বিষয়বস্তুতে চলুন

জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন আইন, ২০১৯

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভারতের সংসদ
  • বিদ্যমান জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের পুনর্গঠনের এবং এর সাথে সংযুক্ত বা এর সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলির জন্য একটি বিল
সূত্রBill No. XXIX of 2019
প্রণয়নকারীরাজ্যসভা
প্রণয়নকাল৫ আগস্ট ২০১৯
প্রণয়নকারীলোকসভা
প্রণয়নকাল৬ আগস্ট ২০১৯
স্বাক্ষরকাল৯ আগস্ট ২০১৯[]
স্বাক্ষরকারীভারতের রাষ্ট্রপতি
কার্যকরণ তারিখ৩১ অক্টোবর ২০১৯[][]
বিধানিক ইতিহাস
বিলের প্রকাশনাকাল৫ আগস্ট ২০১৯
উপস্থাপনকারীঅমিত শাহ
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অবস্থা: অজানা

জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন বিল, ২০১৯ ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ দ্বারা ৫ আগস্ট ২০১৯ সালে ভারতীয় সংসদের উচ্চ কক্ষ রাজ্যসভায় উত্থাপিত হয়। বিলটি রাজ্যসভায় ৫ আগস্ট ২০১৯ সালে পাশ হয়[] এবং লোকসভায় পাশ হয় ৬ আগস্ট ২০১৯ সালে।[][][][] বিলে জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। একটি জম্মু ও কাশ্মীর এবং অন্যটি লাদাখ[]

ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদের একটি ঘোষণা বলে রাষ্ট্রপতি আদেশের মাধ্যমে এই বিলটি প্রবর্তন করা হয়। বিলের দ্বারা ভারতীয় সংবিধানের সমস্ত বিধান বা আইন জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য প্রযোজ্য হবে। এটি ভারতীয় সংসদকে আইন প্রণয়ন করতে সক্ষম করেছিল, যা রাজ্যের পুনর্গঠনে সহায়তা করেছিল।

প্রেক্ষাপট

[সম্পাদনা]

ভারতের সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদে জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়েছিল - ভারতের অন্যান্য রাজ্যের বিপরীতে জম্মু ও কাশ্মীরের এই অঞ্চলে নিজস্ব গঠনতন্ত্র এবং প্রশাসনিক স্বায়ত্তশাসন ছিল।[] বিশেষত, অন্যান্য রাজ্যের ভারতীয় নাগরিকদের জম্মু ও কাশ্মীরে জমি বা সম্পত্তি কেনার অধিকার ছিল না।[১০]

জম্মু ও কাশ্মীরের তিনটি স্বতন্ত্র অঞ্চল রয়েছে: হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ জম্মু, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীর এবং বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ লাদাখ।[১১] ভারত-শাসিত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে অর্থাৎ কাশ্মীরে সহিংসতা ও অস্থিরতা অব্যাহত ছিল এবং ১৯৮৭ সালে একটি বিতর্কিত রাজ্য নির্বাচনের পরে স্বায়ত্তশাসন এবং অধিকারের জন্য একটি বিদ্রোহ অব্যাহত ছিল।[১২][১৩] ভারতীয় জনতা পার্টি ২০১৪ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে ক্ষমতায় এসেছিল এবং পাঁচ বছর পরে তাদের ২০১৯ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে অন্তর্ভুক্ত করেছিল ভারতের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত করা হবে এবং দেশের অন্যান্য অংশের মত জম্মু ও কাশ্মীরকে সমান মর্যাদায় ফিরিয়ে আনার জন্য।[১১]

বিলের বিবরণ

[সম্পাদনা]

জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন বিলে জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এই দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হল জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং লাদাখ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা থাকবে এবং লাদাখ কেবলমাত্র একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নর দ্বারা পরিচালিত হবে। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখের মধ্যে লেহকার্গিল জেলা দুটি অন্তর্ভুক্ত থাকবে। অন্যান্য সমস্ত জেলা জম্মু ও কাশ্মীরের সাথেই থাকবে।[][]

জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে বরাদ্দ হওয়া ছয়টি লোকসভা আসনের মধ্যে একটি লাদাখের জন্য বরাদ্দ থাকবে এবং বাকি পাঁচটি জম্মু ও কাশ্মীরের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে থাকবে। জম্মু ও কাশ্মীর হাইকোর্ট উভয় কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের জন্য উচ্চআদালত হিসাবে কাজ করবে।[][]

জম্মু ও কাশ্মীরের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল

[সম্পাদনা]

জম্মু ও কাশ্মীরের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পরিচালনা ভারতের সংবিধানের ২৩৯ অনুচ্ছেদ অনুসারে হবে। মূলত পুডুচেরির কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটির জন্য প্রণীত ২৩৯এ অনুচ্ছেদটি জম্মু ও কাশ্মীরের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে কিছুটা ভিন্ন।[]

কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটি ভারতের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত গোত্রীয় স্বাতন্ত্র্যবাদে অটল বিশ্বাসী একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নর দ্বারা পরিচালিত হবে। এটির বিধানসভা হবে ১০৭ থেকে ১১৪ জন সদস্য বিশিষ্ট, যার মেয়াদ পাঁচ বছর হবে। বিধানসভা "সরকারি আদেশ" এবং "পুলিশ" ব্যতীত রাজ্য তালিকার যে কোনও বিষয়ে আইন করতে পারে, যা ইউনিয়ন সরকারের সংরক্ষণে থাকবে।[]

লেফটেন্যান্ট গভর্নর একজন মুখ্যমন্ত্রী সহ মন্ত্রিপরিষদকে বিধানসভার সদস্যপদ থেকে নিয়োগ করবেন। তাদের ভূমিকা হল বিধানসভার এখতিয়ারের অধীনে বিষয়গুলির কার্যনির্বাহনে লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে পরামর্শ দেওয়া। অন্যান্য বিষয়ে, লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে তার নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করার ক্ষমতা দেওয়া হয়। লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অধ্যাদেশ জারি করার ক্ষমতাও থাকবে, যার বিধানসভার আইনগুলির মতোই ক্ষমতা বা শক্তি থাকবে।[]

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ভারতীয় সংসদের উচ্চ কক্ষ রাজ্যসভায় ৫ আগস্ট ২০১৯ সালে এই বিলটি উত্থাপন করে।

ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদের অধীনে এই বিলটি উত্থাপনের আগে একটি রাষ্ট্রপতি আদেশ ছিল, যা ১৯৫৪ সালের রাষ্ট্রপতি আদেশকে বহিষ্কার করেছিল এবং জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের ক্ষেত্রে ভারতীয় সংবিধানের যাবতীয় বিধান প্রযোজ্য ছিল। ১৯৫৪ সালের আদেশে ভারতীয় সংবিধানের ৩ অনুচ্ছেদে একটি বিধান ছিল, তাতে বলা হয়েছে যে ইউনিয়ন জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের অঞ্চল, নাম এবং সীমানা পরিবর্তন করবে না। কিন্তু এই আদেশ প্রত্যাহার পুনর্গঠন বিল প্রবর্তনের পথ প্রশস্ত করে।[১৪]

বিলটি প্রবর্তনের আগে, কেন্দ্রীয় সরকার সুরক্ষা বাহিনীকে কাশ্মীর উপত্যকায় প্রেরণ করেছিল, ১৪৪ ধারা জারি করে জোর করে সমাবেশ ঠেকিয়েছিল এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে গৃহবন্দী করে।[১৫] মেহবুবা মুফতীর নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ভারতীয় জনতা পার্টির সমর্থন হারিয়ে সরকার গঠনে ব্যর্থ হয়। এর পর রাজ্যটি প্রথমে রাজ্যপালের অধীনে এবং তারপরে রাষ্ট্রপতি শাসনের অধীনে ছিল ২০ শে জুন ২০১৮ সাল থেকে।

