ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় | |
---|---|
ঠিকানা | |
ইলিশা সড়ক, নতুন বাজার, ভোলা | |
স্থানাঙ্ক | 22.687983° উত্তর, 90.643846° পূর্ব |
তথ্য | |
ধরন | সরকারি |
নীতিবাক্য | হে প্রভু জ্ঞান দাও |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দ |
প্রতিষ্ঠাতা | বৃটিশ সরকার |
বিদ্যালয় বোর্ড | বরিশাল বোর্ড |
শিক্ষাবিষয়ক কর্তৃপক্ষ | মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর |
বিভাগ | প্রাথমিক বিদ্যালয় সংযুক্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয় |
সেশন | জানুয়ারি-ডিসেম্বর |
ইআইআইএন | ১০১১১২ |
প্রধান শিক্ষক | ফাতেমা জোহুরা (ভারপ্রাপ্ত) |
কর্মকর্তা | ১০ জন |
শিক্ষকমণ্ডলী | মোট: ৩২ জন প্রধান শিক্ষক: ১ জন সহ প্রধান শিক্ষক: ২ জন সিনিয়র শিক্ষক: ১২ জন সহকারী শিক্ষক: ২০ জন |
শ্রেণি | ৩য়-১০ম |
লিঙ্গ | বালক |
বয়স | ০৮ বছর থেকে ১৬ বছর পর্যন্ত |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ১৭২০ জন |
ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত | ৫৩:১ |
ভাষা | বাংলা |
সময়সূচির ধরন | প্রভাতী, দিবা |
সময়সূচি | প্রভাতী: ০৭:০০ - ১২:০০ দিবা: ১২:১৫ - ১৭:২৫ |
বিদ্যালয়ের কার্যসময় | প্রভাতী: ৫ ঘণ্টা দিবা: ৫ ঘণ্টা |
শিক্ষায়তন | ১০ একর ৮৭ শতাংশ |
ক্যাম্পাসের ধরন | শহুরে |
ছাত্র ইউনিয়ন/সংঘ | ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন |
রং | সাদা |
ক্রীড়া | কাবাডি, হ্যান্ডবল, ফুটবল, ক্রিকেট, দাবা |
ডাকনাম | সরকারি স্কুল / বয়েজ স্কুল |
বর্ষপুস্তক | অনুধ্যান |
ওয়েবসাইট | www |
ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় বাংলাদেশের ভোলা জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, যা ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন বৃটিশ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়। ভোলা সদরের কেন্দ্রস্থলে নতুন বাজার সংলগ্ন কাকচক্ষু পুকুরের সামনে শতবর্ষী ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবস্থান। বর্তমানে বিদ্যালয়টির অধীনে তৃতীয় শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্ররা অধ্যয়ন করতে পারে। মূল কার্যক্রম ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পরিচালিত হয় বলে বিদ্যালয়টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে পরিগনিত হয়। বিদ্যালয়টি প্রভাতি এবং দিবা -এই দুই শিফটে পরিচালিত হয়। বর্তমানে রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার মোট ৫ দিন বিদ্যালয়টির শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বিদ্যালয়টি ভোলা জেলায় প্রতিবছর একাডেমিক ও সহশিক্ষা কার্যক্রমসমূহে সুনামের স্বাক্ষর রেখে ঈর্ষনীয় উচ্চতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে। এটি বরিশাল বোর্ডের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ১৯০৬ সালে ভোলার নতুন বাজারে স্থাপিত হয়। তখন স্কুলটি ছিল গ্যালভানাইজড টিনের পাত দিয়ে নির্মিত এবং এর সাথে বোর্ডিংও সংযুক্ত ছিল। স্বদেশী আন্দোলন এর সময় বিপ্লবীরা ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় স্কুলটিকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে বর্তমান স্থানে বিদ্যালয়টি পুনরায় স্থাপিত হয় এবং ঐ সময়ই এটিকে সরকারিকৃত করা হয়। এটি ভোলা জেলার সবচেয়ে পুরাতন এবং ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়।
অবকাঠামো
[সম্পাদনা]বর্তমান বিদ্যালয়টি প্রায় ১০ একর ৮৭ শতাংশ জমির উপর অবস্থিত। বিদ্যালয়টিতে একটি পঞ্চতল ভবন (কৃষ্ণচূড়া ভবন), একটি ‘L’ আকৃতির ত্রিতল ভবন (শাপলা ভবন), একটি একতল ভবন (রজনীগন্ধা ভবন) ও একটি 'L' আকৃতির দ্বিতল ভবন (পুরাতন ভবন) রয়েছে। শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হয় ১৫ টি কক্ষ, অফিস কক্ষ রয়েছে ৫ টি, হল রুম ১ টি। বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রদের ব্যবহারিক পাঠদানের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও উপকরণসহ বিদ্যালয়ের রয়েছে একটি ঐতিহ্যবাহী বিজ্ঞানাগার, রয়েছে আধুনিক সুবিধাসমৃদ্ধ একটি বিশাল কম্পিউটার ল্যাব, আধুনিক উপায়ে পাঠদানের জন্য রয়েছে একটি মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, ছাত্রদের সিলেবাস বহির্ভূত জ্ঞানচর্চার জন্য রয়েছে একটি পাঠাগার। এছাড়াও রয়েছে ১ টি মসজিদ, ১ টি শিক্ষক কোয়ার্টার, ৩ টি খেলার মাঠ এবং ১ টি পুকুর।
