ক্যাডেটদের উদ্দেশ্যে সমাপণী ভাষণে অপমানজনক কথকতা আজানা লক্ষ্য করেন।[৪] পরবর্তী ছয় মাস পদবিহীন অবস্থায় ফ্রাঙ্কো নজরবন্দীতে ছিলেন।

১৯৩১ সালের শেষদিকে একদল অফিসার রিপাবলিকান সরকারের বিরুদ্ধে মাঠে নামে। প্রথমদিকে ফ্রাঙ্কো সরকার-বিরোধী প্রচারণায় জড়িত হতে চাননি। কঠোর নিয়ন্ত্রিত সামরিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তিনি কর্তৃপক্ষকে যথেষ্ট সমীহ ও সম্মান করতে শিখেছিলেন। সময়ের প্রেক্ষাপটে তিনি ঊর্ধ্বতনদের আদেশনামা মানতে বাধ্য হন। ছয়মাস পর নিজ প্রদেশ গালিসিয়ার লা করুনায় পদাতিক বাহিনীর দায়িত্ব পান যা ছিল তার জন্য কম মর্যাদাসম্পন্ন।

পরবর্তী পাঁচ বছর স্পেনের অর্থনৈতিক অবস্থা বেশ নিম্নমূখী ছিল, বিদ্রোহ-বিপ্লব এবং সরকারের কেলেঙ্কারীতে পূর্ণ ছিল। এ সময়ে ফ্রাঙ্কো সমমনাদের সাথে আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যেতে থাকেন ও অনিশ্চিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের দিকে নজর রাখতেন। ১৯৩৩ সালে তিনি ব্যালেরিক আইল্যান্ডস জেলায় কমান্ডারের দায়িত্ব পান। ফ্রাঙ্কো ১৯৩৩ সালে কনজারভেটিভদের নির্বাচনী প্রচারণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে বিজয়ী হতে সহায়তা করেন। নতুন ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ সরকার ১৯৩৪ সালে তাকে সমর মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করে। এ পর্যায়ে এসেও ফ্রাঙ্কো কখনও ব্যক্তিগত বিশ্বাসবোধের সাথে সামরিক জীবনকে গুলিয়ে ফেলেননি। স্পেনে বামপন্থী শক্তিমত্তা বৃদ্ধিতে ফ্রাঙ্কো বেশ হতাশায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েন ও অনুভব করতে থাকেন যে, সমাজতন্ত্র বিশ্বের জন্য বেশ ভীতিকর বিশেষ করে স্পেনের জন্য।

অ্যাস্তারিয়াসে অক্টোবর, ১৯৩৪ সালে বামপন্থী খনি শ্রমিকদের অরাজকতা উত্থান হলে তিনি কঠোরহস্তে দমনে সহায়তা করেন। এরপর ১৯৩৫ সালে কনজারভেটিভ সরকার তাকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিযুক্ত করে যা স্পেনীয় সেনাবাহিনীর অন্যতম উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন পদ।

সেনা অভ্যুত্থান[সম্পাদনা]

স্টারপার্লো ব্যবসা সংক্রান্ত দূর্নীতির কেলেঙ্কারীতে মধ্য-ডানপন্থী জোট সরকারের পতন ঘটলে নতুন নির্বাচনের সময়সূচী ঘোষণা করা হয়। দু’টি প্রধান জোট গঠিত হয়। বামপন্থী পপুলার ফ্রন্টের সাথে স্পেনের কমিউনিস্ট পার্টিরিপাবলিকান ইউনিয়ন পার্টি এবং ডানপন্থী ফ্রেন্তে ন্যাশিওনালের সাথে মধ্য-ডানপন্থী কার্লসবাদী কনজারভেটিভ পার্টি নির্বাচনে নামে। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৬ সালের নির্বাচনে কনজারভেটিভ সরকার সংসদে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় ও স্বল্প ব্যবধানে পরাভূত হয়।[৫] রাজনৈতিক তিক্ততা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকে। পপুলার ফ্রন্ট ও তার সমর্থকেরা প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে রিপাবলিক দল নিয়ে প্রচারণা চালায়। ডানপন্থী জোটের বিরুদ্ধবাদীদের ধারণা, রিপাবলিকের প্রকৃত শত্রু ডানপন্থীরা নয়; বরং বামপন্থীরা। স্পেন সমূহ বিপদের ঝুঁকিতে রয়েছে সমাজতান্ত্রিক স্বৈরশাসনের জন্যে। গণতান্ত্রিকপন্থায় নির্বাচিত পপুলার ফ্রন্ট তা-ই করছে। প্রতিপক্ষরা আইন ও শাসন মেনে চলছে এবং স্পেনীয়দের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষায় জাগ্রত রয়েছে।[৬]