রাজ্যসভা

[সম্পাদনা]

বিলটি উত্থাপিত হলে রাজসভায় বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ে। জম্মু ও কাশ্মীর পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টির (পিডিপি) দু'জন সদস্য এর প্রতিবাদে ভারতীয় সংবিধানের অনুলিপি ছিঁড়ে ফেলেন এবং তাদের গৃহ থেকে বরখাস্ত করা হয়[১৬][১৭]; তৃণমূল কংগ্রেসের ১৩ সদস্য হাউস থেকে বেরিয়ে যান; এবং জনতা দল ইউনাইটেডের সদস্যরা (ক্ষমতাসীন বিজেপির সাথে জোটবদ্ধ) ভোটদান বর্জন করেন।[১৮]

বিলটি বহুজন সমাজ পার্টি, ওয়াইএসআর কংগ্রেস, তেলুগু দেশম পার্টি এবং আম আদমি পার্টির সমর্থন অর্জন করে। ক্ষমতাসীন জাতীয় গণতান্ত্রিক জোটের ১০৭ সদস্যের পাশাপাশি বিলের মোট সমর্থক সংসদ সদস্য সংখ্যা ১১৭ জন।[১৮]

রাজ্যসভা কর্তৃক বিলটি পাশ হয়, যেখানে ১২৫ সদস্য বিলের পক্ষে এবং ৬১ সদস্য বিলের বিপক্ষে ভোটদান করেন।[১৮][১৯]

রাজ্যসভায় ভোটদান
পার্টি পক্ষে বিপক্ষে বয়কট
বিজেপি ৭৮  –  –
আইএনসি  – ৪৬  –
জেডিইউ  –  –
এআইডিএমকে ১১  –  –
টিএমসি  – ১৩  –
এনসিপি  –  –
বিজেডি  –  –
এসপি  – ১১  –
টিআরএস  –  –
ডিএমকে  –  –
শিবসেনা  –  –
সিপিএম  –  –
বিএসপি  –  –
আরজেডি  –  –
এএপি  –  –
টিডপি  –  –
টিআরএস  –  –
এসএডি  –  –
ওয়াইএসআর-সিপি  –  –
আরপিআই-এ  –  –
এনপিএফ  –  –
এলজেপি  –  –
বিপিএফ  –  –
এজিপি  –  –
মনোনীত সদস্য  –  –
নির্দল
মোট ১২৫ ৬১ ১০

লোকসভা

[সম্পাদনা]

এই বিলটি ৬ আগস্ট ২০১৯ সালে ভারতীয় সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভায় উপস্থাপিত হয়েছিল।

অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেস এবং জনতা দল (ইউনাইটেড) লোকসভা থেকে বেরিয়ে যায়, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস, জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি এবং সমাজবাদী পার্টি এই বিলের বিরোধিতা করেছিল; ভারতীয় জনতা পার্টি, শিবসেনা, বিজু জনতা দল, ওয়াইএসআর কংগ্রেস পার্টি, তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি, তেলুগু দেশম পার্টি, শিরোমণি আকালী দল এবং বহুজন সমাজ পার্টি বিলের সমর্থন করে।[২০]

বিলটি লোকসভা দ্বারা ৬ আগস্ট ২০১৯ সালে পাশ হয়। বিলটির পক্ষে ৩৭০ টি ভোট এবং বিপক্ষে ৭০ টি ভোট পড়েছিল।[][২০][২১][২২][২৩]

সম্মতি ও প্রকাশনা

[সম্পাদনা]

