গ্যোটে ইনস্টিটিউট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গ্যোটে ইনস্টিটিউট
গ্যোটে ইনস্টিটিউট সদরদপ্তর, মিউনিখ
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৫১; ৭৩ বছর আগে (1951)
প্রতিষ্ঠাতাজার্মান সরকার
ধরনসাংস্কৃতিক সংগঠন
অবস্থান
এলাকাগত সেবা
বিশ্বব্যাপী
পণ্যজার্মান সংস্কৃতি ও ভাষা শিক্ষা
মূল ব্যক্তিত্ব
অধ্যাপক ডঃ এইচ. সি. ক্লস-ডিয়েটার লেহম্যান (সভাপতি), জোহানেস এবার্ট (সাধরাণ সম্পাদক), ডঃ ব্রুনো গ্রস (বাণিজ্যিক পরিচালক)
ওয়েবসাইটগ্যোটে ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট
Goethe Institut Kuala Lumpur. It has since moved to an office building on the same road, next to the American embassy
Goethe-Institut, Prague
Goethe Institut Oslo
The Goethe-Institut Philippinen in Makati City, Philippines.
Library of the Goethe-Institut Philippines
Osterfest 2019 Goethe-Sprachlernzentrum, Shenyang

গ্যোটে ইনস্টিটিউট (জার্মান: [ˈɡøːtə ʔɪnstiˌtuːt], GI, "ইংরেজি: Goethe Institute") বিশ্বব্যাপী কর্মরত ১৫৯টি সংগঠনের জার্মানির একটি অলাভজনক জার্মান সাংস্কৃতিক সম্প্রদায়। এটি মূলতঃ জার্মান ভাষার বৈশ্বিক প্রসারপূর্বক জার্মানির সাথে বহিঃবিশ্বের সম্পর্কের উন্নয়ন ও উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যম হিসেবে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং পারস্পরিক সম্পর্ক সুদৃঢ়ভাবে গড়ে তোলার বাহক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২,৪৬,০০০জনের কাছাকাছি মানুষ প্রতিবছর এই জার্মান কোর্সে অংশগ্রহণ করে।

জার্মান সংস্কৃতি, সমাজ ব্যবস্থা এবং রাজনীতি সংক্রান্ত তথ্যাবলী সংগ্রহ ও বিতরণে এই সংগঠন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলোর মধ্যে চলচ্চিত্র, সঙ্গীত, থিয়েটার এবং সাহিত্য প্রভৃতির বিনিময় অন্তর্ভুক্ত আছে। ষাট বছরেরও অধিককাল ধরে গ্যোটে সাংস্কৃতিক সমিতি, পাঠ কক্ষ, পরীক্ষা এবং ভাষা শিক্ষণ কেন্দ্রগুলো জার্মানির সাংস্কৃতিক ও শিক্ষানীতিতে ভূমিকা পালন করে চলেছে।[১]

এটি জার্মান কবি ও কূটনীতিজ্ঞ ইয়োহান ভল্ফগাং ফন গ্যোটে-এর অনুসারে নামকরণ করা হয়েছে। এই গ্যোটে সংগঠনটি স্বায়ত্তশাসিত এবং রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন।[২]

সংগঠন এবং এর কেন্দ্রগুলির অংশীদার হল সরকারী এবং বেসরকারী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, ফেডারেল রাজ্য, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং বাণিজ্য জগৎ। গ্যোটে সংগঠনটির সামগ্রিক বাজেটের বেশিরভাগই জার্মান পররাষ্ট্র অফিস এবং জার্মান প্রেস অফিস থেকে বার্ষিক অনুদান নিয়ে গঠিত। পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে সম্পর্ক সাধারণ চুক্তি দ্বারা পরিচালিত হয়। স্পনসর এবং পৃষ্ঠপোষক, অংশীদার এবং বন্ধুদের কাছ থেকে স্ব-উৎপন্ন আয় এবং অবদান গ্যোটে-ইনস্টিটিউটের কাজের পরিধি বিস্তৃত করে তুলেছে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