ভর্তি পদ্ধতি
[সম্পাদনা]এই বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করতে হলে প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। সাধারণত শুধুমাত্র তৃতীয় শ্রেণি ও ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে ছাত্র ভর্তি করা হয়। বিদ্যালয়টিতে অধ্যয়নের সুযোগ পাওয়া খুবই কঠিন। তৃতীয় ও ষষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা সাধারণত ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতি বছর অভিভাবকরা তাদের পোষ্যকে এখানে ভর্তি করার জন্য কোনো চেষ্টাই বাদ রাখেন না।
পোশাক
[সম্পাদনা]বিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য নির্দিষ্ট ইউনিফর্ম পরা বাধ্যতামূলক। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ইউনিফর্ম হলো সাদা রঙের শার্ট ও প্যান্ট। ইউনিফর্মের সাথে সাদা ক্যানভাস জুতা পরতে হয়। কোমরে কালো বেল্ট পরিধান বাধ্যতামূলক। এছাড়া বিদ্যালয় থেকে বুকে ধারণ করার জন্য কাপড়ের ব্যাজ দেয়া হয় যা শিফটভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে; প্রভাতি শিফটের ব্যাজ বেগুনি রংয়ের এবং দিবা শিফটের ব্যাজ হলুদ রংয়ের।
বিদ্যালয় পরিক্রমা
[সম্পাদনা]বিদ্যালয়ের প্রাত্যহিক সমাবেশের জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে প্রাত্যহিক কার্যক্রমের শুরু হয়। সমাবেশের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলিত হয় এবং ছাত্ররা পতাকার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে। সমাবেশে শিক্ষার্থীরা দেশ ও জাতির সেবা করার শপথ নেয়। সমাবেশ শেষে ক্লাস শুরু হয় স্ব স্ব শ্রেণীকক্ষে। শ্রেণী কার্যক্রম দুই শিফটে, বিদ্যালয় সময়সূচি অনুযায়ী পরিচালিত হয়। প্রভাতী শিফটের শিক্ষা-কার্যক্রম সকাল ৭:০০ থেকে দুপুর ১২:০০ পর্যন্ত এবং দিবা শাখার শিক্ষা-কার্যক্রম দুপুর ১২:১৫ থেকে বিকাল ৫:২৫ পর্যন্ত পরিচালিত হয়। বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার মোট পাঁচদিন পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থীদের থেকে নির্ধারিত ফি'র বিনিময়ে সপ্তাহে পাঁচদিন টিফিন দেয়া হয়।
একাডেমিক কার্যক্রম
[সম্পাদনা]বর্তমানে স্কুলে ছাত্রসংখ্যা প্রায় ১৭০০ এবং শিক্ষক-শিক্ষিকার সংখ্যা ৩২। তৃতীয় থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ২ শিফটে মোট ৮ টি শ্রেণিতে শিক্ষকবৃন্দ দক্ষতার সাথে পাঠদান করেন। শিক্ষকগণ ছাত্রদের একাডেমিক পড়াশুনার পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধে বলিয়ান সোনার মানুষরুপে গড়ে তোলেন। তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণির পাঠদান হয় শাপলা ভবনে। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির পাঠদান হয় কৃষ্ণচূড়া ভবনে। তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি অব্দি কোনো শাখাভিত্তিক বিভাজন নেই, তবে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি অব্দি 'ক' ও'খ' শাখায় বিভাজনের মাধ্যমে ছাত্রদের পাঠদান করা হয়। নবম ও দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ বিদ্যমান। সকল শ্রেণিতে বছরে অর্ধবার্ষিক ও বার্ষিক মোট দুটি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় যার মাধ্যমে ছাত্রদের সঠিক মূল্যায়ন নিশ্চিত করা হয়।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
[সম্পাদনা]এই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাধারণ পাঠ্যপুস্তক নির্ভর শিক্ষা ছাড়াও সাহিত্য ও সাংস্কৄতিক অঙ্গনের বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে থাকে। শিক্ষার্থীরা প্রতি বছর বিভিন্ন ধরনের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান যেমন- সাধারণ জ্ঞান, উপস্থিত ও নির্ধারিত বক্তৃতা, বিতর্ক, সংগীত, আবৃত্তি, হামদ্, নাত-এ-রাসূ্ল ইত্যাদি প্রতিযোগিতায় আগ্রহের সাথে অংশগ্রহণ করে। প্রতি বছর বিদ্যালয়ে বার্ষিক মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। বিদ্যালয়ের হিন্দু ছাত্রগণ বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রতিবছর সরস্বতী পূজা উদ্যাপন করে। বিদ্যালয়ের আন্তঃসংগঠনগুলোর মধ্যে স্কাউট, রেড ক্রিসেন্ট এবং বিএনসিসি'র কার্যক্রম উল্লেখযোগ্য। এই তিন সংগঠন, বিশেষ করে বিএনসিসি প্লাটুনের সদস্যবৃন্দ প্রতি বছর বিজয় দিবসে কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করে থাকে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বহুবিধ অনুষ্ঠানে বিদ্ঢ়ালয়ের স্কাউটদল অংশগ্রহণ করে থাকে। তাছাড়া বিএনসিসি প্লাটুনটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ক্যাডেটদের দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে। এই বিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সদস্যরা স্কুলের ভর্তি কার্যক্রমে নিরাপত্তার দায়িত্ব দক্ষতার সাথে পালন করে আসছে।
