কার্গিল যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:
|combatant1=<center>{{flagicon|India|size=65px}}<br />[[ভারত]]
|combatant1=<center>{{flagicon|India|size=65px}}<br />[[ভারত]]
|combatant2=<center>{{flagicon|Pakistan|size=65px}}<br />[[পাকিস্তান]],<br />* [[মুজাহিদিন]]
|combatant2=<center>{{flagicon|Pakistan|size=65px}}<br />[[পাকিস্তান]],<br />* [[মুজাহিদিন]]
|commander1={{flagicon|India}} জেনারেল [[বেদ প্রকাশ মালিক]] ([[সেনাবাহনী প্রধান (ভারত)|সেনাপ্রধান]]
|commander1={{flagicon|India}} জেনারেল [[বেদ প্রকাশ মালিক]] ([[সেনাবাহিনী প্রধান (ভারত)|ভারতীয় সেনাপ্রধান]])
|commander2={{flagicon|Pakistan}} জেনারেল [[পারভেজ মুশাররফ]] (পাকিস্তানি শীর্ষ জেনারেল)
|commander2={{flagicon|Pakistan}} জেনারেল [[পারভেজ মুশাররফ]] (পাকিস্তানি শীর্ষ জেনারেল)
|strength1=৩০,০০০
|strength1=৩০,০০০

০২:২৮, ২৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কার্গিল যুদ্ধ
মূল যুদ্ধ: ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
চিত্র:Kargil Bofors.jpg
একটি ভারতীয় বোফোর্স ১৫৫ মিলিমিটার হাওইটজার ফিল্ড গান যুদ্ধকালে স্থানান্তরিত হচ্ছে।
তারিখমে-জুলাই ১৯৯৯
অবস্থান
ফলাফল আমেরিকা এবং রাশিয়ার মধ্যস্থায় যুদ্ধ বিরতি
অধিকৃত
এলাকার
পরিবর্তন
স্ট্যাটাস ক্যুও অ্যান্টে বেলাম
বিবাদমান পক্ষ
ভারত
ভারত
পাকিস্তান
পাকিস্তান,
* মুজাহিদিন
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
ভারত জেনারেল বেদ প্রকাশ মালিক (ভারতীয় সেনাপ্রধান) পাকিস্তান জেনারেল পারভেজ মুশাররফ (পাকিস্তানি শীর্ষ জেনারেল)
শক্তি
৩০,০০০ ৫,০০০
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
ভারত সরকার প্রদত্ত তথ্য:
৫২৭ - ৫০০০ জন নিহত,[১][২][৩]
১,৩৬৩ জন আহত [৪]
৫ জন যুদ্ধবন্দী

পাকিস্তানের অনুমান:
৩৫৭ -৪,০০০ জন নিহত [৫][৬] (পাকিস্তানি ফৌজ)
৬৬৫ জনেরও বেশি সেনা জওয়ান আহত [৫]

৮ জন যুদ্ধবন্দী.[৭]

কার্গিল যুদ্ধ বা কার্গিল সংঘর্ষ (I) ১৯৯৯ সালের মে-জুলাই মাসে কাশ্মীরের কার্গিল জেলায় ভারতপাকিস্তান রাষ্ট্রের মধ্যে সংঘটিত একটি সশস্ত্র সংঘর্ষ। পাকিস্তানি ফৌজ ও কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীরা উভয় রাষ্ট্রের মধ্যে ডি ফ্যাক্টো সীমান্তরেখা হিসেবে পরিচিত নিয়ন্ত্রণ রেখা বা লাইন অফ কন্ট্রোল পেরিয়ে ভারতে ঢুকে পড়লে এই যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে ওঠে।[৮] যুদ্ধ চলাকালীন ও যুদ্ধের অব্যবহিত পরে পাকিস্তান এই যুদ্ধের দায় সম্পূর্ণত কাশ্মীরি স্বাধীনতাপন্থী জঙ্গিদের উপর চাপিয়ে দেয়। তবে যুদ্ধের পর ফেলে যাওয়া তথ্যপ্রমাণ এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধানের পরবর্তীকালের বিবৃতি থেকে স্পষ্টতই জানা যায় যে পাকিস্তানের আধাসামরিক বাহিনীও এই যুদ্ধের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিল।[৯][১০] [১১] এই বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন জেনারেল আশরাফ রাশিদ[১২] ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানি ফৌজকে আক্রমণ করে। পরে সেনাবাহিনীকে সহায়তা দান করে ভারতীয় বিমানবাহিনীও। অবশেষে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক সমর্থনের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পাকিস্তানকে ফৌজ প্রত্যাহারে বাধ্য করা হয়।

