সোনালী ব্যাংক পিএলসি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rupok 09-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 119.30.45.170-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
Dexbot (আলোচনা | অবদান)
Bot: Parsoid bug phab:T107675
৩০ নং লাইন: ৩০ নং লাইন:


সংসদীয় তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, হলমার্ক গ্রুপভুক্ত প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য ৫টি প্রতিষ্ঠানসহ মোট ৬টি প্রতিষ্ঠান সোনালী ব্যাংকের হোটেল শেরাটন শাখা হতে ২০১০ সাল থেকে মে ২০১২ পর্যন্ত সময়কালে জালিয়াতির মাধ্যমে ৩ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে। বেশিরভাগ ঋণ জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে অস্তিত্ববিহীন/নাম সর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে সংযুক্ত বিল সৃষ্টির মাধ্যমে। সংসদীয় তদন্ত কমিটির মতে সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা (সাবেক শেরাটন) শাখার জিএম একেএম আজিজুর রহমান ছাড়াও জালিয়াতির
সংসদীয় তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, হলমার্ক গ্রুপভুক্ত প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য ৫টি প্রতিষ্ঠানসহ মোট ৬টি প্রতিষ্ঠান সোনালী ব্যাংকের হোটেল শেরাটন শাখা হতে ২০১০ সাল থেকে মে ২০১২ পর্যন্ত সময়কালে জালিয়াতির মাধ্যমে ৩ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে। বেশিরভাগ ঋণ জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে অস্তিত্ববিহীন/নাম সর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে সংযুক্ত বিল সৃষ্টির মাধ্যমে। সংসদীয় তদন্ত কমিটির মতে সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা (সাবেক শেরাটন) শাখার জিএম একেএম আজিজুর রহমান ছাড়াও জালিয়াতির
<nowiki> </nowiki>ঘটনায় সংঘটিত চক্রের অন্যতম হোতা হিসেবে উপ-শাখা ব্যবস্থাপক সাইফুল হাসান, সাবেক কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান, প্রিন্সিপাল অফিসের দায়িত্বে থাকা জিএম ননী গোপাল নাথ, জিএম অফিসের দায়িত্বে থাকা মীর মহিদুর রহমান এবং প্রধান কার্যালয়ের ডিএমডি মাইনুল হক ও আতিকুর রহমানকে দায়ী করা হয়েছে।
ঘটনায় সংঘটিত চক্রের অন্যতম হোতা হিসেবে উপ-শাখা ব্যবস্থাপক সাইফুল হাসান, সাবেক কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান, প্রিন্সিপাল অফিসের দায়িত্বে থাকা জিএম ননী গোপাল নাথ, জিএম অফিসের দায়িত্বে থাকা মীর মহিদুর রহমান এবং প্রধান কার্যালয়ের ডিএমডি মাইনুল হক ও আতিকুর রহমানকে দায়ী করা হয়েছে।
== আরও দেখুন ==
== আরও দেখুন ==
* [[বাংলাদেশ ব্যাংক]]
* [[বাংলাদেশ ব্যাংক]]

১৮:০১, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সোনালী ব্যাংক লিমিটেড
ধরনপাবলিক লিমিটেড কোম্পানি
শিল্পব্যাংকিং
আর্থিক সেবা
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৭২
সদরদপ্তরমতিঝিল, ঢাকা, বাংলাদেশ
বাণিজ্য অঞ্চল
বাংলাদেশ ও বিদেশ
প্রধান ব্যক্তি
ড. এএইচএম হাবিবুর রহমান (চেয়ারম্যান)
প্রদীপ কুমার দত্ত(নির্বাহী পরিচালক)
পণ্যসমূহFinance and insurance
Consumer Banking
Corporate Banking
Investment Banking
Investment Management
হ্রাস Tk 2.73 billion (US$ 33.7 million) 2010[১]
মোট সম্পদবৃদ্ধি Tk ৬৪৯.২৬ বিলিয়ন(US$ 8.01 billion) {December 2010}[১]
কর্মীসংখ্যা
২১,৮৩৯[২]
ওয়েবসাইটসোনালী ব্যাংক
মতিঝিল মূল অফিসের অভ্যন্তরে

সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক। ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন ১০ বিলিয়ন টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ৯ বিলিয়ন টাকা। এর সুইফট কোড BSONBDDH।

বিস্তৃতি

সারা দেশে সোনালী ব্যাংকের ১২০৪টি শাখা রয়েছে। ক) বৈদেশিক শাখা ২ টি খ) স্থানীয় শাখা ১২০২ টি (গ্রামাঞ্চলীয় শাখা ৮৫৭ টি, শহুরে শাখা ৩৪২ টি) গ) আঞ্চলিক কার্যালয় ১৯ টি ঘ) প্রধান কার্যালয় ৪২ টি ঙ) জিএম কার্যালয় ১০ টি সকল কর্মকর্তা–কর্মচারীর সংখ্যা ২১৮৩৯ জন।

ইতিহাস

বাংলাদেশ ব্যাংক অধ্যাদেশ ১৯৭২ অনুযায়ী ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, প্রিমিয়ার ব্যাংক এবং ব্যাংক অব বাহাওয়ালপুরকে অধিগ্রহণ করে সোনালী ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন তারিখে এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হিসাবে নিবন্ধিত হয়। যেসব স্থানে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো শাখা নেই সেসব স্থানে সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশের সরকারি কোষাগারের দায়িত্ব পালন করে থাকে। ব্যাংকটি স্ট্যাম্প শুল্ক, খাজনা এবং নিবন্ধীকরণ ফি আদায় করে থাকে, বিশেষ সঞ্চয়ী হিসাব পরিচালনা করে, সরকারী কর্মচারীদের পেনসন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমুহের শিক্ষকদের বেতন পরিশোধ করে থাকে।

হলমার্ক কেলেঙ্কারী

২০১২ সালে সোনালী ব্যাংকের হলমার্ক কেলেঙ্কারির বিষয়টি ছিল সে বছরের অন্যতম আলোচিত বিষয়। ব্যাংক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে হলমার্ক গ্রুপের এমডি তানভির মাহমুদ সোনালী ব্যাংকের হোটেল রূপসী বাংলা (সাবেক শেরাটন) শাখা থেকে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে। একই শাখা থেকে আরও ২৬টি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ভুয়া এলসি করে অস্তিত্বহীন আরও ৪০টি কোম্পানি হাতিয়ে নেয় আরও ১ হাজার কোটি টাকা। এই জালিয়াতির সহযোগী ছিলেন রূপসী বাংলা শাখার জিএম একেএম আজিজুর রহমান। সরকারের এক উপদেষ্টার নামও আসে এই জালিয়াতিতে প্রভাবক হিসেবে।

সংসদীয় তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, হলমার্ক গ্রুপভুক্ত প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য ৫টি প্রতিষ্ঠানসহ মোট ৬টি প্রতিষ্ঠান সোনালী ব্যাংকের হোটেল শেরাটন শাখা হতে ২০১০ সাল থেকে মে ২০১২ পর্যন্ত সময়কালে জালিয়াতির মাধ্যমে ৩ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে। বেশিরভাগ ঋণ জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে অস্তিত্ববিহীন/নাম সর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে সংযুক্ত বিল সৃষ্টির মাধ্যমে। সংসদীয় তদন্ত কমিটির মতে সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা (সাবেক শেরাটন) শাখার জিএম একেএম আজিজুর রহমান ছাড়াও জালিয়াতির ঘটনায় সংঘটিত চক্রের অন্যতম হোতা হিসেবে উপ-শাখা ব্যবস্থাপক সাইফুল হাসান, সাবেক কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান, প্রিন্সিপাল অফিসের দায়িত্বে থাকা জিএম ননী গোপাল নাথ, জিএম অফিসের দায়িত্বে থাকা মীর মহিদুর রহমান এবং প্রধান কার্যালয়ের ডিএমডি মাইনুল হক ও আতিকুর রহমানকে দায়ী করা হয়েছে।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "SONALI BANK LIMITED Balance Sheet"। Sonali Bank Ltd.।  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "sonalibank" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  2. http://www.sonalibank.com.bd/profile.php
  3. "Sonali Bank corporate profile"। Sonali Bank Ltd.। 

বহি:সংযোগ