হালতুন্নবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:সিলেটি ভাষা অপসারণ; বিষয়শ্রেণী:সিলেটি সাহিত্য যোগ |
চিত্র, হালনাগাদ করা হল |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{তথ্যছক বই|name=হালত-উন-নবী|author= |
{{তথ্যছক বই|name=হালত-উন-নবী|author=সাদেক আলী|image = File:Halot-un-nabi-page1.gif |country=|language=[[সিলেটি ভাষা|সিলেটি]]|genre=জীবনী| pages =২৭৫|publisher=|published=১৮৭০<ref name="pa" />|isbn=|exclude_cover=}} |
||
'''হালত-উন-নবী''' ({{Lang-syl|ꠇꠦꠔꠣꠛ ꠢꠣꠟꠔꠥꠘꠘꠛꠤ}}), আক্ষরিক অর্থে ''[[মুহাম্মাদ|রাসূলের]] অবস্থা, হচ্ছে'' [[সিলেটি নাগরী]] লিপিতে রচিত একটি বিখ্যাত [[সিলেটি ভাষা|সিলেটি]] পুথি [[সিলেটি সাহিত্য|সাহিত্য]]।<ref name="bhuiya">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Jalalabadi Nagri: A Unique Script & Literature of Sylheti Bangla|শেষাংশ=Bhuiya|প্রথমাংশ=Md. Abdul Musabbir|বছর=2000|প্রকাশক=National Publishers}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://dailysangram.com/post/312867-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF|শিরোনাম=বিবর্তনের ধারায় বাংলার সংস্কৃতি|তারিখ=27 Dec 2017|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক সংগ্রাম]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref> এটি সাদেক আলি কর্তৃক রচিত এবং এটাকে তার শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২৭৫ পৃষ্ঠার এই [[পুঁথি|পুথি]] উনিশ শতকের মধ্যভাগে মুদ্রিত হয় যেখানে নবীর জীবন ও সময়কাল ফুটে উঠেছে।<ref name="star">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.sylheti.org.uk/halot-un-nobi-puthi|শিরোনাম=Puthi Halot-un-Nobi by Sadek Ali|ওয়েবসাইট=Sylheti Translation and Research|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://scriptsource.org/cms/scripts/page.php?item_id=script_detail_use&key=Sylo|শিরোনাম=Syloti Nagri|ওয়েবসাইট=ScriptSource}}</ref> সর্বাধিক জনপ্রিয় এবং বহুল পঠিত বই হালতুন্নবী মূলত একটি জীবনী গল্প।<ref name="bk">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2018/11/30/223904.php|শিরোনাম=মহব্বত নামা : ফার্সি থেকে বাংলা আখ্যান|তারিখ=30 Nov 2018|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক ভোরের কাগজ]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyjanakantha.com/details/article/527493/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8/|শিরোনাম=নাগরীলিপিতে প্রণয়োপাখ্যান|তারিখ=2 Oct 2020|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref> ১৮৭০ সালে এই বইটি মুদ্রণের মধ্যদিয়ে [[সিলেটি নাগরী]] সাহিত্য মুদ্রণের যুগে প্রবেশ করেছিল। যা ইসলামিয়া প্রেস ও মুন্সী [[আবদুল করিম (দ্ব্যর্থতা নিরসন)|আবদুল করিমের]] মাধ্যমে সম্পাদিত হয়েছিল।<ref name="pa">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B8|শিরোনাম=নাগরীলিপিতে সাহিত্য প্রয়াস|তারিখ=1 Sep 2018|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref> এই পুথি সিলেটি নাগরিতে একটি শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসাবে বিবেচিত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.sylhetdiv.gov.bd/site/page/4399e863-0757-11e7-a6c5-286ed488c766/site/view/photogallery|শিরোনাম=ভাষা ও সংষ্কৃতি|তারিখ=|ওয়েবসাইট=[[বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref> সিলেটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান গুলোতে নাগরী পুথি কিতাব হালতুন্নবী আবৃত্তি হতেও দেখা যায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/country/news/221572|শিরোনাম=বেঙ্গল সংস্কৃতি উৎসবে ‘সিলেট সন্ধ্যা’|তারিখ=27 Feb 2017|ওয়েবসাইট=[[জাগো নিউজ]]|সংগ্রহের-তারিখ=7 Feb 2021}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.sylhettoday24.news/news/details/Arts/38207|শিরোনাম=আর্টসবেঙ্গল উৎসবে 'সিলেট সন্ধ্যা'|তারিখ=27 Feb 2017|ওয়েবসাইট=sylhettoday24.news|সংগ্রহের-তারিখ=7 Feb 2021}}</ref> |
'''হালত-উন-নবী''' ({{Lang-syl|ꠇꠦꠔꠣꠛ ꠢꠣꠟꠔꠥꠘꠘꠛꠤ}}), আক্ষরিক অর্থে ''[[মুহাম্মাদ|রাসূলের]] অবস্থা, হচ্ছে'' [[সিলেটি নাগরী]] লিপিতে রচিত একটি বিখ্যাত [[সিলেটি ভাষা|সিলেটি]] পুথি [[সিলেটি সাহিত্য|সাহিত্য]]।<ref name="bhuiya">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Jalalabadi Nagri: A Unique Script & Literature of Sylheti Bangla|শেষাংশ=Bhuiya|প্রথমাংশ=Md. Abdul Musabbir|বছর=2000|প্রকাশক=National Publishers}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://dailysangram.com/post/312867-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF|শিরোনাম=বিবর্তনের ধারায় বাংলার সংস্কৃতি|তারিখ=27 Dec 2017|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক সংগ্রাম]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref> এটি সাদেক আলি কর্তৃক রচিত এবং এটাকে তার শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২৭৫ পৃষ্ঠার এই [[পুঁথি|পুথি]] উনিশ শতকের মধ্যভাগে মুদ্রিত হয় যেখানে নবীর জীবন ও সময়কাল ফুটে উঠেছে।<ref name="star">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.sylheti.org.uk/halot-un-nobi-puthi|শিরোনাম=Puthi Halot-un-Nobi by Sadek Ali|ওয়েবসাইট=Sylheti Translation and Research|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://scriptsource.org/cms/scripts/page.php?item_id=script_detail_use&key=Sylo|শিরোনাম=Syloti Nagri|ওয়েবসাইট=ScriptSource}}</ref> সর্বাধিক জনপ্রিয় এবং বহুল পঠিত বই হালতুন্নবী মূলত একটি জীবনী গল্প।<ref name="bk">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2018/11/30/223904.php|শিরোনাম=মহব্বত নামা : ফার্সি থেকে বাংলা আখ্যান|তারিখ=30 Nov 2018|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক ভোরের কাগজ]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyjanakantha.com/details/article/527493/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8/|শিরোনাম=নাগরীলিপিতে প্রণয়োপাখ্যান|তারিখ=2 Oct 2020|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref> ১৮৭০ সালে এই বইটি মুদ্রণের মধ্যদিয়ে [[সিলেটি নাগরী]] সাহিত্য মুদ্রণের যুগে প্রবেশ করেছিল। যা ইসলামিয়া প্রেস ও মুন্সী [[আবদুল করিম (দ্ব্যর্থতা নিরসন)|আবদুল করিমের]] মাধ্যমে সম্পাদিত হয়েছিল।<ref name="pa">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://northamerica.prothomalo.com/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B8|শিরোনাম=নাগরীলিপিতে সাহিত্য প্রয়াস|তারিখ=1 Sep 2018|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref> এই পুথি সিলেটি নাগরিতে একটি শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসাবে বিবেচিত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.sylhetdiv.gov.bd/site/page/4399e863-0757-11e7-a6c5-286ed488c766/site/view/photogallery|শিরোনাম=ভাষা ও সংষ্কৃতি|তারিখ=|ওয়েবসাইট=[[বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন]]|সংগ্রহের-তারিখ=6 Feb 2021}}</ref> সিলেটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান গুলোতে নাগরী পুথি কিতাব হালতুন্নবী আবৃত্তি হতেও দেখা যায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/country/news/221572|শিরোনাম=বেঙ্গল সংস্কৃতি উৎসবে ‘সিলেট সন্ধ্যা’|তারিখ=27 Feb 2017|ওয়েবসাইট=[[জাগো নিউজ]]|সংগ্রহের-তারিখ=7 Feb 2021}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.sylhettoday24.news/news/details/Arts/38207|শিরোনাম=আর্টসবেঙ্গল উৎসবে 'সিলেট সন্ধ্যা'|তারিখ=27 Feb 2017|ওয়েবসাইট=sylhettoday24.news|সংগ্রহের-তারিখ=7 Feb 2021}}</ref> |
১৪:১৯, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লেখক | সাদেক আলী |
---|---|
ভাষা | সিলেটি |
ধরন | জীবনী |
প্রকাশিত | ১৮৭০[১] |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ২৭৫ |
হালত-উন-নবী (সিলেটি: ꠇꠦꠔꠣꠛ ꠢꠣꠟꠔꠥꠘꠘꠛꠤ), আক্ষরিক অর্থে রাসূলের অবস্থা, হচ্ছে সিলেটি নাগরী লিপিতে রচিত একটি বিখ্যাত সিলেটি পুথি সাহিত্য।[২][৩] এটি সাদেক আলি কর্তৃক রচিত এবং এটাকে তার শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২৭৫ পৃষ্ঠার এই পুথি উনিশ শতকের মধ্যভাগে মুদ্রিত হয় যেখানে নবীর জীবন ও সময়কাল ফুটে উঠেছে।[৪][৫] সর্বাধিক জনপ্রিয় এবং বহুল পঠিত বই হালতুন্নবী মূলত একটি জীবনী গল্প।[৬][৭] ১৮৭০ সালে এই বইটি মুদ্রণের মধ্যদিয়ে সিলেটি নাগরী সাহিত্য মুদ্রণের যুগে প্রবেশ করেছিল। যা ইসলামিয়া প্রেস ও মুন্সী আবদুল করিমের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়েছিল।[১] এই পুথি সিলেটি নাগরিতে একটি শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসাবে বিবেচিত।[৮] সিলেটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান গুলোতে নাগরী পুথি কিতাব হালতুন্নবী আবৃত্তি হতেও দেখা যায়।[৯][১০]
ꠉꠚꠥꠞ ꠞꠢꠤꠝ ꠀꠟ꠆ꠟꠣ ꠇꠣꠖꠤꠞ ꠍꠥꠛꠢꠣꠘ
ꠍꠤꠔꠣꠞꠣꠄ ꠈꠥꠛꠤ ꠖꠤꠟꠣ ꠡꠣꠔ ꠀꠍꠝꠣꠘ
ꠏꠝꠤꠘꠦꠞ ꠈꠥꠛꠤ ꠖꠤꠟꠣ ꠇꠔ ꠌꠤꠎꠦ ꠀꠞ
ꠡꠇꠟ ꠝꠢꠔꠣꠎ ꠈꠣꠟꠤ ꠉꠘꠤ ꠙꠞꠅꠀꠞ
– প্রথম স্তবক - মুনশি সাদেক আলী[৪]
ইতিহাস
সিলেটি নাগরিতে বহু জীবনীমূলক গল্প রচিত হয়েছে।[১] এখন পর্যন্ত ৮৮ টি মুদ্রিত বই সহ ১৪৪টি বই নাগরী লিপিতে পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সাদেক আলীর লেখা হালতুন্নবী নাগরী বর্ণমালায় ছাপানো একটি বই, যা সর্বাধিক জনপ্রিয় ও বহুল পঠিত একটি বই।[১১] এর জনপ্রিয়তার কারণে এটি পরে বাংলা বর্ণমালায়ও অনুলিপি করা শুরু হয়েছিল। নাগরী বর্ণমালাকে পরিচিত করার লক্ষ্যে, "উৎস প্রকাশন" ২০১৪ সালে প্রাচীন সিলেটি পুথিগুলো নিয়ে কেতাব হালত-উন-নবী সহ "নাগরী গ্রন্থসম্ভার" নামে ২৫টি খণ্ড প্রকাশ করে।[১২][১৩]
আরো দেখুন
- সিলেটি নাগরিতে রচিত সাহিত্যকর্মের তালিকা
- আবদুল করিম সাহিত্য বিশারাদ
- বাংলা কিচ্ছা
- পুথি
- ইউসুফ-জুলেখা, প্রথম দিকের দোভাষি রচনা
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ "নাগরীলিপিতে সাহিত্য প্রয়াস"। দৈনিক প্রথম আলো। ১ সেপ্টে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ Bhuiya, Md. Abdul Musabbir (২০০০)। Jalalabadi Nagri: A Unique Script & Literature of Sylheti Bangla। National Publishers।
- ↑ "বিবর্তনের ধারায় বাংলার সংস্কৃতি"। দৈনিক সংগ্রাম। ২৭ ডিসে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ ক খ "Puthi Halot-un-Nobi by Sadek Ali"। Sylheti Translation and Research। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ "Syloti Nagri"। ScriptSource।
- ↑ "মহব্বত নামা : ফার্সি থেকে বাংলা আখ্যান"। দৈনিক ভোরের কাগজ। ৩০ নভে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ "নাগরীলিপিতে প্রণয়োপাখ্যান"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ২ অক্টো ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ "ভাষা ও সংষ্কৃতি"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ "বেঙ্গল সংস্কৃতি উৎসবে 'সিলেট সন্ধ্যা'"। জাগো নিউজ। ২৭ ফেব্রু ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ "আর্টসবেঙ্গল উৎসবে 'সিলেট সন্ধ্যা'"। sylhettoday24.news। ২৭ ফেব্রু ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ Jobrul Alom Shumon (১ সেপ্টে ২০১৫)। ইতিহাস ঐতিহ্যে আমাদের সিলেট- পর্ব ০৮ (শেষ পর্ব)। SBDNews24.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ "নাগরী লিপির গ্রন্থসম্ভার নিয়ে এল উত্স প্রকাশন"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২৩ জানু ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রু ২০২১।
- ↑ "একুশের আবহ"। দৈনিক সমকাল। ২৩ জানু ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রু ২০২১।