  • ১৯৫১: জার্মান ফেডারেল গণতন্ত্র সরকার জার্মান একাডেমি-কে গ্যোটে ইনস্টিটিউট-এ পরিবর্তিত করল।
  • ১৯৫২: অ্যাথেন্সে সর্বপ্রথম গ্যোটে ইনস্টিটিউট খুলল।
  • ১৯৫৩: ব্য়াড রিচেনহল-এ গ্যোটে ইনস্টিটিউট দ্বারা পরিচালিত সর্বপ্রথম ভাষা কোর্স শুরু হল। বর্ধিত চাহিদার জন্য মুরানু এবং কোখেল-এ নতুন কেন্দ্র খুলা হয়েছিল। শহর নির্বাচনের ক্ষেত্রে ছোট ও শান্ত, এবং যেখানে যুদ্ধোত্তর জার্মানি উৎকৃষ্টভাবে বোঝা যায়, সেদিকে ধ্যান দেওয়া হয়েছিল। গ্যোটে ইনস্টিটিউট-এর বানানো প্রথম পাঠ্যবই, বর্তমান সময়ের কিংবদন্তি "শুলজ গ্রিসবাখ(Schulz-Griesbach)",-এর মাধ্যমে।
  • ১৯৫৩-৫৫: পূর্বে জার্মান একাডেমির পড়ানো বিদেশী বক্তৃতাসমূহ এখন গ্যোটে ইনস্টিটিউট সেই দায়িত্ব গ্রহণ করল। দায়িত্বগুলির মধ্যে রয়েছে জার্মান টিউশন, শিক্ষক প্রশিক্ষণ এবং কোর্সের সাথে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের একটি প্রোগ্রাম প্রদান করা।
  • ১৯৫৯-৬০: পররাষ্ট্র দপ্তরের চারুকলা বিভাগের প্রধান, ডিটার স্যাটলারের উদ্যোগে, গ্যোটে-ইনস্টিটিউট ধীরে ধীরে বিদেশের সমস্ত জার্মান সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের নিজের অধীনে আনে।
  • ১৯৬৮: ১৯৬০-এর দশকের শেষের দিকের ছাত্র বিদ্রোহের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে গ্যোটে-ইনস্টিটিউট সামাজিক-রাজনৈতিক বিষয় এবং আভঁ-গার্দ শিল্পকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য তাদের সাংস্কৃতিক ঘটনাবলীর প্রোগামের পুনর্বিন্যাস করে।
  • ১৯৭০: পররাষ্ট্র দপ্তরের পক্ষ থেকে, রালফ ডাহরেনডর্ফ তাঁর "বৈদেশিক সাংস্কৃতিক নীতির জন্য পথনির্দেশক নীতি" তৈরি করেছিলেন। মতবিনিময় এবং অংশীদারিত্ব অন্তর্গত সাংস্কৃতিক কাজকে জার্মান পররাষ্ট্রনীতির তৃতীয় স্তম্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। উইলি ব্র্যান্ড্ট যুগকালীন সময়ে, "বর্ধিত সংস্কৃতি"-র ধারণাটি গ্যোটে-ইনস্টিটিউট-এর কার্যক্রমের ভিত তৈরি করেছিল।
  • ১৯৭৬: পররাষ্ট্র দপ্তর এবং গ্যোটে-ইনস্টিটিউট একটি সাধারণ চুক্তি স্বাক্ষর করে গ্যোটে-ইনস্টিটিউটের অবস্থার উপর, এবং অতঃপর এটি একটি স্বাধীন সাংস্কৃতিক সংগঠনের রূপ নেয়।
  • ১৯৮০: জার্মানির মধ্যে ইনস্টিটিউটের অবস্থান সম্পর্কে একটি নতুন ধারণা তৈরি করা হয়েছিল। ছোট শহরগুলিতে শিক্ষার স্থানগুলি, বেশিরভাগ বাভারিয়ায়, শহর এবং বিশ্ববিদ্যালয় শহরে প্রতিষ্ঠান দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা হয়েছিল।
  • ১৯৮৯/৯০: বার্লিন ওয়াল-এর পতন গ্যোটে ইনস্টিটিউট-এর সন্ধিক্ষণ হিসাবে দেখা দিল। ১৯৯০-এ এটির কাজ মূলত পশ্চিমী ইউরোপ-এ কেন্দ্রীভূত ছিল। ফলস্বরূপ অনেক নতুন ইনস্টিটিউট গড়ে তুলা হল।
  • ২০০১: গ্যোটে ইনস্টিটিউট ইন্টার ইনস্টিটিউট-এর সাথে একত্রীত হল।
  • ২০০৪: পিয়ং ইয়াং, উত্তর কোরিয়ায় প্রথম পাশ্চাত্য তথ্য কেন্দ্র গড়ল গ্যোটে ইনস্টিটিউট। [৩] দ্য গ্য়োটে ইনস্টিটিউট ইন্টার ন্যাশন্স্ও তার আসল এবং সরকারী নাম গ্যোটে-ইনস্টিটিউট {Goethe-Institut (GI)}-এ পুনরায় ফিরে গেল।
  • ২০০৫: গ্যোটে ইনস্টিটিউটকে স্প্যানীয় পুরস্কার প্রাইজ-অফ-অ্যাস্টুরিয়াস-এ সম্মানিত করল।
  • ২০০৭: দশ বছরের অধিক সময় পরে প্রথমবারের জন্য জার্মান মন্ত্রিসভা গ্যোটে ইনস্টিটিউট-এর জন্য পুঁজির বৃদ্ধি করল।
  • ২০১০: ব্রুনো বজেটো "ভা বেনে(Va Bene)" নামক একটি নতুন গ্যোটে ইনস্টিটিউট বানাল।
  • ২০১৪: একটি ম্যানমার গ্যোটে-ইনস্টিটিউট খুলল।

সংগঠন[সম্পাদনা]

গ্যোটে-ইনস্টিটিউট প্রধানত জার্মানির জাতীয় সরকার দ্বারা অর্থায়ন করা হয়, এবং এটিতে প্রায় ১,০০ কর্মচারী রয়েছে এবং এসবের মোট ব্যয় প্রায় ৩৬৬মিলিয়ন ইউরো, যার অর্ধেকেরও বেশি ভাষা কোর্স টিউশন এবং পরীক্ষার ফি থেকে আসে। জার্মানির শিক্ষক হতে ইচ্ছুক বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য গ্যোটে-ইনস্টিটিউট টিউশন মওকুফ সহ বৃত্তি প্রদান করে। এই বৃত্তিগুলির জন্য নির্বাচনের মানদণ্ডগুলির একটি হল সামাজিক বা আর্থিক প্রয়োজন।

দেশ অনুযায়ী অবস্থান[সম্পাদনা]

Old Goethe Institut building located on Tonalá Street in Colonia Roma in Mexico City (It has been remodeled)
  • ১৯৬১ সালে ঘানা, টোগো এবং ক্যামেরুন গ্যোটে ইনস্টিটিউট তার প্রথম আফ্রিকান-শাখা খুলে। [৪]
  • গ্যোথে-ইনস্টিটিউট চতুর্থ আফ্রিকান শাখা হিসাবে ১৯৬৩ সালে সুদানে প্রথম তার সূচনা করে, ফলস্বরূপ, সুদানী কলেজের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী জার্মান স্কলারশিপে আগ্রহ দেখিয়েছিল এবং জার্মানিতে বৃহৎ সুদানী সম্প্রদায়ের প্রধান কারণ ছিল।
  • ১৯৬১ সালে বাংলাদেশে ঢাকার গ্ল্যাডস্টোন হাউস, ৮০ মোতিজহিল বাণিজ্যিক অঞ্চলে গ্যোটে-ইনস্টিটিউট স্থাপিত হয়। ১৯৬৭ সালে গ্যোটে-ইনস্টিটিউট ঢাকাকে ধানমন্ডি(ঘর নং ২৩, রাস্তা নং ২)-তে এটির বর্তমান জায়গায় স্থানান্তরিত করা হয়।[৫]
  • লেবাননে জেমেইজ রাস্তায়(Rue Gemmayze) চালনা করা হয় (বৈরুতের বিখ্যাত রাস্তার একটি)। সেখানে এটি কলেজ দু সাক্রে কেয়ার(Collège du Sacré Cœur)-এর মুখোমুখি অবস্থিত এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছাত্র সেখানে অধ্যয়ন করছে।
  • ১৯৫৮ সালে ইরানের তেহরানে গ্যোটে-ইনস্টিটিউট খোলা হয়, কিন্তু ইরান এবং জার্মান-এর মধ্যে কূটনৈতিক বিবাদের জন্য এটি বন্ধ করতে হয়। জার্মান রাষ্ট্রদূতের অধীনে "সংলাপের কেন্দ্র" হিসাবে তেহরানে ইনস্টিটিউটটি পুনরায় খোলা হয়।
  • ভারতে এই ইনস্টিটিউটগুলিকে বিখ্যাত ভারতবিদ্যবেত্তা ম্যাক্স মুলারের সম্মানে ম্যাক্স মুলার ভবন হিসাবে আখ্যাত হয়। এগুলি চেন্নাই,[৬] কোয়েম্বাটুর,[৭] পুনে, মুম্বাই, নতুন দিল্লী, কলকাতা এবং বেঙ্গালুরু-তে অবস্থিত।
  • পাকিস্তানে গ্যোট-ইনস্টিটিউটের দুইটি শাখা আছে। গ্যোটে ইনস্টিটিউট করাচি, ব্রুনটন রোড, সিভিল লাইন্স, মুখ্যমন্ত্রীর আবাসের সামনে একটি পুরানো বাংলোতে স্থিত। লাহোরে ইনস্টিটিউটটি সুখ্যাত জার্মান তত্ত্ববিদ্ ও বিদ্বানের সম্মানার্থে "আনিমারি শিমেল হাউস" নামান্বিত হয়েছে, যিনি ব্যাপকভাবে ইসলাম ও সুফিবাদ-এর উপর লিখেছেন। আনিমারি শিমেল হাউস-টি আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ লাহোরের সাথে জায়গা ভাগ করে নিয়েছে, এবং তারা একসাথে যৌথ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সংগঠিত করে।[৮]
  • ভিয়েতনামে গ্যোটে ইনস্টিটিউট-এর দুইটি শাখা হ্যানয়[৯]হো চি মিন সিটি-তে[১০]. অবস্থিত।
  • ইন্দোনেশিয়া-তে, জাকার্তাবানদুং-এ দুইটি গ্যোটে-ইনস্টিটিউট, এবং সুরাবায়া-তে একটি গ্যোটে-জেনট্রাম আছে।
  • কেনিয়া-তে একটি গ্যোটে-ইনস্টিটিউট (প্রাক্তন জার্মান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র) নারী উন্নয়ন বিল্ডিঙের সদর দপ্তরে অবস্থিত। গ্যোটে-ইনস্টিটিউটটি নায়রবি-র আলিয়ঁস ফ্রঁসেজের সংলগ্ন আছে। [১১]
  • ফিলিপাইনে মাকাটি সিটিতে একটি গ্য়োটে ইনস্টিটিউট আছে, যেখানে এটি তার পূর্ব অবস্থান কেজন সিটি থেকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গ্যোটে ইনস্টিটিউট নিউ ইয়র্ক এবং গ্যোটে-ইনস্টিটিউট ওয়াশিংটন সহ প্রচুর ইনস্টিটিউট আছে।
  • নাইজেরিয়া-তে, যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে জার্মান পড়ছে বা পড়তে ইচ্ছুক, তাদের জন্য গ্যোটে ইনস্টিটিউট শিক্ষা কেন্দ্র আছে। এটি লেগোস দ্বীপ, লেগোস-এ অবস্থিত।
  • যুক্তরাজ্যে, লন্ডনের সাউথ কেনসিংটনে গ্যোটে-ইনস্টিটিউট-এর প্রধান উপস্থিতি আছে। গ্লাসগো এবং উত্তর লন্ডনের কেন্টিশ টাউনে অন্যান্য় অফিস অবস্থিত আছে।

অনলাইন এবং ব্লেন্ডেড লার্নিং কোর্স[সম্পাদনা]

গ্যোটে-ইনস্টিটিউটে ই-লার্নিং-এর সুবিধাও প্রদান করা হয়।[১২] প্রকৃতপক্ষে, ২০২০ সালে সংঘটিত কোভিড-১৯ মহামারীর ফলস্বরূপ যখন অধিকাংশ সরকার তাদের নাগরিকদের উপর ঘরে থাকো এবং/বা ঘর-হতে-কাজ লকডাউন আরোপ করে, তখন জার্মান ভাষা-শিক্ষা চালিয়ে রাখার জন্য গ্যোটে-ইনস্টিটিউট সিঙ্গাপুর ব্লেন্ডেড ভাষা কোর্স-এর প্রবর্তন করে। গ্যোটে-ইনস্টিটিউট সিঙ্গাপুর-এর অনুসারে, ব্লেন্ডেড শিক্ষাকে নিম্নরূপ বর্ণনা করেছেন: "ব্লেন্ডেড শিক্ষা একইসাথে দুটো সুবিধা প্রদান করে: অনলাইন ক্লাসের নমনীয়তা এবং শ্রেণীকক্ষে শিক্ষক এবং দলের সাথে সরাসরি সংলাপ। কম্পিউটারে তোমরা পঠন, লিখন, এবং শ্রবণের অনুশীলন করা যায়, এবং ফোরামে অন্যান্য ছাত্রদের সাথে মিশতে পারবে। ভার্চুয়াল শ্রেণীর সময়, তোমরা যেসব কথোপকথন এবং শ্রবণ দক্ষতা শিখেছ সেগুলো প্রয়োগ করতে পারবে। এই কোর্সে ৫০% স্ব-অধ্যয়ন ৫০% ক্লাসের সাথে মিশ্রণ আছে।"[১৩]

বিখ্যাত ছাত্রগুলি[সম্পাদনা]

স্বীকৃতি[সম্পাদনা]

২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে, আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ, সোসাইটি সোচেটা দান্তে আলিগেরি, ব্রিটিশ কাউন্সিল, ইনস্টিটিউটো সারভেনটেস, এবংইনস্টিটিউটো কামিওসের সঙ্গে গ্যোটে-ইনস্টিটিউট-কে আদান-প্রদান এবং মানবিকতাতে কৃতিত্বের জন্য প্রিন্সেস অফ্ আসটুরিাস পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

২০০৭ সালে, জার্মান ভাষার ক্ষেত্রে কাজের জন্য এটি বিশেষ কনরাড ডুডেন পুরস্কার প্রাপ্ত করে।[১৬]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Goethe-Institut looks back on 60 years of cultural exchange, 29 August 2011, Deutsche Welle, accessed 9 May 2012.
  2. "Das Goethe-Institut" (পিডিএফ)Bundestag। Berlin: Bundestag, Wissenschaftliche Dienste। ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৯ 
  3. Goethe-Institut to close center in North Korea on censorship claim, 26 November 2009, Deutsche Welle, accessed 9 May 2012.
  4. [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে
  5. "About us – Goethe-Institut Bangladesh"www.goethe.de। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  6. "GOETHE-INSTITUT MAX MUELLER BHAVAN CHENNAI"। Goethe.de। 
  7. "GOETHE CENTRES"। Goethe.de। 
  8. "Goethe-Institut to start Tiruchi centre next year"The Hindu। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১০। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১২ 
  9. "Goethe-Institut Hanoi"। Goethe.de। 
  10. "Goethe-Institut Ho Chi Minh City"। Goethe.de। 
  11. "Contact and opening hours – Goethe-Institut Kenia"www.goethe.de (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-২০ 
  12. John George। "Deutsche Sprache – Goethe-Institut"। Goethe.de। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৫-২৬ 
  13. "Standard German Courses – A1-C2 – Goethe-Institut Singapur"। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১২ 
  14. Pataczek, Anna (২৫ জুলাই ২০১৩)। "Deutsch lernen mit Schnäpschen"Der Tagesspiegel। Berlin। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯ 
  15. Barmé, Geremie R. (২০০০)। In the Red: On Contemporary Chinese Culture। New York: Columbia University Press। পৃষ্ঠা 110। আইএসবিএন 978-0-231-50245-0 
  16. "Pressemitteilungen – 2019 – Goethe-Institut"www.goethe.de। ৭ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]