পল এর্ডশ
পল এর্ডশ | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | ২৬শে মার্চ, ১৯১৩ |
মৃত্যু | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ | (বয়স ৮৩)
জাতীয়তা | হাঙ্গেরীয় |
পেশা | গণিতবিদ |
![]() | এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়া হতে অনুবাদের মাধ্যমে অমর একুশে নিবন্ধ প্রতিযোগিতা ২০২৩ উপলক্ষ্যে মানোন্নয়ন করা হচ্ছে। নিবন্ধটিকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই নিবন্ধকার কর্তৃক সম্প্রসারণ করে অনুবাদ শেষ করা হবে; আপনার যেকোন প্রয়োজনে এই নিবন্ধের আলাপ পাতাটি ব্যবহার করুন। আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। |
পল এর্ডশ (হাঙ্গেরীয় ভাষায়: Paul Erdős বা Pál Erdős, ইংরেজিতে Paul Erdos বা Paul Erdös, আ-ধ্ব-ব: ɛrdøːʃ) (২৬শে মার্চ, ১৯১৩, বুদাপেস্ট, হাঙ্গেরি – ২০শে সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬, ওয়ার্সা, পোল্যান্ড[১]) একজন প্রতিভাবান, বহুলপ্রজ হাঙ্গেরীয় গণিতবিদ। তিনি শত শত সহযোগীর সাথে গুচ্ছ-বিন্যাসতত্ত্ব (combinatorics), গ্রাফ তত্ত্ব, সংখ্যাতত্ত্ব, ধ্রুপদী বিশ্লেষণ, আসন্ন মান নির্ণয় তত্ত্ব (Approximation theory), সেটতত্ত্ব ও সম্ভাবনা তত্ত্বের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে গবেষণা করেছেন। তার বেশিরভাগ কাজ বিচ্ছিন্ন গণিতকে কেন্দ্র করে, তিনি ক্ষেত্রটিতে পূর্বে অমীমাংসিত অনেক সমস্যার সমাধান করেন। তিনি রামসে তত্ত্বে অবদান রেখেছিলেন, যা সেসব শর্ত অধ্যয়ন করে যাতে কোনো কাঙ্খিত শৃঙ্খলা অর্জিত হয়। সামগ্রিকভাবে, তিনি গণিতের নতুন ক্ষেত্রগুলি বিকাশ বা অন্বেষণ করার পরিবর্তে পূর্বের উন্মুক্ত সমস্যাগুলি সমাধানের দিকে ঝুঁকেছিলেন।
গণিতে অবদান[সম্পাদনা]
এরডস গণিতের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি গবেষণাপত্র প্রকাশকারীদের মধ্যে অন্যতম। [২] আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে লিওনার্ট অয়লারের পর তিনিই সবচেয়ে বেশি লিখেছেন। এরডস তার জীবদ্দশায় প্রায় ১৫২৫ টি গাণিতিক গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন যেগুলোর বেশির ভাগই ছিল কোন সহ-লেখকের সাথে লেখা। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন, গণিত একটি সামাজিক কার্যকলাপ এবং তা তিনি হাতেকলমে করেও দেখিয়েছেন, তজ্জন্য অন্য গণিতবিদদের সাথে গাণিতিক কাগজপত্র লেখার একমাত্র উদ্দেশ্য নিয়ে একটি ভ্রমণমূলক জীবনযাপন করেন। তিনি গণিতের সামাজিক অনুশীলন, ৫১১ জনেরও বেশি সহযোগীদের সাথে কাজ করার জন্য এবং তার উদ্ভট জীবনধারার জন্য পরিচিত ছিলেন; টাইম ম্যাগাজিন তাকে "The Oddball's Oddball" বলে আখ্যা দেয়। তিনি তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত, এমনকি শেষ জীবনেও, গণিতকে উৎসর্গ করেন। এমনকি তার মৃত্যুও ঘটে ওয়ারশতে একটি সম্মেলনে জ্যামিতি সমস্যার সমাধান করার কয়েক ঘণ্টা পরেই। এরডসের মহৎ কর্ম ছিল এরডস সংখ্যার উদ্ভাবন।
এরডস ছিলেন গাণিতিক ইতিহাসে গবেষণাপত্রের সবচেয়ে বড় প্রকাশকদের একজন, লিওনহার্ড অয়লারের সাথে তার তুলনা করা যায়। এরদোস একজন "তত্ত্ব প্রদানকারী" থেকে অনেক বেশি "সমস্যা সমাধানকারী" ছিলেন। জোয়েল স্পেন্সার বলেছেন যে "২০ শতকের গাণিতিক প্যান্থিয়নে তার স্থানটি অনেকটা বিতর্কের বিষয় কারণ তিনি তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবন জুড়ে নির্দিষ্ট উপপাদ্য এবং অনুমানগুলিতে মনোনিবেশ করেছিলেন।" তিনি কখনো ফিল্ড পুরুষ্কার জিতেননি, বা অনুরূপ কারো সাথে কাজও করেননি। যদিও তিনি উলফ পুরষ্কার জিতেছিলেন।
~~~~
জীবন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Paul Erdős | Hungarian mathematician | Britannica"। www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১২।
- ↑ According to "Facts about Erdös Numbers and the Collaboration Graph"। , using the Mathematical Reviews data base, the next highest article count is roughly 823.