কার্গিল যুদ্ধ সুউচ্চ পার্বত্য এলাকায় যুদ্ধের সাম্প্রতিকতম উদাহরণ। উচ্চতার কারণে দুই দেশকেই রসদ সরবরাহ ও সেনাবাহিনীর অভিযান চালাতে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এছাড়াও কার্গিল যুদ্ধ হল পারমাণবিক শক্তিধর দুই রাষ্ট্রের মধ্যে সংঘটিত দ্বিতীয় তথা সাম্প্রতিকতম প্রত্যক্ষ যুদ্ধ। এই ধরনের প্রথম যুদ্ধটি ছিল ১৯৬৯ সালের সিনো-সোভিয়েত সীমান্ত সংঘর্ষ। উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালের মে মাসে ভারত ও পাকিস্তান উভয় রাষ্ট্রই পারমাণবিক অস্ত্রপরীক্ষণ চালায়। যদিও ভারতের প্রথম পারমাণবিক অস্ত্রপরীক্ষাটি ঘটানো হয় ১৯৭৪ সালে।পাকিস্তান প্রথম পারমাণবিক অস্ত্রপরীক্ষা কার্যকর্ম চালায় ১৯৮৪ সালে। এই যুদ্ধের ফলে দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কে টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয় এবং তার ফলস্রুতিতে ভারতে প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয়বরাদ্দ বাড়ানো হয়। পাকিস্তানে এই যুদ্ধের ফলে সরকার ব্যবস্থাঅর্থনীতিতে অস্থিরতার সৃষ্টি হয় এবং ১৯৯৯ সালের ১২ অক্টোবর একটি সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সেনাপ্রধান পারভেজ মুশাররফ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করেন।

যুদ্ধক্ষেত্র

সংঘর্ষের স্থান

১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পূর্বে কার্গিল ছিল লাদাখের বালটিস্তান জেলার অংশ। এই অঞ্চলটিতে জনসংখ্যার ঘনত্ব খুব বেশি না হলেও বিভিন্ন ভাষাগত, জাতিগত ও ধর্মীয় সম্প্রদায় বিশ্বের কয়েকটি উচ্চতম পর্বত কর্তৃক বিভাজিত এই অঞ্চলের বিচ্ছিন্ন উপত্যকাগুলিতে বসবাস করত। প্রথম কাশ্মীর যুদ্ধের (১৯৪৭-৪৮) ফলস্রুতিতে সৃষ্ট নিয়ন্ত্রণ রেখা বা লাইন অফ কন্ট্রোল (এলওসি) বালটিস্তান জেলাটিকে দ্বিধাবিভক্ত করে। কার্গিল জেলা ও কার্গিল শহরটি ভারতীয় রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরের লাদাখ বিভাগের মধ্যে।[১৩] ১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে পাকিস্তানের পরাজয়ের পর দুই দেশের মধ্যে সাক্ষরিত শিমলা চুক্তি অনুযায়ী এই সীমান্তকে সম্মান জানিয়ে কোনো রকম সশস্ত্র সংঘাতে না যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।[১৪]

শ্রীনগর শহর থেকে ২০৫ কিলোমিটার (১২০ মাইল) দূরে[১৫] নিয়ন্ত্রণ রেখার উত্তরাংশের সম্মুখভাগে কার্গিল শহরটি অবস্থিত। হিমালয়ের অন্যান্য অঞ্চলের মতোই কার্গিলের জলবায়ুও নাতিশীতোষ্ণ ধরনের। এখানে গ্রীষ্মকাল শীতল এবং গ্রীষ্মের রাতগুলি হিমশীতল। শীতকাল দীর্ঘ ও অতিশীতল। শীতের তাপমাত্রা মাঝেমধ্যেই -৪৮° সেন্টিগ্রেট ( -৫৪° ফারেনহাইট)-এ নেমে যায়।[১৬]

শ্রীনগর থেকে লেহগামী ১ নং জাতীয় সড়ক কার্গিলের উপর দিয়ে গিয়েছে। যে অঞ্চলে এই অনুপ্রবেশ ও সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে তা ছিল উক্ত জাতীয় সড়কের ঊর্ধ্বে স্থিত একটি ১৬০ কিলোমিটার প্রসারিত শৈলশ্রেণী।[৮] জাতীয় সড়কের উপর শৈলশ্রেণীতে অবস্থিত সামরিক আউটপোস্টগুলি প্রায় ৫,০০০ মিটার (১৬,০০০ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত ছিল; কোনো কোনোটি আবার ৫,৪৮৫ মিটার (১৮,০০০ ফুট) উচ্চতাতেও অবস্থান করছিল।[১৭] জেলা সদর কার্গিল ছাড়া ফ্রন্ট লাইনের নিকটস্থ জনবহুল অঞ্চলগুলি ছিল কার্গিলের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত মুশকো উপত্যকা ও দ্রাস শহর এবং কার্গিলের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত বাটালিক সেক্টর ও অন্যান্য অঞ্চল।

কার্গিলকে টার্গেট করার অন্যতম কারণ এই যে কার্গিল সংলগ্ন অঞ্চলটি মুক্ত সামরিক অবস্থানের জমিদখলমূলক যুদ্ধের জন্য আদর্শ অঞ্চল ছিল।[১৮] শৃঙ্গগুলির উপর সুপরিকল্পিতভাবে সুরক্ষিত পোস্টগুলির কৌশলগত গুরুত্বের কারণে প্রতিরক্ষাকারীর একটি দূর্গের সুযোগসুবিধা ভোগ করা সম্ভবপর ছিল এখানে। পার্বত্য যুদ্ধে উচ্চভূমি থেকে প্রতিরক্ষাকারীর প্রতি শানিত যে কোনো আক্রমণ চালাতে গেলে আক্রমণকারীর উচ্চতার অনুপাত প্রতিরক্ষাকারীর অনেক বেশি হওয়া প্রয়োজন।[১৯] তার উপর অতিরিক্ত উচ্চতা ও হিমশীতল তাপমাত্রা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে।[২০]

পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের স্কারডু শহর থেকে কার্গিলের দূরত্ব মাত্র ১৭৩ কিলোমিটার (১০৮ মাইল)। এইখান থেকে পাকিস্তানি যোদ্ধাদের যুদ্ধের রসদ ও অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ করা খুবই সহজ ছিল।

