কাসিম ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবু বকর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:আবু বকরের পরিবার যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৮ নং লাইন: ২৮ নং লাইন:
'''কাসিম ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবু বকর''' ({{lang-ar|قاسم إبن محمد}}) (জন্ম ৩৬ বা ৩৮ [[হিজরি সন|হিজরি]] এবং মৃত্যু ১০৬<ref name="https://web.archive.org/web/20140316005143/http://www.at-tawhid.net:80/article-al-qasim-ibn-muhammad-ibn-abi-bakr---m-108-104670687.html">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Al Qâsim Ibn Muhammad Ibn Abî Bakr |ইউআরএল=http://www.at-tawhid.net/article-al-qasim-ibn-muhammad-ibn-abi-bakr---m-108-104670687.html |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140316005143/http://www.at-tawhid.net/article-al-qasim-ibn-muhammad-ibn-abi-bakr---m-108-104670687.html |আর্কাইভের-তারিখ=2014-03-16 |ওয়েবসাইট=আত-তাওহিদ.নেট |ভাষা=en}}</ref> বা ১০৮ হিজরি; অর্থাৎ {{circa}} ৬৬০/৬৬২ এবং ৭২৮/৭৩০ খ্রিস্টাব্দ)<ref name=ourworld>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=The Four Imams |লেখক=মুহাম্মাদ আবু জাহরাহ |অধ্যায়ের-ইউআরএল=http://ourworld.compuserve.com/homepages/ABewley/ulama.html |অধ্যায়=Imam Malik |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070929141035/http://ourworld.compuserve.com/homepages/ABewley/ulama.html |archive-date=September 29, 2007 |ভাষা=en}}</ref> একজন [[তাবেয়ী]] এবং ইসলামের প্রাথমিক যুগের একজন আলেম ছিলেন।
'''কাসিম ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবু বকর''' ({{lang-ar|قاسم إبن محمد}}) (জন্ম ৩৬ বা ৩৮ [[হিজরি সন|হিজরি]] এবং মৃত্যু ১০৬<ref name="https://web.archive.org/web/20140316005143/http://www.at-tawhid.net:80/article-al-qasim-ibn-muhammad-ibn-abi-bakr---m-108-104670687.html">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Al Qâsim Ibn Muhammad Ibn Abî Bakr |ইউআরএল=http://www.at-tawhid.net/article-al-qasim-ibn-muhammad-ibn-abi-bakr---m-108-104670687.html |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140316005143/http://www.at-tawhid.net/article-al-qasim-ibn-muhammad-ibn-abi-bakr---m-108-104670687.html |আর্কাইভের-তারিখ=2014-03-16 |ওয়েবসাইট=আত-তাওহিদ.নেট |ভাষা=en}}</ref> বা ১০৮ হিজরি; অর্থাৎ {{circa}} ৬৬০/৬৬২ এবং ৭২৮/৭৩০ খ্রিস্টাব্দ)<ref name=ourworld>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=The Four Imams |লেখক=মুহাম্মাদ আবু জাহরাহ |অধ্যায়ের-ইউআরএল=http://ourworld.compuserve.com/homepages/ABewley/ulama.html |অধ্যায়=Imam Malik |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070929141035/http://ourworld.compuserve.com/homepages/ABewley/ulama.html |archive-date=September 29, 2007 |ভাষা=en}}</ref> একজন [[তাবেয়ী]] এবং ইসলামের প্রাথমিক যুগের একজন আলেম ছিলেন।


চতুর্দশ শতকে উদ্ভূত [[নকশবন্দি তরিকা|নকশবন্দী সুফি তরিকার]] সিলসিলায় তার নাম উল্লেখ করা হয়, যেখানে তার নাতি [[জাফর আস-সাদিক]] তার স্থলাভিষিক্ত হন।
চতুর্দশ শতকে উদ্ভূত [[নকশবন্দি তরিকা|নকশবন্দী সুফি তরিকার]] সিলসিলায় তার নাম উল্লেখ করা হয়, যেখানে তার নাতি [[জাফর আস-সাদিক]] তার স্থলাভিষিক্ত হন।<ref>{{Encyclopædia Iranica|volume=14|fascicle=4|title=Jaʿfar al-Ṣādeq iii. And Sufism|first=Hamid|last=Algar|pages=৩৫৬–৩৬২|url=https://iranicaonline.org/articles/jafar-al-sadeq-iii-and-sufism}} A full list of the Naqshbandi Golden Chain is given by {{cite book|last1=Farrer|first1=Douglas S.|date=2009|title=Shadows of the Prophet: Martial Arts and Sufi Mysticism|publisher=Springer Science & Business Media|isbn=978-1-4020-9355-5|doi=10.1007/978-1-4020-9356-2 |page= ২৭৩}}</ref>


