বিষয়বস্তুতে চলুন

গ্রেম পোর্টার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গ্রেম পোর্টার
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
গ্রেম ডেভিড পোর্টার
জন্ম (1955-03-18) ১৮ মার্চ ১৯৫৫ (বয়স ৬৯)
মিডল সোয়ান, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রেলিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাবোলার
সম্পর্কড্রিউ পোর্টার (পুত্র)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৫৬)
১৩ জুন ১৯৭৯ বনাম পাকিস্তান
শেষ ওডিআই১৬ জুন ১৯৭৯ বনাম কানাডা
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৭৬/৭৭-১৯৮৬/৮৭ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৩০ ১৪
রানের সংখ্যা ৬৬৬ ৩০
ব্যাটিং গড় ৩.০০ ২১.৪৮ ৬.০০
১০০/৫০ ০/০ ০/৪ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৬৪ ১৬
বল করেছে ১০৮ ৪,৩৯২ ৭৪১
উইকেট ৫২ ২২
বোলিং গড় ১১.০০ ৩২.২৬ ১৭.৫০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ২/১৩ ৪/৫৯ ৪/৪৯
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১/– ২০/– ২/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৩ অক্টোবর ২০১৯

গ্রেম ডেভিড পোর্টার (ইংরেজি: Graeme Porter; জন্ম: ১৮ মার্চ, ১৯৫৫) পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার মিডল সোয়ান এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।[][] অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৭৯ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে কার্যকরী ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করেছেন গ্রেম পোর্টার

খেলোয়াড়ী জীবন

[সম্পাদনা]

১৯৭৭-৭৮ মৌসুম থেকে ১৯৮৫-৮৬ মৌসুম পর্যন্ত গ্রেম পোর্টারের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। রাজ্য পর্যায়ের ক্রিকেটে খাঁটিমানে বোলার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিলেন। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ৩২ খেলায় অংশ নিয়ে ৫২ উইকেট লাভ করেছিলেন।

বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট চলাকালে তথৈবাচৈ অস্ট্রেলিয়া দলে যোগ দেন। বিশ্বকাপে অংশ নিলেও তেমন উল্লেখযোগ্য সফলতার স্বাক্ষর রাখেননি।

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে দুইটিমাত্র একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করার সুযোগ লাভ করেছিলেন গ্রেম পোর্টার। কোন টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ হয়নি তার। ১৩ জুন, ১৯৭৯ তারিখে নটিংহামে পাকিস্তান দলের বিপক্ষে ওডিআইয়ে অভিষেক ঘটে তার। এর দুই দিন পর ১৬ জুন, ১৯৭৯ তারিখে বার্মিংহামে কানাডার বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি।[] দুটো খেলাই ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৭৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের দ্বিতীয় আসরে হয়েছিল। মিডিয়াম পেস বোলার হিসেবে ১১.০০ গড়ে তিন উইকেট পেয়েছিলেন।

পেশাদারী পর্যায়ের ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর পার্থের ট্রিনিটি কলেজে গণিত বিষয়ে অধ্যাপনা করেন। ১৯৮২-৮৩ মৌসুমে খেলার জগৎ থেকে অবসর গ্রহণের তিন বছর ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে একটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। এরপর কেন্ট স্ট্রিট সিনিয়র হাই স্কুলে যোগ দেন। সেখানে অবস্থানকালে ক্রিকেট স্কলারশিপ দলকে প্রশিক্ষণ দেন।

ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ছিলেন। তার পুত্র ড্রিউ পোর্টার ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে খেলেছেন।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Australia – ODI Career Batting Averages, from Cricinfo, retrieved 13 October 2019
  2. Australia – ODI Career Bowling Averages, from Cricinfo, retrieved 13 October 2019
  3. Cricinfo 1979 World Cup stats for Australia

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]