খালেদা মনযূর-এ-খুদা
খালেদা মনযূর-এ-খুদা | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | ১৯৩২ চব্বিশ পরগণা, পশ্চিমবঙ্গ |
মৃত্যু | ২৫ মার্চ ২০২৩ গুলশান, ঢাকা |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | একুশে পদক (২০২৩) |
খালেদা মনযূর-এ-খুদা (খালেদা ফেন্সি খানম)(১৯৩২-২৫ মার্চ ২০২৩)[১] হলেন বাংলাদেশী ভাষাসৈনিক ও লেখিকা। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে "ভাষা আন্দোলনে" একুশে পদকে ভূষিত করেন।[২][৩]
জীবনী[সম্পাদনা]
খালেদা মনযূর-এ-খুদার আদিনিবাস পশ্চিমবঙ্গের অবিভক্ত চব্বিশ পরগণা জেলার কাজী পাড়া গ্রামে। ১৯৩২ সালে সেখানেই তিনি জন্মগ্রহণ করেন।[১] তার বাবার নাম মৌলভী কাজি গােলাম মােহাম্মদ ও মায়ের নাম নুরুন্নেসা খাতুন বিদ্যা বিনােদিনী।[৪] ড. কুদরত ই খুদার পুত্র মনযুর-ই-খুদাকে বিয়ের পর তিনি খালেদা মনযূর-এ-খুদা নামে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি ঢাকায় দর্শনশাস্ত্রে লেখাপড়া শেষ করে লন্ডনে মনােবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করেন। পরবর্তীতে কানাডার মন্ট্রিলে “ধর্মের ইতিহাস ও দর্শন” বিষয়ে উচ্চশিক্ষা লাভ এবং “বাংলাদেশ সৃষ্টির পটভূমি হিসাবে ইসলাম” নিয়ে গবেষণা সম্পন্ন করেন।[৪] তিনি সূর্যোদয় শিশুকানন ও গৃহিণী শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন। খালেদা মনযূর-এ-খুদা চীনকে চিনে এলাম, সভ্য দেশের বুনো কাহিনি আমেরিকার কাল্ট, আপন ভুবনে সহ বিভিন্ন বই ও প্রবন্ধ রচনা করেন।[৫] খালেদা মনযূর-এ-খুদা ২০০৫ সালে লেখিকা সংঘ থেকে স্বর্ণপদকে ভূষিত হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য নিজ অর্থায়নে মনযুর-এ-খুদা স্বর্ণপদক চালু করেছেন।[৫]
মৃত্যু[সম্পাদনা]
২৫ মার্চ ২০২৩ এ ঢাকায় গুলশানে তার নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন।[১]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ "ভাষাসৈনিক খালেদা মনযূর-এ-খুদা মারা গেছেন"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৩-২৭।
- ↑ "১৯ ব্যক্তি ও ২ প্রতিষ্ঠানকে একুশে পদক-২০২৩ প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "একুশে পদক পাচ্ছেন ২১ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান"। জাগো নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ ক খ "খালেদা মনযূর-এ-খুদা"। রকমারি ডট কম। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ ক খ "ভাষা সংগ্রামী খালেদা মনযূর-ই-খুদার চিরবিদায়"। বিডিনিউজ ২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০২৩।
![]() |
জীবনী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |