পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন সমন্বয় কমিটি
গঠিত | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |
---|---|
বিলুপ্ত | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |
উদ্দেশ্য | জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সকল পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন ও সমন্বয় |
যে অঞ্চলে কাজ করে | বাংলাদেশ |
সদস্যপদ | ১০ |
আহ্বায়ক | খ ম কবিরুল ইসলাম |
সদস্য |
|
সদস্য সচিব | মো: ইয়ানুর রহমান |
সম্পৃক্ত সংগঠন | মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় |
পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন সমন্বয় কমিটি হলো জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সকল পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন ও সমন্বয়ের লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ কর্তৃক গঠিত ১০ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি। ২০২৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর কমিটি ঘোষণার পর থেকেই কমিটির দুজন সদস্যকে ইসলামবিদ্বেষী দাবি করে তাদের অপসারণ ও ইসলামি ব্যক্তিত্বদের অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়ে আসছিল ইসলামপন্থীরা। বিতর্কের মুখে মাত্র দুই সপ্তাহের মাথায়, ২৮ সেপ্টেম্বর পুরো কমিটিই বিলুপ্ত করে দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]২০২৩ সালে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড পরিবর্তিত পাঠ্যক্রমের আলোকে নতুন পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করে, যা সমালোচনা ও বিতর্কের জন্ম দেয়। এ নিয়ে ২০২৪ সালের ২৪ জানুয়ারি ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মুহাম্মদ আব্দুর রশীদকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়।[১] সে বছর আগস্টে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে তৎকালীন সরকারের পতন হয়।
নবগঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ নতুন শিক্ষাক্রমকে বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে উল্লেখ করে পুরাতন শিক্ষাক্রমে ফিরে যাওয়ার ঘোষণা দেন।[২] ১৫ সেপ্টেম্বর পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জনে ১০ সদস্যের সমন্বয় কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
সদস্যবৃন্দ
[সম্পাদনা]- আহ্বায়ক: খ ম কবিরুল ইসলাম, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব।
- সদস্য:
- রাখাল রাহা, শিক্ষা গবেষক।
- কামরুল হাসান মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক।
- মোহাম্মদ আজম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক।
- সামিনা লুৎফা নিত্রা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক।
- মাসুদ আখতার খান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব।
- এ কে এম রিয়াজুল হাসান, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান।
- রবিউল কবীর চৌধুরী, এনসিটিবি শিক্ষাক্রমের সদস্য।
- এ এফ এম সারোয়ার জাহান, এনসিটিবি প্রাথমিক শিক্ষাক্রমের সদস্য।
- সদস্য সচিব: মো: ইয়ানুর রহমান, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব।
সমালোচনা
[সম্পাদনা]“ | ধর্মপ্রাণ মানুষের সন্তানরা কী পড়বে, তা ঠিক করবে চিহ্নিত ধর্মবিদ্বেষীরা! এটা শহীদদের রক্তের সঙ্গে সুস্পষ্ট বেঈমানি। | ” |
— শায়খ আহমাদুল্লাহ, ২৭ সেপ্টেম্বর ফেসবুক পোস্টে |
কমিটি ঘোষণার পর কামরুল হাসান মামুন ও সামিনা লুৎফার এলজিবিটি'র সমর্থনে দেওয়া পোস্টগুলো সামনে আসলে তাদেরকে ইসলামবিদ্বেষী আখ্যা দিয়ে কমিটি থেকে অপসারণের দাবি জানাতে শুরু করেন ইসলামপন্থীরা। কমিটিতে কোনো আলেম না থাকায় কমিটি প্রত্যাখ্যান করে বেশ কিছু সংগঠন। হেফাজতে ইসলাম একে বৈষম্যমূলক বলে আখ্যায়িত করে।[৩] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উক্ত বিভাগের দুজন ও আরবি সাহিত্য বিভাগ থেকে দুজন বিশেষজ্ঞকে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান।[৪] কমপক্ষে একজন আলিয়া ও একজন কওমী আলেমকে কমিটিতে যুক্ত করার আহ্বান জানায় জামায়াত।[৫] এছাড়া ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামাসহ বিভিন্ন ইসলামি রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক সংগঠন ও ইসলামি ব্যক্তিত্ব উক্ত কমিটিতে পরিবর্তন আনার দাবি জানান।
ঘটনাপ্রবাহ
[সম্পাদনা]- ১৫ সেপ্টেম্বর: কমিটি গঠন
- ২০ সেপ্টেম্বর: শাহবাগে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের সমাবেশে শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানানো হয়।[৬]
- ২১ সেপ্টেম্বর: বারিধারা মাদ্রাসায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের এক বৈঠকে আলেমবিহীন কমিটি প্রত্যাখ্যান করা হয়।[৩]
- ২২ সেপ্টেম্বর
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কমিটিতে অন্ততঃ দুইজন আলেমকে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানায়।[৫] একই দিনে জাতীয় শিক্ষক ফোরামও অনুরূপ দাবি জানায়।[৭]
- বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পাঠ্যবই পরিমার্জনে গঠিত কমিটিতে কোনো আলেম না থাকায় বিস্ময় প্রকাশ করে কমিটিকে প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দেয়।[৮]
- ২৩ সেপ্টেম্বর
- পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জনে ঘোষিত কমিটিতে আলেম ও ইসলামি স্কলার না থাকাকে বৈষম্যমূলক আখ্যা দেয় খেলাফত মজলিস।[৯]
- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর চরমোনাই পীর সৈয়দ রেজাউল করিম পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম ও ইসলামী স্কলারদের অন্তর্ভুক্তির দাবি জানান।[১০]
- ২৬ সেপ্টেম্বর
- জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সচেতন নাগরিক সমাজের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন কমিটি থেকে ইসলামবিদ্বেষীদের অপসারণ ও ইসলামী স্কলারদের অন্তর্ভুক্তির আহ্বান জানানো হয়।[১১]
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের এক মতবিনিময় সভায়, পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে ইসলামি বিশেষজ্ঞ না থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।[৪]
- জামালপুরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সমাবেশে শিক্ষা কমিশন থেকে "সমকামিতার প্রোমোটকারী"দের বাদ দিয়ে আলেমদের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান দলটির মহাসচিব মামুনুল হক।[১২] সুনামগঞ্জে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সমাবেশেও অনুরূপ দাবি ওঠে।[১৩]
- ২৭ সেপ্টেম্বর: শায়খ আহমাদুল্লাহ এক ফেসবুক পোস্টে কমিটির কতিপয় সদস্যকে ধর্মবিদ্বেষী আখ্যা দিয়ে তাদের অন্তর্ভুক্তিকে "শহীদদের রক্তের সাথে সুস্পষ্ট বেঈমানি" বলে মন্তব্য করেন।[১৪]
- ২৮ সেপ্টেম্বর
- বাংলাদেশ ইমাম সমিতি এক বিবৃতিতে অন্তত দুজন ইসলামী স্কলারকে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানায়।[১৫]
- কিশোরগঞ্জে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সমাবেশে ইসলামিক শিক্ষাবিদদের সমন্বয়ে শিক্ষা কমিশন গঠনের আহ্বান জানান মামুনুল হক।[১৬]
- কমিটি বাতিল করে অফিস আদেশ জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।[১৭]
বিলুপ্তি ও প্রতিক্রিয়া
[সম্পাদনা]কমিটি গঠনের মাত্র দুই সপ্তাহের মাথায় ২০২৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের জারি করা এক অফিস আদেশে উক্ত কমিটি বাতিল ঘোষণা করা হয়।[১৮] উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী[১৯] এবং আনু মুহাম্মদসহ ১২২ নাগরিক এর নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দেন।[২০] সামিনা লুৎফাকে ইসলাম বিদ্বেষী উপাধি দেওয়ার প্রতিবাদ জানায় তার বিভাগের শিক্ষার্থীরা।[২১] টিআইবি এই ঘটনাকে মৌলবাদী হুমকির সাথে আপোষ আখ্যা দিয়ে একে উদ্বেগজনক ও ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করে।[২২] হেফাজত এ বিবৃতির প্রতিবাদ জানিয়ে ইসলামি জনমতকে মৌলবাদ বলা "ফ্যাসিবাদী আচরণ" বলে মন্তব্য করে।[২৩] এদিকে, পুরো কমিটি বাতিল করা আলেমদের দাবি ছিলনা উল্লেখ করে টিআইবি ও ১২২ নাগরিক কর্তৃক আলেমসমাজ ও ইসলামপন্থী জনগণের নামে বিষোদগারের বিরুদ্ধে বিবৃতি দেন কামালুদ্দীন জাফরীসহ ১৫১ আলেম।[২৪]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- এম এ বারী শিক্ষা কমিশন, ২০০১
- কবির চৌধুরী শিক্ষা কমিশন, ২০০৯
- ২০১৭-এ বাংলাদেশে পাঠ্যবই বিতর্ক
- ২০২৩-এ বাংলাদেশে পাঠ্যবই বিতর্ক
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ হুমায়ুন কবির (২৯ মার্চ ২০২৪)। "শিক্ষাবর্ষের তিন মাসেও সংশোধন হয়নি বই"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্য নয়, যতদূর পারি আগের শিক্ষাক্রমে ফিরে যাব"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১৮ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ ক খ "পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম অন্তর্ভুক্তির দাবি হেফাজতের"। চ্যানেল টোয়েন্টিফোর। ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ ক খ "পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে ইসলামি বিশেষজ্ঞ না থাকায় ঢাবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের উদ্বেগ"। ইনকিলাব। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ ক খ "পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে দুজন আলেম রাখুন: জামায়াত"। কালের কণ্ঠ। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে"। আওয়ার ইসলাম। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক সংশোধন-পরিমার্জন কমিটিতে ইসলামিক স্কলারদের চায় শিক্ষক ফোরাম"। সময় টিভি। ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম অন্তর্ভুক্তির দাবি বিএসপির"। দৈনিক আজাদী। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম রাখার আহ্বান খেলাফত মজলিসের"। মানবজমিন। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "গণসমাবেশে পীর সাহেব চরমোনাই: পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম এবং ইসলামী স্কলারদের অন্তর্ভুক্তির দাবি"। দৈনিক সংগ্রাম। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি থেকে দুই সদস্য অপসারণ ও ইসলামী স্কলার অন্তর্ভুক্তির দাবি"। এনটিভি। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "শিক্ষা কমিশনে আলেমদের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্তির দাবি মাওলানা মামুনুল হকের"। ইনকিলাব। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "সুনামগঞ্জের প্রতিটি আসনে লড়বে জমিয়ত"। কালবেলা। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর কড়া বার্তা"। ঢাকা পোস্ট। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে দুজন ইসলামী স্কলার রাখার দাবি ইমাম সমিতির"। দেশ টিভি। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "ইসলামিক শিক্ষাবিদদের সমন্বয়ে শিক্ষা কমিশন দেখতে চাই: মামুনুল হক"। চ্যানেল আই। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক সংশোধন-পরিমার্জন কমিটি বাতিল"। ইত্তেফাক। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "বিতর্কের মুখে ১৪ দিনের মাথায় পাঠ্যপুস্তক সংশোধনে গঠিত কমিটি ভেঙে দিল সরকার"। ভয়েস অফ আমেরিকা। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন কমিটি বাতিলের প্রতিবাদ উদীচীর"। বাংলা ট্রিবিউন। ১ অক্টোবর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন সমন্বয় কমিটি বাতিলের নিন্দা ১২২ নাগরিকের"। প্রথম আলো। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "ঢাবির দুই শিক্ষককে নিয়ে 'বিদ্বেষ ছড়ানোর' প্রতিবাদ"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "টিআইবি পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি বাতিলকে 'মৌলবাদের কাছে সরকারের নতি স্বীকার' হিসেবে দেখছে"। ভয়েস অফ আমেরিকা। ১ অক্টোবর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "টিআইবির ভাষা ফ্যাসিবাদী: হেফাজত"। বাংলা ট্রিবিউন। ১ অক্টোবর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "আলেমসমাজ-ইসলামপন্থী জনগণের নামে বিষোদগারের বিরুদ্ধে ১৫১ আলেমের বিবৃতি"। কালের কণ্ঠ। ৪ অক্টোবর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- "পাঠ্যবই সংশোধনের কমিটি নিয়ে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর চাপ, যা ঘটেছে"। বিবিসি বাংলা। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- হারুন উর রশীদ স্বপন (২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪)। "'অনুভূতিতে আঘাত লাগে' এমন কিছু পাঠ্যবইয়ে রাখবে না এনসিটিবি"। ডয়চে ভেলে। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।