একাডেমিক সাফল্য
[সম্পাদনা]বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমে প্রায় প্রতি বছরই সাফল্য পরিলক্ষিত হয়। বিদ্যালয়টি প্রতিবছরই মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে এবং বরিশাল শিক্ষাবোর্ডে সেরা দশের তালিকায় স্থান করে নেয়। এই বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করে প্রতিবছরই ঢাকা ও বরিশাল বোর্ডের শ্রেষ্ঠ কলেজগুলোতে শিক্ষার্থীরা জায়গা করে নেয়। ২০২৪ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ২২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৫ জন। ২০২৪ সালে এই প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি পরীক্ষায় পাশকৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩ জন ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ, ৫ জন নটর ডেম কলেজ, ৮ জন ঢাকা কলেজ, ২ জন রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ৩ জন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ সহ আরও অনেকেই ঢাকা বোর্ডের বিভিন্ন স্বনামধন্য কলেজে অধ্যয়নের সুযোগ লাভ করে। ২০২২ সালে এসএসসি পরীক্ষায় এই প্রতিষ্ঠান থেকে ২৩৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে এবং শতভাগ পাশসহ এদের মধ্যে ১১৯ জন শিক্ষার্থী জিপিএ ৫ পাওয়ায় বিদ্যালয়টি ভোলা জেলার শ্রেষ্ঠ মাধ্যমিক বিদ্যালয় হওয়ার গৌরব অর্জন করে। ২০১২ সালে বিদ্যালয়টি বরিশাল বোর্ডে ৬ষ্ঠ এবং জেলায় প্রথম স্থান অধিকার করে নেয়।[১] ২০১৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ভোলা জেলায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে। [২]। এছাড়াও, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) এবং প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিএসসি) পরীক্ষায়ও (বর্তমানে এই দুটি পরীক্ষা সরকারি আদেশে আর অনুষ্ঠিত হয় না) বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভালো ফলাফল করতো। ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিবছর সকল পাবলিক পরীক্ষায় অসাধারণ ফলাফল অর্জন করে বরিশাল বোর্ডের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়ে পরিণত হয়েছে।
প্রকাশিত পত্রিকা
[সম্পাদনা]- বিদ্যালয় বার্ষিকী'০৯ (অনুধ্যান), ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক সাহিত্য পত্রিকা; প্রকাশকাল: ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ; সংগ্রহের তারিখ: ০২ মে ২০১০।
- স্মরণিকা (শিকড়ের সন্ধানে) , ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা; প্রকাশকাল: ২৯ জানুয়ারি ২০১১ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৭ বঙ্গাব্দ); সংগ্রহের তারিখ: ২৫ সেপ্টেবর ২০১১।
উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী
[সম্পাদনা]- নলিনী দাস (১ জানুয়ারি ১৯১০ - ১৯ জুন, ১৯৮২) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
- তোফায়েল আহমেদ হলেন একজনবাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর শীর্ষস্থানীয় নেতা। ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জুন তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। তিনি পাঁচ দফা জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পদের একজন সদস্য এবং তিনি ২০১৮ সাল পর্যন্ত বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ মাধ্যমিক পরীহ্মায় বরিশালের সেরা ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ], আমাদের বরিশাল ওয়েবসাইট, প্রকাশিত হয়েছে ৭ই মে, ২০১২।
- ↑ ভোলায় মাধ্যমিক পরীক্ষায় সরকারি বালক বিদ্যালয় জেলার শীর্ষে ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে, bd24live.com, প্রকাশিত হয়েছে ৯ই মে, ২০১৩।