১৯৩৬ সালের বসন্তে ফ্রাঙ্কো ডানপন্থী সামরিক চক্রান্তকারীদের সাথে মিত্রতার বন্ধনে আবদ্ধ হন যারা সরকারের পক্ষ থেকে ক্রমশই দূরে সরে যাচ্ছিলেন। নবগঠিত বামপন্থী সরকার প্রশাসন ফ্রাঙ্কো’র রাজনৈতিক কূশলতা সম্পর্কে সম্যক অবগত ছিল। তাই তাকে তাদের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে ২৩ ফেব্রুয়ারি দূরবর্তী ক্যানারী দ্বীপপুঞ্জে সামরিক কমান্ডার হিসেবে স্থানান্তরিত করা হয় যা ছিল নির্বাসনের সমতুল্য।[৭] এছাড়াও, এমিলো মোলা ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দেয়ায় একটি রূপ ধারণ করে। ফ্রাঙ্কো বিদ্রোহের সফলতা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত এতে পূর্ণাঙ্গভাবে সম্মতি দেননি। জুনে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটানোর উদ্দেশ্যে টেনেরিফের লা ইস্পারাঞ্জার একটি বনে গোপন বৈঠকে মিলিত হন।[৮] জুলাই মাসে বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়ার পূর্ব-পর্যন্ত সেখানে তিনি অবস্থান করেন। অভ্যুত্থান ঘটানোর মাত্র কয়েকদিন পূর্বে তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে হাত মেলান। ১৯ জুলাই আর্মি অব আফ্রিকার নেতৃত্ব দেয়ার উদ্দেশ্যে মরক্কোর তেতোয়ানে যান। এ বাহিনীটি স্পেনের সবচেয়ে উচ্চ পর্যায়ের প্রশিক্ষিত বাহিনী হিসেবে আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মোকাবেলার উদ্দেশ্যে মরক্কোতে মোতায়েন ছিল।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. www.findagrave.com (actually says Nov 19)
  2. Blumberg, Arnold (১৯৯৫)। Great Leaders, Great Tyrants। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 76। আইএসবিএন 978-0313287510 
  3. Payne, Stanley G. (২০১১)। The Franco Regime, 1936-1975। University of Wisconsin Pres। পৃষ্ঠা 67। আইএসবিএন 978-0299110741 
  4. "Discurso de Franco a los cadetes de la academia militar de Zaragoza" (Spanish ভাষায়)। ১৪ জুন ১৯৩১। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০০৬ 
  5. "Riots Sweep Spain on Left's Victory; Jails Are Stormed", The New York Times, 18 February 1936.
  6. Muggeridge, Malcolm, editor, Ciano's Diplomatic Papers, Odhams, London, 1948: 17–18
  7. Preston, Paul। Franco। পৃষ্ঠা 120। আইএসবিএন 0-00-686210-1 
  8. "Las raíces insulares de Franco (The island roots of Franco)"www.elpais.com। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৩  |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) (স্পেনীয়)

আরও পড়ুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

রাজনৈতিক দপ্তর
পূর্বসূরী
মানুয়েল আজানা
স্পেনের রাষ্ট্রপতি
স্পেনের রাষ্ট্রপ্রধান
১ অক্টোবর, ১৯৩৬ - ২০ নভেম্বর, ১৯৭৫
উত্তরসূরী
আলেজান্দ্রো রড্রিগুয়েজ দ্য ভালকারসেল
প্রেসিডেন্ট অব দ্য রিজেন্সি
পূর্বসূরী
জোঁয়াও নেগরিন
স্পেনের প্রধানমন্ত্রী
৩০ জানুয়ারি, ১৯৩৮ - ৮ জুন, ১৯৭৩
উত্তরসূরী
লুইস কারেরো ব্ল্যাঙ্কো

টেমপ্লেট:SpanishPrimeMinisters

টেমপ্লেট:Combined Pilots-Observation Badge with Diamonds