== জীবনী ==
== জীবনী ==
৩৪ নং লাইন: ৩৪ নং লাইন:


=== পরিবার ===
=== পরিবার ===
কাসিমের পিতা [[মুহাম্মদ ইবনে আবি বকর]] ছিলেন খিলাফতে রাশিদার প্রথম খলিফা [[আবু বকর|আবু বকরের]] পুত্র। কাসিমের ফুফু [[আয়িশা]] ছিলেন নবী মুহাম্মাদের একজন স্ত্রী। কিছু রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে যে, আল-কাসিমের মা ছিলেন পারস্যের শেষ সাসানীয় সম্রাট [[তৃতীয় ইয়াযদগারদ|তৃতীয় ইয়াযদগারদ]] মেয়ে এবং [[আলী ইবনে হোসাইন জয়নুল আবিদীন|আলী ইবনে হোসাইনের]] মা [[শাহ্‌রবানু]]র বোন।
কাসিমের পিতা [[মুহাম্মদ ইবনে আবি বকর]] ছিলেন খিলাফতে রাশিদার প্রথম খলিফা [[আবু বকর|আবু বকরের]] পুত্র। কাসিমের ফুফু [[আয়িশা]] ছিলেন নবী মুহাম্মাদের একজন স্ত্রী।<ref name=ourworld/> কিছু রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে যে, আল-কাসিমের মা ছিলেন পারস্যের শেষ সাসানীয় সম্রাট [[তৃতীয় ইয়াযদগারদ|তৃতীয় ইয়াযদগারদ]] মেয়ে এবং [[আলী ইবনে হোসাইন জয়নুল আবিদীন|আলী ইবনে হোসাইনের]] মা [[শাহ্‌রবানু]]র বোন।<ref name=shams>{{বই উদ্ধৃতি |লেখক=শেখ মুহাম্মদ মাহদি শামসুদ্দিন |লেখক-সংযোগ=মোহাম্মদ মেহদি শামসুদ্দিন |অধ্যায়=The Authenticity of Shi'ism |শিরোনাম=Shi'ite Heritage: Essays on Classical and Modern Traditions |বছর=2001 |পৃষ্ঠা=৪৯ |অধ্যায়ের-ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=kUp098iHgNwC&dq=persian+muhammad+abu+bakr+married+qasim&pg=PA49 |ভাষা=en}}</ref>


কাসিম তার চাচা [[আবদুর রহমান ইবনে আবি বকর|আব্দুর রহমান ইবনে আবি বকরের]] কন্যা আসমার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির [[উম্মু ফারওয়াহ বিনতে কাসিম]] নামে এক মেয়ে ছিল, যিনি পরবর্তীতে [[আলী ইবনে হোসাইন জয়নুল আবিদীন|আলী ইবনে হোসাইনের]] ছেলে [[মুহম্মদ আল-বাকির]]কে বিয়ে করেন এবং [[জাফর আস-সাদিক|জাফর আস-সাদিকের]] মা হন। আল-কাসিমের আবদুর রহমান নামে একটি ছেলেও ছিল।
কাসিম তার চাচা [[আবদুর রহমান ইবনে আবি বকর|আব্দুর রহমান ইবনে আবি বকরের]] কন্যা আসমার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির [[উম্মু ফারওয়াহ বিনতে কাসিম]] নামে এক মেয়ে ছিল,<ref>{{বই উদ্ধৃতি |লেখক১=ইমাম আন-নববি |লেখক-সংযোগ১=ইমাম নববি|লেখক২=মুসা ফুরবার |লেখক৩=[[নূহ হা মীম ক্যাল্লার]] |শিরোনাম=Etiquette with the Quran |বছর=২০০৩ |পৃষ্ঠা=১৭৪}}</ref> যিনি পরবর্তীতে [[আলী ইবনে হোসাইন জয়নুল আবিদীন|আলী ইবনে হোসাইনের]] ছেলে [[মুহম্মদ আল-বাকির]]কে বিয়ে করেন এবং [[জাফর আস-সাদিক|জাফর আস-সাদিকের]] মা হন। আল-কাসিমের আবদুর রহমান নামে একটি ছেলেও ছিল।<ref name=ourworld/>


=== জীবন ===
=== জীবন ===
[[আয়িশা]] বার্ধক্য পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন এবং তার ভ্রাতুষ্পুত্র কাসিম ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবি বকরকে শিক্ষা দান করেন। কাসিমের মাধ্যমে অনেক হাদীস উদ্ধৃত হয়েছে।
[[আয়িশা]] বার্ধক্য পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন এবং তার ভ্রাতুষ্পুত্র কাসিম ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবি বকরকে শিক্ষা দান করেন। কাসিমের মাধ্যমে অনেক হাদীস উদ্ধৃত হয়েছে।


তিনি তার ফুপু এবং [[আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস|আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাসের]] কাছ থেকে [[হাদিস]] ও [[ফিকহ]] শিখেন। তিনি ছিলেন হাদিসের রাবী।
তিনি তার ফুপু এবং [[আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস|আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাসের]] কাছ থেকে [[হাদিস]] ও [[ফিকহ]] শিখেন। তিনি ছিলেন হাদিসের রাবী।<ref name=ourworld/>


তিনি ছিলেন [[মদিনার প্রখ্যাত সাত ফুকাহা]]র মধ্যে অন্যতম, যাদেরকে মদিনা থেকে ইসলামি জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বহুলাংশে কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তারা বর্তমানে উপলব্ধ ইসলাম ও [[সুন্নাহ]] সংক্রান্ত অসংখ্য তথ্যের উৎস।
তিনি ছিলেন [[মদিনার প্রখ্যাত সাত ফুকাহা]]র মধ্যে অন্যতম,<ref name=ourworld/> যাদেরকে মদিনা থেকে ইসলামি জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বহুলাংশে কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তারা বর্তমানে উপলব্ধ ইসলাম ও [[সুন্নাহ]] সংক্রান্ত অসংখ্য তথ্যের উৎস।


তিনি মুহাররম মাসের ৯ তারিখে মক্কা ও মদিনার মধ্যবর্তী আল-কুদাইদ নামক একটি স্থানে চলে যান এবং পরবর্তীতে সেখানেই তিনি মৃত্যু বরণ করেন। সালটি ছিল ১০৮ (বা ১০৯) হিজরি অর্থাৎ ৭৩০ বা ৭৩১ খ্রিস্টাব্দ এবং তার বয়স হয়েছিল সত্তর বছর।
তিনি মুহাররম মাসের ৯ তারিখে মক্কা ও মদিনার মধ্যবর্তী আল-কুদাইদ নামক একটি স্থানে চলে যান এবং পরবর্তীতে সেখানেই তিনি মৃত্যু বরণ করেন। সালটি ছিল ১০৮ (বা ১০৯) হিজরি অর্থাৎ ৭৩০ বা ৭৩১ খ্রিস্টাব্দ এবং তার বয়স হয়েছিল সত্তর বছর।


== প্রথমযুগের ইসলামি পণ্ডিত ==
== প্রথমযুগের আলেম ==
{{প্রথমযুগের ইসলামি পণ্ডিত}}
{{প্রথমযুগের ইসলামি পণ্ডিত}}



০০:৪৬, ৯ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কাসিম ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবু বকর
القاسِم إبِن مُحمّد
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম৩৬ বা ৩৮ হিজরি
মৃত্যু১০৬ হিজরি,[১] ১০৮ হিজরি[২]
ধর্মইসলাম
দাম্পত্য সঙ্গীআসমা বিনতে আবদুর রহমান ইবনে আবু বকর
সন্তান
পিতামাতা
যুগইসলামি স্বর্ণযুগ
প্রধান আগ্রহসুন্নত, হাদিস, ফিকহতাফসির[২]
মুসলিম নেতা
যার দ্বারা প্রভাবিত
যাদের প্রভাবিত করেন
  • আবুল জিনাদ আবদুল্লাহ ইবনে যাকওয়ান[২]

কাসিম ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবু বকর (আরবি: قاسم إبن محمد) (জন্ম ৩৬ বা ৩৮ হিজরি এবং মৃত্যু ১০৬[১] বা ১০৮ হিজরি; অর্থাৎ আনু. ৬৬০/৬৬২ এবং ৭২৮/৭৩০ খ্রিস্টাব্দ)[২] একজন তাবেয়ী এবং ইসলামের প্রাথমিক যুগের একজন আলেম ছিলেন।

