ডোরেমন: দ্য রেকর্ড অব নোবিতা'স প্যারালাল ভিজিট টু দ্য ওয়েস্ট
ডোরেমন: দ্য রেকর্ড অফ নোবিতা'স পারালেল ভিজিট টু দ্য ওয়েষ্ট | |
---|---|
![]() | |
পরিচালক | তসুতোমু শিবাইয়ামা |
শ্রেষ্ঠাংশে | নোবুইয়্যো ওইয়ামা, নোরিকো ওহারা |
পরিবেশক | তোহো কোম্পানী |
মুক্তি |
|
দৈর্ঘ্য | ৯১ মিনিট |
দেশ | জাপান |
ভাষা | জাপানি |
নির্মাণব্যয় | $১২.১ মিলিয়ন |
ডোরেমন: দ্য রেকর্ড অফ দ্য নোবিতা'স পারালেল ওয়েস্ট টু ভিজিট (দোরা এ মন্ নোবিতা নো পারারএরুইয়কি) হল ১৯৮৮ সালের অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র। যেটি জাপানের জনপ্রিয় মাঙ্গা ও আনিমে সিরিজ ডোরেমনের উপর ভিত্তি করে। এটা ১৯৮৮ সালে মুক্তি লাভ করে। নবিতা ও তার সাথীরা ইতিহাসকে আবার আগের মতো করার জন্য অতীতে হিউয়েন সাং কে দানব এর হাত থেকে বাঁচায়।
কাহিনী[সম্পাদনা]
নোবিতা, জিয়ান, শিজুকা এবং সুনিও বিদ্যালয়ের "পশ্চিমে যাত্রা" নাটকের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তারা নাটকে বানর রাজা ভূমিকা কার পালন কতা উচিত সেই সম্পর্কে তর্ক করছিল, তখন নবিতা প্রস্তাব দেয় যে বাস্তব বানর রাজাকে ভূমিকা পালন করতে হবে। যেহেতু বানর রাজা ছিল শুধুমাত্র একটি কিংবদন্তি, নোবিতা ও ডোরেমত সিদ্ধান্ত নেয় তারা টাইম মেশিনে যেয়ে একটি নকল তৈরি করবে ও জিয়ান, শিজুকা এবং সুনিয়োকে প্রমাণ করবে যে তারা সঠিক। দুর্ভাগ্যবশত, ডরেমনের মেশিন কাল্পনিক দানবদের বাস্তব জগতে আসার সুযোগ দেয় ও কাল্পনিক দানব সমগ্র মানবজাতিকে পরাজিত করে, দানব শাসিত ভবিষ্যত বিশ্ব তৈরি করে। পরিবর্তন বিপরীত জন্য, ডোরেমনঃ ও তার বন্ধুরা অতীতে ফিরে যায় ও দানবদের মেশিনে বন্দি করে। ফিরে আসার পথে, তাদের প্রকৃত বানর রাজা ও রিনেইর সাথে দেখা হয়। শেষ পর্যন্ত, তারা দানবদের মেশিনে ফেরত পাঠায় বা ডোরামির সাহায্য নিয়ে তাদের ধ্বংস করে দেয় এবং ভবিষ্যৎ স্বাভাবিকে নিয়ে আসে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
![]() |
অ্যানিমে বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |