ঘূর্ণিঝড় রেমাল
প্রবল ঘূর্ণিঝড় (আইএমডি স্কেল) | |
---|---|
ক্রান্তীয় ঝড় (স্যাফির-সিম্পসন মাপনী) | |
গঠন | ২৪ মে ২০২৪ |
বিলুপ্তি | ২৮ মে ২০২৪ |
সর্বোচ্চ গতি | ৩-মিনিট স্থিতি: ১১০ কিমি/ঘণ্টা (৭০ mph) ১-মিনিট স্থিতি: ১১৫ কিমি/ঘণ্টা (৭০ mph) দমকা বাতাস: ১৩৫ কিমি/ঘণ্টা (৮৫ mph) |
সর্বনিম্ন চাপ | ৯৭৩ hPa (mbar); ২৮.৭৩ inHg |
হতাহত |
|
প্রভাবিত অঞ্চল | বাংলাদেশ, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপূর্ব ভারত |
২০২৪ উত্তর ভারত মহাসাগর ঘূর্ণিঝড় মৌসুম |
প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল[ক] হলো বঙ্গোপসাগরের একটি ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়, যেটি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানে।[৩] এটি ২০২৪ সালের ২৬ মে সন্ধ্যা থেকে ২৭ মে সকাল নাগাদ স্থলভাগ অতিক্রম করে। এটি ২০২৪ উত্তর ভারত মহাসাগর ঘূর্ণিঝড় মৌসুমের প্রথম গভীর নিম্নচাপ, প্রথম ঘূর্ণিঝড় এবং প্রথম তীব্র ঘূর্ণিঝড় ছিল। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, এটি ২৫ মে সন্ধ্যায় গভীর নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয়।[৪] উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানার সময় ঝড়টির গতিবেগ ছিল প্রতি ঘন্টায় ৯০ থেকে ১১৫ কিলোমিটার।[খ][৫][৬] এটির প্রভাবে বাংলাদেশ ও ভারতে মোট ৭৬ জনের মৃত্যু হয়।[৭][৮][৯]
আবহাওয়াগত ইতিহাস
[সম্পাদনা]২০ মে, বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত এলাকার সৃষ্টি হয়,[১০] যা ২২ মে লঘুচাপে রূপ নেয়।[১১] সে লঘুচাপটি ২৩ মে ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়।[১২] ২৫ মে সকালে নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপ এবং সন্ধ্যা নাগাদ সেটি ঘূর্ণিঝড় রেমাল-এ রূপান্তরিত হয়।[১৩] ঘূর্ণিঝড়টি আরও শক্তিশালী হয়ে ২৬ মে সকালে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয়।[১৪]
সতর্কতা ও প্রস্তুতি
[সম্পাদনা]২৬ মে সকালে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং এসব জেলার অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি করে। এছাড়া কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং নিকটবর্তী জেলাগুলোতে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি করে।[১৫][১৬] আবহাওয়া অধিদপ্তর উপকূলীয় ১৬টি জেলায় স্বাভাবিকের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুট বেশি বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হওয়ার পূর্বাভাস জানায় এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় পাহাড় ধসের সতর্কতা জারি করে।[১৭]
ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলাগুলোতে প্রায় ৮ থেকে ৯ হাজার আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়।[১৮] এছাড়া ঝড়-পরবর্তী উদ্ধারকাজের জন্য সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও সেচ্ছাসেবীদের প্রস্তুত রাখা হয়।[১৯]
প্রভাব ও ক্ষয়ক্ষতি
[সম্পাদনা]বাংলাদেশ
[সম্পাদনা]ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ২৬ মে সকাল থেকেই উপকূলীয় অঞ্চলে বৃষ্টি এবং ঝড়ো বাতাস শুরু হয়।[২০] বাংলাদেশের দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় অনুসারে, উপকূলীয় অঞ্চলে প্রায় ৮ লাখ মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় যেতে বাধ্য হন।[২১] মূল আঘাতের সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল প্রতি ঘন্টায় ৯০ থেকে ১২০ কিলোমিটার। এ সময় স্বাভাবিকের চেয়ে ৫ থেকে ৮ ফুট অধিক জলোচ্ছ্বাসে বাঁধ ভেঙ্গে উপকূলের বিস্তীর্ণ অঞ্চল পানিতে তলিয়ে যায়।[২২][২৩] এর ফলে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি ও গবাদি পশু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জলোচ্ছ্বাস ও তীব্র বাতাসের কারণে বাংলাদেশের পটুয়াখালী, ভোলায়, বরিশালে ৩ জন এবং সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লায় একজন করে মৃত্যুবরণ করেন, মোট মৃতের সংখ্যা ১২ জন।[৭] এছাড়া খুলনায় ট্রলার ডুবে ২ শিশু নিখোঁজ হয় এবং ১৩ জন আহত হয়।[২৪][২৫] উপকূলীয় অঞ্চলে প্রায় ২ কোটি ৭০ লক্ষ মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এবং ২৭ হাজার মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার অচল হয়ে পড়ে।[২৬][২৭] সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে বেশ কিছু এলাকায় যান চলাচল ব্যহত হয়।
বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় রেমাল উপকূলীয় ১৯ জেলার ১০৭টি উপজেলায় প্রায় ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বাংলাদেশে প্রায় ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয় এবং ১ লাখ ১৫ হাজার ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[২৮] বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন ক্ষতিগ্রস্ত ১৯টি উপজেলায় আসন্ন নির্বাচন স্থগিত করে।[২৯]
ভারত
[সম্পাদনা]পশ্চিমবঙ্গ
[সম্পাদনা]ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে তীব্র ঝড়ো বাতাসে ৬ জনের মৃত্যু হয় এবং ১০০ জন আহত হন।[৮] এছাড়া যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সুন্দরবন অঞ্চলের ৫০,০০০ এরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।[৩০] অন্তত ১২,০০০ বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে যায় এবং উপকূলীয় অঞ্চলে খাদ্যের সংকট দেখা দেয়। কলকাতায় ৩৯৪টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়।[৩১] কলকাতা ও এর আশেপাশে ৪০০ টিরও বেশি গাছ উপড়ে যায়।[৩২] কলকাতায় ২৬০ মিলিমিটারের বেশি পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয় এবং ৯০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায়।[৩২]
উত্তর-পূর্ব ভারত
[সম্পাদনা]ঘূর্ণিঝড় রেমালের অবশিষ্টাংশ বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করে উত্তর-পূর্ব ভারতের দিকে চলে যায়। এর ফলে বেশ কিছু স্থানে ভারী বৃষ্টিপাত ও ভূমিধস হয়। মিজোরাম রাজ্যে ভূমিধসের কারণে যেখানে ১৫ জন নিহত এবং বেশ কয়েকজন নিখোঁজ হয়। মারাত্মক ভূমিধসের কারণে ভারতের ৬ নম্বর জাতীয় সড়কেও যান চলাচল ব্যহত হয়।[৩৩] মনিপুর রাজ্যে ভারী বর্ষণের কারনে সৃষ্ট জলপ্লাবনে ৩ জন নিহত, অনেক মানুষ আহত এবং হাজার হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।[৩৪]
টীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ঢাকা, নিজস্ব প্রতিবেদক। "ঘূর্ণিঝড় 'রেমাল' কি আসছে? এ নাম কে দিল, অর্থ কী"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৫।
- ↑ "ঘূর্ণিঝড়ের নাম যে কারণে 'রেমাল'"। ইত্তেফাক। ২৫ মে ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০২৪।
- ↑ ঢাকা, নিজস্ব প্রতিবেদক। "উপকূল পার হয়েছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৪-০৫-২৫)। "ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে গভীর নিম্নচাপ, বাড়ল সংকেত"। The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৫।
- ↑ bdnews24.com। "উপকূল অতিক্রম করে 'রেমাল' এখন স্থলভাগে"। বিডিনিউজ২৪.কম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ Das, Ayan (২০২৪-০৫-২৬)। "Cyclone Remal Live Updates: এখনও বইছে ঝোড়ো হাওয়া, সঙ্গে বৃষ্টি, দাপট রেমালের"। Hindustantimes Bangla। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ ক খ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০৫-২৯)। "বরিশাল বিভাগে মৃত্যু বেড়ে ১৯"। dhakapost.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৯।
- ↑ ক খ "পশ্চিমবঙ্গে ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৯।
- ↑ "Cyclone Remal impact: Death toll touches 37 in northeastern states, Mizoram worst hit"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৫-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৯।
- ↑ রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৪-০৫-২০)। "বুধ-বৃহস্পতিবার বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা"। The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬।
- ↑ "সাগরে লঘুচাপের আভাস, পরিণত হতে পারে রেমাল নামের ঘূর্ণিঝড়েও"। বিবিসি বাংলা। ২০২৪-০৫-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬।
- ↑ "নিম্নচাপ এগোচ্ছে বাংলাদেশের দিকে, রূপ পাল্টে কাল হতে পারে 'ঘূর্ণিঝড় রেমাল'"। বিবিসি বাংলা। ২০২৪-০৫-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬।
- ↑ "রিমাল : নিম্নচাপটি পরিণত হয়েছে ঘূর্ণিঝড়ে, সাত নম্বর বিপদ সংকেত"। বিবিসি বাংলা। ২০২৪-০৫-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬।
- ↑ ডেস্ক, ঢাকা পোস্ট (১৯৭০-০১-০১)। "প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলো 'রেমাল'"। ঢাকা পোস্ট। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬।
- ↑ "ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত, সবচেয়ে বেশি ঝূঁকিতে রয়েছে যেসব জেলা"। বিবিসি বাংলা। ২০২৪-০৫-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬।
- ↑ Dhakatimes24.com। "পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরসহ ৯ জেলায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত"। Dhakatimes News। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬।
- ↑ "১৬ জেলায় জলোচ্ছ্বাস, পাঁচ জেলায় ভূমিধসের আশঙ্কা"। The Daily Ittefaq। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬।
- ↑ bdnews24.com। "আট হাজার আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী"। আট হাজার আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৬।
- ↑ "প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল ১৮০ কিলোমিটারের মধ্যে"। বিডিনিউজ২৪.কম। ২৬ মে ২০২৪।
- ↑ "ঘূর্ণিঝড় রিমাল : উপকূলে আঘাত হানল মূল অংশটি, আশঙ্কা জলোচ্ছ্বাসের"। বিবিসি বাংলা। ২০২৪-০৫-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ "ঘূর্ণিঝড় রিমালঃ আশ্রয়কেন্দ্রে আট লক্ষ মানুষ, ভোলায় ২০ হাজার পানিবন্দী"। VOA Bangla। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ "বাঁধে ভাঙন,বহু গ্রাম প্লাবিত"। The Daily Ittefaq। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ BonikBarta। "ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে বরগুনার ২০টি গ্রাম জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত"। বণিক বার্তা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ "ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে ৭ জনের প্রাণহানি"। দৈনিক বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ "Cyclone Remal impact: 394 flights affected, 2 killed in Bengal; 10 dead in Bangladesh"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৫-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০৫-২৭)। "ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে পৌনে তিন কোটি গ্রাহক বিদ্যুৎ–বিচ্ছিন্ন"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৮।
- ↑ "ঘূর্ণিঝড় রিমাল: বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে অচল ২৭ হাজার মোবাইল টাওয়ার"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৮।
- ↑ "ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে"। বিবিসি বাংলা। ২০২৪-০৫-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৮।
- ↑ bdnews24.com। "রেমাল: ১৯ উপজেলার ভোট স্থগিত"। রেমাল: ১৯ উপজেলার ভোট স্থগিত (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ "Cyclone Remal slams into Bangladesh coast"। Al Jazeera (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৭।
- ↑ "Cyclone Remal: At least 16 killed in Bangladesh and India"। www.bbc.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৮।
- ↑ ক খ "It came, rampaged, and went: Remal claims seven lives in Bengal, swamps city, uproots over 400 trees"। www.telegraphindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। The Telegraph (India)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২৪।
- ↑ "15 killed in landslides in Mizoram; more workers trapped at stone quarry collapse site, says CM Lalduhoma"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৫-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৮।
- ↑ "Manipur floods: 3 dead, thousands affected amid heavy rains triggered by Cyclone Remal"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। এইচটি নিউজ ডেস্ক। মে ৩০, ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ মে ৩১, ২০২৪।