চতুর্দশ শতকে উদ্ভূত নকশবন্দী সুফি তরিকার সিলসিলায় তার নাম উল্লেখ করা হয়, যেখানে তার নাতি জাফর আস-সাদিক তার স্থলাভিষিক্ত হন।[৩]

জীবনী

কাসিম ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আবু বকর আনুমানিক ৩৬ বা ৩৮ হিজরির রমজান মাসের এক বৃহস্পতিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

পরিবার

কাসিমের পিতা মুহাম্মদ ইবনে আবি বকর ছিলেন খিলাফতে রাশিদার প্রথম খলিফা আবু বকরের পুত্র। কাসিমের ফুফু আয়িশা ছিলেন নবী মুহাম্মাদের একজন স্ত্রী।[২] কিছু রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে যে, আল-কাসিমের মা ছিলেন পারস্যের শেষ সাসানীয় সম্রাট তৃতীয় ইয়াযদগারদ মেয়ে এবং আলী ইবনে হোসাইনের মা শাহ্‌রবানুর বোন।[৪]

কাসিম তার চাচা আব্দুর রহমান ইবনে আবি বকরের কন্যা আসমার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির উম্মু ফারওয়াহ বিনতে কাসিম নামে এক মেয়ে ছিল,[৫] যিনি পরবর্তীতে আলী ইবনে হোসাইনের ছেলে মুহম্মদ আল-বাকিরকে বিয়ে করেন এবং জাফর আস-সাদিকের মা হন। আল-কাসিমের আবদুর রহমান নামে একটি ছেলেও ছিল।[২]

জীবন

আয়িশা বার্ধক্য পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন এবং তার ভ্রাতুষ্পুত্র কাসিম ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবি বকরকে শিক্ষা দান করেন। কাসিমের মাধ্যমে অনেক হাদীস উদ্ধৃত হয়েছে।

তিনি তার ফুপু এবং আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাসের কাছ থেকে হাদিসফিকহ শিখেন। তিনি ছিলেন হাদিসের রাবী।[২]

তিনি ছিলেন মদিনার প্রখ্যাত সাত ফুকাহার মধ্যে অন্যতম,[২] যাদেরকে মদিনা থেকে ইসলামি জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বহুলাংশে কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তারা বর্তমানে উপলব্ধ ইসলাম ও সুন্নাহ সংক্রান্ত অসংখ্য তথ্যের উৎস।

তিনি মুহাররম মাসের ৯ তারিখে মক্কা ও মদিনার মধ্যবর্তী আল-কুদাইদ নামক একটি স্থানে চলে যান এবং পরবর্তীতে সেখানেই তিনি মৃত্যু বরণ করেন। সালটি ছিল ১০৮ (বা ১০৯) হিজরি অর্থাৎ ৭৩০ বা ৭৩১ খ্রিস্টাব্দ এবং তার বয়স হয়েছিল সত্তর বছর।

প্রথমযুগের আলেম

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "Al Qâsim Ibn Muhammad Ibn Abî Bakr"আত-তাওহিদ.নেট (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-০৩-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  2. মুহাম্মাদ আবু জাহরাহ। "Imam Malik"The Four Imams (ইংরেজি ভাষায়)। সেপ্টেম্বর ২৯, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. Algar, Hamid (২০০৮)। "Jaʿfar al-Ṣādeq iii. And Sufism"Yarshater, EhsanEncyclopædia Iranica, Volume XIV/4: Jade III–Jamalzadeh, Mohammad-Ali II. Work। London and New York: Routledge & Kegan Paul। পৃষ্ঠা ৩৫৬–৩৬২। আইএসবিএন 978-1-934283-04-2  A full list of the Naqshbandi Golden Chain is given by Farrer, Douglas S. (২০০৯)। Shadows of the Prophet: Martial Arts and Sufi Mysticism। Springer Science & Business Media। পৃষ্ঠা ২৭৩। আইএসবিএন 978-1-4020-9355-5ডিওআই:10.1007/978-1-4020-9356-2 
  4. শেখ মুহাম্মদ মাহদি শামসুদ্দিন (২০০১)। "The Authenticity of Shi'ism"Shi'ite Heritage: Essays on Classical and Modern Traditions (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা ৪৯। 
  5. ইমাম আন-নববি; মুসা ফুরবার; নূহ হা মীম ক্যাল্লার (২০০৩)। Etiquette with the Quran। পৃষ্ঠা ১৭৪। 

বহিঃসংযোগ