ট্রেভর বারবার
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | ওতাকি, ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | ৩ জুন ১৯২৫|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ৭ আগস্ট ২০১৫ ক্রাইস্টচার্চ, নিউজিল্যান্ড | (বয়স ৯০)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র টেস্ট (ক্যাপ ৮০) | ৩ মার্চ ১৯৫৬ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৩ মার্চ ২০১৬ |
রিচার্ড ট্রেভর বারবার (ইংরেজি: Richard Trevor Barber; জন্ম: ৩ জুন, ১৯২৫ - মৃত্যু: ৭ আগস্ট, ২০১৫) ওয়েলিংটনের ওতাকি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন।[১] নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ১৯৫৬ সালে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়েলিংটন ও সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে মূলতঃ মাঝারিসারির ডানহাতি ব্যাটসম্যান ছিলেন ট্রেভর বারবার।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]১৯৪৫-৪৬ থেকে ১৯৫৮-৫৯ মৌসুম পর্যন্ত ওয়েলিংটন দলে খেলেন। ১৯৫০-৫১, ১৯৫১-৫২ ও ১৯৫৫-৫৬ থেকে ১৯৫৭-৫৮ মৌসুম পর্যন্ত ওয়েলিংটনের অধিনায়কত্ব করেন। ১৯৫৩-৫৪ মৌসুমে ওতাগোর বিপক্ষে একমাত্র সেঞ্চুরি (১১৭) করেন। এছাড়াও, প্লাঙ্কেট শীল্ডের দুই খেলায় উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।[২] তার অধিনায়কত্বে দল শীল্ডের শিরোপা জয় করেছিল। এরপর ১৯৫৯-৬০ মৌসুমে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের পক্ষে খেলেন ও দলের অধিনায়কত্ব করেন। টেস্টের তুলনায় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটেই নিজেকে মেলে ধরেছেন তিনি।
খেলোয়াড়ী জীবন
[সম্পাদনা]সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র টেস্টে খেলার সুযোগ পেয়েছেন তিনি। ৩ মার্চ, ১৯৫৬ তারিখে ওয়েলিংটনের ব্যাসিন রিজার্ভে অনুষ্ঠিত সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। ঐ টেস্টের উভয় ইনিংসে (১২, ৫) তিনি সর্বমোট ১৭ রান তোলেন ও গ্যারি সোবার্সের ক্যাচ নিয়েছেন। উভয় ইনিংসেই সনি রামাদিনের হাতে আউট হন তিনি।
মূল্যায়ন
[সম্পাদনা]ডিক ব্রিটেনডেন ট্রেভর বারবার সম্পর্কে লিখেছেন যে, মাঠের সর্বত্র তিনি প্রভাববিস্তার করেছেন। বিশেষ করে, স্লিপ ও গালি অঞ্চলে তার ফিল্ডিং ছিল অনবদ্য। তার কভার ড্রাইভ ছিল ভারসাম্যপূর্ণ ও সময়োপযোগী।[৩]
১ মার্চ, ২০১৩ তারিখে স্যামি গুইলেনের মৃত্যুর পর তিনি নিউজিল্যান্ডের সর্বাপেক্ষা বয়োঃজ্যেষ্ঠ জীবিত টেস্ট ক্রিকেটার ছিলেন। ৭ আগস্ট, ২০১৫ তারিখে ৯০ বছর বয়সে ক্রাইস্টচার্চে তার দেহাবসান ঘটে। এরফলে জন রিচার্ড রিড নিউজিল্যান্ডের সর্বাপেক্ষা বয়োঃজ্যেষ্ঠ জীবিত টেস্ট ক্রিকেটারের মর্যাদা লাভ করছেন।[৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Former New Zealand batsman Trevor Barber dies at 90"। ESPNCricinfo। ১০ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Wellington v Otago, 1953-54"। Cricketarchive.com। ১৯৫৪-০১-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-০৬।
- ↑ R.T. Brittenden, New Zealand Cricketers, A.H. & A.W. Reed, Wellington, 1961, p. 12-13.
- ↑ "List of oldest living Test players"। Stats.espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-০৬।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে ট্রেভর বারবার (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে ট্রেভর বারবার (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)