প্রেক্ষাপট

যুদ্ধের প্রগতি

পাকিস্তানের অনুপ্রবেশ

কার্গিল যুদ্ধের পর্যায়

অনুপ্রবেশ সম্পর্কে ভারতের সচেতনতা ও পদক্ষেপগ্রহণ

ভারতের পাকিস্তানি ফৌজ আক্রমণ

প্রত্যাহার ও শেষ যুদ্ধ

বিশ্বের মতামত

শৌর্য পুরস্কার

গণমাধ্যমের উপর প্রভাব

গণবিধ্বংসী ও পারমাণবিক অস্ত্রশস্ত্রের প্রসঙ্গ

ভবিষ্যৎ ফল

ভারত

কার্গিল রিভিউ কমিটি

পাকিস্তান

== ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি ==

শিল্পকলায় কার্গিল যুদ্ধ

তথ্যসূত্র

  1. Government of India site mentioning the Indian casualties, Statewise break up of Indian casualties statement from Indian Parliament
  2. "Breakdown of casualties into Officers, JCOs, and Other Ranks"Parliament of India Website। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  3. "Complete Roll of Honour of Indian Army's Killed in Action during Op Vijay"Indian Army। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  4. "Official statement giving breakdown of wounded personnel"Parliament of India Website। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  5. "President Musharaffs disclosure on Pakistani Casualties in his book"Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  6. "Over 4000 soldier's killed in Kargil: Sharif"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  7. "Tribune Report on Pakistani POWs"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  8. "1999 Kargil Conflict"GlobalSecurity.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  9. Tom Clancy, Gen. Tony Zinni (Retd) and Tony Koltz (২০০৪)। Battle Ready। Grosset & Dunlap। আইএসবিএন 0-399-15176-1 
  10. "Pak commander blows the lid on Islamabad's Kargil plot"। জুন ১২, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৬-১৩ 
  11. "Sharif admits he let down Vajpayee on Kargil conflict"। ২০০৭-০৯-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-০৬ 
  12. Nawaz, Shuja, Crossed Swords: Pakistan, Its Army, and the Wars Within, p. 420 (2007)
  13. Hussain, Javed (২০০৬-১০-২১)। "Kargil: what might have happened"Dawn। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  14. Cheema, Pervaiz Iqbal (২০০৩)। The Armed Forces of Pakistan। Allen & Unwin। আইএসবিএন 1865081191  Pg 4
  15. Profile of Kargil District Official website of Kargil District
  16. "Climate & Soil conditions"Official website of Kargil District। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  17. "War in Kargil - The CCC's summary on the war" (PDF)। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  18. Chandran, Suba (২০০৪)। "Limited War with Pakistan: Will It Secure India's Interests?"ACDIS Occasional Paper। Program in Arms Control, Disarmament, and International Security (ACDIS), University of Illinois। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২০ 
  19. Against the accepted 3:1 ratio for attacking troops vs defending troops, the ratio over mountain terrain is estimated at 6:1.Men At War India Today
  20. Acosta, Marcus P., CPT, U.S. Army, High Altitude Warfare- The Kargil Conflict & the Future, June 2003. Alternate Link

পাদটীকা

দ্রষ্টব্য (I): যুদ্ধের নাম: এই যুদ্ধটি একাধিক নামে পরিচিত। কার্গিলে মূল যুদ্ধটি চলাকালীন ভারত সরকার অত্যন্ত সাবধানতার সঙ্গে "যুদ্ধ" ("war") শব্দটি ব্যবহার থেকে বিরত থাকেন। বরং এটিকে বলা হতে থাকে "যুদ্ধ-সমতুল পরিস্থিতি" ("war-like situation")। যদিও দুই রাষ্ট্রই ইঙ্গিত করেছিল যে তারা "যুদ্ধ পরিস্থিতি"র ("state of war") মধ্য দিয়ে চলেছে। এই কারণেই কার্গিল "সংঘর্ষ", কার্গিল "ঘটনা" বা সামরিক অভিযানের সরকারি নাম "অপারেশন বিজয়" বহুলভাবে ব্যবহৃত হতে থাকে। যদিও সরকারিভাবে কোনোরূপ যুদ্ধের ঘোষণা করা না হলেও যুদ্ধ সমাপ্তির পর অবশ্য ভারত সরকার অধিক থেকে অধিকতর ক্ষেত্রে এই সংঘাতকে "কার্গিল যুদ্ধ" ("Kargil War") নামে অভিহিত করতে থাকেন। অন্যান্য কম জনপ্রিয় নামগুলির মধ্যে "তৃতীয় কাশ্মীর যুদ্ধ" ("Third Kashmir War") ও পাকিস্তান প্রদত্ত অনুপ্রবেশের সাংকেতিক নাম "অপারেশন বদর" ("Operation Badr") উল্লেখযোগ্য।

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

  • M. K. Akbar (১৯৯৯)। Kargil Cross Border Terrorism। South Asia Books। আইএসবিএন 81-7099-734-8 
  • Amarinder Singh (২০০১)। A Ridge Too Far: War in the Kargil Heights 1999। Motibagh Palace, Patiala। ASIN: B0006E8KKW। 
  • Jasjit Singh (১৯৯৯)। Kargil 1999: Pakistan's Fourth War for Kashmir। South Asia Books। আইএসবিএন 81-86019-22-7 
  • J. N. Dixit (২০০২)। India-Pakistan in War & Peace। Books Today। আইএসবিএন 0-415-30472-5 
  • Muhammad Ayub। An Army; Its role and Rule (A History of the Pakistan Army From Independence to Kargil 1947–1999)। Rosedog Books, Pittsburgh. Pennsylvania, USA.। আইএসবিএন 0-8059-9594-3 

বহিঃসংযোগ