এই আইনটি ভারতের রাষ্ট্রপতি থেকে ৯ আগস্ট ২০১৯ সালে সম্মতি পায় এবং পরবর্তীকালে ভারতের গেজেটে প্রকাশিত হয়।[২৪] একই দিনে প্রকাশিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে নতুন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি কার্যকর হওয়ার জন্য নির্ধারিত দিনটি হল ৩১ অক্টোবর ২০১৯ সাল।[২৫]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "সই করলেন রাষ্ট্রপতি, কাশ্মীর থেকে 'সরকারি ভাবে' বিচ্ছিন্ন লাদাখ!"। এই সময়। ৯ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৯ 
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ৯ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৯ 
  3. "বিল নয়, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাতেই কাজ হাসিল বিজেপির, রাজ্য পুনর্গঠনে আনতে হল বিল"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ৫ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৯ 
  4. Jammu & Kashmir Reorganisation Bill passed by Rajya Sabha: Key takeaways, The Indian Express, 5 August 2019.
  5. Aug 6, PTI | Updated:; 2019; Ist, 21:30। "Jammu Kashmir News: Bill to bifurcate J&K, resolution to scrap Article 370 get Parliament nod | India News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৬ 
  6. "৩৬৭/৬৭ ভোটে লোকসভায় পাশ কাশ্মীর পুনর্গঠন বিল"। এই সময়। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৯ 
  7. "বাগ-বিতণ্ডার মধ্যেই লোকসভায় জম্মু-কাশ্মীর পুনর্গঠন বিল পেশ"। bengali.indianexpress.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৯ 
  8. "লাদাখ আলাদা, এক রাজ্য ভেঙে কেন্দ্রসাশিত দুই"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ৬ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৯ 
  9. K. Venkataramanan (৫ আগস্ট ২০১৯), "How the status of Jammu and Kashmir is being changed", The Hindu 
  10. "Article 370 and 35(A) revoked: How it would change the face of Kashmir"The Economic Times। ৫ আগস্ট ২০১৯। 
  11. Article 370: What happened with Kashmir and why it matters. BBC (2019-08-06). Retrieved 2019-08-07.
  12. "Kashmir insurgency"BBC News। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  13. Jeelani, Mushtaq A. (২৫ জুন ২০০১)। "Kashmir: A History Littered With Rigged Elections"Media Monitors Network। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  14. Krishnadas Rajagopal, President’s Order scraps its predecessor and amends Article 370, The Hindu, 5 August 2019.
  15. Article 370 Jammu And Kashmir LIVE Updates: "Abuse Of Executive Power," Rahul Gandhi Tweets On Article 370 Removal, NDTV, 6 August 2019.
  16. "PDP MPs tear Constitution, removed from Rajya Sabha"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। Delhi। ৫ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৬ 
  17. "Regional parties' support ensures smooth adoption of resolution on Article 370, J&K bifurcation bill"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৬ 
  18. Already, Rajya Sabha Clears J&K As Union Territory Instead Of State, NDTV, 5 August 2019.
  19. Aug 5, PTI | Updated:; 2019; Ist, 23:33। "Regional parties' support ensures smooth adoption of resolution on Article 370, J&K bifurcation bill | India News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৬ 
  20. Desk, The Hindu Net (২০১৯-০৮-০৬)। "Parliament Live | Lok Sabha passes Jammu and Kashmir Reorganisation Bill, Ayes: 370, Noes 70"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৬ 
  21. "Kashmir LIVE | Lok Sabha passes Bill to bifurcate J&K; revokes Article 370"Deccan Herald (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৮-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৬ 
  22. "Parliament LIVE UPDATES: Bill to divide J&K into two Union Territories passed in Lok Sabha"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৮-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৬ 
  23. "Article 370 Kashmir Updates: Modi says passage of key bills on J&K a tribute to Sardar Patel, SP Mookerjee and BR Ambedkar"Firstpost। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৬ 
  24. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ৪ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৯ 
  25. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ৯ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:জম্মু ও কাশ্মীর প্রসঙ্গ